Breaking News

শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় । শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়


কুয়াশার চাঁদর মুড়ি দিয়ে গুটি গুটি পায়ে চলে এসেছে শীতকাল। শীতকাল মানেই রাস্তার ওলিতে গলিতে ধোঁয়া ওঠা ভাঁপা পিঠা, হরেক রকমের ভর্তা দিয়ে চিতই পিঠা, খেঁজুর রস ইত্যাদি। এ সময় পোষাকেও বেশ বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু এত সব বৈচিত্র‍্য মলিন হয়ে যায় যখন শীতের দিনে ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়, কালো দেখায়।

সবাই চায় নিজেকে মোহনীয় করে তুলতে। তবে শীতকালটা ত্বকের যত্ন নিতে সবাই একটু আলসেমি করেন। আর শীতকালেই ত্বক যত্নের অভাবে কালচে আকার ধারণ করে। তাই ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নিলে উজ্জ্বলতা ধরে রাখা সম্ভব হয়। শীত আসলেই যেমন অনেকের ঠোঁট ফেটে যায়, ত্বক হয়ে যায় শুষ্ক। এই ঋতুতে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকায় ত্বক দ্রুত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, যা খসখসে ভাব, ফাটল, এবং কখনো কখনো জ্বালাপোড়ার কারণও হতে পারে। শীতের ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকের ওপর বেশ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। তাই শীতের মৌসুমে ত্বকের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়, যাতে এটি মসৃণ, কোমল এবং সুস্থ থাকে।

শরীর ভেতর থেকে আর্দ্র না হলে এর ছাপ পড়বে ত্বকের ওপর৷ তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। দিনে কমপক্ষে আট থেকে দশ গ্লাস পানি খাওয়া আবশ্যক৷ ডাবের পানি, ফলের রসও পান করতে পারেন ৷ দীর্ঘ সময় গরমের হাঁসফাঁসানি কাটিয়ে দেশে শীতের ছোঁয়া লাগতে শুরু করে। অল্প সময়ের এই শীতে শুষ্ক বাতাসের তীব্রতা বাড়ে। হিমেল এ বাতাস মানুষের শরীরে বেশি প্রভাব ফেলে ত্বকে।  খসখসে হয়ে ওঠে ত্বক। ঠোঁট, হাত ও পায়ের গোড়ালিও ফেটে যায় অনেকের। তাই এ সময় ত্বকের বাড়তি যত্নের প্রয়োজন হয়। তবে এ যত্ন যদি প্রকৃতিতে ছড়িয়ে থাকা নানা উপকরণ দিয়ে করা যায়, তাহলে তো আর কোনো কথাই থাকে না। শীতকালে ত্বকের পরিচর্যায় যে উপাদানগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-

শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়

ক্লিনজার: প্রথমে গরম ভাপ নিয়ে নিন।  এটি আপনার মুখের লোমকুপগুলো খুলে দিতে সাহায্য করবে। ভাপ নেয়া হয়ে গেলে ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন ভালো করে। দুধে তুলা ভিজিয়েও ত্বক পরিষ্কার করে নিতে পারেন।

হালকা গরম পানিতে গোসল: শীতের দিন এলেই গোসলে গড়িমসি করবেন না। বরং শরীর সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত গোসলের অভ্যাস থাকতে হবে। তবে এই সময়ে গোসল করতে হবে হালকা গরম পানিতে। কারণ শীতের সময়ে ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে তার আপনার ত্বক আরও রুক্ষ করে দেবে। তাই ঠান্ডা পানির বদলে গোসলের সময় ব্যবহার করুন হালকা গরম পানি। এতে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা সহজ হবে।

গোলাপজল ও গ্লিসারিন:  শীতকালে গোলাপজল ও গ্লিসারিন একটি বড় ভূমিকা রাখে ত্বকের যত্নে। এ দুটি একসঙ্গে মিশিয়ে লাগালে ত্বক সুন্দর থাকে, থাকে মসৃণ। গ্লিসারিন যেকোনো ত্বকে খুব দ্রুততার সঙ্গে যেমন কাজ করে তেমনি ত্বক রাখে মোলায়েম ও প্রাণবন্ত। ত্বকে থাকা নানা সমস্যাও দূর করে। মিশ্রণটি রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করাই ভালো।

ক্রিম ম্যাসাজ: ফেসিয়াল ক্রিম দিয়ে ১০ মিনিট ত্বকে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে নিন। 

