বখাটে ছেলে আর রাগী মেয়ের প্রেম কাহিনী । পর্ব -০৩
অবন্তিকা এসে আমার হাত থেকে সিগারেট টা টান দিয়ে নিয়ে ছুড়ে ফেলে দিলো।
ইসসসস কাজ টা কি করলো কি ১১ টাকা দিয়ে সিগারেট টা কিনছি।এখনো অর্ধেক ও শেষ হয়নাই।আর এই ছেমরি টা আইসা ছুড়ে ফেলে দিলো সিগারেট টারে।আমার বন্ধুরা আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে।
----এসব না খেলে হয়না।......(অবন্তিকা)
আমি কি বলবো বুঝতে পারছিনা।
এমন সময় আবির বলে উঠলো।
----না আপা এই টা তো আমাদের অক্সিজেন এর মতো।এই টা ছাড়া আমরা কেউ থাকতে পারিনা।এই টা না খাইলে আমাদের দম বন্ধ হয়ে আসে।......(আবির)
আবিরের এই কথা শুনে অবন্তিকা আবিরের দিকে রাগন্তিত ভাবে তাকালো।
---চুপ করেন।সারা দিন বসে বসে আড্ডা দেওয়া আর এসব বাজে জিনিস খাওয়া।.....(অবন্তিকা)
আমরা সবাই অবন্তিকার কথা শুনে চুপ করে আছি।কেউ কোনো কথা বলছি না।
আমাদের চুপ করে আছি কেউ কোনো কথা বলছি না।
আমাদের চুপ থাকা দেখে অবন্তিকা আবার বলে উঠলো।
----আচ্ছা আপনারা এভাবে বসে না থেকে সবাই কোনো চাকরি বা কোনো কাজ করতে পারেন না।......(অবন্তিকা)
আমি চুপ করেই আছি।আমাদের মধ্যে আবির সব চেয়ে বেশি কথা বলে সে অনেক চঞ্চল প্রকৃতির।তাই আবির আবার বলে উঠলো।
-----চাকরি তো পাই না। তাই তো এভাবে বসে থাকি আর আড্ডা দেই।.....(আবির)
---চাকরি কি হেটে হেটে আপনাদের কাছে আসবে।চাকরি কি কোনো দিন খুজেছেন। না খুজলে পাবেন কি করে।......(অবন্তিকা)
----তাই তো আমরাও আর হেটে হেটে চাকরির কাছে যায় না।....(আবির)
আমি চুপ করে তাদের কথা শুনছি।কিন্তু আমি কিছু বলছিনা।এবার অবন্তিকা আমার দিকে তাকিয়ে বললো।
----আমার জানা মতে আপনি তো এদের লিডার।এভাবে আর কত দিন চলবেন। আপনারা নিজের জীবন টা কে এভাবে নষ্ট করছেন কেন?.......(অবন্তিকা)
এহহহহ আমাকে আইছে জ্ঞান দিতে।বুঝতাছি না এই মেয়ে টা আমাদের পিছে লাগছে কেন
----কি করবো তাহলে।..... (আমি)
---কি করবেন মানে।ভালো একটা চাকরি করবেন।জানেন আপনার বাবা কাল আমাদের বাসায় গিয়েছিলো।আপনাকে নিয়ে তার কত স্বপ্ন কত আশা।জানেন আপনার ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করে তার রাতে ঘুম হয়না।......(অবন্তিকা)
.
