পুলিশিনি যখন ক্রাশ । পর্ব - ০২
পুলিশিনী রাগী চোখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে
:-তা দেখে আমি কোন মতো উঠে দাঁড়িয়ে খোঁড়াতে খোঁড়াতে দৌড়াততে লাগলাম!!
এক দৌড়ে বাড়িতে চলে আসছি!!
উফ্ফ্ফ্,,,কি রাগি মাইরি!
মনে হচ্ছিলো,, চোখ দিয়েই খেয়ে ফেলবে!!
দেখে তো ফেলছে পড়ে না জানি কি করে!!
নাহ্,,খুব সাবধানে থাকতে হবে!!
কিন্তু ক্রাস তো খেয়ে গেছি,,,এতো সুন্দর পরী যে কেও ক্রাস খাবে!
::
আমি জানি পাঠক ভাইরাও ক্রাস খাইছে কি খাইছেন না? জানি সকলেই খাইছে!! পুলিশিনীর পিক দেখে!
::
কিন্তু ভাই পুলিশিনীটা আমার!!
আমি ক্রাস খাইছে এতে আমার কোন দোষ নেই বললেই চলে,,,কারণ সুন্দর জিনিস দেখে সকলেই ক্রাস খায়,,,
যদি আমি ক্রাস খেয়ে দোষী হই,,,তাহলে সব পাঠকরাও দোষী
যাই হোক বাসায় এসে,,,
:-মা,,মা,,,কোথায় তুমি? (আমি)
:-আমি রান্নাঘরে!! কি হইছে? (মা)
:-খুব খিদা লাগছে খেতে দেও? (আমি)
:-তুই বসেক! আমি খাবার আনতেছি!! (মা)
:-তারাতারি আনো,,কলেজ যেতে হবে তো? (আমি)
:-আরে আনছি আনছি!! একটু সহ্য হয় না!! (মা টেবিলে খাবার এনে)
:-ওয়াও,,,,ডিম ভোনা দারুণ (ডিম ভোনা আমি অনেক লাইক করি)
:-হুমম,,,এখন খাবার খেয়ে আমাকে উদ্ধার করো!! (মা)
:-খাবো মানে!! খাইয়ে দেও!! জানো না আমার হাত ছুঁলে গিছে (আমি)
:-আচ্ছা!! (মা)
(তারপর মা খাবার খাইয়ে দিলো!! খাবার খেয়ে সোজা কলেজের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম)
ওও হ্যা,,,,আমার তো বাইক আছে!!
বাইক নিয়ে যাই কলেজে,,,,কিন্তু পোলালা যেতে হয়!
ভাই লাইসেন্স নেই,,হেলমেট পরি না!! ভালো লাগে না হেলমেট পড়তে!!
আপনারাই বলুন,,,হেলমেট পরলে কি সব মেয়েরা আমার সুন্দর চেহারা খানা দেখতে পারবে ।
তাই কিছু চিন্তা না করে,,,বাইক নিয়ে বের হলাম!
রাস্তায় দেখি,,নীলয় শয়তান দাঁড়িয়ে আছে!!
:-ভাই নিয়ে চল? (নীলয় আমাকে থামিয়ে)
:-নেবো না কুত্তা!! তোরা সকলে আমাকে রেখে চলে আসছিলি কেনো? (আমি)
:-ভাই,,,ভাবি যে রাগি মাইরি,,যদি ধরে জেলে চালান করে দিতো!! (নীলয়)
:-ভাবি বললি,,,দারুণ লাগছে তো শুনতে!! আরো একবার বল!! তাইলে তোকে নেবো!! (আমি)
:-পুলিশিনী আমার ভাবি মানে তোর বউ!! (নীলয়)
:-ওহো,,বউ!! হেব্বি লাগছে!!
