প্রেমিকার বোন যখন বৌ | লেখকঃ Samadder Chayon
কাউকে যদি খুব বেশি ভালোবাসা হয়।তবে তাকে পাওয়ার আশা ছেড়ে দিতে হয়।কারন সে এতো ভালোবাসা সহ্য করতে পারে না।আমিও একজনকে খুব বেশিই ভালোবেসেছিলাম।সেও আমার ভালোবাসাকে ধরে রাখতে পারেনি।চলে গেছে আমাকে ছেড়ে।না সে শুধু আমাকেই ছেড়ে যাইনি।সে এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেছে।
সে হলো আমার জান রোজি।আর আমি হলাম চয়ন।আমাদের পরিচয়টা হয়েছিলো কলেজ লাইফে।পরিচয় খুব স্বাভাবিক ভাবেই।কাহিনি আপনাদের খুলেই বলি..
আমি যখন ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি তখন আমাদের কলেজে রোজি অন্য কলেজ থেকে ট্রান্সফার হয়ে আমাদের কলেজে আসে।সেকেন্ড ইয়ারে প্রথম দিকেই একদিন দেখি একটা মেয়ে আমাদের ক্লাসে বসে আছে।আমি এই মেয়েকে আগে কখোনো দেখিনি।দেখবই বা কি করে আমি সপ্তাহে একদিন ক্লাসে যেতাম।আমি সেইদিন ক্লাস থেকে বের হচ্ছিলাম এমন সময় সেই অচেনা মেয়েটি আমার সামনে এসে দাড়ালো।
:-এই যে আপনিতো চয়ন তাই না?
:-হ্যা কিন্তু আপনি?
:-আমি রোজি।এই কলেজে নতুন।
:-ওহ আচ্ছা।আমি যাই
:-যাবেন মানে?
:-যাবো মানে চলে যাবো
:-না যাবেন না।
:-যাবো না কেনো?
:-আপনার সাথে কিছু কথা আছে
:-হ্যা বলুন কি কথা
:-তার আগে আমরা তুমি করে বলবো
:-ওকে
:-তুমি তো ক্লাসের ফাষ্ট বয়?
:-হ্যা তো?
:-তাহলে তুমি আমাকে পুরানো ক্লাসের পড়া গুলো বুঝিয়ে দিবে
:-আচ্ছা দিবো
:-ওকে তাহলে ফ্রেন্ড
:-ওকে ডান
এভাবেই শুরু হয়েছিলো আমাদের বন্ধুত্ব।
আস্তে আস্তে কলেজ লাইফ শেষ হলো।এডমিশন পরিক্ষা দিলাম।ভাগ্যক্রমে আমি আর রোজি একই ভার্সিটিতে চান্স পেলাম।তখনও আমাদের সম্পর্ক বন্ধুতেই সীমাবদ্ধ ছিলো।এই বন্ধুত্বের কোন মধ্যে ফাক ছিলো না।ভালই চলছিল আমাদের কেয়ারিং শেয়ারিং।কবিরা বলেছে একটা ছেলে আর মেয়ের মধ্যে বেশিদিন বন্ধুত্ব থাকে না ভালোবাসায় রূপ নেয়।একদিন রোজি বলল
:-কিরে একা বসে আছিস কেনো?
:-কেনো দোকা থাকার কথা ছিলো নাকি?
:-তুই চাইলেই সেটা সম্ভব
:-মানে?
:-আচ্ছা বাদ দে।আচ্ছা আমাদের ভিতরে কিসের সম্পর্ক?
:-এ আবার কেমন কথা?
:-বলনা
:-আবার কিসের?বন্ধুত্বের
:-আজ থেকে তুই আমার বন্ধু না।
:-কেনো???
:-আমি তোকে একটা কথা বলতে চাই
:-হ্যা তা বল কিন্তু বন্ধু থাকবো না কেনো?
:-সেটা আমি বলার পরই জানতে পারবি
:-আচ্ছা বল
:-আমি তোমাকে ভালোবাসি
:-হা হা হা
:-হাসছিস কেনো?
:-তুই আমাকে তুমি করে বলছিস তাই
:-ভালোবাসার মানুষকে তুমি করেই বলতে হয়
:-কিন্তু আমিতো বলিনি যে আমি তোকে ভালোবাসি
:-তার কোনো দরকার নেই
:-কেনো?
:-আমি জানি তুমি আমাকে ভালোবাসো
:-আচ্ছা।কিভাবে?
:-তোমার চোখ দেখে।
:-চোখে কি লেখা আছে নাকি?
:-মেয়েরা বুঝতে পারে কে তাকে ভালোবাসে
:-ওহ আচ্ছা?
:-কি ভালোবাসোনা আমায়?
:-যদি বলি না?
:-তাহলে একদম খুন করে ফেলবো
:-তাহলে তো তুমি তোমার ভালোবাসার মানুষকে হারাবে?
