পুলিশিনি যখন ক্রাশ । পর্ব - ০৫
তুই তো বলতি তোর একজন ভালোবাসার মানুষ দরকার আর ছেলেটিও তো অনেক ভালো ছিলো,,,
দেখতেও ভালো ছিলো,,,
তাহলে এভাবে মারলি কেনো? (মেয়েটি)
:-..........(শুরুভি পুলিশিনী চুপ করে আছে)
:-আরে পুলিশ তো অন্যায়কারীকেও এভাবে মারে না তুই যেভাবে ছেলেটিকে মেরেছিস? (মেয়েটি)
:-.........(টুটুটুটুটুটুটুটুটুটুটুটুটুটুটু,,,,,কিছু না বলে শুরুভি ফোনটি কেঁটে দিলো)
পুলিশিনী ফোনটি কেঁটে দেওয়ার পর,,,,মাথায় হাত দিয়ে চুপ করে বসে রইলো!!
শুরুভি নিজে নিজেই ভাবতেছে!!
আমার এমন লাগছে কেনো? খারাপ লাগছে কেনো ছেলেটিকে মেরে?
আমার তো খুঁশি হওয়ার কথা,,,কিন্তু তা হচ্ছে না কেনো?
তাহলে আমি কি ঠিক করিনন ছেলেটিকে ওভাবে মেরে?
কেনোই বা মারলাম ছেলেটিকে,,,ছেলেটির তো কোন দোষ ছিলো না,,আমাকে তো শুধু ভালোবাসতো,,,আমাকে তো ভালোবাসতে জোর করেনি!!
নাহ্হ্,,,,রাগের ঘোরে অনেক বড় একটি অন্যায় করে ফেলেছি!!
আমার এখন কি করা উচিত কিছুই বুঝছি না
এসব যখন বসে বসে পুলিশিনী মনে মনে ভাবতেছে,,,
:-মেডাম আপনার কথা মতো হাসপাতালে গিছিলাম? (রুমে একটি কনেস্টেবল এসে বললো)
:-ওহো,,এসেছো!! ছেলেটির খবর কি? (পুলিশিনী)
:-মেডাম বেশি ভালো না,,,,,ডান পাঁয়ের হাড্ডি ভেঙে!! অনেক বেশি মার হয়ে গিছে মেডাম! (কনেস্টেবল)
:-ওকে,,এখন তুমি যাও (শুরুভি পুলিশিনী)
(এখন শুরুভির কিছুই ভালো লাগছে,,,,,,তাই শুরুভি বাসায় চলে গেলো,,,,,,,বাসায় গিয়ে আনমনে বসে আমাকে মারার কথা চিন্তা করছে!!
আর এদিকে হাসপাতালে,,,
:-তোর হোন্ডা আমি বেঁচে দিবো? (মা)
:-মা!! কি বলছো? (আমি)
:-হুমম,,,আমি ঠিকই বলছি!!
:-তাহলে আমি কলেজে যাবো কিভাবে?
:-আমি রিকাশা ঠিক করে দিবো? তবুও তুই আর হোন্ডা চালাবি না!
:-আরে মা আর কিছু হবে না,,,,তুমি ভয় পাচ্ছো কেনো?
:-তুই কোন কথা বলবি না,, তোর কিছু হলে গেলে আমি কি নিয়ে বাঁচবো বল?
:-আমার লক্ষি মা,,,,তোমাকে প্রমিজ করছি আর কখনো জোরে হোন্ডা জোরে চালাবো না,, (মাকে জড়িয়ে ধরে)
:-হুমমম,,,,,,,মনে থাকবে তো?
:-হুমমম,,,মা মনে থাকবে!! এখন খাবার খাইয়ে দেও? (আমি)
:-হুমমম,,,,,তোকে কবে বাসায় নিয়ে যেতে দিবে? (মা)
:-আগামিকাল বিকালে!!
:-হুমমম,,,,আর ঠিক হতে কতো দিন লাগবে?
:-দুই মাস লাগবে সম্পূর্ণ ঠিক হতে!!
:-তাহলে কয়দিন পর যে তোর পরীক্ষা!!
