ঢাকার আশে পাশে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান সমূহ | একদিনেই ঘুরে আসুন ঢাকার আশপাশের দর্শনীয় স্থানে
ঢাকার মধ্যে দর্শনীয় স্থান
- বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানান্য তথ্য ভাণ্ডারের নাম বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর (Bangabandhu Military Museum)।
- বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা
- লালবাগ কেল্লা
- রমনা পার্ক
- ধানমন্ডি লেক
- আহসান মঞ্জিল
- নভোথিয়েটার
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ
পুরান ঢাকার দর্শনীয় স্থান
- লালবাগের কেল্লা
- ঢাকেশ্বরী মন্দির
- তারা মসজিদ
- হোসেনি দালান
- আহসান মঞ্জিল
- শাঁখারিবাজার ঢাকা
- কলেজিয়েট স্কুল
- বড় কাটারা
ঢাকার সবচেয়ে সুন্দর জায়গা
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার (শহীদ মিনার বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের গৌরবোজ্জল স্মৃতির ধারক)।
- রোজ গার্ডেন প্যালেস
- তারা মসজিদ
- লালবাগ কেল্লা
- আহসান মঞ্জিল
- জাতীয় জাদুঘর
- মৈনট ঘাট
- গোলাপ গ্রাম
- সাদুল্লাহপুর
ঢাকা থেকে একদিনে ঘুরে আসা যায় এমন সকল দর্শনীয় স্থানসমূহঃ
- একনজরে দেখে নিন ঢাকার আশে পাশে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান সমূহ নিচে দেয়া হলো-
- জিন্দা পার্ক
- জল জঙ্গলের কাব্য
- গোলাপ গ্রাম
- সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর
- বালিয়াটি জমিদারবাড়ি
- পানাম ও মেঘনার পার
- পদ্মা রিসোর্ট
- বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক
- মহেরা জমিদার বাড়ি
- ড্রিম হলিডে পার্ক
- যমুনা রিসোর্ট
- শালবন বিহার
- নকশী পল্লী
- বেলাই বিল
- আড়াইহাজার মেঘনার চর
- বঙ্গবন্ধু সেতু রিসোর্ট
- নুহাশ পল্লী, গাজীপুর
- আশুলিয়া
- ষাইট্টা বটগাছ
- জিঞ্জিরা প্রাসাদ
- নরসিংদী জমিদার বাড়ি
- উয়ারী-বটেশ্বর
- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
- মায়াদ্বীপ
- ছুটি রিসোর্ট
- ভাওয়াল রিসোর্ট
- নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট
- স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্ট গাজীপুর
- রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট
- রিভার প্যালেস
- ম্যাজিক পারাডাইস
- আপন ভুবন রিসোর্ট
ড্রিম হলিডে পার্ক: ছোট্ট সোনামণিকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যেতে চান? তাহলে চমৎকার জায়গা হিসেবে ড্রিম হলিডে পার্ককে পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। ঢাকার পাশেই নরসিংদী জেলায় অবস্থিত অন্যতম থিম পার্ক। পরিবার-পরিজনদের সারা দিন হৈচৈ আর আনন্দে মাতামাতি করতে অথবা পিকনিকের আয়োজন করতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন এখান থেকে। রাতে থাকার জন্য রয়েছে রিসোর্টেরও সুব্যবস্থা। আর প্রবেশমূল্য জনপ্রতি ২০০ টাকা।
