Breaking News

রিক্সাওয়ালা যখন সাকসেসফুল বিজনেসম্যান । পর্ব -০২



হিয়ার বাবা:-এই রিক্সা বড়বাজার যাবি,

হুম যামু আপনে উঠে বসেন,
হিয়ার বাবা কোনো কথা না বলেই রিক্সায় উঠে বসলো,আমি ও নিদিষ্ট গতিতে রিক্সা চালাতে শুরু করলাম,হটাৎ
হিয়ার বাবা:-কিরে তোকে আজকাল আমার মেয়ের সাথে বেশি দেখি কেনো,
ঘটনা কি,
না কিছু নাতো,হিয়া ম্যাডাম আমাদের বাড়িতে এমনি আসে আর যখন রিক্সা চালাই তখন আমার সাথে তো রাস্তায় তাকে দেখবেনি,
কারণ রিক্সা করেই তো কোথাও যেতে হয়,
হিয়ার বাবা:-সেটা বুঝলাম কিন্তু যদি খারাপ কোনো মতলব থেকে থাকে তাহলে মন থেকে ঝেড়ে ফেলেদে নাহলে তোর লাস কেউ নর্দমাতেও খুজে পাবেন না,
এই এসে গেছি থাম,
আমি মনের মাঝে একটু ভয়ের চিন্তা নিয়েই রিক্সা থামালাম,
কারণ তার গন্তব্যস্থলে এসে গেছি,
হিয়ার বাবা:-এই নে তোর ভাড়া,
স্যার আমার কাছে তো খুচরো নেই,
আপনে একটু খুচরো দিন মাত্র বের হয়েছি আর আপনেই আমার আজকের প্রথম প্যাসেন্জার,
হিয়ার বাবা:-তোদের মতো ছোট লোকদের নিয়ে এই হয়েছে একটা জ্বালা,
এই নে ধর টাকা,

স্যার আজ এই ছোটলোক গুলো আছে বলেই আপনেরা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারতাছেন,আমার মতো হাজারো রিক্সাওয়ালা আছে বলেই আপনেরা বাইরে চলাচল করতে পারছেন,হিয়ার বাবা কিছু না বলেই হনহন করে চলে যায়,আমিও আর সেখানে দাঁড়িয়ে না থেকে আবার অন্য ভাড়ার খোঁজে চলে আসি,
এইভাবে অনেক সময় ভাড়ামারার পরে দূপরে বাসাই আসলাম,বাসাই এসে দেখি বৃষ্টি আর হিয়া বসে বসে কথা বলছে,
বৃষ্টি:-ভাইয়া তুই এসেছিস,
যা হাত মুখ ধুয়ে আই আমি ভাত দিচ্ছি,
আপু তুমি ও আমাদের সাথে খাও ভালো কিছু না হলেও শুটকি ভর্তা তো দিতে পারবো,
হিয়া:-শোন বৃষ্টি আমার কাছে ঐ শুটকি ভর্তাই অনেক দামি খাবার বুজলি,
আমি ও খাবো নে রেডি কর,
বৃষ্টির মুখে হাসি ফুটে ওঠে হিয়ার এমন মিষ্টি মনমাতানো কথা শুনে,
বৃষ্টি:-আচ্ছা এসে বসো,
আমি হাতমুখ ধুয়ে এসে বসে পরলাম,
ভাত খাচ্ছি কিন্তু হিয়া শুধু বার বার আমার দিকে তাকাচ্ছে ঘটনা কি বুঝতে পারলাম না,
সে যায় হোক খাবার খেয়ে উঠে একটু বসে আছি,
হিয়া:-বিকালে আমার সাথে একটু ঘুরতে যাবে প্লিজ,
আমি তো অবাক এই মেয়ে বলে কি আমার মতো একটা রিক্সা চালক নাকি তার মতো সুন্দরীর সাথে ঘুরতে যাবে,মনে মনে,
এই আপনার মাথা ঠিক আছে তো,
হিয়া:-হুম ঠিক আছে,
আর বিকালে আমি রেডি হয়ে বসে থাকবো যদি না যাও তাহলে দেখতে পারবে একমন তুলইবেশি নাকি একমন রড,
বলেই হিয়া চলে গেল,
আমি ভাবছি কি বলে গেলো হিয়া,যেখানে আমি তো জানি একমন তুলো আর একমন রড একসমান, তাহলে কেনো বলল,
ধ্যাত ভেবে কাজ নেই আমি বরং কাজে যায়,
বৃষ্টি আমি গেলাম তুই দেখে শুনে থাকিস,
বৃষ্টি:-হুম ভাইয়া সাবধানে যাস আর সঠিক সময়ে ফিরে আসিস না হলে হিয়া আপুর মাইর একটাও মাটিতে পরবেনা,জানসি তো সে কতোটা রাগী,
আচ্ছা তোরা আমাকে এতো ভয় দেখাস কেনো হুম,আচ্ছা থাক গেলাম বলেই আমি চলে অসলাম রিক্সা নিয়ে,কাজ করে আবার বাসাই চলে আসলাম, বাসাই এসে দেখি হিয়া আমাদের বাড়িতে সেজে গুজে বসে আছে একদম পরী লাগছে,
হিয়া:-তারাতারি রেডি হয়ে চলো,
আমি কিছুই বলতে পারলাম না কারণ যেতে মানা করলেই আমার উপর দিয়েই তুলো আর রডের হিসাব টা করবে,তাই আমি রেডি হয়ে আসলাম,
হিয়া:-চলো তারাতারি