ওওও তার মানে বাবা অবন্তিকা দের বাসাই যেয়ে আমায় নিয়ে আলোচনা করেছে।অবন্তিকা মনে হয় এগুলো শুনেছে।তাই আমায় আজ এসব বলছে।
আমরা সবাই চুপ। সবাই সবার দিকে তাকাচ্ছি।কিন্তু কেউ কিছু বলছিনা।
অবন্তিকা এবার আমাদের সবাই কে উদ্দেশ্য করে বলতে লাগলো।
----আপনারাই একবার ভেবে দেখুন।আপনারা যা করছেন এগুলো কি ঠিক।আপনাদের বাবা মার কত স্বপ্ন আপনাদের নিয়ে। প্লিজ আপনারা একবার আপনাদের বাবা মার কথা ভাবুন।....(অবন্তিকা)
আমরা সবাই একদম চুপ।অবন্তিকার কথা গুলো আমার ভেতরে কেমন যেন নাড়া দিচ্ছে।আমি বুঝতে পারলাম শুধু আমার না আমার সব বন্ধুদের ই নাড়া দিচ্ছে।সবাই গভীর ভাবনায় মগ্ন।
----আর হে সিগারেট খাওয়া বন্ধ করুন।আপনারা যেভাবে সিগারেট খান তাতে আপনাদের অনেক সমস্যা হতে পারে।আর হে ভবিষ্যৎ নিয়ে একটু ভাবুন।...(অবন্তিকা)
এই সব বলে অবন্তিকা চলে গেলো।
অবন্তিকা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই আমি ঐ সিগারেট টা কুড়িয়ে আনলাম যেটা অবন্তিকা আমার হাত থেকে নিয়ে ফেলে দিয়ে ছিলো।আমি আবার সিগারেট টা তে আগুন ধরিয়ে টানতে লাগলাম।
---দুস্ত মেয়ে টা কি বলে গেলো শুনলি তো।.....(আবির)
---আরে এক গান দিয়ে শুনলাম আর এক কান দিয়ে এখন সব বের করে দিবো।.....(আমি)
এমন সময় আকাশ মন খারাপ করে বলে উঠলো।
----দেখ মেয়ে টা কিন্তু ভুল কিছু বলে নাই।যা বলেছে ভালোই বলেছে।আমাদের ভবিষ্যৎ টা আমরা নষ্ট করছি কিন্তু..... (আকাশ)
----এই তুই কি বলছিস দুস্ত।.....(আবির)
---হ্যা ঠিক ই বলছি।এভাবে জীবন চলবে না ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবতে হবে।.....(
এই বলে আকাশ চলে গেলো রাগ দেখিয়ে।
আবির পিছন থেকে বলতে লাগলো।
---এই দুস্ত তর আবার কি হইলো
কিন্তু আকাশ কারো কোনো কথায় কোনো সাড়া না দিয়ে চলে গেলো।
আমার ও আর কিছু ভালো লাগছে না।কিসব বলে গেলো মেয়েটা। মন টা কেমন জানি হয়ে গেলো।তাই আর কিছু ভালো লাগছে না।তাই আমি বাসাই চলে আসলাম।
রাতে খেয়ে শুয়ে আছি।অবন্তিকার বলা ঐ কথা গুলো মনে পড়তে লাগলো।আমি অবন্তিকার বলা কথা গুলো নিয়ে ভাবতে লাগলাম।
উফফফফফফফফ
ওওও তার মানে বাবা অবন্তিকা দের বাসাই যেয়ে আমায় নিয়ে আলোচনা করেছে।অবন্তিকা মনে হয় এগুলো শুনেছে।তাই আমায় আজ এসব বলছে।
আমরা সবাই চুপ। সবাই সবার দিকে তাকাচ্ছি।কিন্তু কেউ কিছু বলছিনা।
অবন্তিকা এবার আমাদের সবাই কে উদ্দেশ্য করে বলতে লাগলো।
----আপনারাই একবার ভেবে দেখুন।আপনারা যা করছেন এগুলো কি ঠিক।আপনাদের বাবা মার কত স্বপ্ন আপনাদের নিয়ে। প্লিজ আপনারা একবার আপনাদের বাবা মার কথা ভাবুন।....(অবন্তিকা)
আমরা সবাই একদম চুপ।অবন্তিকার কথা গুলো আমার ভেতরে কেমন যেন নাড়া দিচ্ছে।আমি বুঝতে পারলাম শুধু আমার না আমার সব বন্ধুদের ই নাড়া দিচ্ছে।সবাই গভীর ভাবনায় মগ্ন।
