Breaking News

গল্পঃ ভাবির অহংকারী বোন । পর্ব - ৯



ওরা আর কথা না বলে চলে গেল। আমি আমার মত বসে আছি ।

হঠাৎ দেখি সাদিয়া অন্য একটা মেয়েকে আমায় ইশারা করে দেখাচ্ছে........
দুজনই মিটিমিটি হাসছে ব্যাপারটায় প্রচন্ড খারাপ লাগলো। হতে পারি কালো তাই বলে এইভাবে..?
আমি ওদিকে তার না তাকিয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
অনেক খারাপ লেগেছে নিজের কাছে। আমি ওখান থেকে উঠে অন্য এক সাইডে এসে আম্মুকে ফোন দিলাম..
আম্মুঃ কিরে ঠিকমতো গিয়ে পৌঁছেছিস তো..?
আমিঃ হ্যা, আম্মু আমার এখানে একদমই ভালো লাগছেনা।
আম্মুঃ কেন কিছু হয়েছে..?
আমিঃ একটু শরীর খারাপ লাগছে।
আম্মুঃ তাহলে ওখানে কাউকে বলে একটা রুমে গিয়ে কিছুক্ষণ রেস্ট নে।
আমিঃ না আমি বাসায় চলে আসছি।
আম্মুঃ বাসায় আসবি মানে..? সবাই একসাথে গিয়েছিস তুই একা চলে আসবি কি করে..?
আমিঃ আমার ভালো লাগছে না, আমি বাসায় চলে আসছি এখনি..
আম্মুঃ আমি তোকে বললাম ওখানে একটু রেস্ট নিতে।
আমিঃ আমি পারব না ভাল লাগছে না একদম আমি চলে আসছি।
আম্মুঃ তোর যা ভালো মনে হয় তাই কর আমার একটা কথা শুনবে না...
আম্মু রেগে গিয়েছে। কিন্তু কিছুই করার নেই ফোনটা রেখে বাইরের দিকে রওনা দিলাম।
কাউকে না জানিয়ে বাসায় চলে এসেছি। রুমে এসে কাপড় চেঞ্জ করে ফ্রেস হয়ে বিছানায় শুয়ে পড়লাম।
আরেকটু থাকলে হয়তো দমবন্ধ হয়ে মারা যেতাম। খুব অস্বস্তি হচ্ছিল ওখানে।
শুয়ে থাকতে থাকতে কখন যেন ঘুমিয়ে গিয়েছি, কিছুক্ষণ পর লাফ দিয়ে ঘুম থেকে জেগে উঠলাম কারণ স্বপ্নেও ওই বিয়ে বাড়িটা দেখেছি। আমি আর সাদিয়া একসাথে বসে খাবার খাচ্ছি এটা কি সহ্য করা যায়..?
যার জন্য বাড়িতে এসে ঘুমিয়ে আছি এখানে সেই একই দৃশ্য। এখন দেখি স্বপ্নেও বাস্তব দেখতে শুরু করেছি যেটা বাস্তবে অসম্ভব ছিল সেটা সম্ভব করে দিল।
যাক ভালই হয়েছে
ফোনটা হাতে নিতেই দেখি অনেকগুলো কল এসেছে যার মধ্যে সাগর, রাহাত আর ভাইয়ার ফোন এসেছে।
ঘুমিয়ে থাকার সময় এসেছিল। আগে থেকেই জানতাম যে ফোন আসবে তাই silent করেৃ রেখেছিলাম।
ফোনটা নিয়ে ছাদে এসে ভাইয়াকে ফোন দিতে যাব তখনই ভাইয়ার ফোন...
ভাইয়াঃ কোথায় তুই..?
আমিঃ আমি বাসায় চলে এসেছি।
ভাইয়াঃ কাউকে কিছু না জানিয়ে বাসায় গিয়েছিস কেন..?
