ফ্যামিলি কান্ড
আগে তো মাথায় অদৃশ্য শিং ছিল এখন নাকের উপরে গন্ডারের মত শিং হইছে “।
রাসেল যখন গম্ভীর স্বরে নুপুরের দিকে তাকিয়ে এ কথা গুলো বলল, নুপুর অবাক চোখে তাকিয়ে রইল রাসেলের দিকে। মনে মনে ভাবতে লাগল মানুষ এমন পিশাচ টাইপের হয় কি করে? তারপর বেশ খানিকখন পরে শান্ত স্বরে রাসেলের দিকে তাকিয়ে বলল,
রাসেল যখন গম্ভীর স্বরে নুপুরের দিকে তাকিয়ে এ কথা গুলো বলল, নুপুর অবাক চোখে তাকিয়ে রইল রাসেলের দিকে। মনে মনে ভাবতে লাগল মানুষ এমন পিশাচ টাইপের হয় কি করে? তারপর বেশ খানিকখন পরে শান্ত স্বরে রাসেলের দিকে তাকিয়ে বলল,
.
” আসলে মাথার উপরে যে অদৃশ্য শিং ছিল সেটা দিয়ে গুঁতিয়ে মজা পাচ্ছিলাম না তাই ডাক্তারকে বলে নাকের উপরে পারমানেন্ট শিংয়ের বন্দোবস্ত করেছি। কেমন হয়েছে বলেন তো? ”
এবার অবাক হওয়ার পালা রাসেলের। ভেবেছিল নুপুর দম খেয়ে যাবে তা না হয়ে উল্টো নো বলে ছক্কা হাঁকিয়ে দিল। রাসেল ভ্রু কুঁকড়ে নুপুরের দিকে তাকিয়ে বলল,
___ ” মুখে মুখে তর্ক করার ভাল অভ্যাস করেছিস এই কয়দিনে ঠাটিয়ে দুই চড় মারলে সোজা হয়ে যাবি।”
নুপুর অন্যদিক ফিরে বিড়বিড় করে বলল,
___ ” শুরু করেছে উনি আর চড় মারবে আমাকে!”
___ ” কিছু বলতেছিস নাকি?”।
রাসেল গলা লম্বা করে নুপুরের মুখের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করল। এর মধ্যেই হাওয়া বেগম নাস্তার ট্রে নিয়ে হাজির। মিলি আর জিমি এতক্ষন বসে বসে নুপুর আর রাসেলের ঝগড়ার ধরন দেখে মুখ টিপে টিপে হাসছিল। হাওয়া বেগম এসেই রাসেলের দিকে তাকিয়ে বললেন,
____ ” নেও বাবা খেয়ে নেও। দেখো না আমার হইছে যত জ্বালা এই নুপুরটারে নিয়ে। কিচ্ছু খায় না, এত বড় ধিঙি মেয়েকে কি বকে খাওয়ানো যায়?”
নুপুর বিছানায় শুয়ে মনে মনে প্রমোদ গুনলো। রাসেলের কানে গেছে যে ও খায় না এবার খবর আছে। ওদিকে মিলিও তার মায়ের সাথে সায় দিল,
” আসলে মাথার উপরে যে অদৃশ্য শিং ছিল সেটা দিয়ে গুঁতিয়ে মজা পাচ্ছিলাম না তাই ডাক্তারকে বলে নাকের উপরে পারমানেন্ট শিংয়ের বন্দোবস্ত করেছি। কেমন হয়েছে বলেন তো? ”
এবার অবাক হওয়ার পালা রাসেলের। ভেবেছিল নুপুর দম খেয়ে যাবে তা না হয়ে উল্টো নো বলে ছক্কা হাঁকিয়ে দিল। রাসেল ভ্রু কুঁকড়ে নুপুরের দিকে তাকিয়ে বলল,
___ ” মুখে মুখে তর্ক করার ভাল অভ্যাস করেছিস এই কয়দিনে ঠাটিয়ে দুই চড় মারলে সোজা হয়ে যাবি।”
নুপুর অন্যদিক ফিরে বিড়বিড় করে বলল,
___ ” শুরু করেছে উনি আর চড় মারবে আমাকে!”
___ ” কিছু বলতেছিস নাকি?”।
রাসেল গলা লম্বা করে নুপুরের মুখের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করল। এর মধ্যেই হাওয়া বেগম নাস্তার ট্রে নিয়ে হাজির। মিলি আর জিমি এতক্ষন বসে বসে নুপুর আর রাসেলের ঝগড়ার ধরন দেখে মুখ টিপে টিপে হাসছিল। হাওয়া বেগম এসেই রাসেলের দিকে তাকিয়ে বললেন,
____ ” নেও বাবা খেয়ে নেও। দেখো না আমার হইছে যত জ্বালা এই নুপুরটারে নিয়ে। কিচ্ছু খায় না, এত বড় ধিঙি মেয়েকে কি বকে খাওয়ানো যায়?”
