শহরে রিক্সা চালায় করিম মিয়া
টাঙাইল শহরে রিক্সা চালায় করিম মিয়া।
অতিরিক্ত অর্থের জন্য মাঝে মাঝে রাত
করেও রিক্সা চালায় সে।সেদিন রাত ১২
টা কি ১টা বাজে।রেলওয়ের পাশে রিক্সায় বসে আছে করিম।একটা ট্রেন
এসে থামলো স্টেশনে।একটি মাত্র লোক নামলো ট্রেন থেকে।কোর্ট -প্যান্ট
পরা সাহেব।
করিম:কই যাবেন স্যার?
লোক:ব্যবিস্ট্যান কবরস্থান।
করিম:৬০ টাকা লমু সাহেব।এইখান থিকা অনেক দূর।
লোক:আচ্ছা
করিম:ওঠেন সাহেব……
রিক্সায় উঠে বসে লোকটি।করিম আপন
মনে রিক্সা চালাচ্ছে।চারিদিকে মৃদু বাতাস বইছে।আকাশে চাঁদ উকি দিয়ে
দেখছে তাদের।বাতাসের সাথে হঠাত
বোটকা একটা গন্ধ ভেসে এলো।করিম
পাত্তা না দিয়ে রিক্সা চালাচ্ছে।কবরস্থানে
আসতেই করিম বলল,”আইসা পরসি স্যার।”লোকটি রিক্সা থেকে নামলো।
লোকটি বললো”অপেক্ষা কর”।এই বলে
সে কবরস্থানের ভিতরে প্রবেশ করলো
করিম ইতিমধ্যে একটি বিড়ি ধড়ালো।বিড়ি টানা শেষ হওয়া মাত্র লোকটি কবরস্থান থেকে বেড়িয়ে আসলো।হাতে তার সাদা কাপরে পেচানো কিছু একটা।এসেই লোকটি বলল “আমাকে যেখান থেকে এনেছো
সেখানে নিয়ে যাও।”করিম রিক্সা চালানো শুরু করলো।বাতাসের সাথে গন্ধ্যটা আবার আসলো তার নাকে।কিন্তু এবার একটু বেশি।নিঝুম রাত্রি।কোন সারা-শব্দ নেই।পাতা পড়ার আওয়াজ
টুকুও শোনা যাচ্ছে।এমনি সময় সে শুনতে পেল,হাড় চিবানোর শব্দ।কে যেন হাড় চিবিয়ে খাচ্ছে
আর রাস্তার পাশে ফেলে দিচ্ছে।মনে সংকা দেখা দিল করিম মিয়ার।বস্তির সবচেয়ে সাহসী লোকটাও আজ ভীত।হটাত তার মনে পরে গেলো কবরস্থানের গেটেতো তালা লাগানো থাকে,তাহলে লোকটি
সেখানে ঢুকলো কি করে।সে বুঝতে পারলো সে কিসের খপ্পরে পরেছে।রিক্সা এসে থামলো স্টেশনের সামনে।লোকটি রিক্সা থেকে নামলো।
সে করিমকে বললো,”যা শুনেছিস তা কাওকে বলবিনা”এই বলে লোকটি হাটা শুরু করলো।করিম লক্ষ করলো
লোকটি স্টেশনে না গিয়ে পাশের
ঝোপের দিকে যাচ্ছে।সেখানে গিয়ে লোকটি হাওয়ায় মিলিয়ে গেলো। করিম মিয়া সাহসী ছিল বলে সে সংগা হারায় না।সে বস্তিতে ফিরে যায়।সে সব ঘটনা
তার স্ত্রী কে খুলে বলে।তারপরের দিনই সে রক্তবমি করে
মারা যায়।
অতিরিক্ত অর্থের জন্য মাঝে মাঝে রাত
করেও রিক্সা চালায় সে।সেদিন রাত ১২
টা কি ১টা বাজে।রেলওয়ের পাশে রিক্সায় বসে আছে করিম।একটা ট্রেন
এসে থামলো স্টেশনে।একটি মাত্র লোক নামলো ট্রেন থেকে।কোর্ট -প্যান্ট
পরা সাহেব।
করিম:কই যাবেন স্যার?
লোক:ব্যবিস্ট্যান কবরস্থান।
করিম:৬০ টাকা লমু সাহেব।এইখান থিকা অনেক দূর।
লোক:আচ্ছা
করিম:ওঠেন সাহেব……
রিক্সায় উঠে বসে লোকটি।করিম আপন
মনে রিক্সা চালাচ্ছে।চারিদিকে মৃদু বাতাস বইছে।আকাশে চাঁদ উকি দিয়ে
দেখছে তাদের।বাতাসের সাথে হঠাত
বোটকা একটা গন্ধ ভেসে এলো।করিম
পাত্তা না দিয়ে রিক্সা চালাচ্ছে।কবরস্থানে
আসতেই করিম বলল,”আইসা পরসি স্যার।”লোকটি রিক্সা থেকে নামলো।
লোকটি বললো”অপেক্ষা কর”।এই বলে
সে কবরস্থানের ভিতরে প্রবেশ করলো
করিম ইতিমধ্যে একটি বিড়ি ধড়ালো।বিড়ি টানা শেষ হওয়া মাত্র লোকটি কবরস্থান থেকে বেড়িয়ে আসলো।হাতে তার সাদা কাপরে পেচানো কিছু একটা।এসেই লোকটি বলল “আমাকে যেখান থেকে এনেছো
সেখানে নিয়ে যাও।”করিম রিক্সা চালানো শুরু করলো।বাতাসের সাথে গন্ধ্যটা আবার আসলো তার নাকে।কিন্তু এবার একটু বেশি।নিঝুম রাত্রি।কোন সারা-শব্দ নেই।পাতা পড়ার আওয়াজ
টুকুও শোনা যাচ্ছে।এমনি সময় সে শুনতে পেল,হাড় চিবানোর শব্দ।কে যেন হাড় চিবিয়ে খাচ্ছে
আর রাস্তার পাশে ফেলে দিচ্ছে।মনে সংকা দেখা দিল করিম মিয়ার।বস্তির সবচেয়ে সাহসী লোকটাও আজ ভীত।হটাত তার মনে পরে গেলো কবরস্থানের গেটেতো তালা লাগানো থাকে,তাহলে লোকটি
সেখানে ঢুকলো কি করে।সে বুঝতে পারলো সে কিসের খপ্পরে পরেছে।রিক্সা এসে থামলো স্টেশনের সামনে।লোকটি রিক্সা থেকে নামলো।
সে করিমকে বললো,”যা শুনেছিস তা কাওকে বলবিনা”এই বলে লোকটি হাটা শুরু করলো।করিম লক্ষ করলো
লোকটি স্টেশনে না গিয়ে পাশের
ঝোপের দিকে যাচ্ছে।সেখানে গিয়ে লোকটি হাওয়ায় মিলিয়ে গেলো। করিম মিয়া সাহসী ছিল বলে সে সংগা হারায় না।সে বস্তিতে ফিরে যায়।সে সব ঘটনা
তার স্ত্রী কে খুলে বলে।তারপরের দিনই সে রক্তবমি করে
মারা যায়।
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com