Breaking News

হিংসুটে ললনা । পর্ব - ০১

ইরাঃ- মা,, মা,, মা কই তুমি(চেঁচিয়ে)
ইরার মাঃ- কিরে এইভাবে কলেজ থেকে এসে চিল্লাচ্ছিস কেন??
ইরা কিছু না বলে কেঁদে দিল,,,
ইরার মাঃ-কিরে এইভাবে কাঁদছিস কেন??
ইরা কিছু না বলে কাঁদতে লাগল,,,
ইরার মাঃ- কি হয়েছে বলবি তো,,,
এইবার ইরা তার মায়ের দিকে তাকিয়ে কান্নার সুরে বলতে লাগল,,,
ইরাঃ- প্রতিবারের মত এইবারো ইমন কুত্তাটা কলেজে টপ করেছে,,,,
আর আমি কিছুই করতে পারলাম না,,,
এই বলে ইরা কান্না শুরু করে দিল,,,
ইরার মাঃ- কিইই ওই ছোট লোকের বাচ্ছার এত বড় সাহস??
ও আমাদের এইখানে থেকে পড়া শুনা করে তার পরো তোকে চেলেঞ্জ করে,???

ইরাঃ- ওকে দেখলে আমার গা জ্বলে যায়,,,,তুমি বাবাকে বলে ওকে তাড়িয়ে দাও,,,,,
ইরার মাঃ- হুম আমি তোর বাবার সাথে কথা বলব,,,,কিন্তু তোর বাবা মনে হয় না রাজি হবে,,,
ইরাঃ- বাবা যদি না হয় তাহলে আমি থাকব না এই বাড়িতে,,,
ইরার বাবাঃ- ইরা কি বলছিস তুই এইসব??
ইরাঃ- ব্বাবা ততুমি কখন এলে??(ভয় পেয়ে)
ইরার বাবাঃ- আমি অনেক আগেই এসেছি আর দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তোদের কথা গুলা শুনছি,,,,
ইরার মাঃ- শুনার পরো তুমি কিছু করবা না??
ইরার বাবাঃ- আমাকে কি করতে বলো তুমি??
ইরার মাঃ- তুমি শুনেছনা ওই ছেলে টা কীভাবে ইরাকে চেলেঞ্জ করে অপমান করল??
ইরার বাবাঃ- এইখানে অপমানের কি দেখলা তুমি??আর তুমি বললা যে ইমন তোমাদের খায় তাই না??? তুমি খুব ভালো করে জানো যে কে কার টা খায়,,,,ইরার সামনে আর অপমান নাই বা করলাম,,,
ইরার মাঃ- ও আমাদের মেয়েকে সামনে দিয়ে টপ করবে,,,,আর আমার মেয়ে দেখবে নাকি সেটা,,,
তুমি ওর জন্য আমাকে এত কথা শুনালা??
ইরাঃ- হুম সেটাই,,,,ওকে আমি সহ্যই করতে পারি না,,,
ইরার বাবাঃ- বাহ মা মেয়ের চরিত্র দেখি ফুলের চেয়েও পবিত্র,,,,
কি করে এত নিচে নামতে পেরেছ তোমরা??

