গল্পঃ বেষ্টফ্রেন্ড যখন বউ | লেখক - পলাশ ইসলাম | পর্ব-২
পরের দিন সকালে অফিসে গিয়ে,,,,
,
অবাক হয়ে গেলাম নিশি আমাকে তার রুমে ডাকলো তারপর বলল
,
নিশিঃ তুমি আমার সাথে কাজ করবা আর ওইটা তোমার কাজের জায়গা।
,
নিশির রুমেই আমার কাজ করার জায়গা আমি বললাম
,
আমিঃ আমি এখানে কাজ করব কেন আর কোন জায়গা নাই নাকি।
,
নিশিঃ হা আছে তোবে তোমাকে এখানেই কাজ করতে হবে।
,
আমিঃ আমি পারব না।
,
নিশিঃ এখানে আমার কথাই হবে।
,
আমিঃ এহ আগে তারিয়ে দিত এখন আমাকে কাছে টানতে চায়। মনে মনে
,
নিশিঃ কি হল দাঁড়িয়ে আছো কেন এই যে এই ফাইল গুলো নেও আর এখানে আসো আমি কাজ বুঝিয়ে দিচ্ছি।
,
আমি কিছু বললাম না কাজ বুঝে আমার জায়গায় গিয়ে বসে কাজ করতেছি।
,
হঠাৎ চোখ উঠিয়ে নিশির দিকে দেখলাম আমার দিকে এক ধেনে তাকিয়ে আছে।
,
দূর আমার বিরক্ত লাগছে বলে তাই বলল
,
আমিঃ এই যে ম্যাম চোখটা সরান আমার কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে।
,
নিশিঃ সরাব না কি করবা তুমি।
,
আমিঃ কিছুই করব না কাজে ভুল হলে আমাকে দায়ি করতে পারবেন না।
,
নিশিঃ আরে সেটা পরে দেখা যাবে
,
আমিঃ দূর কথা বলাই ভুল হয়েছে আমার।
,
আবার কাজে মনযোগ দিলাম।
,
কাজ করতে করতে কখন যে দুপুর হয়ে গেছে বুঝিনি এখনো কাজ করতেছি।
,
একটু পর নিশি এসে বলল
,
নিশিঃ কি হল তুমি এখনো কাজ করছ খেয়ে তারপর কাজ কর।
,
আমিঃ না আর একটা ফাইল আছে তার অল্প কিছু কাজ বাকি আছে ওইটা কম্পিলিট করে যাব।
,
নিশিঃ আরে না না চল এখনি।
,
আমিঃ আগের মত করছেন কেন। আমাকে আবার মায়ায় জড়াতে চান কিন্তু সেটা আর সম্ভব না।
,
নিশিঃ আমি কেন তোমাকে মায়ায় জড়াতে যাব।
,
আমিঃ তাহলে এত জোর করবেন না আপনার মত আপনি চলেন আমার মত আমি।
,
নিশিঃ তুমি আমার কাছ থেকে ছাড়া পাবা না। মনে মনে।
,
তারপর নিশি কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে থেকে চলে গেল আর আমি কাজ শেষ করে ফাইল গুলো ওর টেবিলের উপরে রেখে দুপুরের খাবার খেতে চলে গেলাম।
,
খাওয়ার টেবিলে বসে আছি তখনি বাচালটা কোথা থেকে যেন এসে বলল
,
নিলাদ্রঃ কেমন আছেন ভাই।
,
আমিঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো আপনি।
,
নিলাদ্রঃ আমিও খাবার খেয়েছেন নাকি খাবেন।
,
আমিঃ মাত্রই আসলাম।
,
নিলাদ্রঃ আচ্ছা আমরা কি ফ্রেন্ড হতে পারি।
,
