Breaking News

ঢাকার বিখ্যাত বিরিয়ানি হাউজ গুলোর তালিকা

বিরিয়ানির কথা মাথায় আসলেই মনে হয় পুরান ঢাকার বিখ্যাত সব সু-স্বাদু বিরিয়ানির নাম। আর কিছু বিরিয়ানি লাভার বন্ধু রয়েছে যাদের বিরিয়ানি ছাড়া চলেই না।

বিরিয়ানিঃ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো, বিশেষ করে ভারত, বাংলাদেশ, মিয়ানমার প্রভৃতি দেশে প্রচলিত এক বিশেষ প্রকারের খাবার যা সুগন্ধি চাল, ঘি, গরম মশলা এবং মাংস মিশিয়ে রান্না করা হয়। এটি ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের মাধ্যমে উৎপত্তি লাভ করে। এটি সাধারনত বিশেষ অনুষ্ঠানে অতিথি আপ্যায়নে পরিবেশিত হয়।

বিরিয়ানি (بریانی) একটি উর্দু শব্দ, যা ফারসি ভাষা থেকে এসেছে। ফারসি ভাষায় বিরিঞ্জ (ফার্সি: برنج) অর্থ চাল বা ভাত। অন্যমতে, ফারসি শব্দ বিরিয়ান (ফার্সি: بریان) থেকে এসেছে যারঅর্থ রোস্ট বা ভেজে নেওয়া। অর্থাৎ মূলত রোস্ট করা মাংস ও ভাতের সহযোগে তৈরি বিশেষ সুুস্বাদু খাবারই বিরিয়ানি। এটি বিরানি, বেরিয়ানি, বিরিয়ান্নি ইত্যাদি নামেও পরিচিত। বিরিয়ানি রান্নার আগে সুগন্ধি চাল ঘি দিয়ে ভেজে নেওয়া হয়। তাই এই নামকরণ। বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলে যে “বিরন করা” শব্দটি ব্যবহৃত হয় সেটা এই ফারসি শব্দেরই পরিবর্তিত রূপ।

বিরিয়ানির সঠিক উৎপত্তি সম্পর্কে অনশ্চিয়তা রয়েছে। তবে উত্তর ভারতে, দিল্লির (মুঘলাই রন্ধনপ্রণালী) মুসলিম বসতিপূর্ণ স্থানগুলিতে, রামপুর, লখনউ ( আওধী রান্না ) এবং অন্যান্য ছোট রাজ্যে বিরিয়ানি বিভিন্ন বৈচিত্র্যের উৎপত্তি লক্ষ করা যায়। আবার অনের মতে, দক্ষিণ ভারতের হায়দ্রাবাদ এ বিরিয়ানির উৎপত্তি। সেইসাথে তামিলনাড়ু ( আম্বুর, তানজাভুর, চেটিনাড, সালেম, ডিন্ডিগাল ), কেরালা (মালাবার), তেলেঙ্গানা এবং কর্ণাটক (ভাটকল) যেখানে মুসলিম সম্প্রদায় উপস্থিত ছিল সেখানেও এই রন্ধনপদের উৎপত্তি বলে মনে করা হয় । অনেকের মতে এই খাবারের উৎপত্তি মুঘল আমলে দিল্লীতে।

বিরিয়ানি ও পোলাও এর মধ্যে পার্থক্য

পোলাও ও বিরিয়ানি দুটো খাবারই সুগন্ধি চাল ও মাংস দিয়ে রান্না করা হয়। তারপরও এদের মাঝে বেশ কিছুটা পার্থক্য আছে। পোলাওতে মাংস দেওয়া বা না দেওয়া ঐচ্ছিক। তবে পোলাও এর উৎপত্তি মধ্য এশিয়ায়। সেখানে পোলাও মাংসের সাথেই রান্না করা হয়। এমনকি বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানে অনেকটা এভাবেই পোলাও রান্না করা হয়। মুঘলরা মধ্য এশিয়া থেকে আসার সময়ে পোলাও এর সংস্কৃতি মাতৃভূমি থেকে সঙ্গে করে নিয়ে আসে। পোলাও বিরিয়ানির মূল পার্থক্য যতটা না রান্নার প্রণালীতে তার চেয়েও অনেক বেশি মশলার ব্যবহারে। বিরিয়ানির মশলায় উপাদানের বৈচিত্র্য অনেক বেশি, মশলাও ব্যবহার করা হয় তুলনামূলক বেশি পরিমাণে। ফলে বিরিয়ানির মশলার ঝাঁঝ পোলাও এর চেয়ে অনেক বেশি কড়া হয়।