----আর হে সিগারেট খাওয়া বন্ধ করুন।আপনারা যেভাবে সিগারেট খান তাতে আপনাদের অনেক সমস্যা হতে পারে।আর হে ভবিষ্যৎ নিয়ে একটু ভাবুন।...(অবন্তিকা)
এই সব বলে অবন্তিকা চলে গেলো।
অবন্তিকা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই আমি ঐ সিগারেট টা কুড়িয়ে আনলাম যেটা অবন্তিকা আমার হাত থেকে নিয়ে ফেলে দিয়ে ছিলো।আমি আবার সিগারেট টা তে আগুন ধরিয়ে টানতে লাগলাম।
---দুস্ত মেয়ে টা কি বলে গেলো শুনলি তো।.....(আবির)
---আরে এক গান দিয়ে শুনলাম আর এক কান দিয়ে এখন সব বের করে দিবো।.....(আমি)
এমন সময় আকাশ মন খারাপ করে বলে উঠলো।
----দেখ মেয়ে টা কিন্তু ভুল কিছু বলে নাই।যা বলেছে ভালোই বলেছে।আমাদের ভবিষ্যৎ টা আমরা নষ্ট করছি কিন্তু..... (আকাশ)
----এই তুই কি বলছিস দুস্ত।.....(আবির)
---হ্যা ঠিক ই বলছি।এভাবে জীবন চলবে না ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবতে হবে।.....(
এই বলে আকাশ চলে গেলো রাগ দেখিয়ে।
আবির পিছন থেকে বলতে লাগলো।
---এই দুস্ত তর আবার কি হইলো
কিন্তু আকাশ কারো কোনো কথায় কোনো সাড়া না দিয়ে চলে গেলো।
আমার ও আর কিছু ভালো লাগছে না।কিসব বলে গেলো মেয়েটা। মন টা কেমন জানি হয়ে গেলো।তাই আর কিছু ভালো লাগছে না।তাই আমি বাসাই চলে আসলাম।
রাতে খেয়ে শুয়ে আছি।অবন্তিকার বলা ঐ কথা গুলো মনে পড়তে লাগলো।আমি অবন্তিকার বলা কথা গুলো নিয়ে ভাবতে লাগলাম।
উফফফফফফফফ
.
এমন লাগছে কেন তার কথা গুলো ভেবে।
সত্যি ই এভাবে ঘুরে ফিরে কি আর জীবন চলবে। আমার মা বাবার তো কত আশা আমায় নিয়ে।না আর এভাবে চললে হবে না।আমি পরিবর্তন হলে আমার বন্ধু গুলো ও ঠিক হয়ে যাবে।না এভাবে আর আড্ডা দিয়ে দিয়ে সময় নষ্ট করা যাবে না।কিছু একটা করতে হবে।
এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি নিজেই জানি না।
সকাল বেলা নাস্তা করে বাসা থেকে বের হলাম।
তারপর বাসার সামনের একটা দোকান থেকে ১ টা সিগারেট কিনে সিগারেট টা খেতে খেতে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি।রাস্তায় হঠাৎ করেই অবন্তিকা আমার সামনে পড়ে গেলো।
এই সেড়েছে রে।অবন্তিকা যদি আমাকে সিগারেট খেতে দেখে তাহলে তো আবার জ্ঞান দেওয়া শুরু করবে।আমি সিগারেট টা ফেলে দেওয়ার চান্স টা পেলাম না।তাই জলন্ত সিগারেট টা নিয়েই আমার হাত টা প্যান্টের পকেটে ঢুকিয়ে ফেললাম।
অবন্তিকা আমাকে দেখেই বলতে লাগলো।
---হাই মি. হৃদয় খান।তো সকাল সকাল কোথাই যাওয়া হচ্ছে।....(অবন্তিকা)
---এই তো একটু ও দিকে যাচ্ছি।আপনি কোথাই যাচ্ছেন।.....(আমি)
----এই তো শপিং করতে যাবো একটু।.....(অবন্তিকা)
----ওওও....(আমি)
এমন লাগছে কেন তার কথা গুলো ভেবে।
সত্যি ই এভাবে ঘুরে ফিরে কি আর জীবন চলবে। আমার মা বাবার তো কত আশা আমায় নিয়ে।না আর এভাবে চললে হবে না।আমি পরিবর্তন হলে আমার বন্ধু গুলো ও ঠিক হয়ে যাবে।না এভাবে আর আড্ডা দিয়ে দিয়ে সময় নষ্ট করা যাবে না।কিছু একটা করতে হবে।
এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি নিজেই জানি না।
সকাল বেলা নাস্তা করে বাসা থেকে বের হলাম।
তারপর বাসার সামনের একটা দোকান থেকে ১ টা সিগারেট কিনে সিগারেট টা খেতে খেতে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি।রাস্তায় হঠাৎ করেই অবন্তিকা আমার সামনে পড়ে গেলো।
এই সেড়েছে রে।অবন্তিকা যদি আমাকে সিগারেট খেতে দেখে তাহলে তো আবার জ্ঞান দেওয়া শুরু করবে।আমি সিগারেট টা ফেলে দেওয়ার চান্স টা পেলাম না।তাই জলন্ত সিগারেট টা নিয়েই আমার হাত টা প্যান্টের পকেটে ঢুকিয়ে ফেললাম।
অবন্তিকা আমাকে দেখেই বলতে লাগলো।
---হাই মি. হৃদয় খান।তো সকাল সকাল কোথাই যাওয়া হচ্ছে।....(অবন্তিকা)
---এই তো একটু ও দিকে যাচ্ছি।আপনি কোথাই যাচ্ছেন।.....(আমি)
----এই তো শপিং করতে যাবো একটু।.....(অবন্তিকা)
----ওওও....(আমি)
.
এ মা উউউউউ আয়ায়ায়ায়া এটা কি হচ্ছে। সিগারেট এর আগুনের ছ্যাকা টা ভালো করেই আমার হাতে উপলব্ধি করতে পারছি।
---হুম এই আপনি এমন করছেন কেন।.....(অবন্তিকা)
এমন কি আর সাধে করতাছি।উফফফফফফ হাত টা যেন শেষ হয়ে যাচ্ছে।আমি জলন্ত সিগারেট টা হাতেই ধরে আছি।কারন সিগারেট এর আগুন টা যদি প্যান্ট এ লাগে তাহলে বুঝতেই তো পারছেন।
আমি অবন্তিকা কিছু বুঝতে দিলাম না।
----কই না তো।একাই যাচ্ছেন নাকি।.....(আমি)
---হুম আপনি যাবেন আমার সাথে।....(অবন্তিকা)
আল্লাহ এবারে মতো রক্ষা করো।আমি তো আর পারছিনা।সিগারেট এর আগুন টা যেন আরো দ্বিগুণ তেজ এ জ্বলতাছে।
----না না আমার কাজ আছে।আমি এখন আসি।.....(আমি)
----আরে কি কাজ আছে।প্লিজ চলেন না আমার সাথে।.....(অবন্তিকা)
আল্লাহ এই বারের মতো রক্ষা করো।আমি যে পারছিনা।
---না আমার কাজ আছে আমি এখন আসি।...... (আমি)
---ওকে যান.....(অবন্তিকা)
এ মা উউউউউ আয়ায়ায়ায়া এটা কি হচ্ছে। সিগারেট এর আগুনের ছ্যাকা টা ভালো করেই আমার হাতে উপলব্ধি করতে পারছি।
---হুম এই আপনি এমন করছেন কেন।.....(অবন্তিকা)
এমন কি আর সাধে করতাছি।উফফফফফফ হাত টা যেন শেষ হয়ে যাচ্ছে।আমি জলন্ত সিগারেট টা হাতেই ধরে আছি।কারন সিগারেট এর আগুন টা যদি প্যান্ট এ লাগে তাহলে বুঝতেই তো পারছেন।
আমি অবন্তিকা কিছু বুঝতে দিলাম না।
----কই না তো।একাই যাচ্ছেন নাকি।.....(আমি)
---হুম আপনি যাবেন আমার সাথে।....(অবন্তিকা)
আল্লাহ এবারে মতো রক্ষা করো।আমি তো আর পারছিনা।সিগারেট এর আগুন টা যেন আরো দ্বিগুণ তেজ এ জ্বলতাছে।
----না না আমার কাজ আছে।আমি এখন আসি।.....(আমি)
----আরে কি কাজ আছে।প্লিজ চলেন না আমার সাথে।.....(অবন্তিকা)
আল্লাহ এই বারের মতো রক্ষা করো।আমি যে পারছিনা।
---না আমার কাজ আছে আমি এখন আসি।...... (আমি)
---ওকে যান.....(অবন্তিকা)
.
