গল্পঃ বেষ্টফ্রেন্ড যখন বউ | লেখক- পলাশ ইসলাম | পর্ব -৩
তখন নিশি গাড়ি নিয়ে হাজির হয়ে বলল
,
নিশিঃ গাড়িতে উঠো।
,
আমিঃ না ম্যাম আপনি যান আমি রিকশা নিয়ে চলে যাব।
,
নিশিঃ উঠতে বলছি না।
,
আমিঃ সরি আমি যেতে পারব না।
,
তখন দেখলাম একটা রিকশা যাচ্ছে তখন আমি রিকশা করে চলে যাই।
,
কিছু দূর যাওয়ার পর হঠাৎ রাস্তার পাশ থেকে কোন মেয়ের আওয়াজ আসছে তাই আমি রিকশাওয়ালা মামাকে বললাম
,
আমিঃ মামা দাড়াও কোন আওয়াজ শুনতে পাচ্ছ।
,
রিকশাওয়ালাঃ হ মামা ওই জোপের মধ্যে থেকে আসছে।
,
আমিঃ মামা চল ত মনে হয় কেউ বিপদে পরছে।
,
রিকশাওয়ালাঃ হা চল
,
যাওয়ার পর দেখলাম ২ টা ছেলে একটা মেয়ের সাথে জোড়াজুরি করছে।
,
আমি বললাম
,
আমিঃ এই এই ছাড় মেয়েটাকে।
,
যখন সবাই পিছনে ফিরল তখন আমার রাগটা পুর সীমা অতিক্রম করে ফেল্ল।
,
দৌড়ে গিয়ে দিলাম এক লাথি। কেন না এদের জন্যি আমার আর নিশির সম্পর্কটা ভাঙ্গছে।
,
ওহ গল্পের নাইকা হচ্ছে শারমিন আক্তার নিশি।সে এখন তার বাবার অফিসের বস। তা ত জানেন ই।
,
তারপর সিয়াম আর রকি বলল
,
তুই এখানে।
,
আমিঃ তার মানে মনে আছে আমার কথা।
,
সিয়ামঃ কি ভাবে ভুলি তোকে প্লান করে কলেজ থেকে বার করেছি ত আমরাই হাহাহা।
,
আমিঃ হাহাহাহা কেন করেছিলি সেটা আমি জানতে চাই না এখন যা করব তা শুধু দেখ দিলাম একটা লাথি।
,
তারপর রিকশাওয়ালা মামাও শুরু হয়ে গেল।
,
অনেকক্ষন মেরে পরে রিকশাওয়ালা মামা আমাকে থামালো বলল
,
রিকশাওয়ালাঃ আরে আরে মরে যাবে ত ছাড় ছাড়।
,
আমিঃ ওকে ত মেরেই ফেলব।
,
তারপর আমি থামলাম পুলিশকে কল দিলাম সাথে নিশিকেও কারন সে জানোক যে আমার আর ওর সম্পর্কে কে কাটা ছিল।
,
কিছুক্ষন পর চলে আসলো আর বলল
,
নিশিঃ তুই আর ঠিক হলি না এই মেয়ের সাথে আজকেও।
,
আমিঃ ওই চুপ কিছু না জেনে কোন কথা বলবি না আগে ওর কথা শুন।
,
ও হে মেয়েটার নাম নিলাশা। তারপর নিলাশা নিশিকে সব কিছু বলে দিল। কেন কিভাবে কি কি করছে কে কে ছিল।আর সব চাইতে খারাপ লাগলো যে ওর খালাত ভাইও জড়িত ছিল।
,
তারপর আমি আর দাড়ালাম না রিকশাওয়ালা মামাকে বললাম
,
আমিঃ মামা চল
,
নিশিঃ শুনো।
,
আমিঃ মামা তুমি যাও।
,
তারপর চলে আসলাম সেখান থেকে আর মনে মনে ভাবছি একনো ওর মনে সন্ধ্যেহ রয়েই গেল।সে সব জানতো যে আমি কেমন কিন্তু তারপর ও আমাকে বিশ্বাস করে নি।
,
তারপর বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি নিশি অনেক গুলা কল দিয়েছে। তারপর গল্প লিখতে শুরু করলাম। এর মধ্যে নিশি অনেকবার কল দিয়েছে কিন্তু আমি ধরি নি।
,
তারপর খাওয়া-দাওয়া করে ঘুমিয়ে পরলাম