:-সমস্যা নাই,,,আমি প্রিন্সিপালকে ফোন দিয়ে সব খুঁলে বলছি,,,
স্যার বলছে,, তোমাকে দিতে হবেন না,,,তুমি সুস্থ হয়ে কলেজ এসো!
:-ওহো,,ঠিক আছে !!
(রাত্রে পাশে মা ঘুমিয়ে ছিলো,,আমার ঘুম আসে নি তেমন একটি,,ব্যথা করতেছিলো বলে)
যাই হোক সকালে,,,,এদিকে পুলিশিনীর বাসার নিচে,,,পুলিশিনীর ঔই তিন বান্ধবী দাঁড়ায়ে শুরুভিকে ফোন দিচ্ছে,,,,
:-হ্যালো,,,তুই কোথায়? (বান্ধবী)
:-আমি তো বাসায়? (পুলিশিনী)
:-বাসার নিচে আয়,,,আর সিবিল ড্রেসে আসবি!!
:-কেনো? (অবাক হয়ে)
:-আসতে বলছি আসবি! এতো কথা বলিস কেনো?
:-হুমম,,,আসতেছি!!;
১০মিনিট পর শুরুভি পুলিশিনী নিচে এসে দেখলো,,,ওর তিন বান্ধবী দাঁড়িয়ে আছে!!
:-তোরা এতো সকালে এখানে কেনো? (পুলিশিনী)
:-তোর ভুলের জন্য!!
:-... (শুরুভি বুঝতে পেরে মাথা নিচু করে ফেললো)
:-মন খারাপ করে এখন কি হবে,,,,চল এখন আমাদের সাথে!!
(শুরুভি বুঝতে পারলো,,ওকে উরা আমার কাছে নিয়ে আসবে,, আর সরি বলতে বলবে,,,,তাই শুরুভি চুপ করে ওদের কথা মতো গাঁড়িতে চললো)
(কিছুটা পথ যাওয়ার পর,,,
:-ছেলেটিকে গিয়ে সরি বলবি,,,বলবি তোর ভুল হয়ে গিছে? (বান্ধবী)
:-....(নিচের দিকে তাকিয়ে চুপ করে বসে আছে)
:-কিরে কথা বল?
:-হুমম,,,বলবো!! (মাথা নিচু করে)
:-হুমমম,,,!!
(আরো কিছুটা পথ আসার পর,,,,,
সবাই যখন চুপপ,,,
তখন শুরুভি,,
:-আচ্ছা একটি কথা বলি? (পুৃলিশিনী)
:-কি বলবি!!
:-বলছিলাম,,,একটি ফুলের তোরা নিলে ভালো হতো না? (মাথা নিচু করে বললো)
:-...(তুই বলছিস এই কথা)
:- (মাথা নিচু করেই আছে)
:-যাক তাহলে অবশেষে তোর মনে ছেলেটির জন্য কিছুটা দোয়া দেখা গেলো!!
:-........(চুপ করে বসে আছে)
:-বসে আছিস কেনো? যা ফুলের তোরা নিয়ে আয়?
:-...(শুরুভি ওদের দিকে তাঁকালো)
:-তাঁকিয়ে আছিস কেনো? যা?
(তারপর শুরুভি কিছু না বলে,,,ফুলের তোরা আনতে গেলো)
(ফুলের তোরা এনে শুলুভিকে কিছুটা খুঁশি লাগছিলো,,,
আর দেরি না করে,,,তারা সোজা হাসাপাতালে চলে আসলো)
আমি আর মা যখন বসে বসে কথা বলছি,,,,তখন,,,
:-আসতে পারি? (শুরুভির বান্ধবী)
:-....(আমি আর মা দরজার দিকে তাঁকালাম)
:-হুমমম,,,,আসো? (মা আসতে বললো)
(তারপর তিনজন ভিতরে আসার পর,,,
সব শেষে দেখি হাতে ফুলের তোরা নিয়ে শুরুভি রুমে ঢুকলো)
:-...(আমি অবাক চোখে তাকিয়ে আছি শুরুভি আসছে দেখে)
(আর ওকে একদম পরীর মতো লাগতেছে,,,নীল ড্রেস পরে আসছে বলে একদম নীল পরী লাগতেছে!!
