০১। প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি -Premier Bank PLC:
এটি বাংলাদেশের একটি বেসরকারী ব্যাংক হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে ১৯৯৯ সালের ১০ই জুন। তার পর থেকে বাংলাদেশর মানুষের ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে। প্রিমিয়ার ব্যাংক গ্রীনজোনে থাকার করন হলো তারা জনগনের আমানত এর সঠিক ব্যাবহার করেছে। প্রিমিয়ার ব্যাংকের তারল্য নীতি ঠিক থাকার কারনে তারা প্রথম সারির ব্যাংকের তালিকয় রয়েছে। বর্তমানে সারা দেশে প্রিমিয়ার ব্যাংকের প্রায় ১২৮টি শাখা রয়েছে। প্রিমিয়ার ব্যাংটির বর্তমানে প্রায় ৪৮টি এটি এম বুথ রয়েছে যা দিন-রাত ২৪ ঘন্টা সপ্তাহে ৭দিন চালু থাকে এ টি এমের মাধ্যমে ক্রেডিট/ ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা যায়। প্রিমিয়ার ব্যাংটির ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধাও আছে। গ্রাহকগন ইন্টারনেট প্রেমেন্ট গেটওয়ের ব্যবহারের মাধ্যমে ভিসা / মাস্টারকার্ড ও নেক্সাস কার্ডের মাধ্যমে বিল দিতে পারেন। এই ব্যাংটির পরিচালনা পরিষদে আছে মোট ১২জন সদস্য । দুই জন স্বতন্ত্র পরিচালক একজন হল জনাব ডাঃ এইচ বি এম ইকবাল অন্যজন হলো জনাব শফিকুর রাহমান। এবং ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন মো এম রিয়াজুল করিম।
০২। ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি - Eastern Bank PLC:
ইস্টার্ন ব্যাংক বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক। এটি বাংলাদেশের মানুষের আস্থার জায়গাটা দখল করে বর্তমানে শীর্ষ ১০ ব্যাংকের তালিকার ১য় স্থান দখল করেছেন। ইস্টার্ন ব্যাংকটি বাংলাদেশে ১৯৯২ সালে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে ইস্টার্ন ব্যাংক কর্পোরেট ব্যাংকিং সেবায় বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ইস্টার্ন ব্যাংকটির ২০০৫ সালে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে নিবন্ধিত হয়। বার্তমানে ইস্টার্ন ব্যাংকের সারাদেশে ৮৯টি শাখায় ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে। ১৯৯২ সালের ১৬ আগষ্ট ইস্টর্ণ ব্যাং লিমিটেড যাতা শুরুহয় । এর আগে ইবিএল , বিসিসিআই ব্যাংক নামে পরিচালিত হচ্ছিল। পরবর্তীতে বিসিসিআই ব্যাংক বন্ধ হয়ে গেলে েএটি ইস্টর্ণ ব্যাংক লিমিটেড এ রুপান্তরিত হয়।
ইস্টার্ন ব্যাংকের পরিষেবা
ইস্টার্ন ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং পরিসেবা দিয়ে থাকে যার মধ্য রয়েছেঃ
কনজুমার ব্যাংকিং
কর্পোরেট ব্যাংকিং
এসএমই ব্যাংকিং
গ্রীন ব্যাংকিং
ইবিএল ওমেন ব্যাংকিং
ইবিএল এজেন্ট ব্যাংকিং
ইবিএল পে-রোল ব্যাংকিং
ইবিএল স্টুডেন্ট ব্যাংকিং
০৩। হাবিব ব্যাংক লিঃ - Habib Bank Ltd:
হাবিব ব্যাংক মূলত এটি একটি পকিস্থানি বহুজাতিক ব্যাংক যা হাবিব ব্যাংক প্লাজা, করাচি, পাকিস্থানে অবস্থিত। হাবিব ব্যাংক হাবিব পরিবার দ্বারা ১৯৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত এইচ বি এল পাকিস্থানের প্রচীনতম, বৃহত্তম এবং প্রথম বাণিজ্যিক ব্যাংক। ১৯৫১ সালে এটি শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে তারা প্রথম আন্তর্জাতিক শাখা খোলে। ১৯৭২ সালে ব্যাংকটি তার সদর দফতর হাবিব প্লাজায় স্থানান্তরিত করে। যা সেই সময়ের দক্ষিন এশিয়ার সবচেয়ে উঁচু ভবন হয়ে ওঠে। সরকার ১৯৭৪ সালে ব্যাংকটিকে জাতীয়করণ করে এবং ২০০৪ সালে এটিকে বেসরকারিকরণ করে।
আন্তর্জাতিক কার্যক্রমঃ
1950-এর দশকে, HBL তার আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ শুরু করে। 1951 সালে, এটি শ্রীলঙ্কায় প্রথম তিনটি শাখা খোলে । পরের বছর এইচবিএল হাবিব ব্যাংক (ওভারসিজ) প্রতিষ্ঠা করে। তারপর, 1956 সালে, এইচবিএল কেনিয়ায় পাঁচটি শাখার মধ্যে প্রথম খোলে ।
1957 বা 1958, HBL এডেনে একটি শাখা খোলে ।
1961, HBL যুক্তরাজ্যে ছয়টি শাখার মধ্যে প্রথম খোলে।
1964 এইচবিএল মরিশাসে চারটি শাখার মধ্যে প্রথম এবং বৈরুতে একটি শাখা খোলে ।
1966, HBL সংযুক্ত আরব আমিরাতের আটটি শাখার মধ্যে প্রথম খোলে ।
1967 হায়দার মোহাম্মদ আলী হাবিব হাবিব ব্যাংক এজি জুরিখ জুরিখ প্রতিষ্ঠা করেন।
1974 সালে পাকিস্তান হাবিব ব্যাংক লিমিটেডকে জাতীয়করণ করার পর, এটি পরিবার-অধিকৃত হাবিব ব্যাংকের প্রধান শাখায় পরিণত হয়।
1969, HBL তিনটি শাখার মধ্যে প্রথম এবং বাহরাইনে একটি OBU (অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট) খোলে । যাইহোক, তৎকালীন দক্ষিণ ইয়েমেনি সরকার এডেনে এইচবিএল শাখাকে জাতীয়করণ করে।
1971 HBL সিঙ্গাপুরে একটি OBU এবং নিউ ইয়র্ক সিটিতে একটি শাখা খোলে ।
1972, HBL ওমানে 11টি শাখার মধ্যে প্রথম খোলে । HBL ব্যাংকের 25 তম বার্ষিকী স্মরণে করাচিতে হাবিব ব্যাংক প্লাজা নির্মাণ করেছে।
