Breaking News

ম্যাম সাহেব । পর্ব - ০৩



আমি তো ঐশীর দিকে তাকিয়েই টাসকি খাইলাম।এয় মেয়ে এতো বহু রুপি।কালকে শাড়ি পরে একরকম।আর আজকে পরেছে লেহেঙ্গা।বাবারে বাবা।

আমার তো ইচ্ছে নেই ঐশীকে আমার কলেজে নিয়ে যাওয়ার।কিন্তু আমাকে ব্লাকমেইল করেছে।কেন যে দিয়াকে সাহায্য করার নামে ব্লাকমেইল করতে গেলাম।আজ যদি দিয়াকে ব্লাকমেইল না করতাম তাইলে আমাকে এয় বিপদে পড়তে হতো না।
ঐশীঃ ওই চলললল।
আমিঃ হু. ‌‌

আমি পর মিম কলেজে যেতে লাগলাম বাসা থেকে কলেজ সামান্য দূরে সেজন্য হেটে কলেজে যাই।কলেজ যাওয়ার সময় সবাই আমার দিকে কেমন ভাবে দেখছিলো।মনে হয় আমি কুরবানির গরু।
আমি ঐশীকে নিয়ে কলেজ পৌছে গেলাম।একটু লজ্জা লজ্জা লাগছে।তখন মারিয়া আসলো।
মারিয়াঃ হেই কেমন আছো।আর এ এ টা কে?
আমি বলার আগে ঐশী।..
ঐশীঃ আমি ঐশী আরফান এর বাসায় আসছি।আর তুমিকে?মারিয়া নাকি?
মারিয়াঃ হুম আপনি কিভাবে জানলেন?
ঐশীঃ এয়তো কালকেই দেখলাম আরফানের ফোনে।
আমিঃ আচ্ছা আমি আর আজকে ক্লাস করবো না মারিয়া বাসায় গেলাম।কালকে আসবো।
মারিয়াঃ আচ্ছা বাইই
আমিঃ আচ্ছা চলুন বাসায় যাই।
ঐশীঃ হুম।
আমি বাসায় চলে আসতে লাগলাম।যানিনা কলেজে থাকলে কি হাল করতো আমাকে এয় মেয়েটা।আমি বাসায় আসছি।কিন্তু রাস্তায় ফুচকার দোকান. দেখেই।
ঐশীঃ ফুচকা খাবো।ফুচকা খাবো,আরফান ফুসকা কিনে দে।
আমিঃ না বাসায় চলো ফুসকা খেতে হবে না।
ঐশীঃ বললাম আমি ফুসকা খাবো ব্যাস।অত কথা শুনতে চাইনা।
আমিঃ পারবো না আর আপনি খাবেন তো খান আমার যাচ্ছি।
ঐশীঃ আচ্ছা ঠিক আছে যাহ,আমি ফুসকা খেতে বড় মামার সাথে গিয়ে বলি তুই দিয়াকে চুরির কাজে হেল্প করেছিস।যাহ তুই বাসায় যাহ।

আয়েম্মা এটা কেমন ব্লাকমেইল।আমি তো বড় বিপদে পরলাম।আমি একে কিভাবে সরাবো।ধুররর।বাধ্য হয়ে ফুসকা খাওয়াতে হলো।বুজিনা এরা মানুষ না বকরাক্ষুস এতো ফুসকা খেতে পারে।
ফুসকা খাওয়া শেষ করে বাসায় আসতেছি।
মিমঃ থাংকুরে
আমিঃ কিসের জন্য।
ঐশীঃ এয়তো ফুসকা খাইয়ে দেওয়ার জন্য।আর
আমিঃ আর?
ঐশীঃ কিছু না বাসায় চল।
ভাল্লাগে না।আমি ঐশীকে নিয়ে বাসায় আসলাম।তখন ভালোভাবে দুপুর হয়নি।
আমি দিয়াকে ডাকলাম।
আমিঃ এয় দিয়া দিয়া।
দিয়াঃ কিরে ষাড়ের মতো চেচাস কেন?
আমিঃ কি খুব মুখ হয়েছে।আব্বুকে বলবো।
দিয়াঃ না না না না আমার লক্ষী সোনা ভাই,কি করতে হবে তাই বল।
আমিঃ আমার সমস্ত জামাকাপড় ময়লা হয়েছে সবকিছু সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে রোদে শুকাতে দিবি।
দিয়াঃ ভাইয়া এতো জামাকাপড় আমি পারবো না।
আমিঃ না পারলে থাক আমি আব্বুর সাথে গিয়ে বলে দিই।তোর জন্য আমি ফেসে গেছি।
দিয়াঃ কি হয়েছে তাই?
আমিঃ তোর জন্য মি