মনে বলছে ,,এক নজরে তাঁকিয়ে থাকতে কিন্তু পারছি না,,,,
তাঁকাতে পারছি না,,,দুটি কারণে,, ১. রাগ এবং ২. ভয়
ভয় পাচ্ছি,,কারণ যদি তাঁকানোর জন্য আবার মারে!!
কিন্তু,,শুরুভি নিচের দিকে তাঁকিয়ে আছে,,মাথা নিচু করে আছে!!
মনটা খারাপ মনে হচ্ছে)
:-তোমাদের তো চিনলাম না,,, তোমরা কারা মা? (মা বললো)
:-জ্বি,,আন্টি আমরা আলাউদ্দিনের পরিচিত!! (বান্ধবী)
(রুমে ঢুকার পর থেকে শুরুভি মাথা নিচু করে সবার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে)
:-আচ্ছা তোমরা কথা বলো? আমি ডাক্তারের সাথে কথা বলে আসি? (মা এই বলে চলে গেলো)
(মা চলে যাওয়ার পর,,
:-ভাইয়া ভালো আছেন? (শুরুভির বান্ধবী)
:-জ্বি,,,মোটামুটি! আপনারা কেমন আছেন? (আমি)
:-জ্বি,,ভালো আছি!
ভাইয়া আপনাকে কিছু কথা বলতে চায় #শুরুভি
:- কি কথা (আমি অবাক চোখে)
:-শুরু বল? (শুরুভির সামনে থেকে বান্ধবীরা সরে গেলো)
:-....(পুলিশিনী মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে)
:-কিরে বল? (শুরুভির বান্ধবীরা)
:-..(অপরাধী চোকে শুরুভি এবার আমার দিকে তাঁকালো)
:-......(আমি অপলোক চোখে তাঁকিয়ে আছি শুরুভির দিকে,,,,সত্যি বলছি অসাধারণ সুন্দর লাগতেছে ওকে,,,,,তাঁকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করতেছে,,,
ওকে দেখার পর,,,আমার সব রাগ,,,অভিমান কোথায় যে হারিয়ে গেলো বুঝছি না)
:-সরি!! (তাঁকিয়ে আবার মাথা নিচু করে ছোট্ট করে সরি বললো)
:-আরে আপনি সরি বলছেন কেনো? অন্যায় করেছি মেরেছেন?
(পুলিশিনীর মুখে তুমি শুনে,,অদ্ভুত একটি অনুভব হচ্ছে মনে)
:-আমার ভুল হয়ে গিছে,,,মাফ করে দেও? (পুলিশিনী আমার দিকে তাঁকিয়ে)
:-ভাইয়া,,,ও ওর ভুল বুঝতে পেরেছে,,,আপনি ওকে প্লিজ? (শুরুভির বান্ধবী)
:-হুমমম, ভাইয়া,,,(বান্ধবী)
:-ওকে,,যাও মাফ করে দিলাম!! (মেরে পাঁ ভেঙে সরি বলতেছে,,,,, সরি বলে লাভ নাই,,,,মাফ করিনি,,,মনে মনে বললাম)
:-সত্যি,,,অনেক ধন্যবাদ!! এটি তোমার জন্য!! (ফুলের তোরাটি আমার হাতে দিয়ে)
:-ধন্যবাদ,,,,(আমি)
(যতই নরম হও,,লাভ নাই!! তোমার মতোতো গুন্ডি মার্কা মেয়ে থেকে আমি শত হাত দূরে থাকবো শিয়র)
(আপনারা কি ভাবছেন,,,পুলিশিনী আমাকে এখন ভালোবাসবে!!
জানি না ও কি করবে? হয়তো ভালোবাসবে/ কিন্তু ভাই আমি ওর থেকেকে দূরে দূরে থাকবো!!