নুপুর বিছানায় শুয়ে মনে মনে প্রমোদ গুনলো। রাসেলের কানে গেছে যে ও খায় না এবার খবর আছে। ওদিকে মিলিও তার মায়ের সাথে সায় দিল,
.
___ ” হ্যাঁ ভাইয়া আপু টোটালি কিছু খায় না। ”
___ ” সকালে যে কলা গুলো খেয়েছিলাম ওটা কি ভুলে গেছিস।”
নুপুর আর সহ্য করতে না পেরে বলেই দিল। রাসেল তখন অগ্নিদৃষ্টি নিয়ে চা খাচ্ছে আর নুপুরের দিকে তাকিয়ে আছে। হাওয়া বেগমের দিকে তাকিয়ে নিজেকে শান্ত করে নুপুরের দিকে তাকিয়ে বলল,
___ ” না খেলে চলবে কি করে খেয়ে নিস ঠিক ঠাক মত।”
আর কথা না বাড়িয়েই চায়ের কাপটা রেখে উঠে দাঁড়ালো রাসেল। নুপুরের দিকে না তাকিয়েই হাওয়া বেগমকে বলল,
___ ” আন্টি সন্ধ্যা হতে চলল এখন আমি আসি “।
___ ” ও কি কথা রাসেল রাতে খেয়ে যাও। জয়ের সাথেও তো দেখা করলে না।”
হাওয়া বেগম বলল। নুপুর মনে মনে প্রমোদ গুনতে গুনতে ভাবল, যাচ্ছে তো যাক আটকাচ্ছে কেন। এখানে থাকলে নির্ঘাত বাটাম দেবে। রাসেল কোন কথা না বলে রুম থেকে বেরিয়ে গেল সোজা। হাওয়া বেগমও ট্রেতে কাপ পিরিচ গুলো উঠিয়ে নিয়ে বিদায় হলেন। উনি বেরিয়ে যেতেই জিমি মিলির দিকে তাকিয়ে বলল
___ ” আচ্ছা জিমি একটা কথা বল তো নুপাপু রাসেল ভাইয়ারে এত বাঘের মত ভয় পায় কেন? ”
নুপুর দাঁত কিড়মিড় করে বলল,
___ ” এখান থেকে যা কিন্তু না হলে চড়িয়ে দাঁত ফেলে দেবো।”
মিলি ট্রাফিক পুলিশের মত হাঁত উঠিয়ে থামিয়ে বলল,
___ ” নুপাপু ছোটদের কাজই প্রশ্ন করা। জিমি পিচ্চি তাই প্রশ্ন করছে। তবে আপু আমি কিন্তু জিমিরে এখনও বলি নাই যে রাসেল ভাইয়া তোমারে কান মলা দিছিল তারপর থেকে তুমি তারে বাঘের মত ভয় পাও।”
নুপুরের চোখে পানি আসার জোগাড় প্রায়। এমন দুই একটা বোন থাকলে তার জন্য শত্রুর কি প্রয়োজন। তার উপরে ওর আবার এক হালি বোন আছে জীবনে আর লাগে কি। জিমি ফ্যাঁচফ্যাঁচ করে হাসতে হাসতে প্রশ্ন করল,
___ ” নুপাপু তোরে ভাইয়া কান মলা দিছিল…… “।
নুপুর এবার চোখ গরম করে বলল,
___ ” হ্যাঁ ভাইয়া আপু টোটালি কিছু খায় না। ”
___ ” সকালে যে কলা গুলো খেয়েছিলাম ওটা কি ভুলে গেছিস।”
নুপুর আর সহ্য করতে না পেরে বলেই দিল। রাসেল তখন অগ্নিদৃষ্টি নিয়ে চা খাচ্ছে আর নুপুরের দিকে তাকিয়ে আছে। হাওয়া বেগমের দিকে তাকিয়ে নিজেকে শান্ত করে নুপুরের দিকে তাকিয়ে বলল,
___ ” না খেলে চলবে কি করে খেয়ে নিস ঠিক ঠাক মত।”
আর কথা না বাড়িয়েই চায়ের কাপটা রেখে উঠে দাঁড়ালো রাসেল। নুপুরের দিকে না তাকিয়েই হাওয়া বেগমকে বলল,
___ ” আন্টি সন্ধ্যা হতে চলল এখন আমি আসি “।
___ ” ও কি কথা রাসেল রাতে খেয়ে যাও। জয়ের সাথেও তো দেখা করলে না।”
হাওয়া বেগম বলল। নুপুর মনে মনে প্রমোদ গুনতে গুনতে ভাবল, যাচ্ছে তো যাক আটকাচ্ছে কেন। এখানে থাকলে নির্ঘাত বাটাম দেবে। রাসেল কোন কথা না বলে রুম থেকে বেরিয়ে গেল সোজা। হাওয়া বেগমও ট্রেতে কাপ পিরিচ গুলো উঠিয়ে নিয়ে বিদায় হলেন। উনি বেরিয়ে যেতেই জিমি মিলির দিকে তাকিয়ে বলল
