সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস রাজবাড়ী জেলার সকল অফিসের ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার

রাজবাড়ি জেলার অর্থনীতি কৃষিনির্ভর। জেলাটিতে ধান, পাট, আখ, গম, বাদাম, তিল, যব, ভুট্টা, ইক্ষু, পিঁয়াজ, তামাক এবং ডাল জাতীয় কৃষিজাত পণ্য উৎপাদিত হয় তাছাড়া কলা এবং মাছ চাষ করা হয়। তাছাড়া রাজবাড়ী জেলা চমচমের জন্য বিশেষ ভাবে পরিচিত। জেলাটি শিল্পে সমৃদ্ধ না হলেও অর্থনীতিতে অবদান রয়েছে।

১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ তৎকালীন ফরিদপুর জেলার গোয়ালন্দ মহকুমা ফরিদপুর থেকে পৃথক হয়ে রাজবাড়ী জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৮৭০ সালে গড়াই রেল সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হলে ১৮৭১ সালে ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির পূর্ববঙ্গ অংশে রেলপথ কলকাতা হতে গোয়ালন্দ ঘাট (অপর নাম: গ্যাঞ্জেস বন্দর) পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। ঢাকাসহ বর্তমান বাংলাদেশের পূর্ব অংশে সহজে যাতায়াতের অবধারিত একটি স্থান হওয়ায় একে "বাংলার দ্বারপথ" নামে অভিহিত করা হত। রাজবাড়ী জেলার উত্তরে পদ্মানদীর ওপারে পাবনা জেলা, পূর্বে পদ্মা নদীর ওপারে মানিকগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে ফরিদপুর, মাগুরা ও ঝিনাইদহ জেলা এবং পশ্চিমে কুষ্টিয়া জেলা অবস্থিত।

সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস প্রাঃ লিঃ রাজবাড়ী শাখা বিগত প্রায় তিন যুগ ধরে রাজবাড়ীর মানুসের কুরিয়ার সেবা দিয়ে আসছে সততা ও নিষ্ঠার সাথে। রাজবাড়ী এলাকার মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়ে সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস এর অবদান রয়েছে। রাজবাড়ীর মানুষ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মালামাল ক্রয়ের মাধ্যমে রাজবাড়িতে বিক্রয় করে অন্যদিকে রাজবাড়ির লোকাল মালামাল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্রয় করে রাজবাড়ীর মানুষের ব্যবসা আরো উন্নত হচ্ছে।

আপনিও যদি সুন্দরবন কুরিয়ারের সেবা গ্রহণ করে থাকেন তবে আপনার আশে পাশের সুন্দরবন কুরিয়ারের অফিসে বা এজেন্ট এর নিকট গিয়ে সুন্দরবন কুরিয়ারের সেবা গ্রহন করুন। দেশের নাম্বার ওয়ান ডিজিটাল কুরিয়ার সেবা। সুন্দরবন কুরিয়ারে বুকিং কৃত সকল পন্যই অনলাইনের মাধ্যমে ট্রাকিং করা যায় এতে আপনার পন্যের অবস্থান জানতে পারবেন খুব সহজেই। এবং গন্ত্যেব পৌছানোর সাথে সাথে সার্ভার থেকে সয়ংক্রিয় ভাবে এসএমএস পৌছে যায়। যা গ্রাহক সুবিধার ডিজিটাল একটি মাধ্যেম। এতে গ্রহক ভোগান্তি এড়ানো যায়।