নুহাশ পল্লী: ঢাকার আশেপাশে দর্শনীয় স্থান এর মধ্যে নুহাশ পল্লী কে আপনি অনায়াসে বেছে নিতে পারেন। এক সময়ের গল্পের জাদুকার কথা সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাঁত হুমায়ুন আহমেদ এর নিজের হাতের স্পর্শে গড়া এই পল্লী বাগান বাড়ি। এখানে যেতে পারেন আপনার প্রিয়জন, পরিবার সবাইকে নিয়ে। এক দিনের মধ্যে ঘুরে আসতে পারেন নুহাশ পল্লী থেকে। হুমায়ুন আহমেদ তার কল্পনার সমস্ত কিছুই এখানে বাস্তবে রুপ দিয়ে গেছেন। এখানে আছে বৃষ্টি বিলাস, ভুত বিলাস নামের বাড়ি, ট্রি হাউজ, বিভিন্ন ভাস্কর্য্য, প্রায় ৩০০ প্রজাতির বিভিন্ন গাছের বাগান। পদ্ম পুকুর, মৎস্য কন্যা, প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীদের অনুকীর্তি দেখতে পাবেন। আর নুহাশ পল্লীর লিচু তলায় তার সমাধিস্থল দেখে আসতে পারেন।
বেলাই বিল: গাজিপুরের বেলাইবিল মনোরম একটি জায়গা। চেলাই নদীর সাথেই বেলাই বিল। এখানে ইঞ্জিনচালিত আর ডিঙ্গি নৌকা দুটোই পাওয়া যায়। যেটাতে ভালো লাগে উঠে পড়ুন। সারাদিনের জন্য ভাড়া করে নিতে পারেন এবং ইঞ্জিনচালিত নৌকা নিলে নিজেরাই চালিয়ে ঘুরতে পারেন। বিকেলে এই বিলের চারপাশে অপূর্ব দৃশ্য তৈরি হয়। বিলের চারপাশে শাপলার ছড়াছড়ি। শুধু চারিদিক তাকিয়ে থাকবেন। আবার কিছুক্ষণ পরপরই বাতাসের ঝাপটা লাগবে গায়ে। বেশি সময় নিয়ে গেলে অবশ্যই খাবার নিয়ে যাবেন। যাওয়ার সময় নদীর পাড় ঘুরে দেখতে পারেন।
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক: ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কটি অবস্থিত। পার্কের ভিতরের অংশকে আবার ৫টি অংশে ভাগ করা হয়েছে – কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভার্সিটি পার্ক, এক্সটেনসিভ এশিয়ান ডাইভার্সিটি পার্ক ও বঙ্গবন্ধু স্কয়ার। প্রবেশমুল্য জনপ্রতি ৫০ টাকা।
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি: বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জমিদারবাড়িগুলোর একটি। ঢাকা জেলা সদর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি গ্রামে অবস্থিত।মোট ৭ টি স্থাপনা নিয়ে এই জমিদার বাড়ি অবস্থিত। জমিদার বাড়ির পুরটাই মনোরম পরিবেশে ঘেরা।
জিন্দা পার্ক: কম সময়ে ও কম খরচে ঘুরে আসার জন্য যেতে পারেন পূর্বাচল হাইওয়ের কাছেই নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত জিন্দা পার্ক। ঢাকা থেকে দুরত্ব মাত্র ৩৭ কিলোমিটার । খাওয়া দাওয়ার জন্য পার্কের ভিতরেই রেস্টুরেন্ট আছে । এছাড়া, রাতে থাকার জন্যেও আছে গেস্ট হাউজ । প্রবেশ টিকেট জনপ্রতি ১০০ টাকা ।
জিঞ্জিরা প্রাসাদ: জিনজিরা প্রাসাদ একটি ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি। যার অবস্থান ঢাকা শহরের বুড়িগঙ্গা নদীর ওপারে কয়েক’শ গজ দূরে। ১৬২০-২১ খ্রিস্টাব্দে জিনজিরা প্রাসাদ ‘নওঘরা’ নির্মাণ করেছিলেন তৎকালীন সুবেদার নওয়াব ইব্রাহিম খাঁ। আজ থেকে প্রায় ৪০০ বছর আগে শহর থেকে জিনজিরার মধ্যে চলাচলের জন্য একটি কাঠের পুল ছিল। পলাশীর যুদ্ধে সর্বস্বান্ত সিরাজদ্দৌলার পরিবার পরিজনকে জরাজীর্ণ জিনজিরা প্রাসাদে প্রেরণ করা হয়েছিল।