পাকা কলা: পাকা কলা ত্বক মসৃণ ও উজ্বল করতে পাকা কলার জুড়ি মেলা ভার। বেসন, দুধ ও কলা‍ ব্লেন্ড করে মুখে, গলায়, হাতে ও পায়ে লাগাতে পারেন। ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর ধুয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগান ৷ এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ত্বক পাবে প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা, হয়ে উঠবে নরম ও কোমল৷

পোশাক: টাইট ফিট এবং সিনথেটিক পোশাক ত্বককে আরও শুষ্ক ও রুক্ষ করে এবং অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। কাজেই আরামদায়ক এবং প্রাকৃতিক তন্তু দিয়ে তৈরি পোশাক পরিধান করুন। পলিয়েস্টার, লিলেন, নাইলন ইত্যাদি পরিহার করুন।

ঘি : এতে রয়েছে ময়েশ্চারাইজিং উপাদান। রোজ রাতে মুখে, হাতে-পায়ে মাখলে ত্বক নরম থাকবে।

মধু: রূপচর্যার কাজে মধু অপরিহার্য। মধু সব সময় সবভাবেই ব্যবহার করা য়ায়। তবে শীতকালে এর ব্যবহার আরও বেড়ে যায়। অন্য যেকোনো প্যাকের সঙ্গে নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায় মধু। মধু নিমিষেই ত্বকের শুষ্কতা দূর করে। ত্বকের যেকোনো সমস্যায় মধু ওষুধের মতো করে৷

অ্যালোভেরা জেল ও নারকেল তেলের প্যাক: অ্যালোভেরা জেল (১ টেবিল চামচ), নারকেল তেল (১ চা চামচ)। ব্যবহার করবেন- রাতে ঘুমানোর আগে মিশ্রণটি ত্বকে লাগান। সকালে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বক নরম ও মসৃণ করে এবং শীতের শুষ্ক ত্বক প্রতিরোধে সাহায্য করে।

মধু ও পেঁপে ফেসপ্যাক: ১ কাপ পাকা পেঁপের সাথে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট তৈরী করে নিন। এবার এই মাস্কটি পুরো বডিতে লাগিয়ে কমপক্ষে ৩০ মিনিট রাখুন । এরপর পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন । সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন ব্যবহার করলেই দেখবেন ত্বকের শুষ্ক ভাব অনেকটা কমে ত্বকে এক্সট্রা গ্লো দেখা দিচ্ছে ।

দুধ ও মসুর ডালের প্যাক: দু’চামচ মসুর ডাল সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে মসুর ডাল বেটে তার মধ্যে অল্প দুধ ও আমন্ড তেল মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে নিন। এই প্যাকটা মুখে মেখে দশ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ঘষে ঘষে ধুয়ে নিন।

দুধ ও কাজুবাদাম ফেসপ্যাক: দুধে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকের সুরক্ষায় বিশেষ কার্যকরী । ৮/১০টি কাজু বাদাম পানিতে ভিজিয়ে খোসা ছাড়িয়ে ২ টেবিল চামচ দুধের সাথে ব্লেন্ড করে নিন । এবার এই মিশ্রণটি হাতে নিয়ে ত্বকে আলতো করে মাসাজ করুন । ত্বক নরম ও কোমল রাখতে ময়েশ্চারাইজারের মতো কাজ করে এটি।

মধু ও নিমপাতার প্যাক: নিমপাতা পাউডারের সঙ্গে মধু ও হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। মুখে মেখে রাখুন ১০ মিনিট। তার পরে ধুয়ে ফেলুন।

বেসন ও টকদই ফেসপ্যাক: ত্বকে উজ্জ্বলতা ও টানটান ভাব ফিরিয়ে আনতে বেসন অনেক উপকারী । ২ টেবিল চামচ বেসনের সাথে ১ টেবিল চামচ টকদই মিশিয়ে প্যাক তৈরী করে নিন । এবার ভালো করে মুখে লাগিয়ে নিন, শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন । শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে পরিষ্কার করুন । এরপর ভেজা অবস্থায় ত্বকে ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন ।

দুধ ও হলুদের প্যাক: দুধে ল্যাকটিক অ্যাসিড থাকে যা ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য করে। হলুদ প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক যা ত্বককে সুস্থ রাখে। এক চামচ দুধের সাথে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে মুখে লাগান এবং শুকালে ধুয়ে ফেলুন।