ইরার মাঃ- আমি আমার মেয়ের জন্য সব করতে রাজি,,,,
ইরার বাবাঃ- সব করতে পার ভালো কথা কিন্তু অকৃতজ্ঞ হওয়া ঠিক না,,,,
ইরার মাঃ- আমি অকৃতজ্ঞ??
ইরার বাবাঃ- শুধু অকৃতজ্ঞ না সাথে তোমার আর তোমার মেয়ের অহংকার আছে,,,,
ইরাঃ- আজ ওই ছোট লোকের জন্য এত বড় কথা বলতে পারলা বাবা??
ইরার বাবাঃ- তুই চুপ থাক(ধমক দিয়ে)
ইমন ছোট লোক না ও আমার ছেলে,,,
ইরার মাঃ- তোমার ছেলেকে বলে দিও আর যাতে আমার মেয়ের সামনে না আসে,,,,
ইরার বাবাঃ- হুম বলে দিব,,,যাতে বিষের সামনে না এসে নিজের পবিত্র ফুল টাকে নষ্ট করে,,,,
ইরাঃ- তুমি আমাদের কে বিষের সাথে তুলনা করেছ??
ইরার বাবাঃ- হুম করলাম,,, আর যদি কোন দিন ইমন এর ব্যাপারে আমাকে কিছু বলেছিস তাহলে সেই দিন আমি আর ইমন এক সাথে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাব,,,,,এই বলে দিলাম,,,,,,,
এই কথা বলে ইরার বাবা যেই ঘর থেকে বেরিয়ে আসবে তখনি আমার সাথে ধাক্কা খেল,,,,
আঙ্কেলঃ- আরে ইমন তুমি এইখানে??
আমিঃ- আঙ্কেল আমি আপনাদের দোয়ায় খুব ভালো রেজাল্ট করেছি,,,,,,,এই জন্য আপনাদের জন্য মিষ্টি নিয়ে আসলাম,,,,,

আঙ্কেলঃ- তাই নাকি বাবা খুব ভালো,,, দাও দাও মিষ্ট খাব,,,,
আজ আমার ছেলে ভালো রেজাল্ট করেছে,,,,সত্যি খুব খুশি আমি,,,,
আমি আঙ্কেল কে মিষ্টি দিলাম,,,
আমিঃ- আমি এইগুলা আন্টিকে দিয়ে আসি,,,,
আঙ্কেলঃ- ওকে যাও,,,,,
আমি আন্টির রুমে ঢুকে আন্টিকে মিষ্ট দিতে গেলাম,,,,
আমিঃ- আন্টি এই নেন আমি পরিক্ষায় ভালো রেজাল্ট করেছি তাই আপনাদের জন্য মিষ্টি এনেছি,,,,,
ইরাঃ- গায়ে আগুন ধরিয়ে দিয়ে এখন মিষ্টি খাওয়াতে আসছিস তাই না,,,????
এই বলে ইরা আমার হাত থেকে মিষ্টির প্যাকেট টা নিয়ে ছুড়ে ফেলে দেয়,,,,
প্রত্যেক টা মিষ্টি ফ্লোরে পড়ে আছে,,,,
ইরাঃ- আর কখনো আমার সামনে আসবি না,,,,
আমি কিছু না বলে ছল ছল চোখে তাদের দিকে তাকিয়ে রইলাম,,,,
ইরাঃ- এইভাবে চেয়ে আছিস কেন যা এইখান থেকে,,,,
আমি কিছু না বলে চলে আসলাম,,,,
ওদের ব্যবহারে আমার মোটেও কষ্ট হয় নাই,,,
কারন প্রতিদিন ওরা আমার সাথে এমন খারাপ আচরন করে,,
তাই সহ্য করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেছে,,,,
এই যা বাবা এত কথা বলে ফেললাম কিন্তু পরিচয় টা তো এখনো দিলাম না,,,,,
যাই হোক আমি হলাম ইমন

বাবা মা নেই,,মানে আজ থেকে কয়েক বছর আগে বাবা মা গাড়ি এক্সিডেন্ট করে মারা যায়,,,,,
সেই থেকে বাবার বন্ধু (ইরার বাবা) আমার দায়ীত্ব নেন,,,,,
আর আমি আর ইরা একসাথে আর একই ক্লাসে পড়ি,,,,,
আর জানতে হবে না,,,,এত টুকু জানলেই চলবে,,,,
আমি রুমে এসে একটা বই পড়তে লাগলাম,,,,
এমন সময় ইরার জোরে জোরে আমার নাম ধরে ডাকছে,,,,
আমি দ্রুত তার কাছে গেলাম,,,
আমিঃ- আমাকে ডেকেছেন??
ইরাঃ- হুম ডেকেছি,,,
আজকে কাজের লোক আসতে পারবে না,,,আর তোর মিষ্টি গুলা ফ্লোরে পড়ে আছে,,,
ওই গুলা পরিষ্কার কর,,,,,
আমিঃ- আমি পরিষ্কার করব??(অবাক চোখে)
ইরাঃ- হুম তুই করবি,,,তোর মিষ্টি তাই তুই পরিষ্কার কর,,,
আমি কিছু না বলে ফ্লোর টা মুছতে লাগলাম আর সাথে চোখের পানিও গড়ে পড়ছে,,,
সেটা দেখে ইরা মুচকি মুচকি হাসছে,,,
আমি পরিষ্কার করে আমার রুমে চলে আসলাম,,,