মধ্য এশিয়ার উজবেকিস্তান বা তুর্কমেনিস্তান এ হালের পোলাও এবং বিরিয়ানির আদিরূপের সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। তবে ভারতীয় উপমহাদেশে এত বেশি মশলার ব্যবহার হয় তাতে সমরখন্দ বা বুখারার সেই আদি পোলাও বেশ পানসে ও জৌলুসহীন মনে হয়। পোলাও এবং বিরিয়ানির আরেকটি বড় পার্থক্য আছে তাদের মৌলিক রন্ধন প্রণালীতে। পোলাও রান্নার আগে চাল ধুয়ে কিছুক্ষণ রেখে দেয়া হয় ও পরে পানিতে ফুটিয়ে সেদ্ধ করা হয়। কিন্তু বিরিয়ানিতে চালের সুঘ্রাণ অবিকৃত রাখতে চাল বেশি ধোয়া কিংবা ফোটানো হয়না। বরঞ্চ আগে থেকে ফুটিয়ে গরম পানি যোগ করা হয়।

তেহারী ও বিরিয়ানির পার্থক্য

তেহারীকে বিরিয়ানির একটি বিশেষ পরিমার্জিত ধরন বলা চলে। তেহারীতে গোশতের পরিমাণ থাকে কম। আলু ও হাড় থাকে বেশি। মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় চড়া দামের কারণে খরচ বাঁচাতে এই বৈচিত্র্য আনা হয়েছিল। তবে প্রেক্ষাপট বদলে গেলেও এখনও আবেদন বদলে যায়নি তেহারীর।

বিরিয়ানি তৈরির উপকরণঃ

প্রথাগতভ‍াবে বিরিয়ানিকে দুই শ্রেণীতে ভ‍াগ করা যায়।  পাক্কি- রান্না করা মাংস অর্ধেক রান্না করা চালের সঙ্গে মিশিয়ে পুরোপুরি তৈরি করা। কাচ্চি- এ পদ্ধতিতে খাসি/গরু/মুরগির মাংস টকদই ও মসলা দিয়ে মেরিনেট করে, কাঁচা মাংস আধা সিদ্ধ চালের সঙ্গে একইসাথে রান্না করা হয়। অঞ্চল অনুসারে বিরিয়ানিতে ভিন্ন ভিন্ন উপাদান ব্যবহার করা হয়। তবে মাংস (মুরগী, ছাগল, গো-মাংস, ভেড়া,চিংড়ি বা মাছ) এবং চাল বিরিয়ানির প্রধান উপাদান। বিরিয়ানির চাল সবসময়েই লম্বা বা চিকন প্রকারের যেমনঃ তুলশীমালা, বাসমতী বা কালিজিরা চাল বা চিনিগুড়া ব্যবহার করা হয়। বিরিয়ানির চাল প্রথমে ভালো করে ধুয়ে নেওয়া হয়। তারপর তা বেশ কয়েকঘণ্টা ভিজিয়ে রাখা হয়। তারপর গরম পানি তে শহী জিরা, গরমমশলা মেশানো হয়, এরপর এতে ভেজানো চাল দিয়ে সিদ্ধ / আধা সিদ্ধ করা হয়। ম্যারিনেট করা মাংসের বড় টুকরো তা সে মুরগি হোক বা খাসি বা গরু‌‌, চালে মেশানো হয়। 

হাঁড়িতে চাল ও মাংস স্তরে স্তরে সাজিয়ে রাখা হয়, দুটি স্তরের মধ্যে ঘি দেওয়া হয়। এছাড়াও নানারকম মশলা মেশানো হয়। শেষে হাঁড়ির মুখ আটা দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিরিয়ানিতে আলু ও আলুবোখরা, দই ব্যবহার করা হয়।  ভারতীয় উপমহাদেশের দেশগুলোতে অন্যান্য খাদ্যের পদগুলোর মত বিরিয়ানিতেও শাকসবজির ব্যবহার দেখা যায়। বিরিয়ানিতে সাধারণত জায়ফল , লবঙ্গ , এলাচ, দারুচিনি, তেজপাতা, ধনিয়া, পুদিনা পাতা ইত্যাদি মসলা ব্যবহার করা হয়।[১২]  বিরিয়ানির মশালার সাথে প্রধান উপাদানটি মুরগী ​​বা ছাগলের মাংস; বিশেষ জাতগুলি পরিবর্তে গরুর মাংস বা সামুদ্রিক খাবার ব্যবহার করা হয়। বিরিয়ানি সাধারণত চাটনি ,সিদ্ধ ডিম এবং সালাদ দিয়ে পরিবেশন করা হয়।

নিচে কয়েকটি কাচ্চি বিরিয়ানীর নাম উল্লেখ করা হলোঃ
০১। কাচ্চি ভাইঃ একটি বিরিয়ানির জগতের বিখ্যান নাম। আপনি ভালো পরিবেশে ও ভালো মানের বিরিয়ানি খেতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই কাচ্চিভাই বিরিয়ানি হাউজে আসতে হবে। কাচ্চি ভাই বিরিয়ানি হাউজের মাংশের সাইজ গুলো যেমন বড় বড় তেমন বাসমতি চাউলের রাউচ গুলোও বড় বড় দেখেই মন জুরিয়ে যাওয়ার মত। 