আমিঃ (সালা তুই আমার সাথে ফ্রেন্ড করবি তোর কথার জালায় থাকতাম পারিনা তোরে ত মন চায় পাছায় লাথি মেরে উগান্ডা পাঠিয়ে দেই)
কেন নয় আজ থেকে আমরা ফ্রেন্ড আচ্ছা তুই খ্রেয়েছিস।
,
নিলাদ্রঃ হা এখন আমি যাই তুই খা।
,
আমিঃ (তুই গেলেই বাচি যা এখান থেকে ভাগ)ওকে যা।
,
আমি খাওয়া শুরু করলাম খেয়ে একটু বসে আছি হঠাৎ একটা মেয়ে এসে বলে
,
মেয়েঃ কেমন আছেন।
,
আমিঃ জি আলহামদুলিল্লাহ আপনি।
,
মেয়েঃ আমিও আপনার নাম কি।
,
আমিঃ তুহিন।আপনি।
,
মেয়েঃ আমি নিলা।
,
আমিঃ আচ্ছা এখন যাই।( এক ভাইরাসের জালায় বাচি না আর এক ভাইরাস এসে হাজির আল্লাহ বাচাও)
,
তারপর সেখান থেকে তারাতারি কাজের জায়গায় এসে পরলাম।
,
সেখানে এসে দেখি যে নিশি আগে থেকেই বসে আছে।আর রেগে আছে মনে হয়
,
আমি গিয়ে বললাম।
,
আমিঃ ম্যাম ফাইল গুলো এই যে।
,
দেখিয়ে দিয়ে।
,
নিশি চেয়ার থেকে উঠে আমার কলার ধরে বলল
,
নিশিঃ ওই তোর ওই মেয়ের সাথে এত কথা কিসের।
,
আমিঃ আমি আবার কই বললাম সেই ত এসে বলল আর আমি অন্য কোন মেয়ের সাথে কথা বললে আপনার সমস্যা কি।
,
নিশিঃ কিছু না তুই আর কোন মেয়ের সাথে কথা বলবি না।
,
তারপর আমি আর কোন কথা বললাম না কাজ করে।
,
বাসায় আসার জন্য রিকশা পাচ্ছি না
,
তখনি
,
,
,
চলবে....!
,
অবাক হয়ে গেলাম নিশি আমাকে তার রুমে ডাকলো তারপর বলল
,
নিশিঃ তুমি আমার সাথে কাজ করবা আর ওইটা তোমার কাজের জায়গা।
,
নিশির রুমেই আমার কাজ করার জায়গা আমি বললাম
,
আমিঃ আমি এখানে কাজ করব কেন আর কোন জায়গা নাই নাকি।
,
নিশিঃ হা আছে তোবে তোমাকে এখানেই কাজ করতে হবে।
,
আমিঃ আমি পারব না।
,
নিশিঃ এখানে আমার কথাই হবে।
,
আমিঃ এহ আগে তারিয়ে দিত এখন আমাকে কাছে টানতে চায়। মনে মনে
,
নিশিঃ কি হল দাঁড়িয়ে আছো কেন এই যে এই ফাইল গুলো নেও আর এখানে আসো আমি কাজ বুঝিয়ে দিচ্ছি।
,
আমি কিছু বললাম না কাজ বুঝে আমার জায়গায় গিয়ে বসে কাজ করতেছি।
,
হঠাৎ চোখ উঠিয়ে নিশির দিকে দেখলাম আমার দিকে এক ধেনে তাকিয়ে আছে।
,
দূর আমার বিরক্ত লাগছে বলে তাই বলল
,
আমিঃ এই যে ম্যাম চোখটা সরান আমার কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে।
,
নিশিঃ সরাব না কি করবা তুমি।
,
আমিঃ কিছুই করব না কাজে ভুল হলে আমাকে দায়ি করতে পারবেন না।
,
নিশিঃ আরে সেটা পরে দেখা যাবে
,
আমিঃ দূর কথা বলাই ভুল হয়েছে আমার।
,
আবার কাজে মনযোগ দিলাম।
,
কাজ করতে করতে কখন যে দুপুর হয়ে গেছে বুঝিনি এখনো কাজ করতেছি।