কিন্তু ভাই এমন বদমেজাজি কেনো? (হতাশ হয়ে আমি)
:-হাতশ হোস না! সব ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে!! (নীলয়)
:-হুমম,,,,ক্রাস তো খাইছি!! ঠিক তো হতেই হবে!! (আমি)
:-হুমম,,,,এখন চল!!
:-হুমম!!
(তারপর আমি আর নীলয় কলেজের উদ্দেশ্যে বের হলাম)
আমরা প্রত্যেক দিন যেই রাস্তা দিয়ে যাই আজও সেই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম,,,
আসলে ঔই রাস্তায় কোনদিনন পুলিশ দাঁড়ায় না!!
কিন্তু আজ সেই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময়,, একটি মোড় ঘুঁড়তেই দেখি পুলিশের গাড়ি,,আর ৪-৫টা পুলিশ দাঁড়িয়ে আছে!!
পুলিশকে দেখে যেই ঘুড়তে যাবো,,,পিছন থেকে কোথা থেকে পুলিশ এসে হাঁজির!!
পারলে রিকোয়েস্ট দিয়ে বন্ধু করে নিবেন,,,
যেই পিছু ঘুড়ে পালাতে যাবো,,,তখন কোথা থেকে আরো দুটি পুৃলিশ এসে,,ধরলো!!
:-কোথায় পালাচ্ছো বাচা,,,চলো ওই দিকে চলো!! (পুলিশ)
:-বাবা গো,,,আমি কিছু করিনি,, আমাকে ছেঁড়ে দিন,,এটি আমার হোন্ডা না!! (খুব ভয় করেতেছে)
:-তোমার হোন্ডা না,,,চল সামনে!! (পুলিশ)
:-স্যার,,,আমাদের ছেঁড়ে দিন আমরা স্টুডেন্ট!! (নীলয়)
:-মাগো আমাকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেলো,,,বাঁচাও আমাকে (আমি কান্না শুরু করে দিছি)
:-ওই চুপ করবি,,নাকি জেলে চালান করে দেবো? (পুলিশ)
:-বন্ধু তুই থাম,,আমি দেখতেঝি!! (নীলয় বললো)
:-.....আর আমি চুপ করে থাকলাম!!
:-স্যার একটু এদিকে আসেন? (নীলয় একটি পুলিশকে সায়িদে ডাকলো)
:-কেনো? (পুলিশ)
:-আরে স্যার আসেন না!! (নীলয়)
:-ওকে!! (পুলিশ)
সাদিয়ে গিয়ে নীলয় স্যারকে কি বলছে বুঝছি না,,,,
কিন্তু কিছুক্ষণ পর,,,
:-ঠাসসসস,,,ঠাসসসস,,,, (নীলয়কে কসে কসে দুইটা থাপ্পড় মারলো)
:-শা*লা পুলিশকে ঘুস দিস!! চল শালা আজ জেলে!! (পুলিশ রেগে গিছে)
:- (আমি ভয়ে পেন্ট নষ্ট করে ফেলবো প্রায়)
:-কি হইছে? (অন্য পুলিশ)
:-আরে বলো না,,শা*লা ঘুস দিচ্ছে!! (পুলিশটি)
:-কিহ্হ্,,, দুটো কেই জিপে ওঠাও? ( পুলিশ)
:-স্যার,,,আমাকে ছেঁড়ে দিন,,,আর জীবনেও হোন্ডা চালাবো না!! (এসব বলে কান্না করতে থাকলাম কিন্তু আমাদেরকে জেলে নিয়েই গেলো)
(সব এই নীলয় শা*লার জন হইছে,,,ও ঘুস দিতে না চাইলে,,আমাদের কেস লিখে ছেঁড়ে দিতো,,থানায় আনতো না!!
আল্লাহই জানে,,এখন কি হবে! থানায় তো ঔই পুলিশিনীটা আছে!!
সকালে যা করছি,,,তার জন্য না জানি কি করে!!
তারপরে আর কি আমাদের জীপে উঠিয়ে থানায় নিয়ে গেলো!!
