Breaking News

বিশেষ নসিহত কখনো কেউ পুরুষের কান্নার কারন হবেন না

পুরুষ মানুষ সহজে কাঁদে না কারণ পুরুষের চোখে জল মানায় না, জন্মের পর তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় যতো কষ্টই হোক তোমার চোখে জল আনা যাবে না|

নারীরা হুটহাট করে কেঁদে উঠতে পারে, নারীরা রাগে কাঁদে, অভিমানে কাঁদে, কষ্টেও কাঁদে কিন্তু পুরুষ কখনো অভিমান কিংবা রাগে কাঁদে না নারীর চোখের জলে ছলনা থাকলেও পুরুষের চোখের জলে কোনো ছলোনা নেই|
তবুও যদি কোনো পুরুষ কাঁদে তবে বুঝতে হবে সে বড় কষ্টটাই পেয়েছে এবং সে আসলেই কাঁদতেছে, পুরুষ কান্নার অভিনয় করতে পারে না, পুরুষের কান্নার দৃশ্য ভয়াবহ। পুরুষের কান্নার কারণ তীব্রতর হয়|

তবুও পুরুষেরা কাঁদে,পুরুষ কাঁদে চার দেয়ালের আড়ালে, পুরুষ কাঁদে বারবার ইন্টার্ভিউ বোর্ডে ব্যর্থ হয়ে সার্টিফিকেটের দিকে তাকিয়ে|
পুরুষেরা কাঁদে সংসারের চাহিদা না মেটাতে পেরে|
পুরুষেরা কাঁদে বাবা-মায়ের চাহিদা পূরণ করতে না পেরে, পুরুষেরা কাঁদে প্রেমিকা হারালে|
পুরুষ মানুষ নিজের জন্য যতটা না কেঁদেছে তার চেয়েও বেশি কেঁদেছে অন্য কারোর মন রক্ষার জন্য। পরিবার, বাবা মা, ছেলেমেয়ে কিংবা প্রেমিকার আবদার পূরণ করার জন্যও পুরুষের চোখের জল মাটিতে ফেলতে হয় যা অনেক প্রেমিকাই জানেনা|
ইতিহাস বলে যে নারী ইচ্ছাকৃতভাবে পুরুষের চোখের জলের কারণ হয়েছে সেই নারী জীবনে খুব একটা সুখী হতে পারেনি, এটা নয় কোনো পুরুষের অভিসাপ, এটা পুরুষের চোখের জলের কারণ আর দীর্ঘশ্বাস|
নারীরা বেঁচে থাকে বাবা কিংবা স্বামীর উপর ভরসা করে... আর সেই নারীর জন্যই যদি কোনো পুরুষের কাঁদতে হয় তাহলে সেটা সেই নারীর জন্যই অমঙ্গল... পুরুষের চোখের জল বিফলে যায় না, প্রকৃতিই তার প্রতিদান দেয়|
তবুও পুরুষেরা বীর. দিনশেষে একটা পরিবার, বাবা মা কিংবা একটা নারীর বেঁচে থাকার শক্তি, পুরুষকে কাঁদিয়ে যে নারী জীবনে বড় হতে চেয়েছে তার সারাজীবন ভাঙতে ভাঙতে গেছে, কারণ একটা নারীর জীবনে স্রষ্টার পরেই একজন পুরুষের স্থান|

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com