অ্যালোভেরা ও শশা ফেসপ্যাক: অ্যালোভেরা ত্বক ও চুল দুটির সুরক্ষায়ই বেশ উপকারী । ত্বকের জন্য ১ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল নিয়ে ১ টেবিল চামচ শশার পেস্টের সাথে মিশিয়ে প্যাক তৈরী করে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন । এই প্যাকটি ত্বকের কালো বা রোদে পোড়াভাব দূর করতে সাহায্য করবে।

মধু ও লেবুর রসের প্যাক: মধুর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে তা মুখে লাগিয়ে রাখুন ফেসপ্যাকের মতো। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।

অলিভ অয়েল ও কলা ফেসপ্যাক: কলা ত্বকের রুক্ষ ও শুষ্কভাব প্রাকৃতিকভাবে দূর করতে অনেক কার্যকরী। ১টি পাকা কলার সাথে ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করে নিন । ২০-৩০ মিনিট ত্বকে লাগিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন । ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে ২/৩ দিন ব্যবহার করুন ।

শসার রস: শসার রস এক কাপ ওটমিল ও এক টেবিল চামচ দই একসঙ্গে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার এই মিশ্রণটা পুরো মুখে মেখে তিরিশ মিনিট রেখে হালকা গরম পানিতে ধুয়ে নিন।

মধু দিয়ে আপনার ত্বককে নরম ও হাইড্রেট করুন: শীতের মৌসুমে আপনার ত্বক নরম, স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল রাখতে আপনি মধু ব্যবহার করতে পারেন। এটি একটি খুব কার্যকরী ঘরোয়া প্রতিকার যার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এ জন্য মুখ ভালো করে ধোয়ার পর মুখে মধুর পাতলা লেয়ার লাগান। এভাবে পনের থেকে বিশ মিনিট রেখে হালকা গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই বা তিন দিন এটি করলে আপনার ত্বকের উন্নতি লক্ষণীয় হবে। আপনার ত্বক আগের চেয়ে নরম, হাইড্রেটেড, পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

কমলালেবু: কমলালেবুতে উপস্থিত ভিটামিন সি ত্বকের বলিরেখা রোধ করে৷ কমলালেবুর খোসা, সরবাটা, ময়দা বা বেসনের প্রলেপের ব্যবহার রূপটান হিসেবে বহুদিন প্রচলিত৷ এই শীতে যত কমলালেবু খাবেন, তার খোসা ফেলবেন না৷ রোদে শুকিয়ে সংগ্রহ করে রেখে দিন। পরে গুঁড়া করে ব্যবহার করতে পারবেন৷

অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরার পাতা থেকেই তার রস বের করে সরাসরি মুখে মাখুন। ধোয়ার প্রয়োজন নেই।

পর্যাপ্ত পানি পান করুন: শীতের সময়েও বছরের অন্যান্য সময়ের মতোই পর্যাপ্ত পানি পানের অভ্যাস ধরে রাখতে হবে। শীত বলে একটু কম পানি খেয়ে দিন কাটিয়ে দেবেন না। এতে কিন্তু আপনিই বিপদে পড়বেন। পানি কম খেলে শরীরের ভেতরে ও বাইরে তার ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে। তাই এসময় পর্যাপ্ত পানি পানের দিকে নজর দিতে হবে। শরীরে পানির ঘাটতি হলে ত্বকও রুক্ষ হয়ে যায়। তাই শরীর ভেতর থেকে আর্দ্র রাখতে দিনে অন্তত তিন লিটার পানি পান করুন।

রাতের সময় ত্বকের যত্ন: সারাদিন বাইরের ঘাম, পলিউশন, ডার্ট, সানস্ক্রিন মুখে আটকে থাকে। তাই রাতের বেলা স্কিনকে একটু বাড়তি যত্ন করতে হয় ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে। তাই রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অবশ্যই ডাবল ক্লিনসিং করবেন। অর্থাৎ ডাবল ক্লিনসিং এর শুরুতে অয়েল বেজড ক্লেনসিং অয়েল দিয়ে মুখ ক্লিন করে নিতে হবে। তারপর একটা মাইল্ড ফেস ওয়াশ দিয়ে ফেস ক্লিন করতে হবে।

শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর

শীতকালে মুখে কি ব্যবহার করা যায়?
কোনো রোগ না থাকলেও শীতে ত্বক স্বাভাবিক রাখতে অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। ময়েশ্চারাইজার ত্বকের নিঃসৃত তেল সংরক্ষণে সহায়তা করে এবং ত্বক মসৃণ রাখে। গোসলের পর পরই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো। ক্রিম, লোশন, জেল এমনকি সাবান হিসেবে ময়েশ্চারাইজার বাজারে পাওয়া যায়।