আমিঃ আমার ভালো লাগছিল না তাই চলে এসেছি।
ভাইয়াঃ একবার কাউকে বলে তো যেতে পারতি। কতবার ফোন দিলাম তাও ধরলি না।
আমিঃ আমি বাসায় এসে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম তাই ধরতে পারিনি। আর কতক্ষন লাগবে তোদের আসতে..?
ভাইয়াঃ এইতো চলে আসছি। এখনি সবাই গাড়িতে উঠছে।
আমিঃ ভাবি দের বাসা থেকে কেউ আসছে..?
ভাইয়াঃ হ্যাঁ আমার নানি শাশুড়ি আর কে কে যেন ভালোমতো চিনতে পারিনি।
ফোনটা রেখে ছাদেই বসে রইলাম। কিছুক্ষণ বসে থাকার পর দেখতে পেলাম ভাইয়াদের গাড়ি চলে এসেছে। আস্তে আস্তে আশে পাশের লোকজন চলে আসলো নতুন বউ দেখতে।
আমি আর নিচে গেলাম না ছাদেই বসে রইলাম। সবাই মিলে ভাইয়া আর ভাবিকে গাড়ি থেকে নামিয়ে ভিতরে নিয়ে গেল।
আমি ছাদের এক কোণায় দাঁড়িয়ে দেখছি..
একটু পরেই ছাদে কারো আসার আওয়াজ পেয়ে পিছনে তাকিয়ে দেখি সাগর আর রাহাত...
রাহাতঃ শালা কিছু না বলেই চলে আসলি কেন?
আমিঃ আমার ভালো লাগছিল না তাই চলে এসেছি।
সাগরেঃ চলে আসছিস ভালো কথা কিন্তু কাউকে বলে তো আসতে পারতি। কত খুজেছি তোকে জানিস...
আমিঃ সরি বুঝতে পারিনি।
রাহাতঃ তুই তো এখনো কচি খোকা আছিস কিছুই বুঝিস না।
সাগরঃ হয়েছে চুপ কর আর আমরা চলে যাচ্ছি।
আমিঃ এখনি যাবি..?
সাগরঃ হ্যাঁ, এখন তো আর কোন কাজ নেই আর কালকে কলেজে আসিস কলেজে দেখা হবে।
ওরা দুজন চলে গেল। এখন ছাদে আসতে শুরু করেছে লোকজন। আমি আর কিছুক্ষণ ছাদে থেকে নীচে চলে এলাম। নিচেও দেখি অনেক লোকজন। নিজের রুমে এসে বসে আছি তখনই ভাইয়া আমার রুমে এলো...
ভাইয়াঃ কি রে কি অবস্থা তোর?
আমিঃ এইতো,,
ভাইয়াঃ কি হয়েছে তোরর.? তখন চলে আসলি কেন?
আমিঃ তখন ভালো লাগছিলো না তাই চলে এসেছি।
ভাইয়াঃ তো কাউকে বলে আসলে কি হতো?
আমিঃ সবাই যার যার কাজে ব্যস্ত ছিল তাই ভাবলাম কাউকে বিরক্ত না করাই ভালো হবে।
ভাইয়াঃ ভাবির কাছে যা আগে কান টেনে লম্বা করে দেবে।
আমিঃ কেন ভাবির আবার কী হলো?
ভাইয়াঃ তুই কাউকে না বলে চলে আসাতে রাগে ফুঁসছে।
আমিঃ ব্যাপার না। ভাবীকে বুঝিয়ে বললেই সব বুঝবে।
ভাইয়াঃ আমি অনেক বলেছি কিন্তু কিছু শোনেনি, শুধু এক কথা তুই কাউকে না বলে চলে আসলি কেন?
আমিঃ ভাবি কোথায় এখন?
ভাইয়াঃ রুমে আছে হয়তো।
আমিঃ আচ্ছা একটু পরে গিয়ে দেখা করে আসব। একটা কথা বলতো,,
ভাইয়াঃ কি?
আমিঃ তুই তো ভাবির ব্যাপারে সবই জানিস, বলতো ভাবি কি পছন্দ করে?