___ ” আচ্ছা জিমি একটা কথা বল তো নুপাপু রাসেল ভাইয়ারে এত বাঘের মত ভয় পায় কেন? ”
নুপুর দাঁত কিড়মিড় করে বলল,
___ ” এখান থেকে যা কিন্তু না হলে চড়িয়ে দাঁত ফেলে দেবো।”
মিলি ট্রাফিক পুলিশের মত হাঁত উঠিয়ে থামিয়ে বলল,
___ ” নুপাপু ছোটদের কাজই প্রশ্ন করা। জিমি পিচ্চি তাই প্রশ্ন করছে। তবে আপু আমি কিন্তু জিমিরে এখনও বলি নাই যে রাসেল ভাইয়া তোমারে কান মলা দিছিল তারপর থেকে তুমি তারে বাঘের মত ভয় পাও।”
নুপুরের চোখে পানি আসার জোগাড় প্রায়। এমন দুই একটা বোন থাকলে তার জন্য শত্রুর কি প্রয়োজন। তার উপরে ওর আবার এক হালি বোন আছে জীবনে আর লাগে কি। জিমি ফ্যাঁচফ্যাঁচ করে হাসতে হাসতে প্রশ্ন করল,
___ ” নুপাপু তোরে ভাইয়া কান মলা দিছিল…… “।
নুপুর এবার চোখ গরম করে বলল,
.
____ ” দুই মিনিট সময় দিলাম রুম থেকে ভ্যানিশ হয়ে যা তা না হলে সোজা খালার কাছে বিচার দেবো।”
মিলি আর জিমি চোখে মুখে বিরক্তির ছাপ এনে বিছানা থেকে নেমে গেল। নুপুরের দিকে ফিরে জিমি বলল,
___ ” কিছু না পারলে খালি খালামনির লেজ ধরে টানো। ”
___ ” ওই জিমি তুই আমার আম্মারে বান্দর কইলি কেন”?
মিলি বিশাল এক হুংকার দিয়ে জিমির চুল ধরে হ্যাঁচকা টান দিল। জিমি এবার দুহাতে দিয়ে মিলির চুল খাঁমচে ধরে বলল,
___ ” কই আমি খালামনিরে বান্দর কইছি। ওই শয়তানের নানী কই ক আর শুনছ কলা। আজকে তোরে টাক বানাইয়া দিমু। ”
এই বলে জিমি প্রায় মিলির চুল ধরে ঝুলেই পড়ল। পিছন থেকে নুমা এসে হাজির। ও এই পাঁচ বোনের সবার বড়। এসেই মিলি জিমি দুইটারেই ঠাস করে দুই থাপ্পড় দিল। হঠাৎ পেছন থেকে মাইর আসায় দুজনেই বুঝতে পারল না হইছেটা কি। পিছনে ঘুরেই নুমাকে দেখে দুজনেই একদম ঠান্ডা হয়ে গেল। এর পর শুরু হল বিচারের মিছিল। জিমি মিলি কেউ কাউকে কথা বলতে না দিয়েই নুমার কাছে অঝোরে বিচার দিয়ে যাচ্ছে। নুমা দিক দিশা না পেয়ে নুপুরের কাছে জিজ্ঞাসা করল,
____ ” কি রে নুপুর শুরুটা করেছে কে? ”
___ ” দুইটাই এক ডালের বানর, কেউ কারো চেয়ে কম না “।
এটুকু বলেই নুপুর চোখ বন্ধ করল। নুমা এবার মিলি জিমির দিকে ফিরে কিছু বলবে তার আগেই দুটো এন ছুটে পগারপার। নুমার থেকে নিরাপদ দূরত্বে এসে জিমি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,
____ ” দেখেছিস মিলি নুপাপু সব সময় শয়তানী মার্কা চাল চালে।”
___ ” চিন্তা করিস না শোধ নিয়ে নেব। অপারেশন হইছে তো তাই ছেড়ে দিলাম চান্দুরে।”
মিলি হাঁটুতে হাত বাঁধিয়ে জিরাতে জিরাতে বলল।
____ ” দুই মিনিট সময় দিলাম রুম থেকে ভ্যানিশ হয়ে যা তা না হলে সোজা খালার কাছে বিচার দেবো।”
মিলি আর জিমি চোখে মুখে বিরক্তির ছাপ এনে বিছানা থেকে নেমে গেল। নুপুরের দিকে ফিরে জিমি বলল,
