মিথ্যা অপবাদে অপরাধী । পর্ব -১৪
তার কথায় আমার মনে কোনো এক জায়গায় বিধলো। মানুষ কেমন হলে এটক করতে পারে।চলেন কি হয়েছিলো সেদিন নিলার সাথে---
1 সপ্তাহ আগে--
-- কি কারণে কাজটা আমাদের হাতছাড়া হয়ে গেছে(নিলার বস)
-- স্যার আমাদের থেকে ওদের কাজ বিগত কয়েক মাসে অনেক ভালো যে কারণে রায়য়ান চৌধুরী ওদের কাজ দিয়েছেন।(নিলা)
-- তাহলে তোমাকে পাঠানো হয়েছে কিজন্য।তুমি জয়েন করেছ অনেক দিন।তাহলে তুমি আনিতে পারলে না কেন?এখনই তোমাকে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা হবে। (নিলার বস)
-- প্লিজ স্যার এমনটা করবেন না তাহলে আমরা একবারে পথে নেমে যাবো। আমার বাবা নেই।মা আর ছোট ভাইকে নিয়ে আমার সংসার। মা কিছু করেন বা তিনি অসুস্থ।তাই স্যার চাকুরী থেকে বরখাস্ত কইরেন না(নিলা)
-- তাহলে তোমাকে একটা কাজ করতে হবে তাহলে আর বাদ দিবো না।(নিলার বস)
-- জ্বি স্যার বলেন আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করবো।(নিলা)
-- তুমি কি নিজের শরিরের দিকে একবার চেয়েছো।কি ফিগার বানিয়েছো।পুরাই পাগল।আমি অনেকদিন ধরে চাচ্ছিলাম কিন্তু আজকে কোনো একটা উপায় পেয়ে গেলাম। তোমাকে আমার সাথে৷ রাত্রি যাপন করতে হবে তাহলে তোমাকে চাকুরী থেকে বের করে দিবো না। আর তোমাকে প্রমোশন আর বেতন দুটোই বারানো হবে। আর হ্যা আমি জানতাম আমরা ওই কাজটা পাবো না এজন্যই তোমাকে পাঠিয়েছি। এটা ছিলো তোমাকে ভোস করার একটা চাল মাত্র
(খারাপ কিছু লিখে থাকলে sorry)
এই বলে নিলার বস তার দিকে এগিয়ে আসতে লাগলো। নিলার কাছে মনে হচ্ছে সে ফ্রিজ হয়ে গেছে নড়াচড়া করতে পারছে না।যখন তার৷ বস তার একেবারে সামনে চলে আসলো তখনি--
-- স্যার আসবো(কর্মচারীদের প্রধান)
নিলার বস নিজেকে ঠিক করে -
-- হুম আসো (নিলার বস)
-- স্যার কর্মচারীরা তো কোনো কাজ করতে চাচ্ছে না তাদের কাজের তুলনায় টাকা অনেক কম পায়। তাই অনেকে বলছে কম্পানি ছেড়ে দিবে।(কর্মচারীদের প্রধান)
-- না এখন বাড়ানো হবে না ওদের কাজ করতে বলো পরে বেতন বাড়ানো হবে(নিলার বস)
(নিলার বস মনে মনে-- তোমরা কাজ করে যাও বেতন কখন ও বাড়ানো হবে না )
ওদের কথার মাঝে নিলা এসে পড়ে তার টেবিলে আর ডেস্কে এসে কিছু কাজ করতে থাকে। নিলা যে চলে গেছে তার দিকে খেয়ালি করেনি তার বস।
-- আচ্ছা ঠিক আসে (কর্মচারীদের প্রধান)
এই বলে সে এসে পরে তখন নিলার বস খেয়াল করে নিলা নেই--
-- সিকিউরিটি (নিলার বস)
-- জ্বি স্যার বলুন(সিকিউরিটি)
-- নিলাকে আমার রুমে আসতে বলো।(নিলার বস)