তারপর আমি রিক্সায় করে হিয়া কে নিয়ে আসলাম একটা পার্কে,
আচ্ছা এখানে আসলেন কেনো বুঝলাম না,
হিয়া:-তোর কিচ্ছু বুঝতে ও হবে না বুদ্ধ একটা,চলো ভিতরে যাওয়া যাক,
হিয়া আমার হাত ধরে একটা ফাকা জায়গায় নিয়ে দাঁড় করালো,
হিয়া:-এইভাবে দাঁড়িয়ে থাকবে একটুও নোরবেনা বলে দিলাম,
আচ্ছা ঠিক আছে,
দেখলাম হিয়া তার ভেনেটি ব্যাগ থেকে একটা গোলাপ ভের করে আমার সামনে হাটু গেরে,
হিয়া:-জানিনা তোমাকে এই মনে জমা থাকা কথা গুলো কিভাবে বলবো,তোমার সাথে থাকতে থাকতে কখন যে ভালোবাসে ফেলেছি নিযেও যানি না,সেই ছোট থেকেই তোমাকে ভালোবাসি কিন্তু কখনো বলিনি আজ বললাম,
আই লাভ ইউ,
কি মেয়েরে বাবা সারাজীবন দেখলাম একটা ছেলে মেয়েকে ভালোবাসার কথা বলে আর এই মেয়ে নিজেই বলছে,মনে মনে
আচ্ছা এইযে বললেন আই লাভ ইউ না কি যেনো এটার মানে কি🤔
হিয়া:-বুদ্ধ একটা এ আমি কারে ভালোবাসতে গেলাম যে আই লাভ ইউ মানেই বোঝেনা,
বাবু আই লাভ ইউ মানে হলো আমি তোমাকে ভালোবাসি,
কিহ আপনে আমাকে ভালোবাসেন মানে কি,
কোথায় আপনে আর কোথায় আমি এক সামান্য রিক্সা ওয়ালা আপনার সাথে আমার যায়না,
হিয়া:-এতো কথা আমি বুঝিনা আমি তোমাকে চাই চাই, তোমাকে ছাড়া আমি নিজেকে ভাবতে পারিনা,
দেখেন হিয়া ম্যাডাম পাগলামো করবেন না, আমার আর আপনার এই প্রেম ভালোবাসা এই সমাজ মেনে নিবে না, আর আপনার বাবা জানতে পারলে তো আমাকে কেটে যমুনায় ভাসিয়ে দেবে,
হিয়া:-তুমি আমাকে ভালোবাসবেনা সেটাই তো,
হুম আমি আপনাকে ভালোবাসতে পারবোনা,
কেনো বুঝতে পারেন না আমার সাথে আপনার যায় না,
তখনই হিয়া একটা চাকু বের করে ব্যাগ থেকে,
এই এই আপনে এটা কেন বের করতেছেন,
হিয়া:-তুমি যদি আমাকে ভালো না বাসো তাহলে এই চাকু দিয়ে নিজকে শেষ করে দিবো,
তোমাকে যদি না পাই তাহলে এই জীবন রেখেই কি লাভ,আমি এক থেকে তিন পযর্ন্ত গুণবো এর ভিতরে যদি ভালোবাসি না বলো তো নিজেকে শেষ করে দিবো,