___ ” কিছু না পারলে খালি খালামনির লেজ ধরে টানো। ”
___ ” ওই জিমি তুই আমার আম্মারে বান্দর কইলি কেন”?
মিলি বিশাল এক হুংকার দিয়ে জিমির চুল ধরে হ্যাঁচকা টান দিল। জিমি এবার দুহাতে দিয়ে মিলির চুল খাঁমচে ধরে বলল,
___ ” কই আমি খালামনিরে বান্দর কইছি। ওই শয়তানের নানী কই ক আর শুনছ কলা। আজকে তোরে টাক বানাইয়া দিমু। ”
এই বলে জিমি প্রায় মিলির চুল ধরে ঝুলেই পড়ল। পিছন থেকে নুমা এসে হাজির। ও এই পাঁচ বোনের সবার বড়। এসেই মিলি জিমি দুইটারেই ঠাস করে দুই থাপ্পড় দিল। হঠাৎ পেছন থেকে মাইর আসায় দুজনেই বুঝতে পারল না হইছেটা কি। পিছনে ঘুরেই নুমাকে দেখে দুজনেই একদম ঠান্ডা হয়ে গেল। এর পর শুরু হল বিচারের মিছিল। জিমি মিলি কেউ কাউকে কথা বলতে না দিয়েই নুমার কাছে অঝোরে বিচার দিয়ে যাচ্ছে। নুমা দিক দিশা না পেয়ে নুপুরের কাছে জিজ্ঞাসা করল,
____ ” কি রে নুপুর শুরুটা করেছে কে? ”
___ ” দুইটাই এক ডালের বানর, কেউ কারো চেয়ে কম না “।
এটুকু বলেই নুপুর চোখ বন্ধ করল। নুমা এবার মিলি জিমির দিকে ফিরে কিছু বলবে তার আগেই দুটো এন ছুটে পগারপার। নুমার থেকে নিরাপদ দূরত্বে এসে জিমি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,
____ ” দেখেছিস মিলি নুপাপু সব সময় শয়তানী মার্কা চাল চালে।”
___ ” চিন্তা করিস না শোধ নিয়ে নেব। অপারেশন হইছে তো তাই ছেড়ে দিলাম চান্দুরে।”
মিলি হাঁটুতে হাত বাঁধিয়ে জিরাতে জিরাতে বলল।
.
রাসেলের মেজাজ যখন খুব খারাপ থাকে তখন পা টেবিলের উপরে উঠিয়ে অনর্গল নাড়াতে থাকে।
নুপুরকে দেখে আসার পর থেকেই রাসেলের মেজাজ সেই পরিমানের খারাপ।
যখন থেকে শুনেছে মেয়েটা খায় না তখন থেকে আরো জিদ লাগছে।
ধাঁড়ি মেয়েটাকে বাচ্চাদের মত করে খাওয়াবে কে?
রাসেলের ছোট বোন ফৌজিয়া যখন রুমে ঢুকে দেখলো তার ভাইয়ের
চোখ মুখ থমথমে মনে মনে চিন্তা করতে লাগল সারাদিন ও করেছে কি কি।
মাথা ঝুলিয়ে মনে মনে হিসাব করতে করতে হঠাৎ মুখ ফসকে জোরেই বলে ফেলল,
___ ” এমন তো কিছুই করি নাই যে দাদা ভাই আমার উপরে ক্ষেপবে “।
ফৌজিয়ার কথার শব্দ শুনে রাসেল ওর দিকে তাকাতেই ফৌজিয়া জিব কাটল।
___ ” এমন তো কিছুই করি নাই যে দাদা ভাই আমার উপরে ক্ষেপবে “।
ফৌজিয়ার কথার শব্দ শুনে রাসেল ওর দিকে তাকাতেই ফৌজিয়া জিব কাটল।
ইসস মনে মনে বলতে যেয়ে জোরে বলে ফেলেছে।
বিশাল এক ঢোঁক গিলে রাসেলের দিকে তাকিয়ে জোর করে হাসার ট্রাই করল৷ তারপর বলল,
___ ” দাদা ভাই তোমার জন্য চা এনেছি।”
___ ” টেবিলের উপরে রেখে যা।”
থমথমে গলায় রাসেল উওর দিল। ফৌজিয়া চায়ের কাপ টেবিলে রাখতেই হন্তদন্ত হয়ে ঘরে ঢুকলো…
___ ” দাদা ভাই তোমার জন্য চা এনেছি।”
___ ” টেবিলের উপরে রেখে যা।”
থমথমে গলায় রাসেল উওর দিল। ফৌজিয়া চায়ের কাপ টেবিলে রাখতেই হন্তদন্ত হয়ে ঘরে ঢুকলো…
.
চলবে…
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com