পহেলা বৈশাখের হিস্টোরি।।
১৪৫০ বছর আগে মদিনার লোকেরাও নববর্ষ অনুষ্ঠান পালন করতো। নবী ﷺ যখন মদিনা মনোওয়ারায় আসেন তখন সেখানে তিনি দেখলেন যে, তারা দু’টো দিবস পালন করে। একটা হলো ইয়ামুল মেহেরযান আর একটা হলো ইয়ামুল নাইরুজ। [আবূ দাউদ শরীফ হা/১১৩৪; তিরমিযী, নাসাঈ]
.
তখন রসুলুল্লাহ ﷺ বললেন,
-আল্লাহ তোমাদের এই (মেহেরজান এবং নববর্ষ বরণ) দিবসকে রহীত করে দিলেন, cancel করে দিলেন। এখন থেকে আর এটা চলবে না। মুসলিম উম্মাহ আর এ দিবস পালন করবে না। এই দুটো দিবসের পরিবর্তে তারা ঈদ-উল আযহা এবং ঈদ-উল ফিতর উৎযাপন করবে।
দুটো যে ঈদ আমরা বছরে ঈদ উৎসব করে থাকি, আসলে তো সেই দুই দিবস নববর্ষ মেহেরজান দিবসের বদলেই এই দুই দিবস দান করা হয়েছে।
.
যেহেতু প্রশ্ন আসছে আমরা শরীয়ার দৃষ্টিকোন থেকে বলছি। আসলে নববর্ষ বরনের মতো কোন আনুষ্ঠানিকতা শরীয়ার মধ্যে রাখা হয়নি। বরং নবর্ষকে cancel করেই এই ঈদ আমাদেরকে দান করা হয়েছে। অতএব এটা যখন পোত্তলিকতার অনুষ্ঠান, এটা ইসলাম-পূর্ব যুগের জাহেলিয়াত যুগের অনুষ্ঠান, এটা আর আমাদের জন্য এটা গ্রহনযোগ্য নয়।
.
এটা ইসলামী কালচারের কোন অংশ নয়। বরং ইসলামী কালচার-এর রূপে যারা পালন করছেন তা মুলত অন্য ধর্ম অথবা অন্য সংস্কৃতি থেকে নিয়েছেন। আমরা ইতিহাস থেকে বলতে পারি এটা আসলে জাহিলী সাংস্কৃতির-ই একটা অংশ।
.
আর একটা কথা, এই উৎসবে বিভিন্ন পশুর আকৃতি, প্রকৃতি নিয়ে যা করা হয় তা মুলত ইসলামের মুল শিক্ষা বিরোধী। রাসুল ﷺ মূর্তী ভাঙছেন, ভাঙতে বলেছেন আর আমরা ছবি-মূর্তী নিয়ে উৎসব করছি। রাসুল ﷺ এর আদেশ বিরোধী কাজ করার পরও দাবী করবো আমরা মুসলমান?
.
এই ধরনের কর্মকান্ড অনেক সময় শিরকের অন্তভুক্ত হয়ে যায়। হাম্বলি মাযহাবের ফিকাহর গ্রন্থ ‘আল-ইকনা’ তে বলা হয়েছে-
-কাফিরদের উৎসবে যোগদান করা, সেই দিন উপলক্ষে বেচাবিক্রি করা ও উপহার বিনিময় করা হারাম।
.
আল্লাহ সবাইকে এই সত্য অনুধাবন করার তৌফিক দান করুন।
.
তখন রসুলুল্লাহ ﷺ বললেন,
-আল্লাহ তোমাদের এই (মেহেরজান এবং নববর্ষ বরণ) দিবসকে রহীত করে দিলেন, cancel করে দিলেন। এখন থেকে আর এটা চলবে না। মুসলিম উম্মাহ আর এ দিবস পালন করবে না। এই দুটো দিবসের পরিবর্তে তারা ঈদ-উল আযহা এবং ঈদ-উল ফিতর উৎযাপন করবে।
দুটো যে ঈদ আমরা বছরে ঈদ উৎসব করে থাকি, আসলে তো সেই দুই দিবস নববর্ষ মেহেরজান দিবসের বদলেই এই দুই দিবস দান করা হয়েছে।
.
যেহেতু প্রশ্ন আসছে আমরা শরীয়ার দৃষ্টিকোন থেকে বলছি। আসলে নববর্ষ বরনের মতো কোন আনুষ্ঠানিকতা শরীয়ার মধ্যে রাখা হয়নি। বরং নবর্ষকে cancel করেই এই ঈদ আমাদেরকে দান করা হয়েছে। অতএব এটা যখন পোত্তলিকতার অনুষ্ঠান, এটা ইসলাম-পূর্ব যুগের জাহেলিয়াত যুগের অনুষ্ঠান, এটা আর আমাদের জন্য এটা গ্রহনযোগ্য নয়।
.
এটা ইসলামী কালচারের কোন অংশ নয়। বরং ইসলামী কালচার-এর রূপে যারা পালন করছেন তা মুলত অন্য ধর্ম অথবা অন্য সংস্কৃতি থেকে নিয়েছেন। আমরা ইতিহাস থেকে বলতে পারি এটা আসলে জাহিলী সাংস্কৃতির-ই একটা অংশ।
.
আর একটা কথা, এই উৎসবে বিভিন্ন পশুর আকৃতি, প্রকৃতি নিয়ে যা করা হয় তা মুলত ইসলামের মুল শিক্ষা বিরোধী। রাসুল ﷺ মূর্তী ভাঙছেন, ভাঙতে বলেছেন আর আমরা ছবি-মূর্তী নিয়ে উৎসব করছি। রাসুল ﷺ এর আদেশ বিরোধী কাজ করার পরও দাবী করবো আমরা মুসলমান?
.
এই ধরনের কর্মকান্ড অনেক সময় শিরকের অন্তভুক্ত হয়ে যায়। হাম্বলি মাযহাবের ফিকাহর গ্রন্থ ‘আল-ইকনা’ তে বলা হয়েছে-
-কাফিরদের উৎসবে যোগদান করা, সেই দিন উপলক্ষে বেচাবিক্রি করা ও উপহার বিনিময় করা হারাম।
.
আল্লাহ সবাইকে এই সত্য অনুধাবন করার তৌফিক দান করুন।
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com