না না না দিয়াকে এসব বলা যাবে না।কারন ও আবার ঐশীর সাথে হাত মেলাতে পারে।তাছারা বললে আমারে দুর্বল ভাববে।
আমিঃ কিছু না তুই যাহ ভালো করে পরিস্কার করবি যাহ।
দিয়াঃ আচ্ছা যাচ্ছি।তবে একমাঘে শীত যায় না।সময় আমারও আসবে।
আমিঃ যাহ গিয়ে পরিষ্কার করে নিয়ে আয়।
দিয়া জামা প্যান্ট গুলো নিয়ে গেলো পরিষ্কার করতে।আমি খাটে গা এলিয়ে দিয়ে ফোনে গান দেখছি।আহা লোক দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার কতো মজা।দিয়াকে এভাবে অনেক দিন ব্যবহার করা যাবে।
একিইইইইই দিয়া সব জামাকাপড় গুলো ফেরত নিয়ে আসলো।সাথে ঐশী ও।
আমিঃ এয় দিয়া তুই পরিষ্কার করবি তা এখানে আবার ফেরত নিয়ে আসলি ক্যা?
দিয়াঃ আআআআআ...(তার আগে ঐশী বললো)
ঐশীঃ আমি আনতে বলেছি।দিয়া নিচে রেখে তুমি যাও।
আমিঃ এয় যাহ গিয়ে পরিষ্কার করে নিয়ে আয়।

ঐশীঃ এয় দিয়া আমি তোমাকে বললাম না এগুলো এখানে রেখে তুমি যাহ।আমি দেখছি।
দিয়া জামাকাপড় গুলো রেখে চলে গেলো।
ঐশীঃ এয় সব জামাকাপড় তুই পরিষ্কার করবি।নিজের কাজ নিজে করতে পারিস না।কেন লোক দিয়ে করাচ্ছিস।আর দিয়া এতো জামাকাপড় ও কিভাবে পরিষ্কার করবে।
আমিঃ সেটা ওই যানে ।আর এগুলো ওর কাজ।
ঐশীঃ তুই পরিষ্কার করবি ব্যাস।আর একটাও কথা নয়।
আমিঃ পপারবো নাআআআ।
ঐশীঃ বড় মামা
আমিঃ যাচ্ছি আমার গুলো আমিই পরিষ্কার করবো।
ঐশীঃ যাহ একদম ভদ্র ছেলের মত পুকুর পাড়ে বসে বসে কাপর জামা পরিষ্কার কর গিয়ে।
ওরে আল্লাহ তুমি আমারে তুইলা লও।আমি ভাবলাম দিয়াকে ব্লাকমেইল করে ওরে দিয়ে কাজ করিয়ে নেবো।কিন্তু আমার কুত্তা ভাগ্য।আমাকেই ব্লাকমেইল করা হচ্ছে।
আমি রেগে গিয়ে বসে বসে জামাকাপড় পরিষ্কার করছি।আর অপর প্রান্তে ঐশী আর বাচ্ছারা বসে বসে আড্ডা দিচ্ছে।