1974 পাকিস্তান সরকার এইচবিএলকে জাতীয়করণ করে এবং এইচবিএল হাবিব ব্যাংক (ওভারসিজ) এর সাথে একীভূত হয়। জাতীয়করণের পর, হাবিব পরিবার, এর কোনো উদ্যোগ, বা এর সহযোগীদের HBL-এ কোনো অংশীদারিত্ব ছিল না।
1975 HBL বেলজিয়ামে একটি শাখা খোলে ।
এইচবিএলও পাকিস্তানের একটি ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাথে একীভূত হয়েছে।
1976 HBL সেশেলে একটি শাখা খোলে , বাংলাদেশে দুটি শাখার মধ্যে প্রথম এবং মালদ্বীপে একটি শাখা ।
1979, HBL নেদারল্যান্ডে একটি শাখা খোলে ।
1980 HBL প্যারিসে একটি শাখা এবং হংকংয়ে আরেকটি শাখা খোলে ।
1981 এইচবিএল 40% মালিকানা নিয়ে নাইজেরিয়া হাবিব ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে। এইচবিএল তেহরানে একটি প্রতিনিধি অফিসও খুলেছে ।
1982 HBL খার্তুমে একটি শাখা খোলেন ।
1983, এইচবিএল করাচি ইপিজেড (রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল) এবং ইস্তাম্বুলে একটি শাখা খোলে ।
1987 HBL অস্ট্রেলিয়ায় একটি শাখা খোলে ।
1991 পাকিস্তানে প্রাইভেট ব্যাংকিং পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর হাবিব গ্রুপ একটি পৃথক প্রাইভেট ব্যাংক, ব্যাংক আল হাবিব প্রতিষ্ঠা করে। এইচবিএল ফিজি দ্বীপপুঞ্জে একটি শাখা খোলে এবং ব্যর্থ বিসিসিআই- এর পাকিস্তানে শাখাগুলি গ্রহণ করে ।
1992 নেপালে, HBL হিমালয়ান ব্যাঙ্কের 20% অধিগ্রহণ করে।
1995 HBL কায়রোতে একটি প্রতিনিধি অফিস প্রতিষ্ঠা করে ।
1990 এর দশকে, এইচবিএল হাবিব ফাইন্যান্স (অস্ট্রেলিয়া) এবং হাবিব ফাইন্যান্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, হংকং প্রতিষ্ঠা করে।
2002 পাকিস্তান সরকার আগা খান ফান্ড ফর ইকোনমিক ডেভেলপমেন্টকে HBL-এর সংখ্যাগরিষ্ঠ মালিকানা প্রদান করে ।
2017 HBL চীনে Ürümqi হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট জোনে একটি শাখা খুলেছে।
2021 HBL বেইজিং , চীনে একটি শাখা খুলে ক্লায়েন্টদের সেবা দেওয়ার জন্য প্রথম পাকিস্তানি ব্যাঙ্ক হয়ে ওঠে ।
ন্যাশনাল ক্রেডিট এন্ড কমার্স ব্যাংক (NCC) বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক এনসিসি ব্যাংকটি ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সেচেঞ্জ এ নিবন্ধিত। ব্যাংকটি বিনিয়োগ কোম্পানি হিসাবে ১৯৮৫ সালে এনসিসি ব্যাংক গঠন করা হয় শিল্প ও বাণিজ্য খাতকে সহায়তা করার উদ্দেশ্যে ১৯৯২ সালে পর্যন্ত এটি ১৬টি শাখা নিয়ে পরিচালিত হয়। এর পর ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক এর অনুমোতিক্রমে পূর্ণ বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ন্যাশনাল ক্রেডিট এন্ড কমার্স ব্যাংক (NCC) গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং পরিসেবা দিয়ে থাকে। বার্তমানে এসসিসি ব্যাংকটির শাখা রয়েছে ( Update Sept 2022) প্রায় ১২৫টি তার মধ্য ৮টি রয়েছে এস এমই শাখাসহ। ব্যাংকটির এটিএম বুথে রয়েছে ( Update Sept 2022) প্রায় ১৪৯টি । বর্তমানে এসসিসি ব্যাংকের কোন মোবাইল ব্যাংকিং চালু নেই।
মিডল্যান্ড ব্যাংক বাংলাদেশের চতুর্থ প্রজন্মের একটি বেসরকারী বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংকটির পরিচালনা পরিষদে আছেন মোঃ নিলুফার জাফর চেয়ারপার্সন ও মোঃ আহসান -উজ জমান আছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
০৬। ব্যাংক আলফালাহ্ লিমিটেড - Bank Alfalah PLC: ব্যাংক আলফালাহ্ লিমিটেড পাকিস্তানের একটি প্রইভেট ব্যাংক যার মালিকানায় রয়েছে আবুধাবি গ্রুপ । পাকিস্তানের ১৯৮৪ সালের কোম্পানী অইন অনুসারে এটি একটি পাবলিক লিমিটেডকোম্পানী হিসেবে ১৯৯৭ সালের ২১শে জুন তারিখে নিবন্ধিত হয় এবং কার্যক্রম শুরুকরে ঐ বছরের ১ নভেম্বর তারিখে। ১৭.৮৮ মিলিয়ন ডলার দিয়ে শামিল ব্যাংক অব বািইরাইন ক্রয়ের মাধ্যমে ২০০৫ সালের ১৬ মে থেকে এটি বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম শুরু করে।
ব্যাংকটির শাখা এবং অন্যান্য কর্মকান্ড
বর্তমানে (২০১২ ) পাকিস্তানের অভ্যান্তরে ৪৭১টি শাখা রয়েছে এই ব্যাংকটির বাংলাদেশ, আফগানিস্তান এবং বাহরাইন এ ব্যাংকিং সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করে।
ব্যাংকটির কার্যক্রম
- বানিজ্যিক ব্যাংকিং
- ইসলামী ব্যাংকিং
- কার্ড পরিসেবা
- কনয্যুমার লোন
- এটিএম পরিসেবা
০৭। ব্যাংক এশিয়া - Bank Asia PLC:
ব্যাংক এশিয়া পিএলসি বাংলাদেশের একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক । জনাব সোহেল রার কে হুসেইন ব্যাংক এশিয়া পিএলসি এর পেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ব্যাংকটির ইতিহাস খুজলে দেখা যায়- ব্যাংক এশিয়া পিএলসি "কোম্পানি আইন ১৯৯৪"-এর অধীনে ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ সালে নিবন্ধিত। একই বছরের ২৭ নভেম্বর ব্যাংকটি কার্যক্রম শুরু করে। ২০০১ সালে ব্যাংকটি কানাডা ভিত্তিক নোভা স্কোশিয়া ব্যাংকের বাংলাদেশ শাখার দায় সম্পদসহ সকল পরিসম্পদ ক্রয় করে। পরে একইভাবে ব্যাংকটি মুসলিম কমার্শিয়াল ব্যাংক-এর বাংলাদেশ শাখার দায় ও পরিসম্পদ ক্রয় করে ও কার্যক্রম প্রসারিত করে। ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড থেকে পিএলসি তে রুপান্তর হয় ১৬ এপ্রিল ২০২৪ সালে
সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংকটি আধাসামরিক বাহনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-এর সদস্যদের আর্থিক সেবা এবং দেশের আপামর জনসাধারনের ব্যাংকিং সেবা প্রদানের জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এবং এটি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দ্বারা পরিচালিত হয়। সীমাহীন আস্থা স্লোগানে দেশের ৫৭তম তফসিলি ব্যাংক হিসেবে সীমান্ত ব্যাংক যাত্রা শুরু করে। এর আগে ১৭ জুন, ২০১৫ সালে সীমান্ত ব্যাংককে সম্মতিপত্র দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
মূলত ব্যাংক-কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর অনুসারে এই ব্যাংকটি পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের আদলে এই ব্যাংকটি গঠন করা হয়েছে। গঠন করা হয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের মত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট। ট্রাস্টের অধীনে বাণিজ্যিকভাবে ব্যাংকটি পরিচালিত হয়। ২১ জুলাই, ২০১৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক সীমান্ত ব্যাংককে তফসিলি ব্যাংকের পে-তালিকাভুক্ত করে।
পরবর্তীতে ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সালে শেখ হাসিনা বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে ব্যাংকটির কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। জেনারেল আজিজ আহমেদকে প্রতিষ্ঠাতা, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল তৌফিকুর হাসান সিদ্দিকীকে প্রকল্প পরিচালক এবং মুখলেসুর রহমানকে প্রথম ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঘোষণা করে এ ব্যাংক যাত্রা শুরু করে।
মূলত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সদস্যদের মূলধন সহায়তা এবং জোগানের জন্যই এ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ৪০০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধন এবং ১০০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন নিয়ে এ ব্যাংক ধানমন্ডির পিলখানায় যাত্রা শুরু করে। ২০২০ সাল নাগাদ সীমান্ত ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ ছিলো ১২৯০ কোটি টাকা। ৮ আগস্ট, ২০২২ সালে সীমান্ত ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পান রফিকুল ইসলাম। ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সালে কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ মোতাবেক এ ব্যাংকের নাম পরিবর্তন করে সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি করা হয়।
বিশেষায়িত এই ঋণ সুবিধার মাধ্যমে সীমান্ত ব্যাংক গ্রামীণ নারী উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে ঋণ দেয়। ২২ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারী যারা কমপক্ষে ছয়মাস হ্যাচারি, গবাদি পশু লালনপালন, মাছ চাষ, কৃষি কাজ, হস্তশিল্প, বুটিকস্ কিংবা সেলাইয়ের কাজে জড়িত আছেন এবং যাদের মাসিক আয় কমপক্ষে ৫০০০ টাকা তাদেরকে এই ঋণ প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে তাদেরকে সহজ শর্তে ১০ হাজার টাকা থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়।
মূলত কোভিড-১৯ শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন অনলাইনে চালিয়ে নেওয়ার জন্য এই সেবার প্রবর্তন করা হয়েছিলো। এর মাধ্যমে ২২ থেকে ৬০ বছর বয়সী চাকরিজীবি, ব্যবসায়ী, ডাক্তার, স্থপতি, প্রকৌশলী, চাটার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট ও বিজিবি সদস্যগণকে ৩০,০০০ থেকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হয়েছিলো।
সিমান্ত নিবাস এ সেবার অধীনে গৃহঋণ প্রদান করে থাকে সীমান্ত ব্যাংক। চাকুরীজীবি, ব্যবসায়ী যাদের বয়স ২৫ থেকে ৭৫ বছর এবং মাসিক আয় কমপক্ষে ৩০,০০০ টাকা, তারা এ ঋণের জন্য মনোনীত হবেন। সুদের পরিমাণ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ সদস্যদের জন্য ৮.২৫% এবং অন্যান্যদের জন্য ৯.০০%।
সীমান্ত ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের পদাধিকারবলে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের মহাপরিচালক।
মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান (চেয়ারম্যান )
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ নুরুল আমিন ( পরিচালক )
ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল আলী রেজা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ( পরিচালক )
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তানভীর গণি চৌধুরী ( পরিচালক )
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ এম এম খায়রুল কবির ( পরিচালক )
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কে এম আজাদ ( পরিচালক )
কর্ণেল মোঃ মাহমুদূর রহমান ( পরিচালক )
কর্ণেল মুরাদ জামান ( পরিচালক )
কর্ণেল শফিউল আজম পারভেজ ( পরিচালক )
রফিকুল ইসলাম ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
যমুনা ব্যাংক পিএলসি বাংলাদেশের একটি বেসরকারি ব্যাংক। ব্যাংকটি কোম্পানি আইন ১৯৯৪ দ্বারা নিবন্ধিত ব্যাংকিং কোম্পানি। এটি বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু করে ৩ জুন, ২০০১ সালে। বর্তমানে যমুনা ব্যাংকের ( ডিসেম্বর,২০২২ ) ১৬৭ টি শাখা আছে এবং বর্তমানে ব্যাংটির (ডিসেম্বর, ২০২২) ৩২৫ টি এটিএম বুথ আছে।
কার্যক্রমঃ
- বর্তমানে ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের সেবা দিচ্ছে -
- রিটেইল ব্যাংকিং
- কর্পোরেট ব্যাংকিং
- ইসলামী ব্যাংকিং
- এসএমই ব্যাংকিং
- আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং
- এনআরবি ব্যাংকিং এবং বিদেশী রেমিটেন্স।
১০। শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক - Shahjalal Islami Bank PLC:শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি হচ্ছে বাংলাদেশের একটি শরীয়াহ ভিত্তিক পরিচালিত প্রাইভেট খাতে বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংকিং কোম্পানি আইন ১৯৯১-এর অধীনে নিবন্ধিত এই ব্যাংকটি ২০০১ সালের ১০ মে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে। এ ব্যাংকের সকল কার্যক্রম ইসলামি শরীয়াহ্ মোতাবেক পরিচালিত হয় এবং ইসলামি শরীয়াহ্ অনুমোদিত বিভিন্ন পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করে থাকে। বিনিয়োগলব্ধ মুনাফা থেকে আনুপাতিক হারে আমানতকারীদের মুনাফা প্রদান করা হয়।
ইতিহাসঃ
পহেলা জুন ২০০১ সালে এই ব্যাংকটি একত্রিত হয়। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ দূর্নীতি দমন কমিশন ব্যাংকটির পরিচালক ও সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলাইমান গ্রেপ্তার হয় জয়নাব স্টিল, এসকে স্টিল ও প্যারাডাইস কর্পোরেশনকে অবৈধভাবে ১.৪ বিলিয়ন টাকা ঋণ দেওয়ার দায়ে। একই বছর অন্য এক পরিচালককে ১.৪৯ বিলিয়ন টাকা আত্নসাৎ করার দায়ে অভিযুক্ত করা হয়। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ দূর্নীতি দমন কমিশন বিসমিল্লাহ গ্রুপের চেয়ারম্যান খাজা সোলাইমান আনোয়ার চৌধুরীর নামে অন্যায়ভাবে ১.১ বিলিয়ন টাকা অর্থ আত্নসাৎ করার দায়ে মামলা করে। ২০১৬-এ বাংলাদেশ দূর্নীতি দমন কমিশন ব্যাংকটির সাবেক ডেপুটি ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: মনজুরুল ইসলাম এবং অন্য চারজনকে ২.৫ বিলিয়ন টাকা আত্নসাৎ করায় চার্জ করে। ভুয়া ঋণের মাধ্যমে তারা এই জালিয়াতি করেছিল।
সেবাসমূহঃ
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি আকর্ষণীয় কিছু প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে টাকা দ্বিগুণ/তিনগুণ বৃদ্ধি প্রকল্প, মাসিক উপার্জন প্রকল্প, মাসিক আমানত প্রকল্প, হজ্ব ডিপোজিট প্রকল্প, মিলিয়নিয়ার প্রকল্প, হাউজিং ডিপোজিট প্রকল্প, ক্যাশ ওয়াক্ফ ডিপোজিট প্রকল্প, লাখপতি ডিপোজিট প্রকল্প, মোহর ডিপোজিট প্রকল্প, শিক্ষা ডিপোজিট প্রকল্প, বিবাহ ডিপোজিট প্রকল্প, কিস্তিতে গৃহসামগ্রী ক্রয় প্রকল্প, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বিনিয়োগ কর্মসূচি, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ কর্মসূচি, মাঝারি উদ্যোক্তা বিনিয়োগ কর্মসূচি, হাউজিং বিনিয়োগ প্রকল্প, গ্রামীণ বিনিয়োগ কর্মসূচি, গাড়ি ক্রয় বিনিয়োগ প্রকল্প এবং মহিলা উদ্যোক্তা বিনিয়োগ প্রকল্প, সিএনজি কনভারশন প্রকল্প, বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিনিয়োগ প্রকল্প, বিবাহ বিনিয়োগ প্রকল্প, শিক্ষা বিনিয়োগ প্রকল্প এবং এক্সিকিউটিভ বিনিয়োগ প্রকল্প অন্যতম। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি পল্লী বিনিয়োগ কর্মসূচির আওতায় পল্লী শাখার মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন ও কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে আসছে। শিল্প ক্ষেত্রে বিনিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, আয়ের নতুন ক্ষেত্র তৈরি করে জীবনযাত্রার মান উন্নয়নেও ব্যাংকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১১। উরি ব্যাংক - Woori Bank PLC:
