Breaking News

সে আমার আপন জন । পর্ব -০২



সে এক দৌড়ে বাড়িতে ঢুকে পারলো মেয়েকে এতো টা হাঁপাতে দেখে,,,,,,,,,

মেহেরিমা স্বপ্নীল সাহেব কে বললেন,

- "ও নিশ্চয়ই, আবার ও কোনো কারণ নিয়ে বেশ চিন্তিত হ'য়ে আছে?"
তিনি হাসতে হাসতে বললেন,,,
- "কি যে বলো না তুমি? আমাদের মেয়ে একজন সেলিব্রিটি।
নিশ্চয়ই,,,,,,,,,,,, তাকে তার সকল ফ্যান মিলে ধাওয়া করেছে?" মিম তখন,,,,,,,
স্বপ্নীল সাহেবের কথা শুনে হঠাৎ করে'ই খুব রেগে গিয়ে বললো,,,
- "বাবা,,,,,,, আমাকে এই অবস্থায় দেখার পরে ও কি তোমার খুব ফাজলামো করতে ইচ্ছে করছে? মেহে
-রিমা মেয়ের কথায় সায় দিয়ে বললেন,
- " এখনো অব্ধি আক্কেল হলো না এই লোকটার। এই তুমি দেখতে পাচ্ছ না?????
যে আমার মেয়ে টা কত হাঁপাচ্ছে?" তিনি ব্যস্ত ব্যস্ত,,, দোতলা'র সিঁড়ি বেয়ে নিচে নেমে এলেন, মিম বলল,
- "মা আমি ঘরে যাচ্ছি, আমার খুব ঘুম পেয়েছে।"
মেয়ের কথা শুনে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেলেন দু'জনে হঠাৎ করেই মেহেরিমা বলে উঠলেন,
- "শোনো না? ওই ছেলে টা কি আবার ও মামণি কে বিরক্ত করছে?" স্বপ্নীল সাহেব বললেন,
- "বিরক্ত করলে বলতো না?? তারা দু'জনেই একটা সময় খুব ভালোবাসত একে অপর কে।"
তিনি বললেন,
- "তবুও, তুমি একটু জিজ্ঞেস করে দেখ না? আমার মেয়ে টা কে নিয়ে খুব দুঃশ্চিন্তা হচ্ছে।
" স্বপ্নীল সাহেব বললেন,
- "ওই ছেলে টা কিন্তু মন্দ ছিলো না, তবে সে মিথ্যে কথা বলে'ই আমাদের মেয়ে টা কে রাগিয়ে দিয়েছে।"
- "সে যা হওয়ার হ'য়ে গেছে,,, বাদদেও পুরনো কথা।
এখন গিয়ে মেয়ে কে সামলাতে হবে।" মিম জামা- কাপড় ছেড়ে নিচে চলে এলো, স্বপ্নীল সাহেব মেয়ে কে জিজ্ঞেস করলেন,
- "মা শুনেছি, কাল তোমার ইউনিভার্সিটিতে একটা নাচের প্রোগ্রাম আছে?"
মিম হাসতে হাসতে বললো -
"ইউনিভার্সিটিতে না বাবা, শিল্পকলা একাডেমিতে আমার একটা নাচের প্রোগ্রাম আছে।
যাগগে, কাল ফ্রী আছো তুমি? তুমি কি যেতে পারবে?
যেতে চাও আমার সাথে?" মেয়ে'র কথা শুনে,,,, হাসলেন তিনি
বললেন,
- "আচ্ছা মা..........! যাবো না মানে? যাবো তোমার সাথে।
" মিম তারপর নিজের ঘরে চলে এলো, হঠাৎ তার ফোনে ম্যাসেজ এলো,
একটি অজ্ঞাত নম্বর থেকে। ও ভয়ে ভয়ে ম্যাসেজ সিন করলো,,,
দেখলো একটা ব্লাঙ্ক ম্যাসেজ পাঠানো হয়েছে।
ও স্বস্তি'র নিঃশ্বাস ফেললো, তারপর কিছু ক্ষণ,,,,,,,, নাচে'র অনুশীলন করে গিয়ে সকাল সকাল শুয়ে পরলো সে।
ভোর'রাতে তার ঘুম ভেঙে গেলো, সকাল নয়টা'র মধ্যে,,,, সে রেডি হয়ে বেড়িয়ে পরলো শিল্পকলা একাডেমির উদ্দেশ্যে।
কিন্তু পথিমধ্যে মিমে'র কাছে খবর এলো যে,,,,,,,,,,
শিল্পকলা একাডেমি'র নাচে'র প্রোগ্রাম লোকেশন কোনো কারণ বসত সাভারের একটি কালচারাল থিয়েটারে শিফট করা হ'য়েছে।
মিম সাভারের উদ্দেশ্য রওনা হলো। কিন্তু, পথিমধ্যে পুলিশ এবং রোড ব্লক করা দেখে, মিম ড্রাইভার কে ডেকে জিজ্ঞেস করলো,
- "কাজি ভাইয়া কি হ'য়েছে?" সে উত্তর দিলো,
- "আপামণি, সামনেই সাত তারকা হোটেল। সেখানে নায়ক ওয়াহিদ ইমান খানে'র নতুন ছবি "তুমি রবে নীরবে।"
এর গানের শুটিং চলছে।" মিম, রেগে গিয়ে বললো,
- "হ্যাঁ তো?"