বাবা মা মারা গেলে বুঝি এত কষ্ট নেমে আসে??সেটা তো আগে জানতাম না,,,,
বাবা মার কথা ভাবছি আর অঝোরে কেঁদেই যাচ্ছি,,,,
বাবা মায়ের ছবি বুকে নিয়ে কাঁদতে লাগলাম,,,
এমন সময় আঙ্কেল(ইরার বাবা)রুমে আসল,,,
আমি তাকে দেখে চোখের পানি মুছে ফেলার বৃথা চেষ্টা করলাম,,
আঙ্কেলঃ- কিরে তুই কাঁদছিস কেন???
আমিঃ- কই না তো আঙ্কেল কিছু হয় নাই,,,
আঙ্কেলঃ- তুই আমার কাছে মিথ্যা বলবি??সত্যি বল কি হয়েছে,,,
আমিঃ- আসলে বাবা মার কথা খুব মনে পড়ছে,,,,
আঙ্কেল এই কথা শুনার পর আমাকে জড়িয়ে ধরলেন আর নিজেই কেঁদে দিলেন,,,
আঙ্কেলঃ- তোর বাবা বড্ড ভালো ছিল রে,,,
এমন কোন মানুষ পাওয়া যাবে না যে
তোর বাবার কাছে সাহায্য চাইলে খালি হাতে ফিরে এসেছে(কেঁদে কেঁদে)
আমি কিছু না বলে চুপচাপ চোখের পানি ফেলেই যাচ্ছি,,,,
আঙ্কেলঃ- বোকা কাঁদছিস কেন??আমি তো তোর বাবা মা,,,,
আঙ্কেল আমার চোখের পানি মুছে দিল,,,,,,

আঙ্কেলঃ- তোর সাথে গুরুত্বপূর্ণ কথা আছে আগে তুই ফ্রেশ হয়ে আয়,,,,
আমি আঙ্কেলের কথা মতো ফ্রেশ হয়ে আসলাম,,,,
আঙ্কেল কোন কথা না বলে আমার হাত ধরে ইরা আর আন্টির কাছে নিয়ে আসল,,,
আমি চুপ চাপ সেখানে দাঁড়িয়ে রইলাম,,,,
নিরবতা ভেঙে,,আঙ্কেল বলে উঠল,,,,,,,
আঙ্কেলঃ- ইমন তুমি এই পরিক্ষায় ভালো রেজাল্ট করেছ এতে আমি অনেক খুশি,,,,,
আসা করি ফাইনাল এক্সাম আরো ভালো করে দিবে,,,
আমিঃ- হুম(মাথা নিচু করে)
আঙ্কেলঃ- কাল থেকে তুই আর ইমন এক সাথে কলেজে যাবি,,(ইরাকে বলল)
ইরাঃ- না আমি ওর সাথে যাব না,,,
আঙ্কেলঃ- আমার কথা উপর কথার বলার সাহস কোথায় থেকে পাস???
ইরাঃ- জানি না,,,তবে এইটা জানি যে আমি ওর সাথে যাব না,,,,
আমিঃ- আঙ্কেল থাক আমি একা যেতে পারব,,,,
আঙ্কেলঃ- ওকে তুই যা ভালো বুঝিস,,,
আমিঃ- হুম,,,