শীতকালে গায়ের চামড়া শুষ্ক অনুভব হয় কেন?
শীতের সময় ত্বক খসখসে বা শুষ্ক হওয়ার মূল কারণ হলো আবহাওয়ার শুষ্কতা এবং আর্দ্রতার অভাব। শীতে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যায় এবং ঠান্ডা তাপমাত্রার কারণে ত্বক থেকে প্রাকৃতিক তেল দ্রুত হারিয়ে যায়। এতে ত্বক শুষ্ক, খসখসে এবং টান টান অনুভূত হয়।

শীতকালে মুখে কি ক্রিম মাখা উচিত?
সাধারণত, শীতকালে ত্বকের ময়েশ্চারাইজারের প্রয়োজন বেশি হয়। তাই শীতকালে ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজারযুক্ত ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। এছাড়াও, শীতকালে ত্বকের জন্য ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, হায়ালুরোনিক অ্যাসিড, অ্যালোভেরা ইত্যাদি উপাদানসমৃদ্ধ ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।

শীতে মুখ ঢেকে রাখার উপায়?
ঘাড় ঢেকে রাখার জন্য একটি গেটার বা মাথা এবং ঘাড় উভয়ই ঢেকে রাখার জন্য একটি বালাক্লাভা সাহায্য করতে পারে, যেমন অতিরিক্ত পোশাক যেমন টুপি এবং স্কার্ফ। আপনি যদি ঘামের পরিকল্পনা করেন, তাহলে পোলার ফ্লিস ভালোভাবে শুকিয়ে যাবে। যদি বাতাস বা বৃষ্টিপাত হয়, একটি নাইলন মাস্ক বা যুক্ত নাইলন স্তর উপাদানগুলিকে ব্লক করতে পারে।

শীতকালে ত্বক সাদা করার জন্য কোন বডি লোশন ভালো?
ভিটামিন সি এবং মধু 400ml দিয়ে ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য Mamaearth ভিটামিন সি ডেইলি গ্লো বডি লোশন | শুষ্ক ত্বকে পুষ্টি যোগায় | 48 H ময়শ্চারাইজেশন | 100% প্রাকৃতিক মাখন | অ-চর্বিযুক্ত মসৃণ ত্বক | সমস্ত ত্বকের ধরন।

সবচেয়ে ভালো অলিভ অয়েল কোনটি?
অলিভ অয়েলের মধ্যে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট হিসেবে ধরা হয় একস্ট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েলকে। এর যথেষ্ট স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পলিফেনল সমৃদ্ধ, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই জেনেটিক্স স্বাস্থ্য এবং আয়ুষ্কালের ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা পালন করে এটি।

মুখের জন্য কোন তেল ভালো?
শুষ্ক ত্বকের জন্য মুখের তেল: নারকেল এবং রোজশিপ তেল উভয়ই ত্বকের অবস্থা যেমন স্কেলিনেস এবং একজিমা কমাতে সাহায্য করে। সংবেদনশীল ত্বকের জন্য মুখের তেল: ক্যামোমাইল এবং ল্যাভেন্ডারযুক্ত তেল ত্বকে মৃদু এবং জ্বালা কমায়।

ফর্সা হওয়ার জুস কোনটি?-Which are the Best Fruit Juices for Skin Whitening?
কমলা, লেবু, পেঁপে, তরমুজ, ডালিম, আম, আনারস, আঙ্গুর এবং টমেটোর মতো ফলের পানীয়গুলি ত্বককে স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল দেখায়। ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অতিরিক্ত প্রাকৃতিক উপাদানগুলি কী কী? মধু, হলুদ, আদা এবং অ্যালোভেরা ত্বকের স্বাস্থ্য বাড়ায়।

শীতে কি চুল বেশি পড়ে?
চুল বেশি পড়তে পারে শীতকালে শীতকালে কেবল ত্বক আর ঠোঁট নয় চুলেও শুষ্কতার সমস্যা দেখা দেয়। এই সময় চুল স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটা শুষ্ক, রুক্ষ হয়ে থাকে। আর খুশকি, চুল পড়া, আগা-ফাটা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। শীতকালে চুল বেশি পড়ার কারণ যেমন অনেক তেমনি ব্যক্তি ভেদে এসব প্রভাব একভাবে পড়ে না।

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com