- "ওই শুটিংয়ে'র জন্য'ই তারা দীর্ঘ আড়াই কিলো- মিটার পথ ব্লক করে রেখেছে। আর যেহেতু উনি এক জন পলটি-শিয়ান তাই ওনার নিরাপত্তার জন্য কড়া নিরাপত্তা'র মধ্যে ছবি'র শুটিং চলছে।" মিম রেখে গিয়ে বললো,
- "ধুরর,,,,,,,,, এই লোক টা কে পলিটিক্স করতে কে বলেছে? উনি দেখছি,কোনো কাজের না। বরং ওনার জন্য'ই সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে।"
মেয়ে'র কথা শুনে হাসলেন স্বপ্নীল সাহেব,,,,,,,, তিনি মেয়েকে বললেন,
- "শান্ত থাকার চেষ্টা করো মা। কথায় কথায় এতো রেগে গেলে হবে?" মিম,,,,,, ভ্রু কুঁচকে তাকালো তার দিকে, তিনি মুচকি হেসে বললেন,
- "চলো মা, একটু হাঁটা-হাঁটি করবে? বিরক্ত লাগবে না তাতে।" মিম তার কথা মতো গাড়ি থেকে নামলো
, স্বপ্নীল সাহেব ফুটপাত থেকে চিঁড়া ভাজা, আমরা মাখা,পেয়ারা মাখা কিনে দিলেন মেয়েকে। মিম তখন
ভেলপুরি দেখে বাবার কাছে ভেলপুরি খাওয়ার জন্য বায়না ধরলো। স্বপ্নীল, সাহেব সঙ্গে সঙ্গে ভেলপুরি কিনে দিলেন মেয়েকে।
মিম ভেলপুরি খেয়ে স্বপ্নীল সাহেবকে গাড়ি ওঠার জন্য তাড়া দিতে লাগলো, তখন হঠাৎ কেউ এক জন এগিয়ে এসে মিমকে বললো,
- "ম্যাম প্লিজ একটা অটোগ্রাফ, অটোগ্রাফ দিন না আমাকে।" ইমান কে দেখে'ই মিমে'র মাথা টা যেন আগুন হ'য়ে গেলো।
ও স্বপ্নীল সাহেব কে সঙ্গে সঙ্গে ঝাড়ি মে'রে বললো,
- "বাবা, তুমি কি গাড়ি তে উঠবে?" তিনি সাথে সাথে গাড়িতে উঠলেন, ইমান গাড়ির পাশাপাশি দৌড়াতে দৌড়াতে বললে,
- "ম্যাম...! একটা অটোগ্রাফ দিলে কি হবে?" মিম
চিৎকার করে বলে উঠলো,
- "আপনার মাথায় সমস্যা, নিউরো সার্জনে'র সাথে কথা বলুন স্কয়ার হাসপাতালে আছে।" মেয়ে'র কথা শুনে হেসে ফেললেন স্বপ্নীল সাহেব,,,,,, তিনি উৎসুক হ'য়ে মেয়ের কাছে জিজ্ঞেস করলেন,
- "এতো বড় একজন নায়ক, তুমি এমন বিহেভিয়ার কেন করলে তার সাথে?" মিম বললো,
- "দেখ বাবা আমি না কোনো পাতিনেতা'র সহমত বোন নই, তাই সারাক্ষণ ওনার হয়ে ঘ্যান ঘ্যান করবে না আমার কাছে।
আমি ওনার নেতা গিরি দেখে ফুল অন বিরক্ত, বুঝি-
না বাপু,,,,!, ওনাকে পলিটিক্স করার আইডিয়া টা কে দিয়েছে?"মেয়ে'র কথা শুনে হাসলেন তিনি, বললেন,
- " কথায় কেউ পারবে না তোমার সাথে।"
দুপুর দু'টোর মধ্যে মিম স্বপ্নীল সাহেবের সাথে বাসায় ফিরে এলো, বিকেলে অর্ক মিম কে ফোন করে বলল,
- "এই তুই না কি অটোগ্রাফ না দিয়ে চলে এসেছিস আমার ছোটো মামাকে?" মিম রেগে গিয়ে বললো,
- "শোন,,,, আমি না কোনো আহামরি সেলিব্রিটি নই
আর তাছাড়া তোর ওই মামা'র কাজ-কর্ম আমার খুব উইয়ার্ড লাগে।
মানলাম যে উনি একজন সেলিব্রিটি। কিন্তু,,,,,, আজ ওনার জন্য আমাকে বিশাল বড় ঝামেলা পোহতে হয়েছে।
এখানে যদি...! ক্ষমতা'র ব্যবহার উনি ওনার স্বার্থে করেন, তবে আমার আর কিছু বলা'র নেই তাকে। আমি ওনার প্রতি চরম অসন্তুষ্ট। আমার মেজাজ টা এখন অব্ধি খারাপ হ'য় আছে।" মিমে'র কথা গুলো শুনে মাথা তুলে সামনে তাকালো অর্ক,দেখলো ইমান
তার দিকে তাকিয়ে আছে। সে ভাগ্নের ভাবমূর্তি দেখে জিজ্ঞেস করলো,