এতো সহজে মেনে নিলে হবে,,,,,সুদে-আসলে সব হিসাব নেবো মনে মনে আমি)
:-দেখ,, যাকে এতো মারলি,,,বলার সাথে সাথে সব ভুলে গিয়ে মাফ করে দিলো? (বান্ধবী)
:-আরে কি বলছো তোমরা? (আমি)
:-হুমমম,,,,ঠিকই বলছি!! (বান্ধবী)
:-আমাকে সত্যি অনেক খারাপ করে ফেলছি!! (শুরুভি মন খারাপ করে)
:-আরে মন খারাপ করবেন না,,,আমি কিছু মনে করিনিনি!! (শা*লি মেরে এখন আদিকখিতা দেখাচ্ছে মনে মনে)
হঠাৎ এর মাঝে মা রুমে ঢুকলো,,
:-আচ্ছা আন্টি ওকে কবেবে বাসায় নিবেন? আর সুস্থ হতে কতো দিন লাগবে? (বান্ধবী)
:-২ মাস লাগবে আর আজ বিকালে বাসায় নেবো!! (মা)
(আমার দিকে শুরুভি এক নজরে তাঁকিয়ে আছে,,,কিন্তু আমি ওর দিতে তাকাচ্ছি না)
:-মা তোমরা ওকে একটু বুঝাও? দেখো হোন্ডা চালাতে গিয়ে পাঁ ভেঙে নিলো,,,আমার কথা একটুও শোনে না!! (মা)
:-..(সকলে মার কথা শুনে অবাক,,কারণটা বুঝেছেন)
(শুরুভিও অবাক চোখে তাকিয়ে আছে মার দিকে,,,কারণ আমি তো পুলিশের মারের কথা বলি নাই,,,)
:-হুমম,,,আন্টি বুঝাবো!! আমরা আজ আসি!! (শুরুভির বান্ধবী)
:-ওকে আসো মা!! বাসায় এসে ঘুরে যেও একদিন!! (মা)
:-আচ্ছা!! (এই বলে চলে গেলো))
বাইরে যাওয়ার পর,,
:-দেখছিস,,,তুই যে মারছিস তা না বলে,, বলছে #হোন্ডা থেকে পরে গিয়ে পাঁ ভাঙছে!! কতো ভালো ছেলেটি (বান্ধবী)
:-হুমমম,,ছেলেটি যদি তোকে ভালো না বেসে আমাকে বাসতো,, আমি তো ওকে বিয়ে করে নিতাম! (শুরুভির বান্ধবী)
:- (শুরুভি রাগি চোখে বান্ধবীর দিকে তাঁকালো)
:-রাগিস কেনো? তুই তো আর ভালোবাসিস না!
:- চল বাসায় চল!! (শুরুভি কিছু না বলে, সকলে বাসায় চলে গেলো)
আর দেখতে দেখতে দুই মাস চলে গেলো,,,
আমি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ,,,,,
তবে এই দুই মাস,,,,বাসায় থাকতে থাকতে বরিং হয়ে গিছে।
আর এর জন্য শুরুভির উপর রাগটাও বেরেছে!
শা*লীর জন্য,,,আমার এই অবস্থা!!
আর সেই যে সরি বলে গিছে,,, তার পরে আর খবরও নেয় নি!!
দুই মাস পর,,,মাকে অনেক বুঝানোর পর,,,হোন্ডা নিয়ে বিকালে বের হলাম আমি আর কাব্য!!
(আর হে,,একটি কথা এই দুই মাসে,,,আমি গাড়ির লাইসেন্স করেছি,,ড্রাইভিং,লাইসেন্সও করেছি)
তো বিকালে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি,,,,
তো দেখি দূরে গাঁড়ি ধরতেছে,,, আর শুরুভিও আছে!
আমি কাছে যেতেই একটি পুলিশ আমাদের থামালো!!