আমি ভয়তে অর্ধেক মরে গেছি!!
থানায় নেওয়ার পর,,
:-স্যার,,আমাকে ছেঁড়ে দিন প্লিজ! (আমি)
:-এই শা*লা তো বেশি জ্বালাচ্ছে! (একটি পুলিশ)
:-এটাকে মেডামের রুমে পাঠা!! (অন্য পুলিশ)
:-উহ্হ্হ মাগোগোগোগো ,,আমি মেডামের কাছে যাবো না,,আমাকে জেলের মধ্যে দিন!! (আমি)
(তারপর জোর করে আমাকে মেডামের রুমে পাঠালো,,,)
মেডামের রুমে যাওয়ার পর,,,
:-মেডাম এই ছেলেটি কান্না করে করে মাথা নষ্ট করে দিলো? কি করবো মেডাম? ( পুলিশ)
(তখন মেডাম আমার দিকে তাঁকালো,,,,তাঁকানোর সাথে সাথে আমি মাথা নিচু করে ফেললাম)
:-ঔই তুই রাত্রের ওই ছেলেটি না (মেডাম কিছুটা রাগি গোলায়)
:-আপু,,, আমাকে মাফ করে দিন, আর জীবনেও আমি হোন্ডা চালাবো না!! ( আমি)
:-ওই শা*লা,,আপু কেরে? মেডাম বল? (পুলিশটি)
:-তুই যাও, আমি দেখতেছি!! (পুলিশিনী উনাকে চলে যেতে বললো)
:-ওকে,,মেম!! (এই বলে চলে গেলো)
:-এখন কিভাবে বাঁচবি? সকালে আমার বাসার সামনে দাঁড়িয়ে ছিলি কেনো??
:-আপনাকে দেখার জননননননননন!!" এই না,,, না,,,, আমরা এমনিই হাঁটতে গিছিলাম!! (আমি)
:-এমনিই না,,,পুলিশের কাছে মিথ্যা বলা!! (উনার লাঠিটা আমার ঘাঁড়ে লাগিয়ে) আর একদিন যদি দেখি আমার বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে,,তাহলে মেরে হাঁড়গুলো গুড়োগুড়ো করে ফেলবো!! (পুলিশিনী)
:-নাহ্হ্,,,আমি আর জীবনেও ওই গলিতে ধুকবো না (কান্না করে)
:-ঔই কান্না থামাবি,,,নাকি জেলে ভোরে দিবো? (ধমক দিয়ে)
:-....... (আমি চুপ হয়ে গেলাম)
:-লাইসেন্স ছাঁড়া,,হেলমেট ছাঁড়া গাঁড়ি চালাচ্ছিলি কেনো? (পুলিশিনী)
:-আপু!! ভুল হয়ে গিছে আর জীবনেও করবো না!! হোন্ডা আর চালাবো না
:-ঔই কি বললি,,আমি তোর আপু লাগি?
:-উহ্হ্হ্হ্,,মা না,,,মেডাম মেডাম
:-হুমমম,,,,মনে থাকে জেনো?
(আমি একটু বুন্ধি করে বললাম,,
:-সারা জীবন মনে থাকবে? মেডাম আমাদের ছেঁড়ে দিন প্লিজ,,আমাদের আজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্লাস আছে,,,প্লিজ ছেঁড়ে দিন? (আমি অনুরোধ করে)
:-হুমমম,,,,বুঝলাম!! তোর নাম কি জেনো? (পুলিশিনী)
:...শা*লী নামটাও মনে রাখে নি!! (মনে মনে বললাম)
:-ওই কি বললি!!