,
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফোনটা হাতে নিয়ে দেখি নিশি অনেকবার কল দিয়েছে ধরিনি।
,
তারপর নাস্তা করে চলে গেলাম অফিসে গিয়ে দাড়াতেই পিয়ন বলল
,
পিয়নঃ স্যার ম্যাম আপনাকে তারাতারি ওনার রুমে যেতে বলছে।
,
আমিঃ হু।
,
তারপর রুমে গিয়ে আমি বলল
,
আমিঃ ম্যাম কি করতে পারি আপনার জন্য।
,
নিশিঃ তুমি আমার কল ধরনি কেন।
,
আমিঃ ম্যাম অফিসের কোন কাজ থাকলে বলেন নয় ত আমি গেলাম।
,
নিশিঃ আমি যা বলছি তার উওর দেও।
,
আমিঃ অফিসের সময় আমি আপনার সাথে কাজ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে কথা বলব না।
,
নিশি শুধু চেয়ে আছে তাই আমি সেখান থেকে চলে আসলাম।এসে কাজ করতে লাগলাম।
,
কাজ করে দুপুরের খাওয়ার জন্য গেলাম গিয়ে দেখি সবাই সিটে বসে খাচ্ছে কোন জায়গা নেই বসার শুধু মাত্র নিশির সিটে একটা চেয়ার খালি আছে কিন্তু সেখানে বসা যাবে না।
,
কিন্তু আমার এমন অবস্থা দেখে নিশি আমাকে ডাক দিল।
,
নিশিঃ এখানে বস।
,
আমিঃ না থাক আমি পরে খেয়ে নিব।
,
নিশিঃ তোমাকে এখানে আসতে বলছি না।
,
এতক্ষন সবাই আমাদের দিকে তাকিয়ে ছিল কি হচ্ছে তাই বুঝার চেষ্টা করছে সবাই।
,
এখন না গেলে এই মেয়ে কিছু একটা করবে তাই গেলাম খেতে।
,
খাবার খাচ্ছিলাম এমন সময়।
,
,
,চলবে।
,
নিশিঃ গাড়িতে উঠো।
,
আমিঃ না ম্যাম আপনি যান আমি রিকশা নিয়ে চলে যাব।
,
নিশিঃ উঠতে বলছি না।
,
আমিঃ সরি আমি যেতে পারব না।
,
তখন দেখলাম একটা রিকশা যাচ্ছে তখন আমি রিকশা করে চলে যাই।
,
কিছু দূর যাওয়ার পর হঠাৎ রাস্তার পাশ থেকে কোন মেয়ের আওয়াজ আসছে তাই আমি রিকশাওয়ালা মামাকে বললাম
,
আমিঃ মামা দাড়াও কোন আওয়াজ শুনতে পাচ্ছ।
,
রিকশাওয়ালাঃ হ মামা ওই জোপের মধ্যে থেকে আসছে।
,
আমিঃ মামা চল ত মনে হয় কেউ বিপদে পরছে।
,
রিকশাওয়ালাঃ হা চল
,
যাওয়ার পর দেখলাম ২ টা ছেলে একটা মেয়ের সাথে জোড়াজুরি করছে।
,
আমি বললাম
,
আমিঃ এই এই ছাড় মেয়েটাকে।
,
যখন সবাই পিছনে ফিরল তখন আমার রাগটা পুর সীমা অতিক্রম করে ফেল্ল।
,
দৌড়ে গিয়ে দিলাম এক লাথি। কেন না এদের জন্যি আমার আর নিশির সম্পর্কটা ভাঙ্গছে।
,
ওহ গল্পের নাইকা হচ্ছে শারমিন আক্তার নিশি।সে এখন তার বাবার অফিসের বস। তা ত জানেন ই।
,
তারপর সিয়াম আর রকি বলল
,
তুই এখানে।
,
আমিঃ তার মানে মনে আছে আমার কথা।
,
সিয়ামঃ কি ভাবে ভুলি তোকে প্লান করে কলেজ থেকে বার করেছি ত আমরাই হাহাহা।
,
আমিঃ হাহাহাহা কেন করেছিলি সেটা আমি জানতে চাই না এখন যা করব তা শুধু দেখ দিলাম একটা লাথি।
,