:-হেলমেট তো পড়েছো,,,,এখন গাঁড়ির কাজ পাতি দেখাও,,ড্রাইভিং,লাইসেন্স দেখাও!! (পুলিশ)
:-......(আমরাও গাঁড়িড়ি থেকে নামলাম)
(আর আমাদের শুরুভি দেখার সাথে সাথে আমাদের কাছে আসলো)
কাছে এসে,,,
:-উনাদের যেতে দেও? (শুরুভি পুলিশিনী)
:-ওকে মেডাম,, আপনারা যান? (পুলিশটি)
(আমি,তাদের কথা না শুনে,,,,
গাঁড়ির সিট খুলে কাগজ বের করলাম,,,
:-ঔই তোমাদের তো বললাম,,,দেখাতে হবে না তোমাদের! (পুলিশটি)
(শুরুভি আমার দিকে তাঁকিয়ে আছে,,আমি একবারও ওর দিকে তাঁকায় নি)
:-এই যে আমার গাড়িন কাগজ,, আর আমার ড্রাইভিং লাইসেন্স!! (আমি)
:-তারপর পুলিশটি কাগজ দেখলো!!
(তারপর আমরা আর কোন কথা না বলে,,,চলে আসলাম)
আমার দিকে তাঁকিয়ে ছিলো এক নজরে,,,,,আমি তাঁকায় নি!!
এত সহজে সব ভুলা যাবে না!!
যাই হোক,,,বাসায় আসতে আসতে রাত দশটা বাজলো,,
অনেক দিন পর বের হইছি তো,,
তাই আড্ডা দিতে দিতে দেরি হয়ে গিছে!!
শীতের রাত দশটা মানে অনেক রাত,,,দোকান পাট সব বন্ধ!!
আমি আর কাব্য হোন্ডা নিয়ে ফেরার পথে,,,রাস্তার মধ্যে দেখি পুলিশীর গাঁড়ি দাঁড়ানো!
কিন্তু গাঁড়ির ওপাশ থেকে শব্দ আসতেছে,,,,
:-বাঁচাও,,বাঁচাও!! কেও আমাকে বাঁচাও প্লিজ!! (মেয়েলি কন্ঠ)
(আমরা হোন্ডা জোরে টেনে গাঁড়ির পাশে দাঁড়াতেই দেখি,,,তিনটা যুবক একটি মেয়েকে জোর করে কোথাও নিয়ে যেতে চাচ্ছে)
:-ঔই কে রে/ (আমি)
(আমরা গাঁড়ি থেকে নেমে)
(আমাদের দেখেই উরা দৌড়ে পালালো)
(ছেলেগুলো পালানোর পর,,,,
গাঁড়ির অন্ধকার থেকে,,,,
আলোতে শুরুভি বেরিয়ে আসলো,,,,
:-..(আমরা দুজন তো অবাক চোখে তাঁকিয়ে আছি)
:-আপনি? (কাব্য)
(আমি ওকে দেখার পর,,ঘুড়ে দাঁড়িয়েছি)
:-আসলে,,আমার পিস্টলটা ভুল করে থানায় রেখে আসছি,,, আর শয়তান ছেলেগুলো আমার সাথে! ....(শুরুভি পুলিশিনী).
:-হুমমম,,,,বুঝলাম!! (কাব্য)
:-কাব্য চলে আয়? (আমি কাব্যকে ডাক দিলাম)
:-হুমমম!! (কাব্য)
জনপ্রিয় পোষ্ট সমূহঃ
(কাব্য যেই আমার হোন্ডায় উঠতে যাবে তখন,,,
:-বলছিলাম কি? আমার গাঁড়ির চাক্কা উরা লিক করে দিছে!! (শুরুভি বলে উঠলো)
(আমরা পিছনে তাকিয়ে গাঁড়ির চাক্কার দিকে তাঁকালাম,,,সত্যি দেখি চাক্কা লিক)
(আমরা গাঁড়ি থেকে নামলাম)
(শুরুভি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে)
:-কাব্য তুই উনাকে নামিয়ে দিয়ে আসেক? আমি এখানে অাছি!! (আমি)
:-বন্ধু তুই যা,,,আমি আছি এখানে!! (কাব্য)
:-তোকে যা বলছি তাই কর? (আমি)
:-ওকে!! (কাব্য)
(তারপর কাব্য হোন্ডা ইস্টার দিলো,,,
:-আসুন, মেডাম? (কাব্য)
শুরুভি হোন্ডায় না উঠে আমার দিকে তাঁকিয়ে আছে!!
চলবে...
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com