:-নাহ্ না,,,কিছু না,,,জ্বি আমার নাম#আলাউদ্দিন (আমি)
:-হুমমম,,,আর যে তোকে আমার চোখের সামনে না দেখি,,,,যদি আবারও এসে যাস কোন কারণে,,,তাহলে চালান করে দেবো? (পুলিশিনী)
(আমাকে আর পায় করে,,,যেই চলে আসতে যাবো,,,,তখন মনে পড়লো পুলিশিনীর নাম তো জানি না,,,শালা যারে দেখে ক্রাস খাইছি তার নামও তো জানি না,,,
তাই দাঁড়িয়ে গেলাম)
:-কিরে দাঁড়ালি কেনো? (পুলিশিনী)
:-..আস্তে আস্তে পিছনে তাঁকিয়ে পুৃলিশিনীর বুকের উপর তাঁকালাম,,,,বুকে বেচের উপর নামটা লেখা আছে,,,,
নামটা কি জানেন? নামটা হলো শুরুভি
::
:-ঔই কি দেখিস? (শুরুভি পুলিশিনী)
:-নাহ্হ্,,,কিছু না,, (এই বলে,, আমি আর নীলয় চলে আসলাম)
বাইরে আসার পর,,,
:-শালা তোর জন্য এতোকিছু হলো,,,তুই ঘুস দিতে গিছেলি কেনো? (আমি নীলয়কে বললাম)
:-সরি দোষ,, ভুল হয়ে গিছে!! (নীলয়)
:-হুমমমম,,,,,,ঔই জানিস,,পুলিশিনীটার নাম কি? (আমি)
:-কিরে ভাই?
:-শুরুভি এতো সুন্দর মধুর নাম,,,দেখতেও পরীর মতো,,,কিন্তু এমন কেনো?
:-ভাই,,,এরা মেয়ে জাতি,,,তাও আবার পুলিশ,,, বোঝা ওতো সহজ না!! (নীলয়)
:-তবে আমি এটুকু বুঝেছি,,,যে ক্রাস খেয়ে আমার জীবন তেজপাতা হয়ে গেলো ?
:-হুমমম,,,যা বলেছিস!! তবুও বন্ধু তোকে হার মানলে চলবে না,,,,তোকে পুলিশিনীকে পটাতে হবে!!
:-কিন্তু কিভাবে?
:-তোকে না খেঁয়ে দেয়ে পুলিশিনীটার পিছনে পড়ে থাকতে হবে!! (নীলয়)
:-শা*লা আমাকে মারার বুদ্ধি দিচ্ছিস?
:-আরে বন্ধু না,,,মেয়েরা পাগল তাইপের ছেলেদের পছন্দ করে,,,তারা চায় তাকে পাগলের মতো কেও ভালোবাসুক?
:-সত্যি চায় নাকি? (জানি না,,,মেয়েরা উত্তর দিয়ে যাবেন?)
:-আরে বেটা হো চায়,,,তুই এখন থেকে মেডামকে বিরক্ত করবি?
:-এ্যাএএএ,,,,শা*লা মেয়েদের ইফটিজিং করলে পুলিশ ধরে আর আমি পুৃলিশকেই ইফটিজিং করবো,,,তাহলে আমাকে কে ধরবে? সেনাবাহিনী
:-আরে কিছু হবে না,,,ভালোবাসা চাইলে এটুুকু তো করতেই হবে?
:-হুমম,,,ওকে দেখা যাবে!! (আমি)
তারপর যার যার বাসায় চলে আসলাম,,,
বাসায় এসে একটি ঘুম দিয়ে বিকালে বের হলাম,,
হারামিদের কাছে গিয়ে,,,
:-কিরে ভাই তোর পুলিশিনীর খবর কি? (নীলয়)
:-জানি না,,,,(আমি)
:-বন্ধু,,,তোর পুলিশিনী আসতেছে? (কাব্য)
:-কোথায়? ঔই যে রিকশায়? (কাব্য)
:-সত্যি তো,,,কিন্তু রিকশায় কেনো? (আমি)
:-মনে হয় ডেটে যাচ্ছে,,,( নীলয়)
:-ওই শা*লা তা হবে না কেনো?
