Breaking News

Eternal love । গভীরের প্রেম । পর্ব – ২৯



কি করে বলবো? আমি যে জানি না ওনার মনের মধ্যে কি আছে?
তবে আপনি মানুষ টা আমার কাছে একদম পরিষ্কার,মনে হয় না আমার সিদ্ধান্ত নিতে কোনো সমস্যা হবে।”
ইমান হাসতে হাসতে বললো,
– “তুমি কথা টা ভেবে বলছ তো আমার কাছে?” মিম বলল,
– “ভাবার কি প্রয়োজন? আপনি মানুষ স্ব-শরীরে দাঁড়িয়ে আছেন আমার কাছে
আর আমার সেই বন্ধু কেমন যেন ছন্নছাড়া জীবন-যাপন করছে,মনে হচ্ছে বাঁচার
কোনো ইচ্ছে বেঁচে নেই তার মাঝে।আমি চেয়ে ছিলাম,তার জীবন টা আমি
সাজিয়ে-গুছিয়ে দেবো নিজের হাতে কিন্তু আমার সে সুযোগ হয়নি,মানুষ টা
সেই সুযোগ টুকু দেয়নি আমাকে।” ইমান মিমের কথা শুনে হাসতে হাসতে মনেমনে বললো,
– “তোমাকে সুযোগ করে দিয়েছি প্রিয়! তবে অন্য ভাবে,ভাবতেই অবাক লাগছে…!
আমাদের বাসর রাতে যখন তুমি আমার আসল পরিচয় পাবে,
তখন হয়তো লজ্জায় মুখ লুকোনোর জায়গা খুঁজবে?” মিম বলল,
.
– “কি হলো? কি ভেবে? আপনার এতো হাসি পাচ্ছে?” ইমান বললো,
– “নিজেকে প্রস্তুত করে নাও,পরশুদিন আমরা ফিরে যাচ্ছি মিলিটারি একাডেমিতে…!
বাবা-মা সেদিন সকাল ন’টার ফ্লাইটে চট্টগ্রামে আসছেন
তোমার সিদ্ধান্ত শুনে আমাদের আংটি বলদ এবং হয়তো কাবিন টাও সেরে রাখতে?
” সাথে সাথে লজ্জায় মিমের মুখ টা লাল হয়ে গেলো,ও কোনো রকমে তাড়াহুড়ো করে
বেড়িয়ে এলো তাঁবু থেকে,
পরেরদিন সকালে,সবাই শরীর চর্চা করছে মিম একা এক পাশে বসে আছে।
ইমান এগিয়ে এসে একটা বোল মিমের হাতে দিয়ে বলল,
– “গরম গরম সুপ টুকু খেয়ে নাও আরাম পাবে!
মেজর কিয়ান রিপোর্টিং রুম থেকে বেড়িয়ে এসে ইমান’কে বললো,
– ” এখানে আর একদিন ও থাকা ঠিক হবে না বড় ভাই,ভারী বৃষ্টি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
” কিয়ানের কথা শুনে ইমান বলল,
.
– “শীতকালে এতো বৃষ্টি হয়…! কখনো দেখিনি ভাই এর আগে।
” ইমানের কথায় সায় দিয়ে কর্নেল রায়হান বললেন,
– “ইমান সাহেব আমি ও কিন্তু একমত আপনার সাথে।” তৎক্ষনাৎ জেনারেল ফিদান হন্তদন্ত
হয়ে ছুটে এসে বললেন,
– “আর এক মুহূর্ত থাকা যাবে না এই এলাকাতে…মনে হচ্ছে,
গত দু’দিন ধরে কেউ আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পাঠানো রিপোর্ট টা চেপ করেনি,
রিপোর্টে স্পষ্ট উল্লেখ করা আছে আজ মধ্য রাতে ভারী বৃষ্টিপাতের সাথে বন্য
হওয়ার সম্ভাবনা আছে।” অতঃপর সবার মাথায় হাত,দুশ্চিন্তায় পরে গেছে সবাই
এখন কি হবে? ইমান বলল,
– “মাঝরাতে তো? সমস্যা কি? এখন গোছগাছ করে একাডেমির উদ্দেশ্যে না হয়
বেড়িয়ে পরলাম দুপুর দু’টো একটার দিকে।” সবাই ইমানের সাথে একমত হলো,
গোছগাছ শেষ করলো বেলা বারোটা’র দিকে।এরপর দুপুরের খাবার খেয়ে দলবল নিয়ে সবাই বেড়িয়ে পরলো,পথিমধ্যে হঠাৎ দমকা হাওয়া এবং বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
অনেক ঝড়-ঝাপটা পেড়িয়ে জঙ্গলের শেষ প্রান্তে এসে মহিলা এবং পুরুষ ক্যাডেটদের
জন্য আসা বাস গুলো সবার চোখে পরেছে…এরপর,মিম’কে ধরে ইমান বাসের
একটা উইন্ডো সিটে বসিয়ে দিয়ে দিয়েছে।তারপর নীলাসা এবং সারা’কে বলল,
.