উরি ব্যাংক (Hangul: 우리은행, Uri Eunhaeng ইংরেজি: Woori Bank) দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক যার সদর দপ্তর সিউলে অবস্থিত। ১৯৯৯ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক কমার্শিয়াল ব্যাংক অব কোরিয়া, হানিল ব্যাংক এবং পিস ব্যাংক একত্রিত হয়ে গঠন করে হানভিট ব্যাংক এবং ২০০২ পর্যন্ত তা এই নামেই পরিচিত ছিলো; ২০০২ সালে এটি বর্তমান নাম 'উরি ব্যাংক' ধারণ করে। এই ব্যাংকটি উরি ফিন্যান্সিয়াল গ্রুপ-এর একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। উরি ব্যাংকই দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম ব্যাংক যারা নন-ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ওয়েব ব্রাউজার ভিত্তিক অন-লাইন ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশে কোরিয়ান বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে শাখা ব্যাংকিং পরিচালনা করে থাকে।
১২। এইচএসবিসি - HSBC PLC:
HSBC Holdings plc ( চীনা :滙豐; এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দ্য হংকং এবং সাংহাই ব্যাংকিং কর্পোরেশনের সংক্ষিপ্ত রূপ ) হল একটি ব্রিটিশ সার্বজনীন ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক পরিষেবা গোষ্ঠী যার সদর দফতর লন্ডন , ইংল্যান্ডে, পূর্ব এশিয়ার সাথে ঐতিহাসিক এবং ব্যবসায়িক লিঙ্ক এবং একটি বহুজাতিক পদচিহ্ন রয়েছে। 2023 সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত 2.919 ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার সহ BNP পারিবাসের চেয়ে এটি মোট সম্পদের দিক থেকে ইউরোপ-ভিত্তিক বৃহত্তম ব্যাংক । (AUA)। এইচএসবিসি ব্রিটিশ হংকংয়ের একটি হং ট্রেডিং হাউসে এর উত্স খুঁজে পেয়েছে । ব্যাংকটি 1865 সালে হংকংয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং একই বছরে সাংহাইতে শাখা খোলে। এটি প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে 1866 সালে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।1991 সালে, বর্তমান মূল আইনি সত্তা, HSBC হোল্ডিংস plc , লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং ঐতিহাসিক হংকং-ভিত্তিক ব্যাংক যার আদ্যক্ষর থেকে গ্রুপটি তার নামটি নিয়েছিল। সত্তার সম্পূর্ণ মালিকানাধীন সহায়ক সংস্থা। পরের বছর (১৯৯২) এইচএসবিসি মিডল্যান্ড ব্যাঙ্কের দখল নেয় এবং এইভাবে যুক্তরাজ্যের বৃহত্তম দেশীয় ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে একটি হয়ে ওঠে।
আফ্রিকা, এশিয়া, ওশেনিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকা জুড়ে 62টি দেশ ও অঞ্চলে এইচএসবিসি-এর অফিস, শাখা এবং সহায়ক সংস্থা রয়েছে, যা প্রায় 39 মিলিয়ন গ্রাহকদের পরিষেবা দেয়। ২০২৩ সালের হিসাবে, এটি ছিল নং র্যাঙ্কিং। বিক্রয়, মুনাফা, সম্পদ এবং বাজার মূল্যের ভিত্তিতে ফোর্বস র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বের 20 তম স্থানে রয়েছে। হংকং স্টক এক্সচেঞ্জ এবং লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে এইচএসবিসি-র দ্বৈত প্রাথমিক তালিকা রয়েছে এবং এটি হ্যাং সেং সূচক এবং এফটিএসই 100 সূচকের একটি উপাদান । নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ এবং বারমুডা স্টক এক্সচেঞ্জে এটির সেকেন্ডারি তালিকা রয়েছে ।
এইচএসবিসি অনেক বিতর্কে জড়িয়েছে এবং ব্যাঙ্ককে বারবার অর্থ পাচারের জন্য জরিমানা করা হয়েছে (কখনও কখনও সিনালোয়া কার্টেলের মতো বড় অপরাধী সংগঠনের সাথে সম্পর্কযুক্ত ) বা বড় আকারের কর পরিহারের স্কিম স্থাপন করা হয়েছে ।
১৩। কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলন - Commercial Bank of Ceylon PLC:
কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলন পিএলসি ( সিবিসি ) কমব্যাঙ্ক নামেও পরিচিত এটি শ্রীলঙ্কার একটি লাইসেন্সপ্রাপ্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং এর মালিকানা ব্যক্তিগত । এটি একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসাবে অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং এটি কলম্বো স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত । নিট মূল্য এবং মূলধনের দিক থেকে এটি শ্রীলঙ্কার বৃহত্তম বেসরকারী ব্যাংক হিসাবে বিবেচিত হয় । ব্যাংকটি বর্তমানে মোট নিট সম্পদের পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কার তৃতীয় বৃহত্তম ব্যাংক এবং এটি শুধুমাত্র ব্যাংক অফ সিলন এবং পিপলস ব্যাংক (উভয়ই রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক) এর পিছনে রয়েছে। এছাড়াও এটি শ্রীলঙ্কার একমাত্র বেসরকারি খাতের লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যাংক যা শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুসারে উচ্চ-স্তরের দেশীয় পদ্ধতিগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংক হিসাবে মনোনীত হয়েছে। ব্যাঙ্কটি বর্তমানে শ্রীলঙ্কা জুড়ে ২৬৮টি শাখা এবং প্রায় ৯৩২টি এটিএম মেশিনের নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছে।