আঙ্কেলঃ- তুই ওর কথায় কষ্ট পাস না,,,ও একটু এই রকমই৷
আমিঃ- না না কষ্ট পাব কেন??আমি কিছুই মনে করি নাই,,,
তারপর আর কিছু না বলে আমি আমার রুমে চলে আসলাম,,,,
এইভাবে আমার কলেজে যাওয়ার দিন টা চলে আসল,,,,,
আমি কলেজে চলে আসলাম,,
যেই গেইট দিয়ে ঢুকব তখন পিছন থেকে তানভির এর ডাক,,,
তানভিরঃ- ওই ইমন দাঁড়া,,,
আমিঃ- হুম আয়,,,
তানভীরঃ- কিরে আজ এত তাড়াতাড়ি আসলি যে??
আমিঃ- এমনি,,,তা তুই কেন আসলি??
তানভিরঃ- তুই জানোস না আমি কেন আসি??
আমিঃ- ও তোর তো আবার মহা রানী আছে তাই তাকে টাইম দিতে আসোছ,,,,,,
তানভিরঃ- হুম ঠিক তাই,,,
আমিঃ- ক্লাস শুরু হতে অনেক দেরি চল ওই দিকে আড্ডা দিই,,,,।
তানভিরঃ- ওকে চল,,,
আমি আর তানভির আড্ডা দিতে লাগলাম এমন সময় কলেজের গেইট দিয়ে রবি আর ইরা ঢুকল,,,,
রবির বাইকের পিছনে ইরা ছিল,,,
রবি হল ইরার বয় ফ্রেন্ড,,,,
ওরা আমার সামনে দিয়ে বাইক নিয়ে গেল আমি দেখেও না দেখার ভান করে আছি,,,
আমি তানভিরের সাথে কথা বলতেছি এমন সময় একটা ছেলে এসে বলল,,,
ছেলেঃ- তোকে ইরা ভাবি ডাকছে,,,

আমি কিছু না বলে ওর সাথে হাটা ধরব এমন সময় তানভির আমার হাত ধরল,,,
তানভিরঃ- দোস্ত যাস না,, তুই তো জানোস যে তোর সাথে এখন কি করবে??
আমিঃ- না গেলে ও আরো বড় কিছু করবে তাই যাওটাই শ্রেয়,,,
আমি তানভির এর হাত ছেড়ে ছেলেটির সাথে হাটা ধরলাম,,,,
ইরা আর রবি এছাড়া তাদের ফ্রেন্ড রা ছিল,,,,
ইরা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলতে লাগল,,,,
ইরাঃ- এই সব ফালতু ছেলে যে কেন এইসব কলেজে ভর্তি হয়,, মাথায় ঢুকে না আমার,,,,,
রবিঃ- ওর কোন যোগ্য তা আছে কলেজের মাটিতে পা রাখার???
আমিঃ- (চুপ)
ছেলেঃ- থাক কিছু বলিস না,, ও হচ্ছে কলেজে টপার(ব্যঙ্গ করে বলল)
ওরা অট্টহাসি তে লুটিয়ে পড়ল,,,
আমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছি,,,কোন প্রতিবাদ করছি না,,
হয়ত একদিন ওরা ওদের ভুল বুঝতে পারবে,,,সেই আশায় আছি আমি,,
হঠাৎ ইরা এমন কথা বলে উঠল যেটা শুনে আমি অবাক হয়ে গেলাম,,,
ইরাঃ- শুন তুই এখন তোর পকেট থেকে রুমাল বের করে আমাদের সবার পা মুছে দিবি,,,,
রবিঃ- শুধু মুছবে না বরং ওই রুমাল দিয়ে তারপর নিজের মুখ মুছতে হবে,,,,
আমিঃ- না আমি এই কাজ পারব না,,,