অবন্তিকার এই কথা শুনে আমি একটা দৌড় দিলাম।উফফফফ বাচলাম।
অবন্তিকার এই কথা শুনে আমি একটা দৌড় দিলাম।উফফফফ বাচলাম।
আমি তাড়াতাড়ি পকেট থেকে হাত টা বের করলাম।
ইসসসসস রে অনেক খানি ঝলসে গেছে আমার হাত টা।
আল্লাহ কি বিপদে পরছিলাম।আরেক টু হলে আমি চিৎকার ই দিতাম।যাক বাবা বেচে গেছি।
আমি আমার বন্ধুদের কাছে আসলাম।
আল্লাহ কি বিপদে পরছিলাম।আরেক টু হলে আমি চিৎকার ই দিতাম।যাক বাবা বেচে গেছি।
আমি আমার বন্ধুদের কাছে আসলাম।
সবাই বসে বসে সিগারেট টানছে।শুধু আকাশ বাদে।
আকাশ কে মনে হয় ভবিষ্যৎ এর চিন্তা ধরেছে।
আমাকে দেখেই আবির বললো।
----দুস্ত আসছিস। সিগারেট খাবি।......(আবির)
---চুপ সালা আজ এই সিগারেট আমার বারো টা বাজিয়েছিলো।......(আমি)
---সিগারেট আবার কি করলো তকে।......(আবির)
---এই দেখ কি করছে... (আমি)
এই বলে আমি আমার হাত দেখালাম।
----এই তর হাতে এমন হয়লো কিভাবে।......(আবির)
তার পর আমি তাদের সব খুলে বললাম।
আমার কথা শুনে সবাই দাত বের করে হাসতাছে।আমার মন চাইতাছে সব কয়টারে ইচ্ছা মতো ধোলাই দিতে
---এই তরা হাসি থামাবি নাকি ইচ্ছা মতো কেলানি খাবি।....(আমি)
আমার কথা শুনে সবাই হাসি থামিয়ে দিলো।
----দুস্ত আমার মনে হয় অবন্তিকা আপা তরে লাইল করে।..... (আবির)
----তোর এটা কেন মনে হলো।......(আমি)
----দেখ দুস্ত ঐ দিন যখন আমরা সবাই মিলে সিগারেট খাচ্ছিলাম, তখন অবন্তিকা এসে তর হাত থেকে সিগারেট টা টান দিয়ে নিয়ে নিলো কেন।আমাদের হাতেও তো সিগারেট ছিলো।তার মানে বুঝা যায় অবন্তিকা তরে লাইক করে।......(আবির)
----চুপ সালা।তরে বলছে না ও আমায় লাইক করে।....(আমি)
--- সব কথা বলেনা না হৃদয়,
কিছু কথা বুঝে নিতে হয়।....(আবির)
---এই দেখ তুই কিন্তু এবার ইচ্চা মতো মাইর খাবি।..... (আমি)
----হ সত্য কথা বললেই দোষ।...(আবির)
---চুপ করবি তুই।......(আমি)
আমাকে দেখেই আবির বললো।
----দুস্ত আসছিস। সিগারেট খাবি।......(আবির)
---চুপ সালা আজ এই সিগারেট আমার বারো টা বাজিয়েছিলো।......(আমি)
---সিগারেট আবার কি করলো তকে।......(আবির)
---এই দেখ কি করছে... (আমি)
এই বলে আমি আমার হাত দেখালাম।
----এই তর হাতে এমন হয়লো কিভাবে।......(আবির)
তার পর আমি তাদের সব খুলে বললাম।
আমার কথা শুনে সবাই দাত বের করে হাসতাছে।আমার মন চাইতাছে সব কয়টারে ইচ্ছা মতো ধোলাই দিতে
---এই তরা হাসি থামাবি নাকি ইচ্ছা মতো কেলানি খাবি।....(আমি)
আমার কথা শুনে সবাই হাসি থামিয়ে দিলো।
----দুস্ত আমার মনে হয় অবন্তিকা আপা তরে লাইল করে।..... (আবির)
----তোর এটা কেন মনে হলো।......(আমি)
----দেখ দুস্ত ঐ দিন যখন আমরা সবাই মিলে সিগারেট খাচ্ছিলাম, তখন অবন্তিকা এসে তর হাত থেকে সিগারেট টা টান দিয়ে নিয়ে নিলো কেন।আমাদের হাতেও তো সিগারেট ছিলো।তার মানে বুঝা যায় অবন্তিকা তরে লাইক করে।......(আবির)
----চুপ সালা।তরে বলছে না ও আমায় লাইক করে।....(আমি)
--- সব কথা বলেনা না হৃদয়,
কিছু কথা বুঝে নিতে হয়।....(আবির)
---এই দেখ তুই কিন্তু এবার ইচ্চা মতো মাইর খাবি।..... (আমি)
----হ সত্য কথা বললেই দোষ।...(আবির)
---চুপ করবি তুই।......(আমি)
.