রাগ হলে জামাকাপর বেশ ভালোই পরিষ্কার হয়।মনের সমস্ত রাগ জামাকাপড়ের উপর দিয়ে জোরে জোরে পিটাইলেও ময়লা দূর হয়ে যাই।আমি একে একে জামাকাপড় পরিষ্কার করছি।
তখন দেখি ওপাশে ঐশী চিংকার দিচ্ছে। হায় হায় ঐশী পানিতে পড়ে গেছে।ডুবে যাচ্ছে।বাচানোর জন্য দাপাদাপি করছে।আর বাচ্চাকাচ্চা গুলো চিংকার করছে।আমি তারাতারি দৌরে গেলাম ঐশীকে বাঁচানোর জন্য।গিয়েই পানিতে ঝাপ দিলাম।
সাঁতার কেটে ঐশীর পাশে গিয়ে ঐশীকে ধরতে যাবো তখনি ঐশী ডুবে গেলো।
আমি ডুব দিয়ে খুজতে লাগলাম।
দম ভর খুজলাম কিন্তু পেলাম না ।ব্যাথ্য হয়ে পানির উপরে উঠে আসলাম।একিইইই ঐশী পুকুরের সানে বসে আছে।আর সাথে বাচ্চারাও।সবাই হাসাহাসি করছে।আমাকে ধোকা দিছে।
ঐশীঃ আরে বুদ্ধু আমি পানিতে ডুববো না।আর তুই কাকে উদ্ধার করতে আসছিস,যে তোকে সাতার কাটাতে শিখিয়েছে।

তাইতো ঐশীযে আমাকে সাতার শিখিয়েছিলো।আমি অনেক বড় হয়েও সাতার জানতাম না।এয় ঐশী আমাকে ধরে,জোরপূর্বক সাতার কাটাতে শেখায়।
ঐশীঃ হি হি হি হি বুদ্ধু।আমি যাকে সাতার কাটাতে শেখালাম সেই আমাকে উদ্ধার করছে,ভালো ভালো।শিক্ষাগুরুর মর্যাদা দিয়েছিস।তোকে আশির্বাদ. করি আরো ভালো সাতার শেখ।এখন যাহ গিয়ে জামাকাপর গুলো পরিষ্কার করে ধুয়ে রোদে শুকাতে দে।
রাগের থেকে কিছু বলতে পারলাম না।আমি জামাকাপড় পরিষ্কার করে গোছল করে , জামাকাপড় ছাদে শুকাতে রুমে চলে আসলাম।রাগে গা পা জ্বলে যাচ্ছে।আমি এসব কাজ দিয়াকে দিয়ে করিয়ে নেবো কিন্তু কুত্তা ভাগ্য।যার জন্য হলো না।নিজের কাজ নিজে করতে হলো।
আমি রুমে শুয়ে শুয়ে ফ্যানের বাতাসে চুল শুকাচ্ছি।
কিছুক্ষণ পর ঐশী আসলো।
ওরে মা ভেজা চুল ।ঐশীর ভেজা লম্বা চুল তো আমাকে পাগল করে দিচ্ছে।গোছল করেছে। চুলে পানি টপ টপ করে পড়ছে।ইচ্ছে করছে।ইচ্ছে করছে,
ঐশীঃ ওই হারামী।তোর ফোনটা দেতো।
আমিঃ ফোনে চার্জ শেষ।

ঐশীঃ দে আমি চার্জ দিয়ে নেবো।
আমিঃ কেন আপনার ফোন. নেই।
ঐশীঃ আছে।তবে ফোনে এমবি(মেগাবাইট) নেই ।
আমিঃ আমার ফোনেও নেই।
ঐশীঃ তোর কাছে ফোন চাইছি ফোন দে।কথা মনে নেই বুজি।
আমি তারাতারি ফোন দিয়ে দিলাম।
ঐশীঃ হারামী চার্জ ফুল।আর এমবিও আছে যথেষ্ট।মিথ্যা কথা বলা বের করছি।ফোন নিতে আসিস না যেন।আমি দিয়ে যাবো।
ঐশী ফোনাটা নিয়ে চলে গেলো।যানিনা আজ কপালে কি দূর গতি আছে।
আমি বসে বসে ললিপপ খেতে লাগলাম।
আমি জামাকাপর পরিষ্কার করে ক্লান্ত ঘুমিয়ে পরলাম।ঘুম ভাঙতে দেখি বিকাল হয়ে গেছে। আমি গা এলিয়ে দিয়ে শুয়ে আছি।তখন ঐশী আবার রুমে আসলো।
মিমঃ এয় নে তোর ফোন।বেশ ভালো ফোনটা।
আমি নিয়ে দেখি চার্জ প্রায় শেষ।আর এমবি(মেগাবাইট)ও ফাকা ।
আমিঃ সব শেষ করে দিলেন!
ঐশীঃ দেখ আমি আম্মুর সাথে কথা বলছিলাম।
আমিঃ আচ্ছা যান।