-- আচ্ছা স্যার(সিকিউরিটি)
তার পর সিকিউরিটি নিলার টেবিলে গিয়ে--
-- স্যাএ আপনাকে তার রুমে ডেকেছেন।(সিকিউরিটি)
-- আপনি যান আমি আসছি(নিলা)
তখন সিকিউরিটি চলে গেলো। তার কিছুক্ষন পরে নিলা তার বসের ডেস্কে গেলো।
-- তা কি ভাবলে তুমি(নিলার বস)
-- এটা নিন স্যার। (নিলা)
-- কি এটা (বস)
-- রিজেন্ট লেটার (নিলা)
আমি আজকে থেকে আর আপনার এখানে কাজ করবো না। তবে স্যার একটা কথা শুনে রাখেন একজনের দুর্বতায় কখন ও হাত দিবেন না। হয়তোবা সেই হাত ভেংগে যেতে পারে। বিদায় স্যার।
এই বলে নিলা চলে আসে। তখন তার বস বলে
-- শকুনের দোয়ায় গরু মরে না{নিলার বস)
এবার বর্তমানে আসি।
তখন নিলা খেয়াল করলো আমার চোখে পানি।
-- আপনি কাদছেন কেন(নিলা)
-- নাহ তো।বাদ দেও।(আমি)
অর প্রতি কেমন যেন একটা মায়া কাজ করছে।
-- আচ্ছা সত্যিই কি তোমার বাবা নেই?(আমি)
-- সত্যি বলতে বাবা মারা যাননি। তার প্রতি আমার শুধুই ঘৃণা। আমার মাকে রেখে অন্য একটা মহিলাকে বিয়ে করেছে এখানে কোনো খরছও দেয়নি।তার পর থেকে আমি কোন রকমে সংসার চালায়।এখন একটা চাকুরী জরুলি।আর তখনি তোমার সাথে দেখা হলো {নিলা)
তখন আমি জয়কে কল দিলাম
-- হুম বল(জয়)
-- আমারতো একজন পার্সোনাল সেক্রেটারি লাগবে আগের জনতো কোনো একটক কাজে চাকুরী ছেড়ে চলে গেছে। তোর কোনো আপত্তি না থাকলে আমি আমার জন্য একজনকে নিযুক্ত করবো।তুই কি বলিস। (আমি)
-- তোর জন্য লাগবে আমি কি বলব যা ভালো হয় করে ফেল।(জয়)
-- ok my dear কলিজার বন্ধু(আমি)
-- শুন কালকে থেকে তুমি আমাদের অফিসে কাজ করবে। আর তুমি আমাকে কাজ করবে আর আমাপ পার্সোনাল সেখেটারি তুমি।(আমি)
-- তোমাকে অনেক ধন্যবাদ(নিলা)
-- না না বন্ধুত্বের মাঝে নো ধন্যবাদ।শুধু ট্রিট (আমি)
-- আচ্ছা ঠিক আছে দিবো(নিলা)
তার সাথে কথা বলে সে তার গন্তব্যের দিকে পা বাডালো আর আমি বাড়ালাম আমার দিকে। চলে আসলাম অফিসে।
-- তোর জন্য কাকে সেক্রেটর বানালি(জয়)
-- ঐটা তোর জন্যে সারপ্রাইজ আর তুই তাকে চিনিসও(আমি)
-- আচ্ছা দেখা যাক।সে কবে থেকে চাকুরীতে জয়েন করবে।(জয়)
-- কালকে থেকে(আমি)
-- আচ্ছা (জয়)
আজকে জয় বলল
-- আজকে বিকেলে আমার সাথে চল একজায়গায় ঘুরতে জাবো।(জয়)
-- কই যাবি(আমি)
-- ঐটা তোর জন্য সারপ্রাইজ যেমনটা তুই আমাকে বলেছিলি।(জয়)
-- আচ্ছা। তাই সেদিন কাজ শেষ করে বিকেলে আমি আর জয় তার প্রাইবেট কার নিয়ে বের হলাম।আমাকে দেওয়া কারটা ড্রাইবারকে বাসায় নিয়ে যেতে বললাম।
-- আন্টি আজকে আমার আসতে একটু লেট হবে জয়ের সাথে এক জাইগায় যাচ্ছি।(আমি)