- "তোমার বান্ধবী বুঝি আমার ওপরে এখনো চোটে আছে?" উওরে অর্ক হেসে ফেললো, সন্ধ্যায় আহান
হাঁপাতে হাঁপাতে এসে বললো,
- "এই তোমরা কি জানো?????? ব্রেকিং নিউজে কি দেখাচ্ছে?" ওর কথা শুনে নড়ে-চড়ে বসলো সবাই,
ইমান নিউজে দিতে বললো রোজা কে।
রোজা দ্রুত চ্যানেল চেঞ্জ করলো, নিউজে দেখা গেল
ইমানে'র সেই গাড়ির পাশাপাশি দৌড়ানো'র দৃশ্য টা কেউ একজন ভিডিও করে ভাইরাল করে দিয়েছে।
মিম কে গাড়ির কালো কাঁচের জন্য দেখা না গেলেও সকলে তাকে ইমানে'র অজ্ঞাত প্রেমিকা বলে দাবি করছে। ব্রেকিং নিউজ দেখে খুব মজা পেলো সকলে,
ইমান মিটিমিটি হাসছে।
এদিকে, মিমে'র মাথা রেগে আগুন, সে হাতের কাছে যাই পাচ্ছে তাই তুলে মেঝেতে ছুড়ে মারছে। এই পর্যন্ত সব ঠিকই ছিলো,তবে মিম প্রচণ্ড ক্ষেপে গেলো ইউটিউবার এবং টিক-টকারদে'র বানানো উল্টো- পাল্টা কন্টেন্ট দেখে।
মেয়েকে শান্ত করা'র অনেক চেষ্টা করলেন স্বপ্নীল সাহেব,,,,,,,,,, কিন্তু মিম সে-সকল ইউটিউবার এবং টিক-টকারদে'র বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিয়েছে।।
সকাল সকাল,,,,, সে-সকল ইউটিউবার এবং টিক- টকারদের থানায় ধরে নিয়ে আসা হলো। মিমের জন্য একটা বড় করে প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করা হ'য়েছে "দ্যা ডেইলি নিউজ" পএিকা'র তরফ থেকে।
মিম সেখানে সকাল ন'টার মধ্যে পৌঁছে গেলো, প্রেস কনফারেন্সে বললো,
- "একজন মানুষ সম্পর্কে না জেনেই, তার সম্পর্কে উল্টো-পাল্টা ধারণা পোষণ করা লোকে'র স্বভাব হ'য়ে গেছে।
আর যারা এই সব সেনসেটিভ বিষয় গুলো বিক্রিত করে প্রচার করে। আমি মানুষিক ভাবে অসুস্থ এবং বিকারগস্ত বলে মনে করি তাদেরকে। আমি মনে করি ওয়াহিদ ইমান খান আমার একজন শুভাকাঙ্ক্ষী,,,
এবং তাকে আমার "গোপন প্রেমিক" বলে আখ্যা দেওয়া এই সকল ইউটিউবার এবং টিক-টকাদের ভুল হয়েছে। আর হ্যাঁ,
দয়া করে কেউ আমাকে বোঝানোর চেষ্টা করবেন না যে মানুষ মাএ'ই ভুল হয়। কারণ, কয়েক টা লাইক পাওয়ার লোভে এই ছেলে-মেয়ে গুলো এমন বিক্রিত কন্টেন্ট তৈরি করেছে।
আর আমি মনে করি,,,,,,,,,,, এটা আমার জন্য প্রচণ্ড অসম্মান জনক। তারা আমাকে এবং ওয়াহিদ ইমান খান উভয় কে অসম্মান করেছে।" মিমের ক থা শেষ হতে না হইতে শুভ্র রঙের পাঞ্জাবি পরিহিত একজন
ভদ্রলোক এসে চেয়ার টেনে বসলো তার পাশে। হঠাৎ করেই তাকে দেখে চমকে গেলো মিম সে মুচকি হেসে মাইক হাতে তুলে নিয়ে বললো,
- "আমি দুঃখিত......! নতুন মুভির শুটি এবং নির্বাচনী প্রচার-প্রচারনা'র জন্য সময় দিতে পারিনি আপনাদের কে।
তবে আমি সুহানি মেহেরা'র সঙ্গে একমত, আমি ও মনে করি যে তারা এই সকল উল্টো-পাল্টা কন্টেন্ট তৈরি করে আমাদের যুব সমাজ কে ধ্বংসে'র মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
এবং আমি এটা ও মনে করি,,,,,,,,,,,,,, এদের শাস্তি'র আওতায় নিয়ে আসা উচিত। একবার অন্তত ভুল টা শুধরানো'র সুযোগ করে দেওয়া উচিত তাদের কে।
এবং এদের পিতা-মাতা'র কাছে আমার এক টাই অনুরোধ।
আপনারা খেয়াল রাখুন, আপনাদের সন্তান কাদের সাথে ওঠা-বসা করছে?
