গল্প, ফিরে পাওয়া | লেখা মোঃ রফিক | পার্ট-২
_এক দিন ক্যাম্পাসে বসে গিটার বাঝাচ্ছি হঠাৎ পেছন থেকে কেউ বললো তুমি তো বেশ ভাল গিটার বাঝাতে পার।
_ পেছনে তাকিয়ে আমি যা দখলাম আমি সত্যি অনেকটা অবাক হয়ে গেলাম।
_ বলতে পারেন হাজার বল্টের শক্ট খেলাম।
_ হুম আপনারা ঠিক এ বুঝেছেন এটা আর কেউ না
_ যাকে আমি নিজের স্বপ্নের রাজকুমারী ভাবী যার পথ চেয়ে বসে থাকি ঘন্টার পর ঘন্টা যার হাসি দেখার জন্য আমি ব্যাকুল হয়ে থাকি সে কি না আমার সামনে দারিয়ে আমি যেন নিজেকে স্থির করতে পারছি না অনেকটা ভিতির মধ্যে আছি বলা যায়।
_ মেয়েটি আবার বললো কি হল কোথায় হারিয়ে গেলে।
_ আমি কাপা কাপা কন্ঠে বললাম জ্বী বলুন।
_ আরে আপনি তো দেখছি ঠিক করে কথা ও বলতে পারেন না।
_ ও জ্বী।
_ জ্বী মানে,, আচ্ছা বাদ দিন আপনি অনেক সুন্দর গিটার বাঝান।
_ ধন্যবাদ।
_ আচ্ছা আমরা কি বন্দু হতে পারি?
_ কি বলবো বুঝতে পারছিনা যার জন্য আমি এত দিন অপেক্ষা করছি সে কিনা নিজে এসে ধরা দিচ্ছে।
_ কি হল।
_ জ্বী হতে পারি।
_ তারপর মেয়েটি হাত বারিয়ে বললো,, আমি,,, অধরা।
_ জ্বী আমি রাফি।
_ জ্বী মানে কি আমি কি আপনার সিনিয়ার নাকি আর বন্দু হলে জ্বী শব্দ ব্যাবহার করা যায় না।
_ জ্বী।
_ আবার ( কিছুটা রাগি কন্ঠে)
_ স্যারি, আমি রাফি।
_ হুম গুড বয় তা তুমি কি আমাকে গিটার বাঝানো শিখাইবা।
_ আসলে আমি কারর কাছ থেকে শিখিনি নিজে নিজে ভাল লাগলে একটু আকটু বাঝাই তাই তোমাকে শিখানো আমার দ্বারা স্বম্ভাব না।
_ শিখাইবা না বললেই পারতা বাহানা দেওয়ার কি আছে।
_ আমি শিখাবো না কখন বললাম।
_ তার পর আজকে এখানে আমাদের কথা শেষ হয়ে যায় আমি মনে মনে অনেক খুশি অধরার সাথে পরিচিত হয়ে কারন আমি যে অধরার পতি আস্তে আস্তে ধুর্ভল হয়ে পরছি অধরা যখন কথা বলে অধরার হাত আর ঠোট নরে আমার ইচ্ছা করে যনম ভর তাকিয়ে থাকি অধরার এই ঠোটের দিকে কিন্ত সাহশ হয়না তবে এই ভেবে ভাল লাগছে যে অন্তত বন্ধু তো হতে পারছি।
_ তারপর রাতে এসে মেসে শুয়ে আছি আর ভাবছি কি করে অধরাকে ইমপ্রেস করা যায় আমি যে অধরার মায়াবী চাহনিতে পাগল পারা হয়ে গেছি আমি যদি কোন কবি হতাম তাহলে অধরার ওই চোখের দিকে তাকিয়ে লিখতাম হাজার ও কবিতা, কিন্ত আমি যে কোন কঅঅবি না।
_ রাতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি বলতে পারব না।
_ সকলে ঘুম থেকে উঠে আজ ও চললাম কলেজে পকেটের অবস্তা তেমন ভাল না তাই হেটেই যাচ্ছি কলেজে যেয়ে বসে আছি ক্যাম্পাসে চিরন্তন বন্ধু বই নিয়ে হঠাৎ মাথা কে যেন পেছন থেকে আগাত করলো কি করছেন স্যার।
_ তাকিয়ে এ দেখি অধরা।
_ তেমন কিছুনা পার্বতী আর দেব দাশের প্রেমের কাহিনী পরছিলাম।
,,,,,
_ তুমি এমনে তে যে হারে বই পড় দেব দাশ হয়ে থাকতে হবে।
_ তাহলে সমস্যা কি হলে হলাম।
_ হুম কিন্ত আমার একটু জলবে আরর কি।
_ কেন তোমার ঝলবে কেন।
_ এত কথা না বলে বাদাম নিয়া আসো।
_, পকেটে বিশ টাকা ছিল তাই আনা যাবে নয়ত আজকে অধরার সামনে মাথা নিচু করতে হত।
_ তাই চললাম বাদাম নিয়ে আসার জন্য।
,,,
সকলে নামায আদায় করুন।
,,,,,,,,
_ লেখার মধ্যে ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
,,
::::::: চলবে ::::::::::::
_ পেছনে তাকিয়ে আমি যা দখলাম আমি সত্যি অনেকটা অবাক হয়ে গেলাম।
_ বলতে পারেন হাজার বল্টের শক্ট খেলাম।
_ হুম আপনারা ঠিক এ বুঝেছেন এটা আর কেউ না
_ যাকে আমি নিজের স্বপ্নের রাজকুমারী ভাবী যার পথ চেয়ে বসে থাকি ঘন্টার পর ঘন্টা যার হাসি দেখার জন্য আমি ব্যাকুল হয়ে থাকি সে কি না আমার সামনে দারিয়ে আমি যেন নিজেকে স্থির করতে পারছি না অনেকটা ভিতির মধ্যে আছি বলা যায়।
_ মেয়েটি আবার বললো কি হল কোথায় হারিয়ে গেলে।
_ আমি কাপা কাপা কন্ঠে বললাম জ্বী বলুন।
_ আরে আপনি তো দেখছি ঠিক করে কথা ও বলতে পারেন না।
_ ও জ্বী।
_ জ্বী মানে,, আচ্ছা বাদ দিন আপনি অনেক সুন্দর গিটার বাঝান।
_ ধন্যবাদ।
_ আচ্ছা আমরা কি বন্দু হতে পারি?