---ওকে চুপ করলাম।দুস্ত আজ দেখলাম ঐ পাশের বাসার লিচু গাছে অনেক লিচু আছে।আজ রাতে সেগুলো গায়েব করে দিবো।.....(আবির)
আবিরের কথা শুনে আকাশ রাগন্তিত হয়ে বললো।
---যেয়ে দেখিস লিচু চুরি করতে হাত পা ভেঙে দিবো সালা।......(আকাশ)
আসলে আবির আকাশ দের বাসা কে ইশারা করে বলেছিলো।তাই আকাশ রেগে গেছে।
----হহহ যখন অন্য দের বাসা,থেকে যখন চুরি করে খাও তখন কিছু হয়না।আজ যখন তদের বাসাতে চুরি করতে যাবো বলেছি তাতে তোমার গায়ে ফোসকা পড়ছে।.....(আবির)
----হ ফোসকা পরছেই তো।....(আকাশ)
---ঊফফফফফফ এই তরা থামবি।.....(আমি)
---ওকে থামলাম।....(আবির)
----তরা থাক আমি বাসায় যাবো এখন।কিছু ভালো লাগছেনা....(আমি)
---হ এহন তো কিছুই ভালো লাগবেনা।তোমার তো প্রেম রোগে ধরছে।এহন তোমার আড্ডা দিতে,খাইতে, শুইতে কোনো কিছুই ভালো লাগবে না।.....(আবির)
---চুপ সালা তুই বেশি কথা কস।....(আমি)
---ঐ আমারে সালা কস কে।তর সালা তো হবে অবন্তিকার ছোট ভাই।....(আবির)
----ধ্যাত্তেরী,,,,এই আমি গেলাম।..... (আমি)
---হ যাও যাও তুমি চোখে শর্ষে ফুল দেখতাছো।.....(আবির)
----চুপ।.....(আমি)
এই বলে আমি বাসায় চলে আসলাম।সালারা তিল থেকে তাল বানিয়ে ফেলছে।কি হারামি সালারা।
প্রায় ২ দিন পর......