আমি ডাটা অন করতেই পুরা টাস্কি খাইলাম।আমার চ্যাট লিস্টে যতগুলো মেয়ে ছিলো।তাদের সবার সাথে চ্যাটিং করেছে।পাঁচটা এসএমএস আসলো।সবগুলো love you too baby,
আমি একে একে দেখতে লাগলাম।ঐশী প্রেমের ইনবক্সে love you so much,লিখছে।প্রায় ২০ জনকে।তাদের মধ্যে ৪-৫জন ব্লক করে দিয়েছে।আর ৫-৬ জন এক্সপেপ্ট করেছে। আমি তারাতারি ডাটা অফ করে দিলাম।আমি তো ভেবে পাচ্ছি না কি করবো।আর এদের কিভাবে বুজাবো।আচ্ছা মারিয়ার সাথে কি চ্যাটিং করেছে।দেখার লগে আবার ডাটা অন করে ইনবক্সে গেলাম।সর্বনাশ কি এটা আমার ইনবক্স নিয়ে ঐশী মারিয়ার সাথে তো একেবারে। সর্বনাশ বাচ্চার নাম ঠিক করে ফেলেছে।আমি তারাতারি ফেসবুকে গিয়ে পোস্ট করলাম "আমার আইডি হ্যাক হয়েছে।

এছারা বাচার আর কোনো উপায় নেই।ঐশীকে মনে মনে প্রচুর খিস্তি দিলাম।প্রকাশ করলে আবার ব্লাকমেইল শুরু করে দেবে।আমি কি করবো কিছুই ভেবে পাচ্ছি না।
ঐশী আমার দরজায় হেলান দিয়ে
ঐশীঃ কিরে চান্দু,মেয়েরা কি বলছে?
আমিঃ আপনি এসব কেন করলেন?
ঐশীঃ বারে আমি একটু ‌প্রেমও করতে পারবো না।শুধু তো আই লাভ ইউ কয়েছি।
.
আমিঃ তো আপনার ফোন থেকে বলুন।আমার ফোনটা কেন নিলেন।
ঐশীঃ আরে রেরেরেরেরেরে,এটা তোর ফোন ছিলো।আমি ভাবলাম আমার ফোন।
আমিঃ আচ্ছা আমি কি আপনাকে বিরক্ত করছি,তো আপনি কেন আমাকে বিরক্ত করছেন।আসছেন থাকেন খান দান ঘুড়ে বেড়ান বিরক্ত করছেন কেন আমার।কেন লাগছেন আমার পিছু।
ঐশীঃ মুখে মুখে কথা।

ঐশী সোজা এসে আমার বুকের উপর বসে আমার গলা চেপে ধরেছে।
ঐশীঃ তুই আমাকে বকাদিচ্ছিস।তুই মিমকে বকা দিস।বড্ড শাহস বেড়ে গেছে।আজ তোর শাহস কমিয়ে দিবো।
আমি ঐশীকে ছারিয়ে দিতে লাগলাম।কিন্তু কাঠালের আটার মতো আমার গলা চেপে ধরলো।
অনেক কষ্ট করে ছাড়িয়ে দিলাম।
আমি সোজা ছাদে চলে আসলাম।কি ভয়ংকর মেয়েরে বাবা পুরাই গুন্ডা।
আমি জামাকাপর গুলো নিয়ে সিরি দিয়ে নিচে নেমে রুমে যাচ্ছি।রুম ঢুকতে যাবো তখনি কারর সাথে ধাক্কা খেয়ে নিচে পড়ে গেলাম।
ঐশীঃ ওই তুই কি মেসেঞ্জারের মতো আমাকে লাইন মারছিস।এভাবে ধাক্কা দিলি কেন?
আমিঃ আপনি আমার রুমে।কি করছিলেন।আর দরজার সামনে দারিয়ে আছেন কেন?
ঐশীঃ ওই তোল আমাকে।
আমিঃ পারবো না।পারলে উঠেন।