2008 সালে প্রথমবারের মতো কৃতিত্ব অর্জন করার সময় The Banker এর মতে এটিই প্রথম শ্রীলঙ্কার ব্যাংক হিসেবে বিশ্বের শীর্ষ 1000টি ব্যাংকের তালিকাভুক্ত হয়েছে। বাণিজ্যিক ব্যাংক বিশ্বের শীর্ষ 1000টি ব্যাংকের মধ্যে স্থান পেয়েছে। 2008 থেকে 2021 পর্যন্ত প্রায় 11টি বছর পরপর। এটি শ্রীলঙ্কার সবচেয়ে পদ্ধতিগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংক হিসাবে বিবেচিত হয়।
এটি শ্রীলঙ্কার ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ খাতের বৃহত্তম ঋণদাতা। শ্রীলঙ্কার অর্থ মন্ত্রনালয় প্রকাশ করেছে যে বাণিজ্যিক ব্যাংক অফ সিলন 2020 সালের জন্য এসএমই সেক্টরে সবচেয়ে বড় ঋণদাতা ছিল যার আনুমানিক পরিমাণ 21.6 বিলিয়ন রুপি যা এসএমইকে দ্বিতীয় বৃহত্তম ঋণদাতার তুলনায় 15% বেশি।
ইতিহাসঃ
ব্যাংকটি মূলত 1920 সালে গঠিত হয়েছিল এবং ইস্টার্ন ব্যাংক নামে ব্যাংকিং অনুশীলন চালায়। ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড (ইবিএল) এর প্রথম শাখা ফোর্টের চাথাম স্ট্রিটে খোলা হয়েছিল । 1930 এবং 1940 এর দশকে, বার্কলেস ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংকের শেয়ার অধিগ্রহণ করে। চার্টার্ড ব্যাংক 1957 সালে বার্কলেস ব্যাংক থেকে ইস্টার্ন ব্যাংকের শেয়ার কিনে নেয় কিন্তু চার্টার্ড ব্যাংক মাত্র চার বছরের জন্য ইস্টার্ন ব্যাংক পরিচালনা করে। 25 জুন 1969-এ, ইস্টার্ন ব্যাঙ্কের 40% ইক্যুইটি ধারণ করে বাণিজ্যিক ব্যাংক সিলন লিমিটেডকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রবীণ বিচারক ভি. মানিকভাসাগর বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রথম চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন যখন তিনি ১৯৬৯ সালে এই পদে নিযুক্ত হন।
ব্যাংকটি 2020 সালে তার শতবর্ষ বার্ষিকী হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং বিশেষ 100তম বার্ষিকীতে, ব্যাংকটি ' শ্রীলঙ্কার 100টি স্কুলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিতের (STEM) উপর স্মার্ট ক্লাসরুম ' প্রতিষ্ঠার মূল প্রকল্পের উপর জোর দিয়েছে।
সিটিব্যাংক এনএ (ইংরেজি: Citibank National Association) যুক্তরাস্ট্রের নিউইয়র্ক ভিত্তিক একটি ব্যাংক, যা সিটিগ্রুপ-এর একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। এই ব্যাংকটি ১৮১২ সালে "সিটি ব্যাংক অব নিউইয়র্ক" নামে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা পরবর্তীতে ফার্স্ট ন্যাশনাল সিটি ব্যাংক অব নিউইয়র্ক" নাম ধারণ করে। ২০১১ সারের তথ্যানুসারে সিটিগ্রুপ যুক্তরাস্ট্রের ৩য় বৃহত্তম ব্যাংকিং গ্রুপ।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ বা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক বাংলাদেশ (সংক্ষেপে এসসিবি বিডি) বাংলাদেশ পরিচালিত একটি বিদেশী বাণিজ্যিক ব্যাংক। যেটি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-এর একটি সহযোগী কোম্পানি। ব্যাংকটি একশত বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এর সদর দফতর ইংল্যান্ডের লন্ডনে অবস্থিত। ১৯৪৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশ ভাগ হবার পরে ব্যাংকটি ১৯৪৮ সালে বাংলাদেশের বন্দরনগরী চট্টগ্রামে এদের শাখা স্থাপন করে কার্যক্রম শুরু করে।
বর্তমানে ব্যাংকটির ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট, বগুড়া, নারায়ণগঞ্জ শহরে মোট ২৪টি শাখা ও ৯৬টি এটিএম বুথ রয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখা ২০০০ জনের বেশি।
এক নজরে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ
- বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা: নাসের এজাজ বিজয়
- স্থানীয় সময়: জিএমটি +৬ ঘণ্টা
- ভাষা: বাংলা, ইংরেজি
- মুদ্রা নাম: টাকা (বিডিটি)
- শাখা সংখ্যা: ২৪
- এটিএম সংখ্যা: ৯৬
- গত ১০ বছর ধরে এএএ ক্রেডিট রেটিং প্রাপ্ত ব্যাংক
- প্রতিষ্ঠিত: ১৯০৫ (স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক মূলত ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রামে প্রথম শাখা স্থাপন করে)
- বাংলাদেশের প্রাচীনতম এবং বৃহত্তম বিদেশী ব্যাংক
- একমাত্র ব্যাংক যেটি ১১০ বছরে কখনই ব্যাংকিং অপারেশনটি বন্ধ করেনি
- প্রথম আন্তর্জাতিক ব্যাংক যেটি সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে ক্রেডিট লাইন প্রসারিত করে এবং ১৯৭২ সালে প্রথম বিদেশি লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) চালু করে।