আমি সকাল বেলা নাস্তা টা করে একটু টিভি দেখছি।এমন সময় দেখলাম অবন্তিকা আমাদের বাসাতে আসলো।
---;কেমন আছেন।.....(অবন্তিকা)
---হুম ভালো।তো আজ কি মনে করে আসলেন বাসায়।....(আমি)
---কেন আসতে কি পারিনা।.....(অবন্তিকা)
----হুম অবশ্যই পারেন।....(কাল)
---আমার জন্ম দিন আপনি কিন্তু অবশ্যই যাবেন কাল আমাদের বাসাই।.....(অবন্তিকা)
----হুম অবশ্যই।তো কি ধরনের উপহার নিয়ে যাবো।কোন ধরনের উপহার আপনার পছন্দ।.... (আমি)
---একটা উপহার চাইবো দিবেন তো।.....(অবন্তিকা)
অবন্তিকার কথা শুনে আমি ঘাবড়ে গেলাম।কি উপহার চাইছে সে।
----কি উপহার বলেন।.....(আমি)
---আগে বলুন দিবেন।....(অবন্তিকা)
----হুম দেওয়ার মতো হলে বা আমার সাধ্যের মধ্যে থাকলে আমি অবশ্যই দিবো।....(আমি)
----আপনার সাধ্যের মধ্যেই আছে।.....(অবন্তিকা)
----হুম এবার বলেন কি উপহার।.... (আমি)
----উপহার টা হলো আপনি,,,,,,,,,,,,
---ওকে চুপ করলাম।দুস্ত আজ দেখলাম ঐ পাশের বাসার লিচু গাছে অনেক লিচু আছে।আজ রাতে সেগুলো গায়েব করে দিবো।.....(আবির)
আবিরের কথা শুনে আকাশ রাগন্তিত হয়ে বললো।
---যেয়ে দেখিস লিচু চুরি করতে হাত পা ভেঙে দিবো সালা।......(আকাশ)
আসলে আবির আকাশ দের বাসা কে ইশারা করে বলেছিলো।তাই আকাশ রেগে গেছে।
----হহহ যখন অন্য দের বাসা,থেকে যখন চুরি করে খাও তখন কিছু হয়না।আজ যখন তদের বাসাতে চুরি করতে যাবো বলেছি তাতে তোমার গায়ে ফোসকা পড়ছে।.....(আবির)
----হ ফোসকা পরছেই তো।....(আকাশ)
---ঊফফফফফফ এই তরা থামবি।.....(আমি)
---ওকে থামলাম।....(আবির)
----তরা থাক আমি বাসায় যাবো এখন।কিছু ভালো লাগছেনা....(আমি)
---হ এহন তো কিছুই ভালো লাগবেনা।তোমার তো প্রেম রোগে ধরছে।এহন তোমার আড্ডা দিতে,খাইতে, শুইতে কোনো কিছুই ভালো লাগবে না।.....(আবির)
---চুপ সালা তুই বেশি কথা কস।....(আমি)
---ঐ আমারে সালা কস কে।তর সালা তো হবে অবন্তিকার ছোট ভাই।....(আবির)
----ধ্যাত্তেরী,,,,এই আমি গেলাম।..... (আমি)
---হ যাও যাও তুমি চোখে শর্ষে ফুল দেখতাছো।.....(আবির)
----চুপ।.....(আমি)
এই বলে আমি বাসায় চলে আসলাম।সালারা তিল থেকে তাল বানিয়ে ফেলছে।কি হারামি সালারা।
প্রায় ২ দিন পর......
আমি সকাল বেলা নাস্তা টা করে একটু টিভি দেখছি।এমন সময় দেখলাম অবন্তিকা আমাদের বাসাতে আসলো।
---;কেমন আছেন।.....(অবন্তিকা)
---হুম ভালো।তো আজ কি মনে করে আসলেন বাসায়।....(আমি)
---কেন আসতে কি পারিনা।.....(অবন্তিকা)
----হুম অবশ্যই পারেন।....(কাল)
---আমার জন্ম দিন আপনি কিন্তু অবশ্যই যাবেন কাল আমাদের বাসাই।.....(অবন্তিকা)
----হুম অবশ্যই।তো কি ধরনের উপহার নিয়ে যাবো।কোন ধরনের উপহার আপনার পছন্দ।.... (আমি)
---একটা উপহার চাইবো দিবেন তো।.....(অবন্তিকা)
অবন্তিকার কথা শুনে আমি ঘাবড়ে গেলাম।কি উপহার চাইছে সে।
----কি উপহার বলেন।.....(আমি)
---আগে বলুন দিবেন।....(অবন্তিকা)
----হুম দেওয়ার মতো হলে বা আমার সাধ্যের মধ্যে থাকলে আমি অবশ্যই দিবো।....(আমি)
----আপনার সাধ্যের মধ্যেই আছে।.....(অবন্তিকা)
----হুম এবার বলেন কি উপহার।.... (আমি)
----উপহার টা হলো আপনি,,,,,,,,,,,,
.
চলবে...
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com