:-আমি তা কখোনোই হতে দেবো না।আগে বলো ভালোবাসি
:-হুম খুব ভালোবাসি তোমাকে
:-আমিও
:-কি?
:-ভালোবাসি
:-কাকে?
:-তোমাকে
এইভাবেই শুরু হয়েছিলো আমাদের প্রেম কাহিনী।ভালোই চলছিলো আমাদের প্রেম।আমরা যখন আনার্স ফাইনাল ইয়ারে উঠি তখন আমাদের পরিবার আমাদের ব্যাপারে সব জেনে যায়।আমরা তখন সিদ্ধান্ত নিই যে আমরা পালিয়ে যাবো।কিন্তু তার আগেই আমাদের পরিবার যে খবর দেই তাতে আমরা চমকে যাই।খবরটা হলো আমাদের পরিবার আমাদের বিয়ে ঠিক করেছে।আমাদের পড়া শেষ হলেই আমাদের বিয়ে।তারপর আমাদের কেয়ারিং শেয়ারিং আরো বেড়ে যায়।এইভাবেই এগোচ্ছিলো আমাদের সম্পর্ক।
এর মধ্যে আমাদের পড়া শেষ হয়ে যায়।আমি একটা জব পাই।পরিবার থেকে বিয়ের তারিখ ঠিক করা হয়।
আমার চাকরি যেদিন মাস পুর্ন হয়।সেদিন বেতনের টাকা দিয়ে সবার জন্য কিছু না কিছু কিনেছি।আর রোজির জন্য একটা শাড়ি কিনেছি।তারপর রোজিকে ফোনে ট্রাই করে করে পাচ্ছিলাম না।তখন ওর বাসায় ফোন দিই।ফোন দিয়ে যেটা শুনলাম তার জন্য আমি একদমই প্রস্তুত ছিলাম না
:-হ্যালো আন্টি?
:-না আমি কথা।(রোজির বোন)
:-হ্যা কথা রোজি কোথায়?
:-ভাইয়া আপুর এক্সিডেন্ট হইছে
:-মানে?কিভাবে?
:-আপু আজ শপিং এ গেছিলো আসার সময় এক্সিডেন্টটা হইছে..
তারপর কথার কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে সোজা হাসপাতালে চলে গেলাম।সেখানে গিয়ে শুনলাম
:-চয়ন কে?(ডাক্তার)
:-জ্বি আমি।রোজি কেমন আছে?
:-অবস্থা তেমন ভালো না।মাথায় আঘাত পেয়েছে।আপনি একটু দেখা করে আসুন..
অতঃপর আমি কেবিনে গেলাম।সেখানে রোজি ক্ষত বিক্ষত দেহটা দেখতে পেলাম।
:-রোজি এখন কেমন লাগছে?
:-চয়ন আমি আর বাচবো না।
:-তোমার কিচ্ছু হবে না।
:-আমি জানি আমি বাচবো না।তার আগে তুমি একটা কথা দাও আমাকে
:-বলছিতো তোমার কিছু হবে না।চুপ করো
:-আমি চলে যাওয়ার পর তুমি কথাকে বিয়ে করে নিও।আর নিজেকে গুছিয়ে নিও।আমার শেষ ইচ্ছাটা পুরন করবে তো?
:-আচ্ছা করবো।এখন থামো..
আমার সাথে কথা বলার কিছুক্ষন পরেই রোজির দেহটা নিথর হয়ে গেলো।চলে গেলো আমাকে একা করে।
রোজি চলে যাওয়ার পরে নিজেকে আর ধরে রাখার মতো অবস্তা ছিলো না।চাকরিটা ছেড়ে দিয়েছিলাম।সারাদিন কাদতাম আর রোজির দেওয়া জিনিসগুলো নাড়াচাড়া করতাম।
আমার এই অবস্থা দেখে বাবা মা চিন্তিত হয়ে পড়েছিলো।তাই তারা সিন্ধান্ত নিয়েছিলো কথার সাথে আমার বিয়ে দিবে।আমিও রোজির শেষ ইচ্ছা পূরন করার জন্য কথাকে বিয়ে করেছি।আজ আমার আর কথার বাসর রাত।এখনও ঘরে যাইনি।বারান্দায়দাড়িয়ে কথাগুলো ভাবছিলাম।তারপর ঘরে প্রবেশ করলাম।আমাকে দেখে কথা আমাকে সালাম দিলো।
:-কথা তুমিতো সবই জানো।আমি তোমাকে আমার স্ত্রীর আধিকার দিতে পারবো কিন্তু ভালোবাসা হয়তো দিতে পারবো না।
:-দিতে হবে না আমি আদায় করে নিবো
:-তা হয়তো পারবে না।
:-সেটা সময় বলে দিবে।
কথাকে বিয়ের পরে একটা চাকরি নিয়েছি।নিজেকে অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছি।তবে আগের মতো পারিনি।
এভাবেই আমাদের দুই বছর কেটে গেলো।এখনও রোজির মৃত্য দিনটাকে পালন করি।
আমাদের একটা মেয়েও হয়েছে।তার নামটা রোজি রেখেছি।যাতে হারিয়ে যাওয়া রোজিকে ভুলে থাকতে পারি।কথাকে একটু একটু করে ভালোবাসতে শুরু করেছি।তবে রোজির জায়গাটা দিতে পারিনি।আসলে প্রথম ভালোবাসা ভোলা যায় না..