-- ওকে বাবা তাড়াতাড়ি চলে এসো(নাঈমের মা)
-- আচ্ছা(আমি)
এই বলে আমি ফোনটা রেখে দিলাম। বলে রাখি আন্টি আমাকে উনার বড় ছেলের মতই দেখেন। আমি উনার কাছে বড় ছেলে আর নাইম ছোট।
এদিকে জয় ড্রাইবিং করছিলো আর ওই নিজেই চললো নিজ গন্তব্যে। গাড়িতে--
-- আচ্ছা দোস্ত প্রেম করতে কি কি লাগে (জয়)
-- কেন তুই প্রেমে পরছিস নাকি(আমি)
-- হুম একটু একটু (জয়)
-- কই আমাকে তো বললি না। (আমি)
-- আরে ১ সপ্তাহ আগে ওর সাথে আমার পরিচয় কখন অ সামনা সামনি দেখেনি ওর সাথে কথা হয়েছে।
তবে তোকে এখনি ওর ছবি দেখাবো না। ওই আজকে দেখা করতে বলেছে। আগে বল কি করবো।
-- পছন্দ হলে ভালো। সরাসিরি প্রো পোজ করবি।তবে এখনি না করাটা ভালো।
কিছুদিন যাক তারপরে।(আমি)
-- আচ্ছা ঠিক আছে(জয়)
ওর সাথে কথা বলতে বলতে চলে আসলাম। গিয়ে একটা রেস্টুরেন্টের সামনে গাড়ি দাড়া করালো। মেইন রোড় থেকে কিছুটা বিতরে তবে বলা যায় বড়লোকদের রেস্টুরেন্ট। আমাকে নিয়ে জয় ভিতরে গেলো।যাওয়ার পরে সাইডে একড়া টেবিলে বসলাম।আর জয় মারিয়াকে ফোন দিলো---
(আপনারা তো আবার মারিয়াকে চিনবেন না। মারিয়া হলো জয়ের ঠিক না হওয়া গফ। আই মিন নতুন গফ)
-- এই তুমি কোথাই আছো(জয়)
-- এইতো চলে এসেছি(মারিয়া)-
-- আচ্ছা আসো(জয়)
এই বলে জয় ফোন রেখে দিলো। আমরা আরো কিছুক্ষন কথা বলার পরে দেখলাম জয়
হাত উচিয়ে কারে যেন ইশারা করলো। আমি ওদিকে তাকিয়ে দেখলাম একটা মেয়ে।
হইতো এটাই জয়ের গফ হবে। আমি ওর দিকে তাকিয়ে আছি মেয়েটা সুন্দর আছে তবে আমি
তাকে আগে কোথাও দেখেচি অনেক আগে সঠিক মনে আসছে না।
মেয়েটে এসে আমাদের টেবিলে বসলো। তখন--
-- কেমন আছ(জয়)
-- ভালো আছি।তুমি কেমন আছ?(মারিয়া)
-- হুম ভালো।(জয়)
আর হ্যা তোমার সাথে ওর পরিচয় করিয়ে দেই।এ হলো জয় আমার একমাত্র বেষ্ট ফ্রেন্ড।
তখন মেয়েটাও আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
-- হ্যালো,আমি আবির(আমি)
-- আমি মারিয়া (মারিয়া)
তখন কিছু খাবার অর্ডার দিলো। আমরা সন্ধার দিকে সেখান থেকে বের হয়ে আসলাম।
আসার সময় আমি ড্রাইবিং করছি আর পিছনে কয় এবং মারিয়া।
মারিয়ার কাছ থেকে বাসার ঠিকানা ম্যাপে সেট করে নিলাম।
দেখলাম জয়দের বাসা থেকে প্রায় ১.৩০ ঘন্টার পথ দুরে মারিয়াদের বাসা।
তার ঠিকানা ম্যাপে থাকার কারণে আর সমস্যা হলো না কোনো।
অপরদিকে ওরা দুজন পিছনে কথা বলছিলো। তাদের কথা শুনার প্রয়োজন নেই।
মারিয়াকে ওদের অখানে নামিয়ে দিয়ে আমি চললাম আমার বাসার দিকে আর