তাদের কে সু-শিক্ষা দান করুণ, উৎসাহ প্রদান করুণ এবং প্রিয় বন্ধু হয়ে উঠুন। দেখবেন অনেক কিছু'ই সহজ হ'য়ে যাচ্ছে।
তাদের করা ভুল গুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিন, কখনো জাস্টিফাই করার চেষ্টা করবেন তাদের ভুল গুলোকে।
যেটা 'ভুল' সেটা ভুল'ই। কাজেই মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করুণ আপনার সন্তান কে।"
ইমানের কথা শেষ হতে না হতে'ই করতালি'র রোল পরে গেলো, বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ইমান এবং মিমের কিছু ছবি তুলে নিলো এক সাথে। মিম স্টেজ থেকে নেমে'ই স্বপ্নীল সাহেব কে খুঁজতে শুরু করলো,
তখন অর্ক এবং আহান মিম কে বললো,
- "লাভ নেই, আমরা বাসায় পাঠিয়ে দিয়েছি আঙ্কেল কে।" মিম, চোখ গরম করে তাদের পানে তাকিয়ে রইলো রাএি এবং পূর্বা এসে মিম কে ঠেলতে ঠেলতে বলল,
- "আরে চল না, বাদদে...! শপিং করতে যাই? কথায় কথায় মেজাজ দেখিয়ে বেড়াস কেন তুই সবাই কে?"
মিম গাড়ির ভেতরে ইমান কে দেখে জিজ্ঞেস করলো,
- "আমি কোথায় বসবো?" সে মুচকি হেসে খবরে'র কাগজ উল্টাতে উল্টাতে বললো,
- "ভেতরে জায়গা কম থাকলে,,, আপনি আমার কোলে উঠে বসুন, আমি অবশ্য মাইন্ড করবো না তাতে।" মিম বলল,
- "আমি ও লেদা বাচ্চা নই,
যে কোলে চড়ে এটা-সেটা বায়না করবো মামার কাছে।" ''মামা" শব্দ টা শুনে চোখ বড়সড় করে তাকালো ইমান, মিম চুপচাপ গাড়িতে উঠে বসলো ইমানের পাশে।
ইমান,,, চুপচাপ ড্যান ব্রাউন লিখিত একটি বিখ্যাত গোয়েন্দা উপন্যাস "দ্য দা ভিঞ্চি কোড" পড়ছে।
মিম সে আপন মনে ইউটিউব দেখছিল, তখন তার সামনে চলে এলো একটি ভিডিও যেখানে লেখা,"দেখুন, ওয়াহিদ ইমান খান কিভাবে একটি অসহায় মেয়ে'র
শ্লীলতাহানি করছে?" মিম চুপচাপ কানে ইয়ারফোন
গুঁজে ভিডিও টা চালু করে মুখ টিপে টিপে হাসতে শুরু করলো।
ইমান সেটা খেয়াল করে,,,,,,
মিমে'র ফোনের দিকে তাকিয়ে দেখলো, সে কিছু দিন আগে তাকে নিয়ে তৈরি করা একটা সস্তা কন্টেন্ট দেখছে।।।।।
সে ও কি ভেবে যেন মিটিমিটি হাসতে শুরু করলো, মিম ইয়ার ফোন টা খুলে মুচকি হেসে ইমান কে বললো,
- "সেদিনের জন্য আমি দুঃখিত,
আমার ওভাবে বাজে মন্তব্য করা উচিত হ'য়নি আপনার সম্পর্কে।" ইমান বলল,
- "কোনো ব্যাপার না,,,,, তবে আপনি ও কম জান না।
সবাই এবার থেকে অনেক কেয়ারফুল থাকবে আপনার সম্পর্কে।"
.
চলবে,,,

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com