.
সে হলো আমার জান রোজি।আর আমি হলাম চয়ন।আমাদের পরিচয়টা হয়েছিলো কলেজ লাইফে।পরিচয় খুব স্বাভাবিক ভাবেই।কাহিনি আপনাদের খুলেই বলি..
আমি যখন ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি তখন আমাদের কলেজে রোজি অন্য কলেজ থেকে ট্রান্সফার হয়ে আমাদের কলেজে আসে।সেকেন্ড ইয়ারে প্রথম দিকেই একদিন দেখি একটা মেয়ে আমাদের ক্লাসে বসে আছে।আমি এই মেয়েকে আগে কখোনো দেখিনি।দেখবই বা কি করে আমি সপ্তাহে একদিন ক্লাসে যেতাম।আমি সেইদিন ক্লাস থেকে বের হচ্ছিলাম এমন সময় সেই অচেনা মেয়েটি আমার সামনে এসে দাড়ালো।
:-এই যে আপনিতো চয়ন তাই না?
:-হ্যা কিন্তু আপনি?
:-আমি রোজি।এই কলেজে নতুন।
:-ওহ আচ্ছা।আমি যাই
:-যাবেন মানে?
:-যাবো মানে চলে যাবো
:-না যাবেন না।
:-যাবো না কেনো?
:-আপনার সাথে কিছু কথা আছে
:-হ্যা বলুন কি কথা
:-তার আগে আমরা তুমি করে বলবো
:-ওকে
:-তুমি তো ক্লাসের ফাষ্ট বয়?
:-হ্যা তো?
:-তাহলে তুমি আমাকে পুরানো ক্লাসের পড়া গুলো বুঝিয়ে দিবে
:-আচ্ছা দিবো
:-ওকে তাহলে ফ্রেন্ড
:-ওকে ডান
এভাবেই শুরু হয়েছিলো আমাদের বন্ধুত্ব।
আস্তে আস্তে কলেজ লাইফ শেষ হলো।এডমিশন পরিক্ষা দিলাম।ভাগ্যক্রমে আমি আর রোজি একই ভার্সিটিতে চান্স পেলাম।তখনও আমাদের সম্পর্ক বন্ধুতেই সীমাবদ্ধ ছিলো।এই বন্ধুত্বের কোন মধ্যে ফাক ছিলো না।ভালই চলছিল আমাদের কেয়ারিং শেয়ারিং।কবিরা বলেছে একটা ছেলে আর মেয়ের মধ্যে বেশিদিন বন্ধুত্ব থাকে না ভালোবাসায় রূপ নেয়।একদিন রোজি বলল
:-কিরে একা বসে আছিস কেনো?
:-কেনো দোকা থাকার কথা ছিলো নাকি?
:-তুই চাইলেই সেটা সম্ভব
:-মানে?
:-আচ্ছা বাদ দে।আচ্ছা আমাদের ভিতরে কিসের সম্পর্ক?
:-এ আবার কেমন কথা?
:-বলনা
:-আবার কিসের?বন্ধুত্বের
:-আজ থেকে তুই আমার বন্ধু না।
:-কেনো???
:-আমি তোকে একটা কথা বলতে চাই
:-হ্যা তা বল কিন্তু বন্ধু থাকবো না কেনো?
:-সেটা আমি বলার পরই জানতে পারবি
:-আচ্ছা বল
:-আমি তোমাকে ভালোবাসি
:-হা হা হা
:-হাসছিস কেনো?
:-তুই আমাকে তুমি করে বলছিস তাই
:-ভালোবাসার মানুষকে তুমি করেই বলতে হয়
:-কিন্তু আমিতো বলিনি যে আমি তোকে ভালোবাসি
:-তার কোনো দরকার নেই
:-কেনো?
:-আমি জানি তুমি আমাকে ভালোবাসো
:-আচ্ছা।কিভাবে?
:-তোমার চোখ দেখে।
:-চোখে কি লেখা আছে নাকি?
:-মেয়েরা বুঝতে পারে কে তাকে ভালোবাসে
:-ওহ আচ্ছা?
:-কি ভালোবাসোনা আমায়?
:-যদি বলি না?