হিয়া তার গলায় চাকু ধরে রেখেছে,
কি জ্বালা আপনারাই বলেন, আমার সাথে কি ওর মিলে,আমি যে ওকে পছন্দ করিনা সেটা না আমিও ওকে খুব ভালোবাসি কিন্তু আমাদের এই ভালোবাসা কেউ মেনে নিবেনা,
এ কেনো বোঝেনা,
হিয়া:-দুই,।।।জোরে বললাম,
এ এএ এএ এক কোথায় খেলো,
অবাক হয়ে,
হিয়া:-তুমি যখন গভীর মন দিয়ে কিছু একটা চিন্তা করতেছিলা তখন এক বলা শেষ হয়েছে,
তি****
তিন বলার আগেই আমি ওকে টান দিয়ে বুকে টেনে নিলাম, আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি কি বলতে পারিনি,
হিয়া:-আর একটু দেরি করলেই তো আমি গেছিলাম আল্লাহর কাছে,
এমন পাগলামি কেনো করো যদি তোমার কিছু হয়ে যেতো তখন আমি কি নিয়ে বাঁচতাম,
হিয়া:-আমার জান পাখি থাকতে আমার কিছুই হবেনা,
এইভাবে অনেক প্রেমালাপ করে বাসাই চলে আসলাম,বাসাই আসতেই,
বৃষ্টি:-ভাইয়া ভাবি কোথায় গেলো,
আমি তো অবাক বৃষ্টি ভাবি কাকে বলছে,
এই তুই পাগল হলি নাকি ভাবি কে ভাবি আর ভাবি কোথায় থেকে আসবে,
বৃষ্টি:-এ ন্যাকা সষ্টি আমি মনে হয় কিছুই বুঝিনা হিয়া ভাবি আমাকে সব বলেছে এবং তোকে কি করে রাজি করাতে হবে সেই প্লান টা আমারই ছিলো,,,হাহাহা
কিহহহহ তবেরে দাঁড়া তোকে দেখাচ্ছি মজা,
এইভাবে হাসি ঠাট্টার মধ্যে দিয়ে পেরিয়ে গেলো একটি বছর,
এখন আমার আর হিয়ার ভালোবাসার কথা সবাই জেনে গেছে,হিয়ার বাবা আমাকে দেখতেই পারেনা,
হিয়ার বাবা:-হিয়ার মা তোমার মেয়েকে বুঝাও ভালো করে ঐ রিক্সাওয়ার সাথে যেনো না মেসে,
আমি কিন্তু মেনে নিবো না,
হিয়ার মা:-আমি বুঝাতে বুঝাতে সব কথা ফুরিয়ে গেছে এখন তোমার মেয়েকে তুমি বুঝাও,
আমি পারবো না,