_ কি বলবো বুঝতে পারছিনা যার জন্য আমি এত দিন অপেক্ষা করছি সে কিনা নিজে এসে ধরা দিচ্ছে।
_ কি হল।
_ জ্বী হতে পারি।
_ তারপর মেয়েটি হাত বারিয়ে বললো,, আমি,,, অধরা।
_ জ্বী আমি রাফি।
_ জ্বী মানে কি আমি কি আপনার সিনিয়ার নাকি আর বন্দু হলে জ্বী শব্দ ব্যাবহার করা যায় না।
_ জ্বী।
_ আবার ( কিছুটা রাগি কন্ঠে)
_ স্যারি, আমি রাফি।
_ হুম গুড বয় তা তুমি কি আমাকে গিটার বাঝানো শিখাইবা।
_ আসলে আমি কারর কাছ থেকে শিখিনি নিজে নিজে ভাল লাগলে একটু আকটু বাঝাই তাই তোমাকে শিখানো আমার দ্বারা স্বম্ভাব না।
_ শিখাইবা না বললেই পারতা বাহানা দেওয়ার কি আছে।
_ আমি শিখাবো না কখন বললাম।
_ তার পর আজকে এখানে আমাদের কথা শেষ হয়ে যায় আমি মনে মনে অনেক খুশি অধরার সাথে পরিচিত হয়ে কারন আমি যে অধরার পতি আস্তে আস্তে ধুর্ভল হয়ে পরছি অধরা যখন কথা বলে অধরার হাত আর ঠোট নরে আমার ইচ্ছা করে যনম ভর তাকিয়ে থাকি অধরার এই ঠোটের দিকে কিন্ত সাহশ হয়না তবে এই ভেবে ভাল লাগছে যে অন্তত বন্ধু তো হতে পারছি।
_ তারপর রাতে এসে মেসে শুয়ে আছি আর ভাবছি কি করে অধরাকে ইমপ্রেস করা যায় আমি যে অধরার মায়াবী চাহনিতে পাগল পারা হয়ে গেছি আমি যদি কোন কবি হতাম তাহলে অধরার ওই চোখের দিকে তাকিয়ে লিখতাম হাজার ও কবিতা, কিন্ত আমি যে কোন কঅঅবি না।
_ রাতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি বলতে পারব না।
_ সকলে ঘুম থেকে উঠে আজ ও চললাম কলেজে পকেটের অবস্তা তেমন ভাল না তাই হেটেই যাচ্ছি কলেজে যেয়ে বসে আছি ক্যাম্পাসে চিরন্তন বন্ধু বই নিয়ে হঠাৎ মাথা কে যেন পেছন থেকে আগাত করলো কি করছেন স্যার।
_ তাকিয়ে এ দেখি অধরা।
_ তেমন কিছুনা পার্বতী আর দেব দাশের প্রেমের কাহিনী পরছিলাম।
,,,,,
_ তুমি এমনে তে যে হারে বই পড় দেব দাশ হয়ে থাকতে হবে।
_ তাহলে সমস্যা কি হলে হলাম।
_ হুম কিন্ত আমার একটু জলবে আরর কি।
_ কেন তোমার ঝলবে কেন।
_ এত কথা না বলে বাদাম নিয়া আসো।
_, পকেটে বিশ টাকা ছিল তাই আনা যাবে নয়ত আজকে অধরার সামনে মাথা নিচু করতে হত।
_ তাই চললাম বাদাম নিয়ে আসার জন্য।
,,,
সকলে নামায আদায় করুন।
,,,,,,,,
_ লেখার মধ্যে ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
,,
::::::: চলবে ::::::::::::
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com