বাসমতি কাচ্চি প্যাজেক

কাচ্চি ভাই বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি প্যাকেজে পাবেন ১ জনের জন্য পাবেন মাত্র ৩০০/- টাকা। ৩ জনের প্যাজের পাবেন মাত্র  ৮৯০/- টাকা । আর ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র ১৪৮০/-টাকা ।

কাচ্চি খাদক প্যাকেজ

কাচ্চি ভাই বিরিয়ানি হাউজে কাচ্চি খাদক প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৪৯০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র ১৩২০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র ২২৫০/-টাকা।

বাসমতি কাচ্চি, বোরহানী,ফিরনি প্যাকেজ

কাচ্চি ভাই বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি, বোরহানী,ফিরনি প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৪২০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১২৪০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -২০৫০/-টাকা।

প্লেইন পোলাও,মুরগীর রোষ্ট,বোরহানী

কাচ্চি ভাই বিরিয়ানি হাউজে প্লেইন পোলাও,মুরগীর রোষ্ট,বোরহানী প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ২৯০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র ৮৫০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র ১৪০০/-টাকা।



০২। কাচ্চি দরবারঃ কাচ্চি দরবার মূলত বাংলাদেশে কাচ্চি বিরিয়ানির জন্য জনপ্রিয় একটি রেস্তোরাঁর নাম। কাচ্চি বিরিয়ানি বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার, যা মাংস, বাসমতি চাল, এবং বিশেষ মসলার মিশ্রণে তৈরি করা হয়। কাচ্চি দরবার রেস্তোরাঁর পরিচিতি বিশেষত ঢাকায় অনেক বেশি, যেখানে তারা সুস্বাদু কাচ্চি বিরিয়ানি পরিবেশন করে। তাদের খাদ্য মান এবং পরিবেশনের জন্য তারা বেশ পরিচিত এবং জনপ্রিয়। কাচ্চি দরবারের কাচ্চি খেলেই লাগবে উড়াধুরা - এটা একটা কাস্টমার রিভিউ।  
Kacchi Darbar Hotline: 8801713-478011

কাচ্চি প্যাকেজ

বাসমতি কাচ্চি প্যাজেক

কাচ্চি দরবার বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি প্যাকেজে পাবেন ১ জনের জন্য পাবেন মাত্র ৩২০/- টাকা। ৩ জনের প্যাজের পাবেন মাত্র  ৯৫০/- টাকা । আর ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র ১৫৮০/-টাকা।

বাসমতি কাচ্চি, বোরহানী,ফিরনি প্যাকেজ

কাচ্চি দরবার বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি, বোরহানী,ফিরনি প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৪৩০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১২৯০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -২১৩০/-টাকা।

বাসমতি কাচ্চি, বাদাম শরবত, জালি কাবাব

কাচ্চি দরবার বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি, বাদাম শরবত, জালি কাবাব প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৪৪০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৩০০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -২২০০/-টাকা।

বাসমতি কাচ্চি, মুরগির রোস্ট ,বোরহানী, জালি কাবাব

কাচ্চি দরবার বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি, মুরগির রোস্ট ,বোরহানী, জালি কাবাব প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৫৫০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৬৩০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -২৬৯০/-টাকা।

বাসমতি কাচ্চি, গরুর রেজালা, জালি কাবাব, বোরহানী

কাচ্চি দরবার বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি, গরুর রেজালা, জালি কাবাব, বোরহানী প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৫৮০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৬৯০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -২৭৯০/-টাকা।

পোলাও প্যাকেজ

প্লেইন পোলাও, মুরগির রোস্ট, বোরহানী

কাচ্চি দরবার বিরিয়ানি হাউজে প্লেইন পোলাও, মুরগির রোস্ট, বোরহানী প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ২৮০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -৮৩০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৩৯০/-টাকা।

প্লেইন পোলাও, গরুর রেজালা, বোরহানী

কাচ্চি দরবার বিরিয়ানি হাউজে প্লেইন পোলাও, গরুর রেজালা, বোরহানী প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৩২০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -৯৫০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৫৭০/-টাকা।

অন্যান্যঃ প্লেইন পোলাও -১০০/- , মুরগির রোস্ট -১৪০/- , গরুর রেজালা -১৮০/- , খাসির রেজালা - ২০০/- , জালি কাবাব - ৬০/- , চাটনি - ২০/- , বাদাম শরবত - ৯০/- , বোরহানী - ৭০/- , ফিরনি -৭০/- , দই -৭০/- , পানি - ২০/- ।



০৩ কাচ্চি ডাইনঃ কাচ্চি ডাইনের যাত্রা শুরু ঢাকার একটি মাত্র দোকন থেকে খাবারের গুনগত মান ও স্বাদ ঠিক রাখার কারনেই আজ তাদের এত সুনাম। ঢাকা কাচ্চি ডাইনের জেনারেল ম্যানেজার মোস্তফা কামাল বলেন, ঢাকা সহ দেশের মানুষকে অথেনটিক বাসমতী কাচ্চি স্বাদ দিতেই ঢাকা কাচ্চি ডাইনের যাত্রা শুরু। ঐতিহ্য ও ব্যক্তিত্ব ধরে রাখতে ঢাকা কাচ্চি ডাইন সর্বাত্মক চেষ্টা করবে। কখনোই আমরা কোয়ালিটির সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করব না।  তিনি আরও বলেন, আমাদের রেস্টুরেন্টে বাসমতি কাচ্চি, কাচ্চি খাদক, প্লেইন পোলাও, মুরগির রোস্ট, খাসি-গরুর রেজালা, কাবাব, মাটন চুইঝাল, বাদাম শরবত, বোরহানি, ফিরনি, চাটনী, জদ্দা ও কোমল পানীয় পাওয়া যাবে।