– “মিম’কে দেখে রেখো আর প্লিজ কোনো সমস্যা হলো অপেক্ষা না করে সাথে সাথেই জানাবে
আমাকে।” মিম বলল, – “দুশ্চিন্তা করবেননা প্লিজ! মনে হয় না আমার কোনো অসুবিধে হবে।
” মিমের কথা শুনে ইমান হাসলো,হঠাৎ কিছু একটা ওর কোটের পকেটে গুঁজে দিয়ে
নেমে গেলো বাস থেকে।মিম কৌতুহল বশত পকেটে হাত ঢুকালো,তারপর বুঝতে
পারলো পকেটে ইমান চকলেট রেখে গেছে।তা দেখে সবাই মিম’কে বলতে লাগলো,
– “মোট কথা তোমার জামাই খালি পেটে থাকতে দেবে না তোমাকে।
” মিম সবার কথা শুনে মিটিমিটি হাসতে লাগলো,সে জানালার গ্রিল ধরে
তাকিয়ে ছিল বাহিরের দিকে।
প্রায় দু’ঘন্টা পর সবাই এসে একাডেমিতে পৌঁছুতেই ইমান মিম’কে ধরে
যত্ন সহকারে নামিয়ে দেয় বাস থেকে।
মিম বাস থেকে নেমে কোয়ার্টারে এসে ফোন অন করতেই নাফিম সাহেব
ফোন করেন মেয়ের কাছে।মিম ফোন রিসিভ করতেই নাফিম সাহেব বললেন,
– “মা তোমাকে না জানিয়ে আমরা একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি যে?” মিম বলল,
– “তোমরা আমার বাবা-মা! তোমরা সিদ্ধান্ত নেবে না তো কারা নেবে বলো আমাকে?”
– “না মানে আম্মু! তবে তোমার দুলাভাইয়েরা বলছে,’এমন হুটহাট সিদ্ধান্ত নেওয়া
না কি ভুল হয়েছে?” মিম বললো,
– “মোটেও না! তারা এমন মন্তব্য করার কে? তুমি তাদের সবাই’কে বলেদিও আমি
আত্মীয়স্বজনের মধ্যে বিয়ে করতে চাই আর সে আশাও রাখি না।”
.
– “ঠিক আছে! তবে মা ছেলেটা অনেক ভালো ফ্যাম-লির প্লাস ভালো মানুষ,আমি
অনেক খোঁজ খবর নিয়েছি আমার বিশ্বস্ত লোক সমেত তার সম্পর্কে।” মিম কি ভেবে বলল,
– “বাবা! আমি রাজি।” নাফিম সাহেব বললেন,
– “তুমি কথা বলেছিলে তোমার সেই বন্ধুর সঙ্গে? দেখ আম্মু…!
আমি কিন্তু সেই ছেলে’কে এখনো পাকা কথা দেইনি, বলেছি,’আমার মেয়ে যে
সিদ্ধান্ত নেবে তাই হবে।” মিম বলল,
– “আমার আপত্তি নেই বাবা! এখন রাখি? নিচে রোল কলিংয়ের জন্য যেতে হবে।”
নাফিম সাহেব স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন,তারপর মিমের সম্মতির ব্যাপারে জানালেন
ইমানের কাছে।ইমান আজ অনেক খুশি,গত দু’দিন ধরে মিলিটারি একাডেমিতে…
ওদের এনগেজমেন্টের আয়োজন চলছে।ইমান এই খুশি সবার সাথে ভাগ করে নিতে
মিলিটারি একাডেমির একদিনের সমস্ত ব্যয় ভার বহন করেছে।
.