তারপর রিকশাওয়ালা মামাও শুরু হয়ে গেল।
,
অনেকক্ষন মেরে পরে রিকশাওয়ালা মামা আমাকে থামালো বলল
,
রিকশাওয়ালাঃ আরে আরে মরে যাবে ত ছাড় ছাড়।
,
আমিঃ ওকে ত মেরেই ফেলব।
,
তারপর আমি থামলাম পুলিশকে কল দিলাম সাথে নিশিকেও কারন সে জানোক যে আমার আর ওর সম্পর্কে কে কাটা ছিল।
,
কিছুক্ষন পর চলে আসলো আর বলল
,
নিশিঃ তুই আর ঠিক হলি না এই মেয়ের সাথে আজকেও।
,
আমিঃ ওই চুপ কিছু না জেনে কোন কথা বলবি না আগে ওর কথা শুন।
,
ও হে মেয়েটার নাম নিলাশা। তারপর নিলাশা নিশিকে সব কিছু বলে দিল। কেন কিভাবে কি কি করছে কে কে ছিল।আর সব চাইতে খারাপ লাগলো যে ওর খালাত ভাইও জড়িত ছিল।
,
তারপর আমি আর দাড়ালাম না রিকশাওয়ালা মামাকে বললাম
,
আমিঃ মামা চল
,
নিশিঃ শুনো।
,
আমিঃ মামা তুমি যাও।
,
তারপর চলে আসলাম সেখান থেকে আর মনে মনে ভাবছি একনো ওর মনে সন্ধ্যেহ রয়েই গেল।সে সব জানতো যে আমি কেমন কিন্তু তারপর ও আমাকে বিশ্বাস করে নি।
,
তারপর বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি নিশি অনেক গুলা কল দিয়েছে। তারপর গল্প লিখতে শুরু করলাম। এর মধ্যে নিশি অনেকবার কল দিয়েছে কিন্তু আমি ধরি নি।
,
তারপর খাওয়া-দাওয়া করে ঘুমিয়ে পরলাম
,
সকালে ঘুম থেকে উঠে ফোনটা হাতে নিয়ে দেখি নিশি অনেকবার কল দিয়েছে ধরিনি।
,
তারপর নাস্তা করে চলে গেলাম অফিসে গিয়ে দাড়াতেই পিয়ন বলল
,
পিয়নঃ স্যার ম্যাম আপনাকে তারাতারি ওনার রুমে যেতে বলছে।
,
আমিঃ হু।
,
তারপর রুমে গিয়ে আমি বলল
,
আমিঃ ম্যাম কি করতে পারি আপনার জন্য।
,
নিশিঃ তুমি আমার কল ধরনি কেন।
,
আমিঃ ম্যাম অফিসের কোন কাজ থাকলে বলেন নয় ত আমি গেলাম।
,
নিশিঃ আমি যা বলছি তার উওর দেও।
,
আমিঃ অফিসের সময় আমি আপনার সাথে কাজ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে কথা বলব না।
,
নিশি শুধু চেয়ে আছে তাই আমি সেখান থেকে চলে আসলাম।এসে কাজ করতে লাগলাম।
,
কাজ করে দুপুরের খাওয়ার জন্য গেলাম গিয়ে দেখি সবাই সিটে বসে খাচ্ছে কোন জায়গা নেই বসার শুধু মাত্র নিশির সিটে একটা চেয়ার খালি আছে কিন্তু সেখানে বসা যাবে না।
,
কিন্তু আমার এমন অবস্থা দেখে নিশি আমাকে ডাক দিল।
,
নিশিঃ এখানে বস।
,
আমিঃ না থাক আমি পরে খেয়ে নিব।
,
নিশিঃ তোমাকে এখানে আসতে বলছি না।
,
এতক্ষন সবাই আমাদের দিকে তাকিয়ে ছিল কি হচ্ছে তাই বুঝার চেষ্টা করছে সবাই।
,
এখন না গেলে এই মেয়ে কিছু একটা করবে তাই গেলাম খেতে।
,
খাবার খাচ্ছিলাম এমন সময়।
,
,
,চলবে।
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com