নবাবী খাবারের স্বাদ নিয়ে রাজধানী ঢাকায় এলাকায় যাত্রা শুরু করেছে কাচ্চি ডাইন রেস্টুরেন্ট। এ রেস্টুরেন্টে প্রিমিয়াম বাসমতি কাচ্চি, বাসমতি কাচ্চি, মুরগির রোস্ট, খাসি-গরুর রেজালা, কাবাব, বাদাম শরবত, ফিরনি, জর্দা ও কোমল পানীয় পাওয়া যাবে। এছাড়া ছাত্রদের জন্য সুলভ মূল্যে স্পেশাল কাচ্চি ও রোস্ট পোলাও পাওয়া যাবে।




০৪। বাসমতি কাচ্চিঃ কাচ্চির জগতে এক অন্যান্য নাম বাসমতি কাচ্চি। আসল কাচ্চির স্বাদ পেতে চলে আসুন আমাদের বাসমতি কাচ্চির রেস্টুরেন্ট এ আমরা পানাদের (গ্রাহকদের) সব সময় পছন্দ কে বেশি পাধান্য দিয়ে থাকি। আমাদের বাসমতি কাচ্চি রেস্টুরেন্ট এ পাবেন - বাসমতি কাচ্চি, প্রিমিয়াম বাসমতি কাচ্চি, তা ছাড়াও পাবেন মোরগ পোলাও, রোস্ট বিরিয়ানী, জরর্দা, ফিরনি, বোরহানি, শরবত  ইত্যাদি।

বিঃ দ্রঃ আমাদের কোথাও কোন শাখা নেই। শুধুমাত্র জিগাতলা গাবতলা মসজিদের কাছে।



০৫। গ্রান্ড নবাবঃ গ্রান্ড নবাব তার যাত্রার প্রথম থেকেই মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে শুরু করেছে ঢাকাইয়া রান্নার সুবাদে। নান্দনিক নবাবী ডেকোরেশন আর শাহী রান্নার সেরা সুবাস দুইয়ের সমন্বয়ে এর যাত্রা ছিল আর গতকালও তার ব্যাতিক্রম ছিল না...আবুল হাসনাত রোডে অবস্থিত এই দোকানটি এক কথায় অসাধারণ।

গ্রান্ড নবাব এর ঠিকানা
দোকান: গ্রান্ড নবাব, ঠিকানা: ১৩/১, আবুল হাসনাত রোড, সাত রওজা, ঢাকা  
হ্যালো: 01718 360 657  
Grand Nabab's Kacchi Biriani : 160/= 
Grand Nabab's Chicken Biriani : 160/= 
Grand Nabab's Tehari : 120/= 
Grand Nabab's Yogurt Lassi 1 Litere : 160/= 
Grand Nabab's Jali Kabab : 30/= 
Grand Nabab's Laban 1 Litre : 160/= 
Grand Nabab's Laban Half Litre : 
Grand Nabab's Pudding : 56/= 
৪০০ বছরের অধিক সময়ের পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী খাবার আর আদি ঢাকাইয়াদের রান্নার স্বাদ।



০৬। কলকাতা কাচ্চিঃ কাচ্চির কথা বলতেই ভোজনরসিকদের মনপ্রাণ নেচে ওঠে– জিভে জল আসে। আর তা যদি হয় বাসমতি চালের কাচ্চি তবে তো কথাই নেই। দুইবেলা অন্যসব খাবারকে না বলে, শুধু কাচ্চি খেয়ে দিন কাটাতেও দ্বিমত করবে না– এমন মানুষের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। তবে জানেন কি? এগারো বছর আগেও বিশেষ এই কাচ্চির স্বাদ নেওয়ার সুযোগ সবার জন্যে উন্মুক্ত ছিলো না।

কোলকাতা কাচ্চি ঘর দেশের সর্বপ্রথম রেস্টুরেন্ট যা বাসমতি চালের কাচ্চি সবাইকে চেখে দেখবার সুযোগ করে দিয়েছিল। বিশেষ বিশেষ অনুষ্ঠানে তৈরি হওয়া এই খাবার বাণিজ্যিকভাবে বিক্রি শুরু করার ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছিল রেস্টুরেন্টটির মালিক ইশতিয়াক হোসেনকে। মানুষ এ খাবার পছন্দ করবে কি না, তা নিয়ে সংশয় ছিল তার। কিন্তু সম্ভাবনাও ছিল শহরের প্রথম বাসমতি কাচ্চির রেস্টুরেন্ট হিসেবে।