১৬ । স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া - State Bank of India:
স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ( এসবিআই ) হল একটি ভারতীয় বহুজাতিক পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক পরিষেবা সংবিধিবদ্ধ সংস্থা যার সদর দফতর মুম্বাই, মহারাষ্ট্রে । এটি মোট সম্পদের দিক থেকে বিশ্বের 47 তম বৃহত্তম ব্যাঙ্ক এবং 2020 সালের বিশ্বের বৃহত্তম কর্পোরেশনগুলির Fortune Global 500 তালিকায় 221তম স্থানে রয়েছে , এই তালিকায় একমাত্র ভারতীয় ব্যাঙ্ক। এটি একটি পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক এবং ভারতের বৃহত্তম ব্যাঙ্ক সম্পদের দিক থেকে 23% বাজার শেয়ার এবং মোট ঋণ ও আমানত বাজারের 25% শেয়ার। প্রায় 250,000 কর্মচারী সহ এটি ভারতের দশম বৃহত্তম নিয়োগকর্তা । 2023 সালে, ফোর্বস গ্লোবাল 2000 -এ কোম্পানির আসন ছিল 77।
14 সেপ্টেম্বর 2022-এ, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া তৃতীয় ঋণদাতা হয়ে ওঠে ( HDFC ব্যাঙ্ক এবং ICICI ব্যাঙ্কের পরে ) এবং সপ্তম ভারতীয় কোম্পানী যা প্রথমবার ভারতীয় স্টক এক্সচেঞ্জে ₹ 5 ট্রিলিয়ন বাজার মূলধন অতিক্রম করে। দেশের সর্ববৃহৎ পাবলিক ঋণদাতা এপ্রিল 2024-এ একটি মাইলফলক ছুঁয়েছে, যখন এর বাজার মূলধন ₹7 ট্রিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে, এটি ভারতের লাইফ ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশনের পরে দ্বিতীয় পাবলিক সেক্টর আন্ডারটেকিং (PSU) হয়ে উঠেছে । ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (আরবিআই) এসবিআই, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক এবং আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ককে ডোমেস্টিক সিস্টেমিক্যালি ইমপোর্ট্যান্ট ব্যাঙ্ক (ডি-এসআইবি) হিসাবে চিহ্নিত করেছে , যেগুলিকে প্রায়ই " ব্যর্থ হওয়ার পক্ষে খুব বড় " ব্যাঙ্ক হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
ব্যাঙ্কটি ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা থেকে এসেছে , যা 1806 সালে ইম্পেরিয়াল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল , এটিকে ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীনতম বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কে পরিণত করেছে । ব্যাঙ্ক অফ মাদ্রাজ ব্রিটিশ ভারতের অন্য দুটি প্রেসিডেন্সি ব্যাঙ্ক , ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা এবং ব্যাঙ্ক অফ বোম্বেতে একীভূত হয়ে ইম্পেরিয়াল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া গঠন করে , যা 1 জুলাই, 1955 তারিখে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াতে পরিণত হয়। সামগ্রিকভাবে ব্যাংকটি তার 200 বছরের ইতিহাসে বিশটিরও বেশি ব্যাংকের একীভূতকরণ এবং অধিগ্রহণ থেকে গঠিত হয়েছে। ভারত সরকার 1955 সালে ইম্পেরিয়াল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেয়, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক) 60% অংশীদারিত্ব নিয়ে এটির নাম পরিবর্তন করে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া রাখে।
16 আগস্ট 2022-এ, ভারতের স্টার্ট-আপগুলিকে সুবিধার্থে এবং সমর্থন করার প্রয়াসে , SBI বেঙ্গালুরুতে স্টার্ট-আপগুলির জন্য তার প্রথম "স্টেট-অফ-দ্য-আর্ট" ডেডিকেটেড শাখা চালু করার ঘোষণা করেছে ।
ব্যাংক সম্বন্ধে কিছু প্রশ্ন উত্তরঃ
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কাজ কি?
উত্তরঃ প্রধান কার্যকরী ক্ষেত্রগুলির মধ্যে রয়েছে: আর্থিক ও ঋণ নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন । ব্যাঙ্ক এবং নন-ব্যাঙ্ক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধান, দেশীয় আর্থিক বাজারের প্রচার ও উন্নয়ন। দেশের আন্তর্জাতিক রিজার্ভের ব্যবস্থাপনা।
৭ এপ্রিল কি ব্যাংক বন্ধ?
উত্তরঃ অন্যদিকে ৬ ও ৭ এপ্রিল ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। ব্যাংক খোলা থাকবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত।
ব্যাংক হলিডে বলা হয় কেন?
যুক্তরাজ্যে, আমরা 1871 সাল থেকে সরকারী ব্যাঙ্ক ছুটি পেয়েছি, যখন তারা আনুষ্ঠানিকভাবে সংসদের একটি আইন দ্বারা স্বীকৃত হয়েছিল। এই দিনগুলিতে, ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, যেখান থেকে নামটি এসেছে ।
৩১ ডিসেম্বর কি বাংলাদেশে ব্যাংক হলিডে?
ঐতিহ্য অনুসারে প্রতি বছর এই ধরনের দুটি ব্যাঙ্ক ছুটি থাকে, ১লা জুলাই এবং অন্যটি 31 ডিসেম্বরে পড়ে। ওই দিন পুরো বছরের আর্থিক হিসাব-নিকাশ চূড়ান্ত করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি বছর সরকারী ছুটির তালিকায় এই দুই দিনকে 'ব্যাংক হলিডে' হিসেবে ঘোষণা করে।
ব্যাংক হলিডে মানে কি?