হিয়া:-বাবা আমি রাসেল ছাড়া বাঁচতে পারবো না সেটা কেনো বোঝনা,
হিয়ার বাবা:-ঠাসসস ঠাসসসস আমার মুখে মুখে কথা বলিস ফাজিল মেয়ে,
হিয়া:-বাবা তুমি আমাকে মারো কাটো আর যায় করোনা কেনো তবুও আমি রাসেল কে ভুলতে পারবো না কান্না করে,
হিয়ার বাবা:-এটাই কি তোর শেষ কথা,
হিয়া:-হুম এটাই আমার শেষ কথা,
আমি মরলেও রাসেলের সাথেই মরবো আর বাঁচলেও রাসেলের সাথেই বাঁচবো,
হিয়ার বাবা:-আজ থেকে মনে করবো আমার কোনো মেয়ে নেই আমি নিরসন্তান,
বেরিয়ে যা আমার বাড়ি থেকে,
যদি কখনো আমার বাড়িতে আসিস তো আমার মরা মুখ দেখবি,
হিয়া কান্না করেই যাচ্ছে,
হিয়ার বাবা হিয়া কে ধাক্কা দিয়ে বাড়ির বাহিরে বের করেদিয়ে দরজা লাগিয়ে দেয়,
হিয়া:-বাবা দরজা খোলো,
আমি কোথায় যাবো প্লিজ বাবা দরজা খোলো,
কেদেঁ কেদেঁ,
এইদিকে
হিয়ার মা:-তুমি মেয়েটার সাথে এটা করতে পারলে,
ও কোথায় যাবে,
হিয়ার বাবা:-একদম কথা বলবেনা,
আর ভুলেও ওর সাথে যোগাযোগ করা তো দূরে থাক ওর নাম ও মুখে আনবেনা,
হিয়া কথাগুলো স্পষ্ট শুনতে পেয়ে দরজার কাছথেকে উঠে ধিরে ধিরে আমাদের বাড়িতে চলে
আসে,আমি তখন মাত্র রিক্সা নিয়ে এসেছি,
কি বেপার হিয়া তুমি কান্না করতেছো কেনো,
কি হয়েছে তোমার হিয়া কিছুই বলছেনা,
বৃষ্টি ও কথা শুনে বের হয়ে আসে,
বৃষ্টি:-ভাবি তুমি কান্না করতেছো কেনো,
হিয়া:-আমাদের কথা বাবা জেনে গেছে,
আমাকে মেরেছে তোমাকে ভুলে যেতে,
কিন্তু আমি মরতে রাজি তোমাকে ভুলতে নৈ তার জন্য আমাকে বাড়ি থেকে বেড় করে দিছে,
আমি যদি আর ফিরে যায় তাহলে তাদের মরা মুখ দেখতে হবে,
হিয়ার কথা শুনে আমার মাথায় যেনো আকাশ ভেঙ্গে পরলো,
হিয়া দেখো তারা তোমার উপরে রাগ করে বলেছে,
চলো আমি তাদের বুঝিয়ে রেখে আসি,
হিয়া:-তুমি আমাকে এখনি বিয়ে করবে,
কি বলছো এইসব,
তোমার মাথা ঠিক আছে,

হিয়া:-বুঝেছি সব ছেলেরাই এইরকম ভালোবাসবে ঠিকই কিন্তু বিয়ের কথা বললেই মেয়ের মাথা পাগল হয়ে গেছে,আচ্ছা ভালো থেকো,
কোথায় যাচ্ছো তুমি,
হিয়া:-কোথায় আর যাবো এই জীবন রাখার তো কোনো উপায় নেই,
বৃষ্টি:-ভাইয়া কি হবে এখন,
হিয়া চলো কাজি অফিসে আমি এখনি তোমাকে বিয়ে করবো,
হিয়ার মুখে হাসির রেখা ফুটে ওঠে,
আমি আর হিয়া কাজি অফিসে গিয়ে বিয়ের কাজ সম্পূর্ণ করে বাসাই আসলাম,
বৃষ্টি:-ভাইয়া তোরা এখানে বস আমি আসতেছি,
একটু পরে বৃষ্টি হাতে করে একটু চিনি এনে আমাকে আর হিয়াকে খাওয়াই দিলো, কি করবে ঘরে তো আর মিষ্টি নেই,
হিয়া:-বৃষ্টি তোমার চোখে জল কেনো,
বৃষ্টি:-ভাবি ঐদিন যদি আমি তোমাকে বুদ্ধি না দিতাম তাহলে তোমার জীবনে এমন অন্ধকার নেমে আসতো না,
হিয়া:-আরে পাগলি কে বলেছে আমার জীবনে অন্ধকার হুম, তুমি আর তোমার ভাই আমার জীবনে এলইডি লাইটের মতো বুঝেছো
কখনোই অন্ধকার মনে হবে না,
বৃষ্টি হিয়াকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দেয়,
হিয়া বৃষ্টি কে অনেক কিছু বলে শান্ত করে,
বৃষ্টি:-ভাইয়া তুই তো প্রতিদিন বারান্দায় থাকিস আমি রুমে থাকি,আমি বলি কি তুই ভাবি কে নিয়ে রুমে থাক আমি বারান্দায় থাকি,
বৃষ্টির কথা শুনে আমার চোখ দিয়ে পানি চলে আসে,আজ আমার মা বাবা থাকলে হয় তো এইভাবে কথা বলতো,বোইন তুই ভাবলি কি করে আমার কলিজা কে বারান্দায় রেখে আমি রুমে থাকবো এতোটা পাষাণ হৃদয়ের মানুষ তোর ভাই না,
বৃষ্টি:-তাহলে এখন কি হবে,একটাই রুম ঘরে
হিয়া:-বৃষ্টি তুমি আমাকে কি মনে করেছো,
আমার একটু খানি খুসির জন্য তোমাকে দূরে ঠেলে দিবো এমন স্বার্থপর নৈ আমি,
বৃষ্টি:-ভাবি বোঝার চেষ্টা করো আজকে তোমাদের বাসর রাত,আর এই রাত একটা নারীর জীবনে এক বারি আসে,