কাচ্চিকে যদি ভিত্তি কাঠামো ধরা যায় তবে খাসির মাংস হলো উপরি কাঠামো। সেই ভিত্তি কাঠামোর উপর ভর করে বিভিন্ন ধরনের খাবার পরিবেশন করা হয়। ভিন্নতা থাকে শুধু পরিবেশিত মাংসের ক্ষেত্রে। কোনোটিতে দেওয়া হয় খাসির লেগ পিস আবার কোনোটিতে সিনার মাংস। এর উপর ভিত্তি করে তারতম্য ঘটে দামের ক্ষেত্রেও। বর্তমানে রেগুলার কাচ্চি, নলি কাচ্চি এবং স্পেশাল কাচ্চি পাওয়া যায়— দাম ক্রমানুসারে ২৪০, ২৭০ ও ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রেগুলার কাচ্চিতে ১৫০ গ্রাম এবং স্পেশাল কাচ্চিতে ২০০ গ্রাম খাসির মাংস পরিবেশন করা হয়। এছাড়া নলি কাচ্চিতে দেওয়া হয়ে আস্ত একপিস খাসির নলি।



০৭। স্টার কাবাবঃ স্টার কাবাব বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি কাবাব রেস্তোরাঁ চেইন। ঢাকায় এর ১১ টি শাখা রয়েছে। ২০১৫ সালে এটি দ্য ডেইলি স্টারের ফুডিজ চয়েজ অ্যাওয়ার্ডস-এ সেরা বাংলাদেশি রেস্তোরাঁর পুরস্কার জিতেছে।

স্টার কাবাবের ইতিহাস

স্টার হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট। দেশ স্বাধীনের আগে পুরান ঢাকার ছোট্ট একটি গলিতে যাত্রা শুরু হয় হোটেলটির। আজ তার নাম-যশ-খ্যাতি দেশজুড়ে। পুরো ঢাকায় এটি বিস্তৃত-সমাদৃত।  

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মেলেছে ডানা। সততা আর নিষ্ঠার সঙ্গে মন কেড়েছে ভোজনরসিকদের। প্রতিষ্ঠানটি অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে খাবারের মান ধরে রেখেছে। খাবার পরিবেশনে এখনো সাধারণের কাছে তার অবস্থান শীর্ষে।  আজ থেকে প্রায় ৫৩ বছর আগে এক হাজার বর্গফুট জায়গায় মীর মমতাজ উদ্দিন চালু করেছিলেন স্টার হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট। 

পুরান ঢাকার ঠাটারীবাজারের বিসিসি রোডে ১৯৬৫ সালে যাত্রা শুরু করে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ডানা মেলেছে স্টার। অভিজাত শ্রেণিকে টার্গেট করে রেস্টুরেন্টের যাত্রা শুরু হলেও মানবসেবার বিষয়টি ভুলে যাননি মীর মমতাজ উদ্দিন। যেখান থেকে শুরু স্টার হোটেলের, সেখানকার চারতলা ভবনটি ভেঙে নতুনভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে।

সেখানে ঢাকার অন্য শাখাগুলোর নকশার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন একটি ছয়তলা ভবন নির্মাণের কাজ গত বছর থেকে শুরু হয়েছে বলে জানা যায়। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় স্টার হোটেলের শাখা বর্তমানে ১১টি। এর মধ্যে জয়কালী মন্দির রোডের হোটেল সুপার স্টার, ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোড, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, ধানমন্ডি ২ নম্বর রোড, বনানী, এলিফ্যান্ট রোড, গুলিস্তান, বঙ্গবাজার ও জনসন রোডে জজ কোর্টের সামনে। এটিই স্টারের সর্বশেষ শাখা। এই রেস্তোরাঁয় সাধারণত আনাগোনা থাকে সমাজের অভিজাত শ্রেণির মানুষের।

সময়ের সঙ্গে বেড়েছে গ্রাহক সংখ্যাও। যেখানে দুপুর কিংবা রাতের খাবার খেতে ব্যয় করতে হয় ১৪০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা বা তার চেয়ে বেশি। কিন্তু এই স্টারেই রয়েছে নিম্নবিত্ত মানুষের অল্প খরচে পেটপুরে খাবারের ব্যবস্থা। ‘স্টাফ খাবার’ নামে মাত্র ৩৫ টাকায় নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য খাবার বিতরণ করে স্টার। সরেজমিন দেখা যায়, স্টারের প্রতিটি শাখাতেই দুপুর ও রাতের জন্য থাকে ‘স্টাফ খাবার’। ইদানীং শুধু নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষই নন, মধ্যম আয়ের মানুষও এই ‘স্টাফ খাবার’ খেয়ে থাকেন। হোটেল সংশ্লিষ্টরা জানান, ১৯৮২ সাল থেকে স্টার হোটেলে চালু আছে ‘স্টাফ খাবার’।