আমি জামাকাপর গুলো খাটের উপর ফেলে দিয়ে রাগে গজগজ করতে করতে বাহিরের দিকে আসলাম।
আমি সন্ধ্যায় বাসায় আসলাম।আমার রুমে ঢুকে দেখি।আমার রুম আর জামাকাপড় গুলো খুব সুন্দর করে গুছিয়ে রাখছে।আমি দিয়াকে ডাকদিলাম
আমিঃ ধন্যবাদ দিয়া।
দিয়াঃ কেন?
আমিঃ এভাবে সুন্দর করে গুছিয়ে দেওয়ার জন্য।
দিয়াঃ আমি গুছাইনি ঐশী আপু গুছিয়ে দিয়েছে।
ঐশী গুছিয়ে দিয়েছে?বাহ ঐশীর. হাতের কাজগুলো তো বেশ সুন্দর।
আমি রাতে খেয়ে দেয়ে রুমে চলে আসলাম।ডাটা অন করতেই মারিয়ার এসএমএস আসলো।
মারিয়াঃ ওই যান পাখি কি করছো।আর তুমি আমাকে এতো ভালোবাসো তা বললে না কেন?
আমিঃ এয় মারিয়া তুমি কি যাতা বলছো।আর কে ভালোবাসে তোমায় ।
মারিয়াঃ আবার আগের মত পাগলামি করছো।দুপুরের মতো আবার একটু বলোনা
আমিঃ ওটা আমি ছিলাম না।ওটা ঐশী দুষ্টুমি করে সবাইকে বলেছিলো।আমি বলিনাই।
মারিয়াঃ তাই বুজি।
আমিঃ হুম।

মারিয়াঃ আচ্ছা আমার সাথে প্রেম করলে কি কোনো সমস্যা।নাকি আমাকে ভালো লাগে না।
আমিঃ মারিয়া দেখতে ভালো হলেই কিন্তু প্রেম হয়না প্রেম ,ভালোবাসা করা লাগে না।কখন কোথা হতে কিভাবে হয়ে যাই,সেটা কেউ বলতে পারে না ।
মারিয়াঃ আমার হয়তো হয়েছে।
আমিঃ ওটা এক তরফা।আর এক তরফা প্রেম অনেক কষ্ট কর।যা মানুষকে কষ্ট দেয়।আর আমি চাইনা কষ্ট দিতে।যদি তুমি আমার ভাগ্যে থাকো তাহলে অবশ্যই পাবো।
আমি ডাটা অফ করে ঘুমিয়ে পরলাম।

সকাল বেলা আব্বুর ডাকে ঘুম ভেঙ্গে যায়।সকালে আব্বু ডাকছে রিতিমতো ভয় পেলাম।আর আব্বুর সামনে তো আমি।আর রাতে ঘুমানোর কারনে লম্বা চুল এলোমেলো হয়ে আছে।আর আব্বু লম্বা চুল পছন্দ করে না।
আব্বুঃ তারাতারি ফ্রেশ হয়ে বাহিরে এসো।.
যানিনা কি বলবে।আমি আব্বুর সামনে থেকে সরে গেলাম।সোজা বাথরুমে।
আমি বাহিরে এসে দেখি আব্বু বসে আছে।আর আব্বুর পাশে ঐশী।আজকে আমি হয়তো গেলাম।
পর্বটা কেমন লাগলো সবাই কমেন্ট করে জানাবেন।
আপনাদের অনুপ্রেরণা আমাকে গল্প লিখতে সাহায্য করে।আপনারা যত সাপোর্ট করবেন ততই ভালো লাগে লিখতে।
ভুল ক্রটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

চলবে...

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com