Breaking News

ডলি জহুর আজীবন সম্মাননা পাওয়ায় কেউ কেউ বিরুপ মন্তব্য করেছেন

ডলি জহুর আজীবন সম্মাননা পাওয়ায় কেউ কেউ বিরুপ মন্তব্য করেছেন।

চলচ্চিত্রের কিছু সিনিয়র তারকা আক্ষেপ করেছেন সেটা অন্য ব্যাপার,সিরিয়ালে তারাই আসার কথা ছিল।

কিন্তু ডলি জহুরের চলচ্চিত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান নেই,তিনি টিভির মানুষ এইসব কথা উদ্ভট।

একই কথা তো হুমায়ুন ফরিদীর বেলাতেও খাটে!

এই কথা সত্য,ডলি জহুর সিনেমায় এসেছেন অনেক পরে,তার আগে টিভির একজন
জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন। ১৯৮৫ সালে 'অসাধারণ' সিনেমা করলেও মূলত নব্বইয়ের
দশকেই সিনেমায় নিয়মিত হন। এতটাই যে,ছবির সংখ্যা শতক ছাড়িয়েছেন।
বিকল্পধারার ছবি যেমন করেছেন তেমনি বাণিজ্যিক ছবিতে হয়েছেন আস্থাভাজন।
আনোয়ারার পর তিনিই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় মা হয়েছেন।
আগুনের পরশমণি যেমন করেছেন তেমনি বাবা কেন চাকর,সন্তান যখন শত্রু,বিচার হবে,
আনন্দ অশ্রু করেছেন। শঙখনীল কারাগার,ঘানি করে পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।
নিরন্তর, আদরের সন্তান, লাভ স্টোরী,মা বড় না বউ বড়, দেশপ্রেমিক, স্বপ্নের ঠিকানা,
রং নাম্বার, হৃদয়ের কথা, দারুচিনি দ্বীপ, অনেক দিনের আশা, স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ, স্বপ্নের নায়ক,
মায়ের মর্যাদা, মিলন হবে কত দিনে, চাওয়া থেকে পাওয়া, রঙীন নয়ন মনি,
এবাদত সহ আরো অনেক সিনেমা।
ছবিতে ফেরদৌস ও বাপ্পারাজের সঙ্গে ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা ছবি সন্তান যখন শত্রুর
সিনেমার দৃশ্যে ডলি জহুর।
এত এত অভিনেত্রী থাকার পরেও নায়ক রাজ রাজ্জাক উনার উপরেই ভরসা রেখেছিলেন।

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com