রাতে নীলাসা এবং মিমের চার বোন মিলে ওকে সুন্দর করে সাজিয়েছে।মিম যখন গার্লস
কোয়ার্টার থেকে নীলাসার হাত ধরে বেরুলো,তখন খেয়াল করে দেখলো,লাল গালিচা
অডিটোরিয়াম অব্ধি গেছে,তবে ও যখন চোখ তুলে সামনে তাকালো,দেখলো ইমান
মিটিমিটি হাসছে ওকে দেখে,ও সাথে সাথে চোখ সরিয়ে নিলো,ইমান ওর হাত ধরে
অডিটোরিয়াম অব্ধি নিয়ে গেলো ওকে,তারপর হঠাৎ হাঁটু গেড়ে বসে মিমের সামনে
ডায়মন্ড রিং ধরে বললো,
– “will you marry me?” মিমের সমস্ত শরীর যেন ঠাণ্ডা হয়ে গেছে,তবুও ও ধীর কণ্ঠে বলল,
– “হুমম!” সাথে সাথে ইমান ডায়মন্ড রিং টা পরিয়ে দিলো মিমের হাতে।
” মিম কাঁপা কাঁপা হাতে ইমানের হাতে প্লাটিনামের রিং পরিয়ে দিলো।
ইমান নাফিম সাহেব’কে বলল,
– “বাবা! আমি শুধু আপনার মেয়ে টা চেয়েছি আপনার কাছে।
” নাফিম সাহেব হাসলেন,বললেন,
– “তাতে কি? বরং আমার আরো একটা ছেলে হয়েছে।” ইমান হাসলো,
এগিয়ে এসে হঠাৎ করেই চুমু খেলো মিমের দু’হাতে।মেজর
কিয়ান ইমানের হাতে গিটার দিয়ে বলল,
– “আজ আর শুনছি না ভাই! আপনাকে ভাবির জন্য আজ অন্তত
একটা রোমান্টিক গান গাইতে হবে।” ইমান হাসিমুখে গাইতে শুরু করলো,
.
Pehli nazar mein
Kaise jaado kar diya
Tera ban baita hai
Mera jiya
Jaane kya hoga
Kya hoga kya pata
Is pal ko milke
Aa jee le zara
Mein hoon yahan
Tu hai yahan
Meri bahon mein aa
Aa bhi ja
O jaan-e-jaan
Dono jahan
Meri bahon mein aa
Bhool Ja aa
O jaan-e-jaan
Dono jahan
Meri bahon mein aa
Bhool Ja aa
Baby i love u, baby i love you, baby i love you, baby i love you … so..
Baby i love u
Oh i love u
I love u
I love u so
Baby i love u
Har dua mein shamil tera pyaar hai
Bin tere lamha bhi dushwar hai
Dhadhkon ko tujhe se hi darkar hai
Tujhse hai rahtein
Tujhse hai chahtein
Har dua mein shamil tera pyaar hai
Bin tere lamha bhi dushwar hai
Dhadhkon ko tujhe se hi darkar hai
Tujhse hai rahtein
Tujhse hai chahtein
Tu jo mili ek din mujhe
Mein kahin ho gaya lapata
(O jaan-e-jaan
Dono jahan
Meri bahon mein aa
Bhool Ja aa )
(Kar diya Deewana dard-e-Kash ne
Chain cheena isqh ke ehsaas ne
Bekhayali di hai tere pyaas ne
Chaya suroor hai
Kuch to zaroor hai)
Yeh dooriyan
Jeene na de
Hal mera tujhe na pata
(O jaan-e-jaan
Dono jahan
Meri bahon mein aa
Bhool Ja aa)
Baby i love u, ……….so much
Baby i love u
Oh i love u
Baby I love u
I love u…
.
গান শেষে পুরো একাডেমি করতালি মুখরিত হয়ে গেছে,তারপর সবাই মিম’কে
অনুরোধ করলো,মিম বলল,
– “গান কি? কি করে গাইতে হয়? একটু শিখিয়ে দেবেন আমাকে?
” মিমের কথা শুনে সবাই হাসতে লাগলো,তবে ইমান বলল,
.
– “আজ থাক আমার ম্যাম না হয় অন্য কোনোদিন গান গাবে?” কর্নেন রায়হান,
নয়ন,রাজ ওনারা বলতে লাগলেন,
– “বিয়ে হয়নি তাতেই ভাই আমাদের বউ পাগল হয়ে গেছে।” সবার কথা শুনে মিম বেশ
লজ্জা পেলো,তবে ইমান মিম’কে খেতে ডাইনিং এরিয়ার নিয়ে এলো সবার সাথে।
দু’জন আলাদা দাঁড়িয়ে কথা বলছিল,ইমান তখন বললো,
– “গোল্ডেন কালারের শাড়ি টায় হলকা সাজে অনেক সুন্দর লাগছে তোমাকে।” মিম বললো,
– “আপনাকে ও ভালে লাগছে,তবে মনে হচ্ছে আমাকে মাচ্ছেনা আপনার পাশে।” ইমান বললো,
– “এমন বোকাবোকা কথা কে বলেছে তোমাকে? নাজনীন? ওনার কথা ধরছ কেন?
পাত্তা দিচ্ছ কেন ওনাকে?” মিম কিছু বললো না,খেতে বসে গেলো বাবা,মা,বোন,
দুলাভাই,ইমান সহ অন্যান্য অফিসারদের সাথে।
খাওয়া শেষ করে দেখলো,ওর সেই বন্ধু অনলাইনে আছে।ও ঝটপট নিজের সেই ছবি
পাঠালো,ইমান সেই ছবি গুলো দেখে রিপ্লাই দিয়ে বলল,
– “স্পর্শীয়া আজ অনেক সুন্দর লাগছে তোমাকে।” মিম বলল,
– “দেখুন ফাহাদ (ইমান) আমি মিথ্যে বলিনি,আমার আজ এনগেজমেন্ট হয়ে গেছে।
” ফাহাদ ওরফে ইমান বলল,
– “সংসার জীবন সুখের হোক তোমার! আমি কি এখন ফোন করতে পারি তোমার কাছে?