ভাইয়াঃ কিসের কথা বলছিস?
আমিঃ আরে ভাবি কি খেতে পছন্দ করে সেটা জিজ্ঞাসা করছি।
ভাইয়াঃ তেমন কিছু নেই তবে চকলেট টা পছন্দ করে একটু।
আমিঃ আচ্ছা যা, আমি সন্ধ্যায় গিয়ে ভাবীর সাথে দেখা করে আসবো।
ভাইয়াঃ একটু সাবধানে যাস।
আমিঃ সেটা তোকে বলতে হবে না,,,
ভাইয়া বাইরে চলে গেল আমি সব সময় নিজেকে সবার থেকে আড়াল করে রাখি। সবাই আমাকে ভুললেই বাচি।
বাসা থেকে বেরিয়ে দোকানে গেলাম কিছু চকলেট নিয়ে আবার বাসায় ফিরে ভাবির রুমে গেলাম। গিয়ে দেখি ভাবি বসে আছে,,,,
আমিঃ কেমন আছো?
ভাবিঃ তুমি...?
( আমার দিকে একবার তাকিয়ে মুখটা ঘুরিয়ে নিল। আমিও ভাবির সামনাসামনি সোফাতে গিয়ে বসলাম।)
ভাবীঃ এখানে কি তোমার?
আমিঃ আমার ভাবিকে দেখতে এসেছি।
ভাবিঃ তোমার তো কোনো ভাবি নেই।
আমিঃ কে বলল..? এইত আমার সামনে বসে আছে..
ভাবিঃ না আমি তোমার ভাবি না।
আমিঃ এখনো আমার উপর রেগে আছো..? আমার ভালো লাগছিলো না তাই চলে এসেছিলাম।
ভাবিঃ ভালো না লাগলে ই চলে আসতে হবে? কাউকে তো বলে আসতে পারতে. সবাই কত টেনশন করেছে জানো..?
আমিঃ আমিতো কাউকে তেমন চিনি না আর সবাই যার যার কাজে ব্যস্ত ছিল।
ভাবিঃ আমি তো ছিলাম, আমাকে বলতে পারতে।
আমিঃ আচ্ছা আমার ভুল হয়েছে, এরকম আর হবে না।
ভাবীঃ আমি কিছুই শুনতে চাই না তুমি যাও এখান থেকে,,
আমিঃ আমি সরি বলছিতো...
ভাবিঃ আমার কারো সাথে কোন কথা নাই।
আমিঃ দেখোতো এটা কি..? ( চকলেটের প্যাকেট বের করে)
ভাবিঃ চকলেট...
আমিঃ এবার রাগ কমেছে?
ভাবিঃ না...
আমিঃ আমিতো জানতাম কারোর প্রিয় জিনিস হাতে পেলে রাগ, অভিমান সব ভেঙে যায়। কিন্তু এখানে তো সেটা হলো না। তাহলে কি এতদিন ভুল জেনে এসেছি..?
ভাবিঃ...... (চুপপ).......
আমিঃ কি হলো কথা বলছো না কেনো..? আচ্ছা থাকো আমি চলে যাচ্ছি...
( এই বলে উঠে চলে আসতে যাবো....)
ভাবিঃ ওই দাড়াও আমি তোমাকে একটা শর্তে মাফ করতে পারি।
আমিঃ কি শর্ত...?
ভাবিঃ এভাবে আমাকে মাঝে মাঝে চকলেট এনে দিতে হবে।
আমিঃ আচ্ছা ঠিক আছে দেবো।
ভাবিঃ এইবার আমার কাছে এসো..
আমিঃ কেন..?
ভাবীঃ আরে আসো তো, ভয় নেই..
আমি ভাবীর কাছে যেতেই আমার কান ধরে নিল
আমিঃ ব্যথা লাগছেতো...
ভাবিঃ আদর করলেও ব্যথা লাগে বুঝি...?
