লোভি মেয়ে
মহাখালিতে বিকাশের একটি কাজে গিয়েছিলাম কাজ শেষকরে বাসায় ফিরার সময়,
দেখলাম আমার বন্ধুর এক এক্স আমি দেখেও না দেখার ভান ধরলাম আমি জানি
আমার বন্ধুর সাথে ওর ব্রেকআপ হয়েগেছে। তার পরও মিথিলা আমাকে দেখে ফেলে ঔ সোহান ভাইয়া।
আমার নাম ধরে ডাকাতে থমকে দাড়ালাম এবং তাকিয়ে আমিও বলে উঠলাম আরে মিথিলা কি খবর? তোমার
লেখাপড়া কেমন চলছে….
মিথিলা উত্তর দিল ভালো আপনার কিছর….
অনেকদিন পর দেখা কিছু খাওয়াবেন না?
মুখের উপর না করি কিভাবে….
হ্যা অবশ্যই কি খাবে বল…..
চলুন পাশের রেস্তারাতে বসি ……….সময় আছে আপনার?
না সময় একটু কম তাড়া আছে ।
হ এখন তো তাড়া থাকবোই গার্লফ্রেন্ড এমন করে ডাকলে তো না করতেন না তাই না?
ঠিক আছে বল বসে কথা বলি এভাবে রাস্তার মাঝে না দাড়িয়ে থেকৈ।
রেস্টুরেন্ট এ বসে আমার পকেট ঠান্ডা করতে লাগলো এটা ওটা অর্ডার দিতে লাগলো
খাইতে খাইতে আমার ৭০০ টাকা বিল তুলছে…
বুঝতে পারি আমার বন্ধু ওরে ছাইড়া জানে বেচে গেছে।
ভাইয়া আপনার সাথে সময়টা ভালোই কাটলো ভাইয়া আমার না একটা ড্রেস পছন্দ হইছে কিন্তু আমার কাছে তেমন টাকা নেই।
আমি – বুঝতে পারছি আমার পকেট থেকে আরও কিছু বের করার জন্য ধান্ধা করছে।
আমি বলে উঠলাম যে আমার কাছে তো টাকা নাই ।
যে কয় টাকা আছে তা গাড়ি ভাড়া আর আমার পকেট খবর লাগবে।
লোভি মেয়েটা আমাকে বলে উঠলো কেও যদি আমার ঔ ড্রেসটা টা কিনে দিতো আমি তার একটা উইশ পুরন করতোম।
আমি বুঝতে পারছি মেয়েটা আমাকে কি বুঝাইতেছে……
আমি শুধা মনে মনে চিন্তা করছি ছাইড়া দে বোইন কাইন্দা মরি….
ঠিক আছে মিথিলা আবার দেখা হবে সি ইউ….
ঠিক আছে ভাইয়া সি ইউ কিন্তু আপনার বন্ধকে এগুলা বলবেন না কিন্তু ও জেলাস ফিল করবে...
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com