” মিম বললো,
– “নাঃ! আর কখনো আপনি আমাকে ফোন করবেননা,কারণ আমি আপনাকে ভুলতে
চাই এবং সুখে সংসার করতে চাই আমার স্বামীর সাথে।” ইমান কল টা কেটে দেওয়ার আগে বলল,
– “আশ্চর্য! এতো বছর ধরে কথা বলেও তুমি চিনতে পারলেনা আমাকে?
” মিম আনমনে ছিল,কথা গুলো শুনতে পায়নি,
.
তবে ইমানের ঠোঁটের কোণে মৃদু হাসির রেখা ফুটে উঠেছে,কেন যেন নিজেকে
খুব ভাগ্যবান বলে মনে হচ্ছে তার,ভাবতেই পারছেনা মেয়ে টা তাকে এতো ভালো বাসে?
মনেমনে ভাবলো,
– “আচ্ছা মিম যখন জানতে পারবে আমিই ফাহাদ! তখন ওর এক্সপ্রেশন টা
কেমন হবে? যদি রেগে যায়? ছেড়ে চলে যেতে চায় আমাকে? তখন কি হবে?
” এসব ভাবতে ভাবতে সে যেন এক অন্য জগতে চলে গেছে,দেখতে দেখতে এক
বছর পাঁচ মাস কেটে গেছে আর আজ ৮৫ তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদী কোর্সে
আজ ০৭ জন ফিলিস্তিনি অফিসার ক্যাডেট কমিশন লাভ করেছে এবং বাংলাদেশ
মিলিটারি একাডেমি (বিএমএ) এর ৮৫ তম দীর্ঘ মেয়াদী কোর্সের অফিসার ক্যাডেটদের
কমিশন প্রাপ্তি উপলক্ষে আয়োজিত রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ আজ চট্টগ্রামের ভাটিয়ারিস্থ
বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে।গণপ্রজাতন্ত্রী
বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও টেলি কনফারেন্সের
মাধ্যমে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্যারেডের সালাম গ্রহণ করেছে আর
এ কুচকাওয়াজের মাধ্যমে মোট ১১৫ জন বাংলাদেশী,০৭ জন ফিলিস্তিনি এবং ০১ জন শ্রীলংকান
ক্যাডেটসহ দু’জন চায়নিজ সর্বমোট ১২৫ জন ক্যাডেট কমিশন লাভ করেছে।বাংলাদেশ
সেনাবাহিনীতে কমিশন প্রাপ্ত অফিসারগণের মধ্যে ৯০ জন পুরুষ ও ২৫ জন মহিলা
ক্যাডেট রয়েছেন এবং ২৫ জন মহিলা ক্যাডেট এর মধ্যে মিমের নাম টা সবার প্রথমেই আছে।
.
ব্যাটালিয়ন সিনিয়র আন্ডার অফিসার স্পর্শীয়া মিমিয়া অর্থাৎ মিম ৮৫ তম বিএমএ দীর্ঘ মেয়াদী কোর্সে সেরা চৌকস ক্যাডেট বিবেচিত হয়েছে এবং গৌরবমন্ডিত ‘সোর্ড অব অনার’ লাভ করেছে।’ এর পাশাপাশি কোম্পানি জুনিয়র আন্ডার অফিসার ইমরুল হাসান আসিফ সামরিক বিষয়ে শ্রেষ্ঠত্বের জন্য ‘সেনাবাহিনী প্রধান স্বর্ণপদক’ ও অর্জন করেছে প্যারেডে ক্যাডেটগণ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার লক্ষ্যে শপথ গ্রহণ করেছে এবং প্যারেড শেষে তাদের মাতা-পিতা কিংবা অভিভাবকগণ নবীন অফিসারদেরকে আনুষ্ঠানিকভাবে র‌্যাংক-ব্যাজ পরিয়েছে এবং মিম এই ব্যাজ পরার সৌভাগ্য তার বাবা অর্থাৎ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাফিমের হাত থেকে পরার সৌভাগ্য অর্জন করেছে।নাফিম সাহেব মেয়ে’কে ব্যাজ পরাতে গিয়ে কেঁদেই ফেলেছে।ইমান মিম’কে জড়িয়ে ধরে বলল,
– “I am proud of you.” মিম লজ্জা পেয়ে ছিটকে ওর কাছ থেকে দূরে সরে গেছে।”
চলবে,,,

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com