আমিঃ আদর করলেই যদি এরকম হয় তাহলে রেগে গেলে কি হবে
ভাবিঃ বুঝতেই তো পারছো। তাহলে এমন কোন কাজ করো না যাতে আমি রেগে যাই।
আমিঃ আচ্ছা ঠিক আছে. এবারতো কানটা ছাড়ো..
ভাবীঃ শুনলাম তুমি নাকি ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করো না..? ( কান ছেড়ে দিয়ে।)
আমিঃ কে বলল তোমাকে..?
ভাবিঃ সবাই বলেছে..
আমিঃ সবাই বলতে কে বলেছে..?
ভাবিঃ বলেছে যেই হোক, সেটা তোমাকে জানতে হবে না। আমি এসে গেছি এখন সময় মতোই খেতে হবে।
আমিঃ আচ্ছা দেখা যাবে।
ভাবীঃ শুধু দেখি বললে হবেনা খেতে হবে আর না হলে কান ধরে টেনে নিয়ে খাবার টেবিলে বসাবো।
আমিঃ আমার পাঁ দেখেছো..?
ভাবিঃ মানে..? কি বলতে চাচ্ছ তুমি..?
আমিঃ তুমি কান ধরার আগেই এই পা দিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাব। হি হি হি
ভাবিঃ তুমি তো দেখছি অনেক পাজি। তোমাকে শায়েস্তা করতে হলে আমার বোনকে লাগবে।
আমিঃ কেন তোমার বোনকে দিয়ে কি হবে?
ভাবিঃ আমার বোন কেউ তোমার সাথেই বিয়ে দেবো।
আমিঃ তোমার ওই সুন্দরী বোন আমার মত শুটকি কে বিয়ে করবে না।
ভাবিঃ সেটা আমি দেখব। তোমার সাথে বিয়ে দিয়ে তারপর দুই বোন মিলে তোমাদের দুই ভাইয়ের যে কয়টা শিরা বাঁকা আছে। সব সোজা করে দেবো।
আমিঃ পারবে না। তোমার বোনকে ঘুসি দিয়ে দাঁত ফেলে দেবো।
ভাবিঃ দেখা যাবে কি করতে পারো, কাল আসবে সাদিয়া..
আমিঃ কাল...?( অবাক হয়ে)
ভাবিঃ কেন.. হাওয়া বেরিয়ে গেল নাকি দেবর সাহেব..?
আমিঃ আরে না..
ভাইয়াঃ কি কথা হচ্ছে দুজনের?
ভাবিঃ সেটা কি তোমাকে বলতে হবে?
ভাইয়াঃ অবশ্যই..
ভাবিঃ মোটেও না..
আমিঃ ভাবী তোমার সঙ্গী চলে এসেছে এবার তোমরা তোমাদের কাজ করো আমি গেলাম।
ভাইয়াঃ কি বললি আমাদের কিসের কাজ। দাড়া..
কে শুনে কার কথা এক দৌড়ে পগারপার। দৌরে রুমের বাইরে চলে এলাম। আমার নিজের রুমে এসে ওভাবেই শুয়ে পড়লাম বিছানায় কাল সাদিয়া আসবে এটা ভেবেই বুকের মধ্যে ব্যথা শুরু করে দিল। আমি কিভাবে যাব ওর সামনে...
দেখি কালকে আসুক তারপর ভাবা যাবে....
পরের দিন... সকালে ফোনের আওয়াজে ঘুম ভাঙলে ফোনটা হাতে নিয়ে দেখি সাগরের ফোন
আমঃ কি রে এত সকালে..?
সাগরঃ কোথায় তুই?
আমিঃ বাসাতেই আছি।
সাগরঃ কলেজে আসবি না?
আমিঃ নারে আজকে মনে হয় কলেজে যাওয়া হবেনা।
সাগরঃ ধুর শালা...
আমিঃ তোরা আজ কলেজে যাস না। আজ আমাদের বাসায় চলে আয়।
সাগরঃ তোদের বাসায় কি আজ..?