:-না হলো,,,তুই ভাই পিছু লাগেক? (নীলয়)
:-হুমম,,,বন্ধু!! যা পিছু পিছু!! (কাব্য)
(রিকশাটা আমাদের কাছে আসতে,,,শুরুভি পুলিশিনী অমাদের দিকে তাঁকালো,,,,
আমিও এক নজরে তাঁকিয়ে আছি!!
শুরুভি বুঝতে পেরে বাঘের মতো রাগি চোখে তাঁকালো আমার দিকে,,,
আর তখনি ছোট্ট করেরে একটি মুচকি হাঁসি দিলাম)
(রিকশাটা চলে যাওয়ার সময় দেখলাম,,,পুলিশিনীটা বিরবির করে কিছু একটা বলতেছে)
যাই বলুক,,আমার সময় নেই,
:-মামা রিকশা ডাক,,পুলিশিনীর ইফটিজিং করবো? (বুঝতেছি না,,আমার এতো সাহস হলো কিভাবে,,,প্রেমে পড়েছি বলে হয়তো,,,ভয় করছে না)
তারপর একটি রিকশা নিয়ে পুলিশিনীর রিকাশার পিছুনে লাগলাম,,,,
পুলিশিনীল রিকশার একদম পিছুনে আমার রিকশা,,,,
যা পুলিশিনী বুঝে গেছে,,আর বার বার পিছনে তাকাচ্ছে,,,
যেই পিছনে তাকাচ্ছে তখনি আমি অন্যদিকে তাকাচ্ছি )
যাই হোক,,,পুলিশিনীর রিকশাটা একটি রেস্টুরেন্টর সামনেনে থামলো,,,,
তাহলে সত্যি সত্যি শুরুভির বয়ফ্রেন্ড আছে!!
আমাকে দেখতে হবে বিষয়টা,,,তাই আমিও রেস্টুরেন্টের সামনে থামলাম,,,
শুরুভি রাগি চোখে তাঁকিয়ে রিকশা ওয়ালার ভাঁড়া দিচ্ছে,,,,ভাড়া দিচ্ছে ঠিকই কিন্তু তাঁকিয়ে আসে আমার দিকে!!
যাই হকো,,,আমি এদিক সেদিক তাঁকিয়ে আছি!!
পুলিশিনী রেস্টুরেন্টে ঢুকার পর,,আমিও পিছু পিছু ধুকলাম!!
কিন্তু যা ভাবছিলাম,,,তা না,,শুরুভির কোন বয়ফ্রেন্ড না,,,,
পুলিশিনীটা দেখি ৩টা মেয়ের কাছে গিয়ে বসলো!!
তার মানে মেয়ে তিনটার সাথে সময় কাটাতে আসছে!
আমিও একটি টেবিলে বসলাম,,,,পুলিশিনীদের টেবিল থেকে ২টা টেবিল দূরে!
পুলিশিনীরা গল্প করছে,,আর আমি হাঁ করে পুলিশিনীর দিকে তাঁকিয়ে আছি!!
মাঝে মাঝে পুলিশিনী চোখ বড় বড় করে আমার দিকে তাঁকাচ্ছে,,,
তার চোখ গুলো যেনো,,আমাকে বলছে চলে যা এখান থেকে )
জনপ্রিয় পোষ্ট সমূহঃ
আমিও মজা নিতে লাগলাম,,,,
কিন্তু বেশিক্ষণ নেওয়া গেলো না!!
হঠাৎ দেখি,,,পুলিশিনী সোজা আমার দিকে আসছে!! রাগী লুক নিয়ে
:-আল্লাহ এখন কি করবো? (আমি)
(গেঁড়া কলে পড়ে গেলাম মনে হয়)
:-আমি সিট থেকে উঠতে উঠতে পুলিশিনী আমার সামনে এসে হাজির!!
:-কোথায় পাচ্ছিস বাঁছা?
চলবে...
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com