জয় পিছনে থেকে সামনে এসে বসল।আমার বাসায় আসার পরে জয় অর গাড়ি নিয়ে চলে গেলো।
আমি সিড়ি বেয়ে উপরে উঠতে লাগলাম।
আপনাদের একটা কথা বলে রাখি এখানে আসার পর মাঝে মাঝে হাসানের সাথে আমার কথা হয়।
আমি আমার ফ্লাটে এসে কলিং বেল দিলাম আর নাঈম এসে দরজা খুলে দিলো।
এখন নাঈমের পড়ালেখাও ঠিক মতো চলছে আর আমার লেখাপড়া হয় মাঝে মাঝে
সকল কাজের মধ্যে পড়ালেখা করার সময় হয় না।
আমি বাসায় গিয়ে আজকে কিছুলখন পড়লাম।তারপর আন্টি এসে খাবারের জন্য ডাক দিলেন।
খেয়ে রুমে এসে ফোন টিপতে শুরু করলাম। ফোন ব্যবহার করতে করতে
কখন যে ঘুমিয়ে পড়ি ভাবতেও পারিনি। পরেরদিন সকালে আযানের সময় আমার ঘুম
ভাঙ্গে আমি উঠে ওযু করে নামায পড়ে নিলাম আর সকে বের হলার মনিং walk এ।
তারপর ভাসায় এসে সকালের খাবার খেয়ে অফিসের উদ্দেশ্যে রউনা হলাম--
-- স্যার গাড়ি স্টার্ট নিচ্ছে না গ্যারেজে নিতে হবে(ড্রাইবার)
-- আচ্ছা নিয়ে যাও(আমি)
আমি গাড়ি থেকে নেমে একটা রিক্সা নিয়ে অফিসে যাত্রা করলাম।
অপরদিকে নিলা আমার আগেই অফিসে পৌছে গেছে। আর জয় নিলাকে দেখে অভাক।
-- আরে নিলা তুমি আমাদের অফিসে কি মনে করে।(জয়)
-- কেন আবির বলেনি। আমিই তো ওর পার্সোনাল সেক্রেটারি (নিলা)
-- ওহ আচ্ছা। তার পর জয় বলল
-- ও আমাকে সারপ্রাইজ দিতে চেয়েছিলো আর এটা যে তুমি তা আমি ভাবতে পারেনি।
তুমি এখানে আসলে কেন?( জয়)
তারপর নিলা জয়কে সব বলল।
এর মাঝে আমি চলে আসলাম।
-- কি ব্যাপার কি কথা হচ্ছে।{আমি)
-- তোর সারপ্রাইজ তো এখন আমার সামনে। (জয়)
-- (আমি)
আমি আর নিলা আমার রুমে এসে পরলাম আমার পাশে তার ডেস্ক।
তবে এর মাঝে একটা কাছে ব্যাবধান মানে গ্লাসের একটা দেয়াল।
নিলাকে অল্প বুঝানোর পরেই ও সব ভুঝে নিলো কেননা ও বেশ দক্ষ এই বিষয়ে।
আমি খেয়াল করলাম সে কাজ অনেক দ্রুত করে তাই আমার কাজ কমে গেলো।
প্রায় নাই বল্লেই চলে।
এমনি একদিন আমি একটা কাজ করছিলাম তার কাজ না থাকায় আমার কাছে আসে
আর আমার ফাইলটা নিজে নিয়ে নেয়। আর সে নিজেই সলভ করে দেয়।
এখন জয়দের কম্পানি বাংলাদেশে টপ পাচঁ এ অবস্থান করছে। আর ব্রাঞ্চ আছে ৬ টা।
আজকে--
চল আজকে কোথাও ঘুরতে যায়। আমিও রাজি হয়ে গেলাম।
আর জয়কে বলে ১ ঘন্টা আগে ছুটি নিয়ে বের হয়ে গেলাম।
তবে গফ-বফ বলে ভুল করবেন না।
নিলা এখন আমার ব্যাপারে সব জানে আমরা দুজন ভাই বোনের মতো।
আমি আর ওই ঘুরতে গেলাম একটা পার্কে। ওখানে গিয়ে দেখি মেহেদী আছে। আর তার সাথে লিমা।