মীর মমতাজ উদ্দিন ‘স্টাফ খাবার’ চালু করেছিলেন দিনমজুরদের কথা ভেবে। প্রথমে এটা শুরু হয়েছিল নাস্তা দিয়ে। তখন রুটি কিনতে হতো, ভাজি দেওয়া হতো বিনামূল্যে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত মাত্র ৩৫ টাকায় দুপুর ও রাতের খাবার দেওয়া হয় নিয়মিত। যেখানে ওই টাকার মধ্যে ইচ্ছামতো ভাত ও ডাল খেতে পারেন ক্রেতারা। পাশাপাশি ভাজি, মাছ, ডিম বা গিলা কলিজার যে কোনো একটি পদ দেওয়া হয়। এই সুবিধা সব শাখাতেই চালু আছে। রেস্তোরাঁয় এসে ‘স্টাফ খাবার’ বললেই এই খাবারটা পাবেন দিনমজুর বা স্বল্প আয়ের ক্রেতারা। তবে এজন্য তাদের ৩৫ টাকা পরিশোধ করে একটা টোকেন সংগ্রহ করতে হবে। এই টোকেন দেখিয়েই তাদের খাবার দেওয়া হয়। 

এই খাবারের জন্য তাদের এক বাটি তরকারির (ডিম/মাছ/গিলা-কলিজা) সঙ্গে ভাত এবং ডাল দেওয়া হয় প্রয়োজন মতো। প্রতিদিন দুপুরের খাবারের জন্য দুপুর দেড়টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ‘স্টাফ খাবার’ দেওয়া হয়। আবার রাতের খাবারের জন্য রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ‘স্টাফ খাবার’-এর ব্যবস্থা থাকে। স্টার হোটেলের খাবারের মান নিয়ন্ত্রণে রান্নাবান্না সবকিছু মীর মমতাজ উদ্দিন নিজেই তদারকি করতেন বলে জানান হেলাল নামে স্টার হোটেলের এক নিরাপত্তা কর্মী। তিনি প্রায় ২৪ বছর ধরে স্টার হোটেলে কর্মরত। জানালেন, বেঁচে থাকতে প্রতিদিন সকালে ঠাটারীবাজারের শাখাতে এসে নাস্তা খেতেন মীর মমতাজ উদ্দিন। নাস্তায় অর্ধেক ভাজি ও অর্ধেক পরোটা খেতেন তিনি। 

খাওয়ার পর ডাকতেন সেসব রান্না করার বাবুর্চিদের। পরামর্শ দিতেন ভাজি ভালো করতে এবং পরোটা আরও নরম করতে কী কী করতে হবে। বিরানির ক্ষেত্রে পাঁচ কেজি চালে কী পরিমাণ মসলা দিতে হবে তারও দিকনির্দেশনা দিতেন। অত্যন্ত ভালো মন ও মিষ্টভাষী লোক ছিলেন তিনি। স্টার হোটেলে শুরুর দিকে মোরগ পোলাও থাকলেও ১৯৭১ সালের পর ওই হোটেলে চালু করা হয় নবাবী খাবার কাচ্চি বিরানি। এই বিরানি এখনো জনপ্রিয়। ২০১৫ সালে মীর মমতাজ উদ্দিনের মৃত্যুর পর তার ছেলে আক্তার উদ্দিন দুলাল ব্যবসার হাল ধরেন।

স্টার কাবাবের যোগাযোগের নাম্বারঃ 01321-177281




( নতুন ঠিকানাঃ কাচ্চি ওয়ালা - Uttara : House#1/E, Road#02, Sector#03, Uttara, Dhaka-1230 )
Location: Google Map

০৮। কাচ্চি ওয়ালাঃ কাচ্চি লাভারদের জনপ্রিয় আড্ডার যায়গা হচ্ছে কাচ্চি ওয়ালা। কাচ্চি বিরিয়ানি স্বাদ অতুলনীয়। বাঙালিদের প্রাচীন কাল থেকেই মুখরোচক খাবারের প্রতি ছিল অনেক ঝোক। বাঙ্গালীদের এই সকল মুখরোচক খাবারের প্রতি মোঘলদের ও র্দুবলতা ছিল বেশ। বাঙালিরা প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন মুখরোচক খাবার তৈরি করত। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কাচ্চি বিরিয়ানি।

মাটন কাচ্চি প্যাকেজ

বাসমতি কাচ্চি প্যাজেক

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি প্যাকেজে পাবেন ১ জনের জন্য পাবেন মাত্র ২৯০/- টাকা। ৩ জনের প্যাজের পাবেন মাত্র  ৮৬০/- টাকা । আর ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র ১৪৩০/-টাকা।

প্রিমিয়াম বাসমতি কাচ্চি প্যাজেক

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে প্রিমিয়াম বাসমতি কাচ্চি প্যাকেজে পাবেন ১ জনের জন্য পাবেন মাত্র ৪৬০/- টাকা। ৩ জনের প্যাজের পাবেন মাত্র  ১২৮০/- টাকা । আর ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র ২২০০/-টাকা।