"ব্যাঙ্ক হলিডে" শব্দটি বোঝায় যে ব্যাঙ্কিং প্রতিষ্ঠানগুলি সাধারণত এই ধরনের ছুটির দিনে ব্যবসার জন্য বন্ধ থাকে, যেমনটি তারা একসময় নির্দিষ্ট সাধু দিবসে করত।
ব্যাংক হলিডে সবচেয়ে বেশি কোন দেশে?
বিশ্বব্যাপী দেশগুলির মধ্যে, কম্বোডিয়ায় সর্বোচ্চ সংখ্যক সরকারি ছুটির রেকর্ড রয়েছে, যা বছরে মোট 28টি পালন করা হয়। ঘনিষ্ঠভাবে অনুসরণ করে, শ্রীলঙ্কায় 25টি সরকারি ছুটি রয়েছে, যেখানে ভারত এবং কাজাখস্তান উভয়ই 21টি পালন করে।
মে মাসের ব্যাংক হলিডে কেন?
1890 সালে মে ব্যাঙ্ক হলিডে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের সাথে যুক্ত হয় কারণ দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক আট ঘন্টা কর্মদিবসের সমর্থনে প্রতিবাদের একটি দিন আয়োজন করে। এর পরে 1লা মে প্রতিবাদের সাথে যুক্ত হয় এবং 1978 সালে একটি সরকারী ছুটিতে পরিণত হয়। আমেরিকাতে, 1লা মে এই দিনটিকে "শ্রম দিবস" হিসাবে পরিচিত।
ছুটির দিনে কি ব্যাংক বন্ধ থাকে?
ব্যাঙ্ক এবং/অথবা তাদের শাখা বা শাখা-লাইট ইউনিট, যারা ফিলিপাইনে ব্যবসা করছে, তাদের ব্যবসা পরিচালনার জন্য পাঁচ (5) দিনের একটি নিয়মিত ব্যাঙ্কিং সপ্তাহ পালন করবে, সেই দিনগুলি ব্যতীত যখন স্থানীয় ছুটির দিনগুলি সহ কর্মহীন ছুটি থাকে , রাষ্ট্রপতি ঘোষণা দ্বারা ঘোষিত।
১লা জুলাই কি ব্যাংক বন্ধ থাকে?
ঐতিহ্য অনুসারে প্রতি বছর এই ধরনের দুটি ব্যাঙ্ক ছুটি থাকে, ১লা জুলাই এবং অন্যটি 31 ডিসেম্বরে পড়ে। ওই দিন পুরো বছরের আর্থিক হিসাব-নিকাশ চূড়ান্ত করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি বছর সরকারী ছুটির তালিকায় এই দুই দিনকে 'ব্যাংক হলিডে' হিসেবে ঘোষণা করে।
তফসিলি ব্যাংকগুলো কি কি?
সাধারণত আমরা বুঝি যে সকল ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিদিষ্ট তালিকায় অন্তর্ভুক্ত তাদেরকে তালিকাভুক্ত ব্যাংক বা তফসিলি ব্যাংক বা শিডিউল ব্যাংক (Scheduled Bank) বলে। যে কোন দেশের সব ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তালিকাভুক্ত থাকে না। তালিকার বাইরে ও অনেক ব্যাংক থাকতে পারে।
রবিবার কি বাংলাদেশে ব্যাংক হলিডে?
কর্ম সপ্তাহ রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার। অফিস খোলা থাকে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত (সরকারি খাত) এবং সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত (বেসরকারি)। রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল 9টা থেকে বিকাল 5টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা থাকে । কিছু শপিং সেন্টারের জন্য দোকানগুলি সকাল 10 টা থেকে 7 টা পর্যন্ত, এমনকি 8 টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
শনিবার কি বাংলাদেশে কর্মদিবস?
সপ্তাহান্তের সংজ্ঞা: আইনটি স্পষ্টভাবে সপ্তাহান্তকে সংজ্ঞায়িত করে না। যাইহোক, শুক্রবার এবং শনিবার বাংলাদেশে প্রথাগত সপ্তাহান্তের দিন , এবং এই প্রবিধানগুলির লক্ষ্য কর্মীদের প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটি পূর্ণ দিন বিশ্রাম দেওয়া।
বাংলাদেশে সরকারি ছুটি কয়টি?
ইসলামিক ক্যালেন্ডারটি চাঁদের গতিবিধির উপর ভিত্তি করে তৈরি হলেও, এটি ঋতুগত প্রবাহের মাধ্যমে ঋতুর সাথে সমন্বয় হারায়। তাই, চন্দ্র ক্যালেন্ডারের উপর ভিত্তি করে প্রতি বছর কিছু সরকারি ছুটির পরিবর্তন হতে পারে। বাংলাদেশে পনেরটি সরকারি ছুটি রয়েছে।
জন্মাষ্টমী কি বাংলাদেশে জাতীয় ছুটির দিন?
জন্মাষ্টমীর তারিখটি হিন্দু ক্যালেন্ডারের উপর ভিত্তি করে, যা ভিত্তি হিসাবে সৌর এবং চন্দ্র ডেটার সমন্বয় ব্যবহার করে। গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে, তারিখটি সাধারণত আগস্ট বা সেপ্টেম্বরের শুরুতে পড়ে। অধিকাংশ বাংলাদেশি মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও, এই হিন্দু ছুটির দিনটি সরকারি ছুটির তালিকায় রয়েছে ।
মে দিবস কি বাংলাদেশে জাতীয় ছুটির দিন?
স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে মে দিবস সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়ে আসছে । মে দিবসে ৮ ঘণ্টা কাজের প্রাথমিক দাবি ২২ লাখের বেশি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর ক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হয়েছে।
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com