বঙ্গবন্ধু সেতু রিসোর্ট: ঢাকার আশেপাশে দর্শনীয় স্থান বঙ্গবন্ধু সেতু রিসোর্ট এর আগে নাম ছিল যমুনা রিসোর্ট। টাঙ্গাইল ও সিরাজগঞ্জ জেলার মাঝে যমুনা সেতুর কাছেই অবস্থিত। পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা ছাড়াও ভিতরে রয়েছে সুইমিং পুল, খেলাধুলার ব্যবস্থা, জিম ও অন্যান্য সুবিধা । এছাড়া, বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানেওরিসোর্টটি বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজের সুবিধা দিয়ে থাকে। পিকনিক, গেটটুগেদার, ডিজে পার্টি থেকে শুরু করে নানা ধরনের আয়োজন করা হয়ে থাকে। ঢাকার গাবতলি অথবা মহাখালি বাস স্ট্যান্ড থেকে যে কোন বাসে যাওয়া যায়। 01715-852997
শালবন বিহার: শালবন বৌদ্ধবিহার বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং কুমিল্লা জেলার লালমাই-ময়নামতির অসংখ্য এবং চমৎকার সব প্রাচীনস্থাপনাগুলোর একটি। দেববংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব এ বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণ করেন।
নকশী পল্লী: নকশী পল্লী পূর্বাচর বালু নদীর পাশে অবস্থিত । অনেকে এটিকে ঘোরার জায়গা মনে করলেও নকশী পল্লী মূলত: একটি রেস্তোরা । তবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কাছে এসে খাবার উপভোগ করা আপনাকে নি:সন্দেহে দিবে এক অসাধারণ অনুভূতি । তাছাড়া সময় পেলে বোটে করে ঘুরে বেড়াতে পারেন নদীতে ।
মৈনট ঘাট: অল্প সময়ের অবসরে সহজেই ঘুরে আসতে পারেন মিনি কক্সবাজার খ্যাত মৈনট ঘাট। দোহার উপজেলায় অবস্থিত এই চর আপনাকে সাগরের বেলাভূমির কথা মনে করিয়ে দেবে। এছাড়াও এখানকার সূর্যাস্তের সুন্দর দৃশ্য আপনার চোখে লেগে থাকবে অনেক দিন। পদ্মার ইলিশ কিংবা নৌকায় ঘুরার ইচ্ছা থাকলে আপনি মৈনট ঘাট থেকে ঘুরে আসতে পারেন।
আশুলিয়া: সাভারের পরে আশুলিয়া এমন একটি সুন্দর জায়গা যেটিকে অনেকেই ঢাকার সমুদ্র সৈকত বলে আখ্যা দিয়ে থাকেন। সমুদ্র সৈকতের আবহাওয়া পাওয়া যাবে এই জায়গাটিতে। বিশেষ করে বর্ষাকালে দিগন্ত বিস্তৃত পানি আর পানির ঢেউ আপনাকে ভুলিয়ে দেবে মনের সকল কষ্ট। শরৎকালে আকাশের উপরে মেঘের খেলা আর নিচে ছলছলে পানি আপনার মনকে করে তুলবে আনন্দিত।
মহেরা জমিদার বাড়ি: টাঙ্গাইলে ঘুরার মতন অনেক জায়গা আছে যা আপনি এক দিনে ঘুরে শেষ করতে পারবেন না। তবে তার মধ্যে মহেরা জমিদার বাড়ি সবচেয়ে সুন্দর। এটি তিনটি স্থাপনা নিয়ে তৈরি। বাড়ির ভেতরের দিকে বিশাল খাঁচায় বিভিন্ন রকম পাখি পালা হয়। তিনটি স্থাপনার প্রতিটাতে অসাধারণ কারুকার্য করা। এসব কারুকার্য দেখলেই মন ভরে যাবে।
নিকলী হাওর: খোলামেলা পরিবেশে স্নিগ্ধ প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসতে পারেন কিশোরগঞ্জের নিকলী হাওর থেকে । ঢাকা থেকে বাসে বা ট্রেনে যেতে পারেন কিশোরগঞ্জ শহরে, সেখান থেকে সিএনজি তে করে নিকলি ঘাট । ঘাট থেকে নৌকা ভাড়া করে ঘুরে দেখুন হাওর । মনে রাখবেন, বর্ষার শেষ দিকে হাওর ভ্রমনের উপযুক্ত সময় ।
সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর: সোনারগাঁও জাদুঘর ঢাকার অদূরে নারায়নগঞ্জ জেলার পানাম নগরে অবস্থিত একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান । এখানে শীতকালে মাসব্যাপী বসে লোকশিল্প মেলা । প্রতি শুক্রবার থেকে বুধবার সকাল ১০.০০ থেকে ৫.০০ পর্যন্ত জাদুঘরের গেট খোলা থাকে । টিকেটের মুল্য ও কম, জনপ্রতি ২০ টাকা মাত্র ।
