অতৃপ্ত আত্মার প্রতিশোধ | পর্ব - ০১
১২ বছরের দিয়ার সাথে রোজ রাতে কিছু মানুষ রুপি জানোয়ার তার শরীরটাকে কুকুরের মতো ছিড়ে ছিড়ে খায়...
ঠিক আজো কিছু মানুষ তার শরীরটাকে ভোগ করতেছে
কিন্তু সে কখনো বুঝতেও পারে না তার সাথে এই জঘন্য কাজটা প্রথমে তার বাবাই শুরু।
তার শরীরটাকে কুকুরের মতো ছিড়ে ছিড়ে খায়।
শুধু তার বাবাই নয় তার বাবা টাকার জন্য কিছু জানোয়ারের কাছে
তার শরীরটাকে এক রাতের জন্য বিক্রি করে দেয়
প্রতেক দিন সকাল বেলা যখন দিয়ার নেশার ঘোর কাটে তখন নিজেকে
সম্পুর্ন নগ্ন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে নিজেই অবাক হয়ে যায় যে সে কখন নিজের
কাপড় চোপড় খুলে ফেলেছিলো তার পরে নিজের শরীরকে দেখে আরো বেশি
অবাক হয়ে যায় যখন তার শরীরে খামচানোর দাগ দেখতে পায় কখনো কখনো
নিজের স্তনকে দেখে আরো বেশি ভয় পেয়ে যায় যে কী কীভাবে তার স্তনো গুলো
এতটা লাল হয়ে গেছে সে তো কিছু করে নি তাহলে...
এই কথাটা কী বাবাকে বলবো না থাক লজ্জার জন্য বাবাকে কিছু বলতে পারছি না
মা বেচে থাকলে হয়তো মাকে সব কিছু খুলে বলতে পারতো এই ১২ বছরের দিয়া ।
রাত ৮ টা দিয়ার বাবা দিয়ার জন্য খাবার নিয়ে আসছে।
দিয়ার বাবাঃ দিয়া খাবার টা খেয়ে নেয়।
দিয়াঃ টেবিলের উপর রাখো আমি বাথরুম থেকে বেড় হয়ে খেয়ে নিবো
দিয়ার বাবাঃ তারাতাড়ি খেয়ে নিস ( যত তারাতারি খেয়ে নেব তত ভালো আজ
আমি প্রথম তার শরীরটাকে ভোগ করবো তার পর মিঃ আসাদ সাহেবের কাছে
পাঠিয়ে দিবো মিঃ আসাদ সাহেব দিয়াকে এক রাত পাবার জন্য ৫ লাখ টাকা দিয়েছে
দিয়াঃ বাথরুম থেকে বেড় হয়ে যখন খাবার গুলো খেতে যাবো তখনি দেখলাম খাবারের
উপর টিকটিকি পড়ে আছে তাই খাবার গুলো ফেলে দিয়ে শুয়ে পড়লাম
কিছু পর মনে হচ্ছে কেউ রুমে আসছে আমি চুপচাপ শুয়ে আছি তার পর যা দেখলাম
তা কোন দিনিও কল্পনা করতে পারি নি কেউ নিজের মেয়ের সাথে এমন করতে পারে।
বাবা প্রথমে রুমে এসে আমার বিছানায় বসলো তার পর সারা শরীরে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলো
এক পযায়ে তিনি আমার জামাটা খুলে ফেলেন তার পর নিজেরি মেয়ের সাথে
শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হলেন ছিঃ কখনো কল্পনা করতে পারি নি।
তাহলে রোজ সকালে নিজেকে নগ্ন অবস্থায় দেখতাম তার কারণ হলো বাবা কেনো
যানি কাদতে যেয়েও কাদতে পারি নি মনে হয় চোখের জল সব শুকিয়ে গেছে।
কিছু খন পর বাবা কাকে জানি ফোন করলো কিছু খন পর কেউ একজন এসে আমাকে নিয়ে
গেলো তার পর আমি দেখলাম কয়েক জন মানুষ রুপি জানোয়ার আমার উপর
ক্ষুধাত কুকুরের ঝাপিয়ে পড়লো ইচ্ছে করলে প্রতিবাদ করতে পারতাম কিন্তু করিনি তার
একটা কারণ আছে দুজন মানুষ নির্মম ভাবে আমার শরীরটাকে কামড়ে কামড়ে খাচ্ছে খুব
কষ্ট হচ্ছে আর ভিষণ পানির তৃষ্ণনা পেয়েছে মুখ ফুটে পানি দেওয়ার কথা বলেছিলাম
কিন্তু কেউ দেয় নি কিছু খন পর আমার খুব শ্বাস কষ্ট জোর দিয়ে দেয়
তখন নিজেকে ছাড়াতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে যাই দু জন মানুষের সাথে
শক্তি পেরে উঠিনি এক পযার্য়ে সেখানেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করি আমি
সে মানুষ গুলো ভেবে ছিলো আমার জ্ঞান নেই তাই আরো ভয়ানক ভাবে তাদের কাজ
চালিয়ে যেতে লাগলো একজন তো আমার হাতটা কেটে তার নাম লেখে দিয়েছে সুমন
তার পর মিঃ আসাদ আমার ডান স্তনে তার নাম লিখে দিয়েছে সারা শরীরে রক্ত
বয়ে যাচ্ছে তবুও একটু মায়া হচ্ছে এই বাচ্চা শিশুটার উপর
সকাল বেলা লোক গুলে আমাদের কাজ হয়ে গেছে এখানে এসে নিয়ে যান
শরীরটাকে খুব ভালো লাগেছে পরবতীতে দরকার লাগলে আবার জানাবো
দিয়ার বাবা দিয়াকে আনতে গিয়ে দেখলেন তার শরীরে তার আত্মা টা আর
নেই সে মারা গিয়েছি কিন্তু এই ডেড বডিকে সে এখন কী করবে তার পর তিনি যা করলেন
চলবে.....
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com