,
একটু পর নিশি এসে বলল
,
নিশিঃ কি হল তুমি এখনো কাজ করছ খেয়ে তারপর কাজ কর।
,
আমিঃ না আর একটা ফাইল আছে তার অল্প কিছু কাজ বাকি আছে ওইটা কম্পিলিট করে যাব।
,
নিশিঃ আরে না না চল এখনি।
,
আমিঃ আগের মত করছেন কেন। আমাকে আবার মায়ায় জড়াতে চান কিন্তু সেটা আর সম্ভব না।
,
নিশিঃ আমি কেন তোমাকে মায়ায় জড়াতে যাব।
,
আমিঃ তাহলে এত জোর করবেন না আপনার মত আপনি চলেন আমার মত আমি।
,
নিশিঃ তুমি আমার কাছ থেকে ছাড়া পাবা না। মনে মনে।
,
তারপর নিশি কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে থেকে চলে গেল আর আমি কাজ শেষ করে ফাইল গুলো ওর টেবিলের উপরে রেখে দুপুরের খাবার খেতে চলে গেলাম।
,
খাওয়ার টেবিলে বসে আছি তখনি বাচালটা কোথা থেকে যেন এসে বলল
,
নিলাদ্রঃ কেমন আছেন ভাই।
,
আমিঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো আপনি।
,
নিলাদ্রঃ আমিও খাবার খেয়েছেন নাকি খাবেন।
,
আমিঃ মাত্রই আসলাম।
,
নিলাদ্রঃ আচ্ছা আমরা কি ফ্রেন্ড হতে পারি।
,
আমিঃ (সালা তুই আমার সাথে ফ্রেন্ড করবি তোর কথার জালায় থাকতাম পারিনা তোরে ত মন চায় পাছায় লাথি মেরে উগান্ডা পাঠিয়ে দেই)
কেন নয় আজ থেকে আমরা ফ্রেন্ড আচ্ছা তুই খ্রেয়েছিস।
,
নিলাদ্রঃ হা এখন আমি যাই তুই খা।
,
আমিঃ (তুই গেলেই বাচি যা এখান থেকে ভাগ)ওকে যা।
,
আমি খাওয়া শুরু করলাম খেয়ে একটু বসে আছি হঠাৎ একটা মেয়ে এসে বলে
,
মেয়েঃ কেমন আছেন।
,
আমিঃ জি আলহামদুলিল্লাহ আপনি।
,
মেয়েঃ আমিও আপনার নাম কি।
,
আমিঃ তুহিন।আপনি।
,
মেয়েঃ আমি নিলা।
,
আমিঃ আচ্ছা এখন যাই।( এক ভাইরাসের জালায় বাচি না আর এক ভাইরাস এসে হাজির আল্লাহ বাচাও)
,
তারপর সেখান থেকে তারাতারি কাজের জায়গায় এসে পরলাম।
,
সেখানে এসে দেখি যে নিশি আগে থেকেই বসে আছে।আর রেগে আছে মনে হয়
,
আমি গিয়ে বললাম।
,
আমিঃ ম্যাম ফাইল গুলো এই যে।
,
দেখিয়ে দিয়ে।
,
নিশি চেয়ার থেকে উঠে আমার কলার ধরে বলল
,
নিশিঃ ওই তোর ওই মেয়ের সাথে এত কথা কিসের।
,
আমিঃ আমি আবার কই বললাম সেই ত এসে বলল আর আমি অন্য কোন মেয়ের সাথে কথা বললে আপনার সমস্যা কি।
,
নিশিঃ কিছু না তুই আর কোন মেয়ের সাথে কথা বলবি না।
,
তারপর আমি আর কোন কথা বললাম না কাজ করে।
,
বাসায় আসার জন্য রিকশা পাচ্ছি না
,
তখনি
,
,
,
চলবে....!
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com