লিমা নাকি আজকে তার ফুপির বাসা যাবে তা জন্য মেহেদীর সাথে দেখা করতে এসেছে।আর লিমার ফুপির বাড়ি আমাদের গ্রামে।আমাদের বাসা থেকে বেশি দুরে না।আমাদেরটা অনেক্টা গ্রাম সাইট তাই হেটে পৌছাতে প্রায় ২৫ মিনিট সময় লাগে।
-- তুই ভার্সিটি থেকে চলে আসলি কেন?(মেহেদী)
আমি ভাবলাম, তাহলে অনম্যা বলেনি কিছু।
-- একানে একটা চাকুরী পেয়েছি তাই এখানে এসে পড়েছি কিন্তু তাদের কম্পানির নাম বললাম না।তাছে অনন্যা কিছু বলেনি?( আমি)
-- না বলেনি কিছু তবে তুই আসার পর তগেকে ওই অনেক্টা অন্যরকম হয়ে গেছে।
ঠিক মতো ভার্সিটি তে আসে না।কথাও বলে না ঠিক মতো। (লিমা)
-- তোর সাথে কে এই চিনলাম না তো(মেহেদী)
-- ওহ অর সাথে তো তোদের পরিচয় করাতেই ভুলে গেছি।ও আমার বোনের মতো।
আমার workmate.। ওর নাম নিলা।পরিচয় হয়ে নে।(আমি)
-- হ্যালো আমি নিলা(নিলআ)
-- আমি লিমা(লিমা)
-- আমি মেহেদি(মেহেদি)
--কেমন চলছে তোদের দিনকাল(আমি)
-- হুম ভালোই।বাবার হোটেলে খাওয়া।পড়ালেখা শেষ করে চাকুরী করবো।
ওদের সাথে আড্ডা দিলাম কিছুক্ষন লিমাকে নাকি তাড়াতাড়ি যেতে হবে তাই লিমা চলে গেলো
আর ওকে এগিয়ে দেওয়ার জন্যে মেহেদী ও তার সাথে গেলো।
কোনো কফি শপে গিয়েও বসতে পারলাম৷
আ।তাই আমি আর নিলা একটা কফি শপে গিয়ে কফি খেলাম।
আসার সময়
-- আজকে তোমাকে মা যেতে বলেছেন। বাসায়(নিলা)
-- অন্যদিন যাবোনি{আমি)
-- না আমি কোনো কথাই শুন্তে চাই না।আজকে যেতে হবে এর আগেও যেতে বলেছি কিন্তু যাও নি(লিমা)
-- আচ্ছা চলো।(আমি)
আমরা যাওয়ার আগেই লিমা ওর মাকে বলেছিলো আমি আসবো তাই
তিনি সব রান্না বান্না করে রেখেছিলেন।
আমি আর নিলা বাসায় গিয়ে কলিং বেল দিলে তার ছোট ভাই এসে দরজা খুলে দিলো।
এখানে আসার আগে যখন নিলা বলল যেতে তাদের বাসায় আসতে তখন ওর ভায়ের
জন্য চকলেট কিনেছিলার। তার জন্য কিনা চকলেট টা তার হাতে দিলাম।
আর আন্টিকে গিয়ে সালাম দিলাম।
-- কেমন আছেন (আমি)
-- ভালো বাবা।তুমি কেমন আছো?( আন্টি)
-- ভালোই আছি (আমি)
তিনি আমার বাবা মার কথা বললেন না কেননা এটা নিয়ে নিলা তার মাকে বলেছিলো।
এদিকে খেতে বসলাম। খাবার টা অনেক স্বু-সাদু হয়েছিলো। আমি রাতরে খেয়ে নিলাম।
খেয়ে দেয়ে বাসা থেকে বিদায় নিয়ে আসতে লাগলাম।
বের হতে হতে প্রায় রাত 9টা বেজে গেলো।রাস্তায় লোক একদম নেয়।
বের হয়ে রিক্সা খুজতে খুজতে এগিয়ে যাচ্ছিলাম।
হটাৎ চোখে সব ঝাপসা দেখতে লাগলাম।
আজকে আমি একটা রাজপ্রাসাদে......
কি কারণে ঝাপসা দেখি আর কি কারণে আজ আমি কি কারণে রাজপ্রাসাদে তা জানতে পরবর্তীতে চোখ রাখুন।
চলবে....
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com