হিয়া:-বৃষ্টি শোনো বাসর রাত হয়তো জীবনে একবার আসে কিন্তু স্বামী স্ত্রী চাইলে তাদের প্রতিটি রাত বাসর রাত হয়ে ওঠে,বুঝেছো আমি আর তুমি ভিতরে থাকবো আর তোমার মূর্খ ভাইকে বারান্দায়,হাহাহা
কিহ আমাকে মূর্খ বলে অপমান করা হচ্ছে তাইনা,
তুমি জানোনা,এখন আমি নিজের নাম পুরো লিখতে পারি,এইকথা শুনে হিয়া আর বৃষ্টি হাসতে শুরু করে,
হিয়া:-হাহাহা বৃষ্টি শুনেছো তোমার ভাই নিজের নাম পুরো লিখতে পেরে নিজে শিক্ষিত মনে করতেছে,
বৃষ্টি:-হাহাহা ভাবি আজ থেকে আমার আর তোমার মিশন এই গাধা টাকে মানুষ করে তোলা,
হিয়া:-হুম ঠিক বলেছো আগে কিছু করতে পারিনি,
এখন না পড়লে চামড়া তুলে নিবো,
এইভাবে অনেক কথা বলে রাতে ঘুমিয়ে পরি,
আজকে আমার বাসর রাত কিভাবে কাটলো,
সেইটা আপনাদের কিন্তু অজানা নই,
দোয়া করি আল্লাহ এমন বাসর রাত যেনো কারো জীবনে না দেয়,যেই রাতে স্বামী এক জায়গায় আর বউ অন্য জায়গায়,
সকালে আমার আগেই ঘুম ভেঙ্গে যায় হিয়া আর বৃষ্টির,
আমাকে না ডেকেই তার ফ্রেস হয়ে নাস্তা তৈরি করে যা বাজার আনা ছিলো তাই দিয়ে,
হিয়া:-বৃষ্টি তুমি রান্না করো আমি বরং তোমার নবাব ভাইকে একটু জাগিয়ে আসি,
বৃষ্টি:-হুম যাও ভাবি,
তখন হিয়া এসে দেখে আমি এখনো গভীর ঘুমে,
হিয়া এসেই আমার কপালে একটা ভালোবাসার পরস একে দেয়,
হিয়া:-পাগল টা কি ভাবে ঘুমাচ্ছে দেখো,
মনে হচ্ছে কোনো চিন্তা নেই একদম ইনোসেন্ট একটা বাচ্চা,
এই বৃষ্টির ভাই ওঠো অনেক বেলা হয়ে গেছে,,,,

চলবে.....

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com