ইরাঃ- ঠাসসসস,,ঠাসসসস,,,তোর সাহস কিভাবে হয় আমাদের মুখের উপর কথা বলতে,,,,
আমি চুপচাপ গালে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আছি আর চোখ দিয়ে নিষ্ঠুর পানি আটকানোর বৃথা চেষ্টা করে যাচ্ছি,,,,
রবিঃ- কানলে হবে না,,যা করতে বলেছি সেটা কর,,,,,
আমি আর উপায় না পেয়ে রুমাল টা বের করে সবার পা মুছে দিলাম,,,
পুরো কলেজের ছেলে মেয়েরা সব দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে,,,
কেউ হয়ত মজা নিচ্ছে আবার কেউ ইরার কাজে ঘৃনা প্রকাশ করছে,,,
সবাই শেষে আমি যেই ইরার পা মুছতে এলাম তখন ও আমাকে একটা লাথি মারল,,,
সাথে সাথে আমি মাটিতে পড়ে যাই,,,
আমিঃ- আমাকে লাথি মারলেন কেন??
ইরাঃ- ইচ্ছে হয়েছে মেরেছি,,,
রবিঃ- এখন কথা না বলে রুমাল টা দিয়ে তোর মুখ টা মুছে ফেল,,,
আমি ভেজা চোখ নিয়ে রুমাল দিয়ে মুখ টা মুছলাম,,,,
ইরাঃ- যা আবার যখন ডাকব তখন আসতে হবে নইলে,,যে কি হবে তুই ভাবতেও পারবি না,,,,,
আমি চুপচাপ সেইখান থেকে তানভিরের কাছে চলে আসলাম,,,
আমি এসে দেখি তানভির এর চোখে পানি,,,,
আমিঃ- কিরে তুই কাঁদছিস কেন???
তানভিরঃ- তোকে কত করে বললাম যে যাস না এখন দেখলি তো কি হল??
আমিঃ- হয়ত এমন ব্যবহার আমার কপালে ছিল তাই হয়েছে,,,
তানভিরঃ- এইখানে আর থাকা লাগবে না তুই এখন ক্লাসে চল,,,
নইলে ওরা আবার অপমান করবে,,,,
আমিঃ- হুম চল,,,

আমি আর তানভির ক্লাসে চলে আসলাম,,,
কিছুক্ষন পর ইরা আর ইরার বান্ধুবিরা ক্লাসে আসল,,,
আমি ওদের দিকে না তাকিয়ে চুপচাপ নিচের দিকে তাকিয়ে আছি,,,,
ওরা আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করছে,,,
আমি আর তানভির কিছু না বলে চুপচাপ বসে রইলাম,,,,
কিছুক্ষন পর স্যার ক্লাসে আসল,,,
এসেই আমার টপার হওয়া নিয়ে অনেক প্রশংসা করল,,,,
সবাই আমার দিকে তাকিয়ে করতালি দিল,,,
আর ইরা আর ওর ফ্রেন্ড রা রাগে ফুসতে লাগল,,,
হয়ত আজো আমার কপালে খারাপ কিছু থাকবে,,,,,,,,,
ক্লাস শেষ করে আমি আর তানভির একসাথে বাড়ি ফিরছিলাম হঠাৎ ইরা রবির বাইকে করে যাওয়ার সময় মাথায় পানি ঢেলে দিয়েছে,,,,
আমি কিছু না বলে চুপচাপ হাটতে লাগলাম,,,,
তানভিরঃ- এইভাবে এর কত দিন??
আমিঃ- কি কত দিন??
তানভিরঃ- কত দিন সহ্য করবি??
আমিঃ- দোস্ত তুই তো জানোস আমি চাইলে তো এক সেকেন্ডে ইরাকে পথে বসাতে পারি কিন্তু না আমি হঠাৎ করে কিছু করব না,,,আস্তে আস্তে করব,,,
তানভিরঃ- ওকে তুই যা ভালো বুঝস,,,,
তারপর আমি আমার বাসায় এসে পড়লাম,,,
আন্টি খাবার খাওয়ার জন্য ডেকে গেল,,,
আমি ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিলে গেলাম,,,,,,

চলবে...

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com