গোলাপ গ্রাম: নদী পথ পার হয়ে ছোট্ট একটি গ্রাম। তবে গ্রাম হলেও পুরোটাই গোলাপের বাগান দিয়ে পরিপূর্ণ । এখানে গেলে আপনার মনে হবে যেন বিশাল একটি গোলাপের বাগানে ভেতর আপনি ঘুরছেন। সরু পথ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে দেখবেন রাস্তার দুপাশ গোলাপের বাগান দিয়ে ঘেরা।
পদ্মা রিসোর্ট, মুন্সিগঞ্জ: ঢাকার আশেপাশে দর্শনীয় স্থান এর মধ্যে পদ্মা রিসোর্ট হতে পারে আপনার ভ্রমণের একটি সুন্দর জায়গা। ঢাকা থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে এই পদ্মা রিসোর্ট টির অবস্থান। মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায় পদ্মা নদীর পাশে নয়নাভিরাম লোকেশনে গড়ে তোলা হয়েছে পদ্মা রিসোর্ট। যারা শহরের কোলাহাল ও যান্ত্রিক জীবনের গণ্ডী থেকে মাঝে মাঝে রিলাক্স পেতে চান তাদের জন্য ঢাকার পাশে এই রিসোর্ট টি হতে পারে একটি আদর্শ নিরিবিলি এবং সিকিউরড জায়গা । শহরের কোলাহল ছেড়ে ঢাকার পাশে পদ্মার পাড়ে একটি দিন কাটানো আপনার মনকে প্রশান্তি এনে দেবে।
ষাইট্টা বটগাছ: সে অনেক দিন আগের কথা, আজ থেকে ৫০০ বছর আগে ধামরাই উপজেলার যাদবপুর ইউনিয়নের সাইট্টা গ্রামে দেবীদাস বংশের পূর্বপুরুষ তাদের জমির ওপর একটি বট ও একটি পাকুড় গাছ রোপণ করেছিলেন। তৎকালীন সময়ের সনাতন ধর্ম বিশ্বাস অনুসারে বটগাছকে মহিলা আর পাকুড়-গাছ পুরুষ ধরা হত।সেই সময়ে এরকম ধর্মীয় অনুভূতিতে দাসবংশের পূর্বপুরুষ ঢাকঢোল, বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে বিবাহের উপকরণসহ ব্রাহ্মণ দ্বারা বৈদিক মন্ত্র পাঠের মাধ্যমে বট ও পাকুড় গাছের বিবাহ সম্পন্ন করেন। পাশাপাশি বহু লোকের খাবারেরও আয়োজন করেছিলেন তারা।
তাই স্বাভাবিকভাবেই স্থানীয়রা এই বৃক্ষ-দ্বয়কে স্বামী-স্ত্রী বলে অভিহিত করেন। লোকমুখে জানা যায় যে, একবার এই বট-পাকুড়-গাছের নিচ দিয়ে ইট-ভর্তি একটি ট্রাক যাওয়ার সময় গাছের ডালের সঙ্গে আটকে যায়। এসময় ওই ট্রাক-চালক বটগাছের ডালটি কাটলে তিনি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে প্রবীণ ব্যক্তিদের পরামর্শে বটগাছের নিচে কয়েক কেজি বাতাসা আর মোমবাতি দিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করলে ট্রাক-চালক সুস্থ হন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়: কি অবাক মনে হচ্ছে ? কিন্তু এটি একদিনের ভ্রমনের জন্য সেরা একটি জায়গা। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যে আপনি সম্পূর্ণভাবে একটা সবুজে ঘেরা প্রাকৃতিক পরিবেশ পেয়ে থাকবেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি এমনিতেই শীতের মৌসুমে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এখানে আসা শীতের পাখিগুলোর জন্য। সাইবেরিয়া ও অন্যান্য দেশ থেকে আসা এই শীতের পাখিগুলোকে দেখতে প্রতি শুক্রবারেই ক্যাম্পাসে ভিড় করে বহু সংখ্যক মানুষ। এছাড়া গরমের মৌসুমেও একটুখানি হিমেল হাওয়া পেতে ভিড় করে ঢাকাবাসীরা। সবুজে ঘেরা এই ক্যাম্পাসটি এমনিতেই অনেক বেশি শীতল থাকে। তাই আপনার যদি কোনো কারণে মন খারাপ হয়ে থাকে তাহলে এই ক্যাম্পাসটিতে ঘুরে আসতে পারেন। দেখবেন সবুজের ছোঁয়ায় এবং ছাত্রছাত্রীদের তারুণ্যতা দেখে আপনার মন নিমেষেই ভালো হয়ে যাবে।
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com