বাসমতি কাচ্চি, বোরহানী,ফিরনি প্যাকেজ

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি, বোরহানী,ফিরনি প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৪০০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১১৮০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৮৭০/-টাকা।

বাসমতি কাচ্চি, মুরগির রোস্ট ,বোরহানী, জালি কাবাব

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি, মুরগির রোস্ট ,বোরহানী, জালি কাবাব প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৫৪০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৬০০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -২৬৫০/-টাকা।

বাসমতি কাচ্চি, গরুর রেজালা, ফিরনী, বোরহানী

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে বাসমতি কাচ্চি, গরুর রেজালা, ফিরনী, বোরহানী প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৫৬০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৬৩০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -২৭০০/-টাকা।

পোলাও প্যাকেজ

প্লেইন পোলাও, মুরগির রোস্ট, জালি কাবাব

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে প্লেইন পোলাও, মুরগির রোস্ট, জালি কাবাব প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ২৫০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -৭২০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১২০০/-টাকা।

প্লেইন পোলাও, গরুর রেজালা, বোরহানী

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে প্লেইন পোলাও, গরুর রেজালা, বোরহানী প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৩২০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -৯৫০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৫৫০/-টাকা।

চুই গোস্ত

খাসির চুইঝাল, প্লেইন রাইস / পোলাও প্যাকেজ

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে খাসির চুইঝাল, প্লেইন রাইস / পোলাও প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ২২০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -৬৫০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১০৮০/-টাকা।

খাসির চুইঝাল, প্লেইন রাইস / পোলাও বোরহানি, ফিরণী, প্যাকেজ

কাচ্চি ওয়ালা বিরিয়ানি হাউজে খাসির চুইঝাল, প্লেইন রাইস / পোলাও প্যাকেজে পাবেন ১ জনের প্যাকেজ মাত্র ৩২০/- টাকা। ৩ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -৯৫০/- টাকা। এবং ৫ জনের প্যাকেজ পাবেন মাত্র -১৫৫০/-টাকা।

অন্যান্যঃ প্লেইন পোলাও -১০০/- , মুরগির রোস্ট -১৫০/- , গরুর রেজালা -২০০/- , খাসির চুইঝাল - ১৬০/- , জালি কাবাব - ৬০/- , চাটনি - ২০/- , বাদাম শরবত - ৯০/- , তেহারী/ খিচুরি -৯০/- , সিদ্ধ ডিম - ২৫/- , বোরহানী - ৭০/- , ফিরনি -৭০/- , দই -৭০/- , পানি - বোতলের গায়ের দাম ।



০৯। কাচ্চি বাড়িঃ বাংলাদেশ বৈচিত্র্যময় রন্ধনসম্পর্কীয় আনন্দের দেশ, এবং একটি খাবার যা সত্যিই আলাদা তা হল “কাচ্চি বাড়ির কাচ্চি।” বাংলাদেশে কাচ্চি বাড়ি কাচ্চির দাম শুধু খরচ নয় বরং পুরো অভিজ্ঞতা যা এই সুস্বাদু ঐতিহ্যবাহী খাবারের চারপাশে ঘোরে। এই বিস্তৃত নিবন্ধে, আমরা কাচ্চি বাড়ি কাচ্চির ইতিহাস, প্রস্তুতি এবং কোথায় আপনি এটি উপভোগ করতে পারেন তা অন্বেষণ করে এর জটিল বিশদ বর্ণনা করব।

কাচ্চি বাড়ি কাচ্চি একটি মুখরোচক বাংলাদেশী বিশেষত্ব যা শুধুমাত্র স্থানীয়দের মধ্যেই নয়, সারা বিশ্বের দর্শকদের কাছেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এটি সুগন্ধি চাল এবং সুগন্ধি মশলার মিশ্রণের সাথে স্তরযুক্ত ম্যারিনেট করা মাটনের রসালো টুকরোগুলির জন্য বিখ্যাত। আপনি এই রান্নার রত্নটি কোথায় উপভোগ করতে চান তার উপর নির্ভর করে বাংলাদেশে কাচ্চি বাড়ি কাচ্চির দাম পরিবর্তিত হয়।