আমিঃ আজ সাদিয়া আসছে আমাদের এখানে।
সাগরঃ তো আমরা এসে কি করব ..?
আমিঃ থাক, তোদের আসতে হবে না...
বলেই ফোনটা কেটে দিলাম
দাঁড়া তোদের কিভাবে আনতে হয় সেটা আমার খুব ভালো করেই জানা আছে আমি রাহাতকে ফোন দিলাম..
রাহাতঃ কিরে কোথায় তুই..?
আমিঃ বাসাতেই।
রাহাতঃ কলেজে আসবি না..?
আমিঃ নারে আজ যাওয়া হবে না।
রাহাতঃ কেন..?
আমিঃ আজ সাদিয়া আর কিছু মেয়ে আসবে আমাদের এখানে।
রাহাতঃ সত্যি.? তাহলে তোর তো ঈদ লেগে যাবে।
আমিঃ ধুর আবোল-তাবোল কথা বলিস না। সাগরকে বললাম আসতে কিন্তু ও আসবেনা।
রাহাতঃ কেন কি বলে...?
আমিঃ ওর নাকি কিসের কাজ আছে, তাই কলেজে যাবে।
রাহাতঃ দাঁড়া আমি দেখছি।
আমিঃ তোদের যদি এত সমস্যা হয় তাহলে আর আসতে হবে না..
ফোনটা কেটে দিলাম আর টেনশন নেই। আগামী 20 মিনিটের মধ্যেই ওরা দুজন আমাদের বাসায় চলে আসবে। আর এর মূল কারণ হচ্ছে রাহাত।
মধুর সন্ধান দিয়ে দিয়েছি এখন মৌমাছি একাই চলে আসবে।
উঠে সকালের যাবতীয় প্রাকৃতিক কাজগুলো সেরে নিচে এলাম। দেখি অনেক খাবার রান্না হয়েছে। আমার আশা দেখেই সবাই চুপ হয়ে গেল।
আমি ব্যাপারটা কিছুতেই বুঝতে পারলাম না। আমি আসাতে কথা বলা বন্ধ হয়ে গেল কেন সবার..?
আমিঃ এত খাবার..?
ভাবিঃ হ্যাঁ.. তোমাকে বলেছিলাম না আজ আমার বাসা থেকে লোক আসবে তাদের জন্যই এসব।
আম্মুঃ তোর আর চিন্তা কিসের, তুইতো খাবারগুলো শুধু দেখবি। তোর তো আর খাবার মুরদ নেই।
আমিঃ কে বলেছে আমি খেতে পারি না?
আম্মুঃ আমি বলছি।
আমিঃ দেখবে আমি কি করতে পারি?
আম্মুঃ তুই কি করতে পারিস তা আমার খুব ভালো করেই জানা আছে..
আমি কথা না বলে খাবার বেড়ে নিয়ে খেতে শুরু করে দিলাম। আজ জিদটা জেগে উঠেছে।
সবাই আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।
রান্নাটাও ভালো হয়েছে খেতে খেতে অনেক খাবার খেয়ে নিলাম।
আমার জীবনে এত খাবার কখনো খাইনি। আমার জীবন বললে ভুল হবে আমার জীবনটাই বা কয়দিন হলো..
মানে যে কয়দিন বেঁচেছি তার মধ্যে আজকেই এত খাবার খেলাম।
খেয়ে সোজা হতে পারছিনা....( আমি বাস্তবে কিন্তু এত খাইনা)
খাওয়া শেষ করে উঠতেই আম্মু ভাইয়া সবাই একসাথে হেসে উঠলো।
সবাই একসাথে হেসে উঠাতে বেশ চমকে উঠলাম। সবাই এমন ভাবে হাসতে যেন বিশ্ব জয় করে এসেছে..
আমিঃ পাগল হয়ে গেলে নাকি সবাই?
আম্মুঃ তুই তাহলে ফাঁদে পা দিলি..
পর্বটা আরো বড় করে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সময়ের অভাবে পারলাম না।
.
চলবে...

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com