কাচ্চি বাড়ি হটলাইন নাম্বারঃ 01517-830914

নিচে পুরান ঢাকার বিখ্যাত কয়েকটি রেস্টুরেন্টের নাম উল্লেখ করা হলোঃ
  • সুবহানবাগের তেহারি ঘর এর তেহারি-ভুনা খিচুড়ি 
  • ভূত এর কাঁকড়া, সিজলিং, সূপ 
  • মিরপুর ঝুট পট্টির রাব্বানির চা 
  • চকের নূরানি ড্রিংস এর লাচ্ছি 
  • চকের বিসমিল্লাহ হোটেলের মোঘলাই পরটা 
  • সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুলের সামনের মামার আলুর দম। 
  • সোহরাওয়ার্দী কলেজের সামনে জসিমের চটপটি ও ফুচকা। 
  • বাংলাবাজারে চৌরঙ্গী হোটেলের সকালের নাস্তা। 
  • শাঁখারীবাজারে অমূল্য মিষ্টান্ন ভান্ডারের হালুয়া,পরোটা, সন্দেশ।
  • গোপীবাগের খাজা হালিম ও টিটির কাচ্চি 
  • বাসাবোর হোটেল রাসেলের শিককাবাব 
  • বায়তুল মোকাররমে অলিম্পিয়া কনফেকশনারির চকোলেট পেস্টি 
  • কর্নফুলি গার্ডেন সিটির চার তালার ফুচকা 
  • কাঁটাবন ঢালে অষ্টব্যঞ্জনের বিফ খিচুড়ি 
  • পল্টনের নোয়াখালী হোটেলের গরুর কালো ভুনা 
  • বাংলাবাজারের বিউটি বোডিং এ দুপুরের খাবার।
  • ঝিগাতলার সুনামী রেস্তোরাঁর কাচ্চি বিরিয়ানি, গাউছিয়া হোটলের গ্রিল 
  • খিলগাঁর ভোলা ভাই বিরিয়ানি এর গরুর চাপ এবং মুক্তা বিরিয়ানি এর গরুর চাপ, খাসীর চাপ এবং ফুল কবুতর 
  • পুরানা পল্টনে খানা-বাসমতির চাইনিজ প্যাকেজ 
  • বনানীর বুমারস রেস্টুরেন্টের বুফে প্যাকেজ 
  • ধানমন্ডির কড়াই গোশত এর ইলিশ সস 
  • বংশালের শমসের আলীর ভুনা খিচুড়ি   
  • খিলগাঁও বাজারের বিপরীত পাশে আল রহমানিয়ার গ্রিল চিকেন আর তেহারি 
  • মতিঝিল সিটি সেন্টারের বালুর মাঠের মামার খিচুড়ি 
  • চানখারপুলের নীরব হোটেলের ভুনা গরু আর ভর্তার সাথে ভাত 
  • ধানমন্ডি লায়লাতির খাসির ভুনা খিচুড়ি 
  • হোসনী দালান রোডে রাতের বেলার পরোটা আর কলিজা ভাজি 
  • নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লার বটি কাবাব আর গুরদার
  • গুলশান ২ এর খাজানার মাটন দম বিরিয়ানি এবং হাইদ্রাবাদি বিরিয়ানি 
  • উত্তরার একুশে রেস্তোরার গ্রীল চিকেন 
  • ধানমন্ডি/বনানীর স্টার হোটেলের কাচ্চি এবং কাবাব 
  • মৌচাকের স্বাদ রেস্তোরাঁর ভাত আর অনেক রকমের ভর্তা 
  • সাইন্স ল্যাবে মালঞ্চ রেস্তোরার কাচ্চি বিরিয়ানি, রেশমী কাবাব
  • নবাবপুর রোডে হোটেল স্টার এর খাসির লেকুশ, চিংড়ি ,ফালুদা 
  • নয়াপল্টনে হোটেল ভিক্টোরিতে ৭০টি আইটেমের বুফে 
  • হাতিরপুল মোড়ে হেরিটেজ এর শর্মা 
  • মিডফোর্ড রোডে বেচারাম দেউরীতে অবস্হিত নান্না বিরিয়ানি এর মোরগ-পোলাও 
  • শ্যামলী রিং রোডের আল-মাহবুব রেস্তোরার গ্রিল চিকেন 
  • মোহাম্মদপুর জেনেভা/বিহারী ক্যাম্পের গরু ও খাসির চাপ 
  • মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারের সামনের বিহারি ক্যাম্পের "মান্জারের পুরি" 
  • চকবাজারের শাহ সাহেবের বিরিয়ানি   
  • সাইন্স-ল্যাবের ছায়ানীড়ের গ্রিল-চিকেন 
  • নাজিরা বাজারের হাজীর বিরিয়ানি 
  • জেলখানা গেটের পাশে হোটেল নিরবের ব্রেন ফ্রাই 
  • নয়া বাজারের করিমের বিরিয়ানি 
  • হাজি বিরিয়ানির উল্টা দিকের হানিফের বিরিয়ানি
  • লালবাগের ভাটের মসজিদের কাবাব বন
  • মিরপুর-১০-এর শওকতের কাবাব
  • নারিন্দার শাহ সাহেবের ঝুনার বিরিয়ানি
  • ইংলিশ রোডের মানিকের নাস্তা 
  • মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেল এবং হীরাঝীলের ভূনা খিচুড়ি
  • হোটেল আল-রাজ্জাকের কাচ্চি, গ্লাসি
  • লালমাটিয়ার স্বাদ এর তেহারি
  • গুলশানের কস্তুরির শর্মা
  • সোবহানবাগের প্রিন্স রেস্টুরেন্ট এর কাকড়া
  • মানিক চান
  • মাখন বিরিয়ানি
  • বুদ্দু বিরিয়ানি
  • হাজি নান্না বিরিয়ানি
  • ফখরুদ্দিন বিরিয়ানি
  • ঝুনু বিরিয়ানি

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com