:-তাহলে একদম খুন করে ফেলবো
:-তাহলে তো তুমি তোমার ভালোবাসার মানুষকে হারাবে?
:-আমি তা কখোনোই হতে দেবো না।আগে বলো ভালোবাসি
:-হুম খুব ভালোবাসি তোমাকে
:-আমিও
:-কি?
:-ভালোবাসি
:-কাকে?
:-তোমাকে
এইভাবেই শুরু হয়েছিলো আমাদের প্রেম কাহিনী।ভালোই চলছিলো আমাদের প্রেম।আমরা যখন আনার্স ফাইনাল ইয়ারে উঠি তখন আমাদের পরিবার আমাদের ব্যাপারে সব জেনে যায়।আমরা তখন সিদ্ধান্ত নিই যে আমরা পালিয়ে যাবো।কিন্তু তার আগেই আমাদের পরিবার যে খবর দেই তাতে আমরা চমকে যাই।খবরটা হলো আমাদের পরিবার আমাদের বিয়ে ঠিক করেছে।আমাদের পড়া শেষ হলেই আমাদের বিয়ে।তারপর আমাদের কেয়ারিং শেয়ারিং আরো বেড়ে যায়।এইভাবেই এগোচ্ছিলো আমাদের সম্পর্ক।
এর মধ্যে আমাদের পড়া শেষ হয়ে যায়।আমি একটা জব পাই।পরিবার থেকে বিয়ের তারিখ ঠিক করা হয়।
আমার চাকরি যেদিন মাস পুর্ন হয়।সেদিন বেতনের টাকা দিয়ে সবার জন্য কিছু না কিছু কিনেছি।আর রোজির জন্য একটা শাড়ি কিনেছি।তারপর রোজিকে ফোনে ট্রাই করে করে পাচ্ছিলাম না।তখন ওর বাসায় ফোন দিই।ফোন দিয়ে যেটা শুনলাম তার জন্য আমি একদমই প্রস্তুত ছিলাম না
:-হ্যালো আন্টি?
:-না আমি কথা।(রোজির বোন)
:-হ্যা কথা রোজি কোথায়?
:-ভাইয়া আপুর এক্সিডেন্ট হইছে
:-মানে?কিভাবে?
:-আপু আজ শপিং এ গেছিলো আসার সময় এক্সিডেন্টটা হইছে..
তারপর কথার কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে সোজা হাসপাতালে চলে গেলাম।সেখানে গিয়ে শুনলাম
:-চয়ন কে?(ডাক্তার)
:-জ্বি আমি।রোজি কেমন আছে?
:-অবস্থা তেমন ভালো না।মাথায় আঘাত পেয়েছে।আপনি একটু দেখা করে আসুন..
অতঃপর আমি কেবিনে গেলাম।সেখানে রোজি ক্ষত বিক্ষত দেহটা দেখতে পেলাম।
:-রোজি এখন কেমন লাগছে?
:-চয়ন আমি আর বাচবো না।
:-তোমার কিচ্ছু হবে না।
:-আমি জানি আমি বাচবো না।তার আগে তুমি একটা কথা দাও আমাকে
:-বলছিতো তোমার কিছু হবে না।চুপ করো
:-আমি চলে যাওয়ার পর তুমি কথাকে বিয়ে করে নিও।আর নিজেকে গুছিয়ে নিও।আমার শেষ ইচ্ছাটা পুরন করবে তো?
:-আচ্ছা করবো।এখন থামো..
আমার সাথে কথা বলার কিছুক্ষন পরেই রোজির দেহটা নিথর হয়ে গেলো।চলে গেলো আমাকে একা করে।
রোজি চলে যাওয়ার পরে নিজেকে আর ধরে রাখার মতো অবস্তা ছিলো না।চাকরিটা ছেড়ে দিয়েছিলাম।সারাদিন কাদতাম আর রোজির দেওয়া জিনিসগুলো নাড়াচাড়া করতাম।
আমার এই অবস্থা দেখে বাবা মা চিন্তিত হয়ে পড়েছিলো।তাই তারা সিন্ধান্ত নিয়েছিলো কথার সাথে আমার বিয়ে দিবে।আমিও রোজির শেষ ইচ্ছা পূরন করার জন্য কথাকে বিয়ে করেছি।আজ আমার আর কথার বাসর রাত।এখনও ঘরে যাইনি।বারান্দায়দাড়িয়ে কথাগুলো ভাবছিলাম।তারপর ঘরে প্রবেশ করলাম।আমাকে দেখে কথা আমাকে সালাম দিলো।
:-কথা তুমিতো সবই জানো।আমি তোমাকে আমার স্ত্রীর আধিকার দিতে পারবো কিন্তু ভালোবাসা হয়তো দিতে পারবো না।
:-দিতে হবে না আমি আদায় করে নিবো
:-তা হয়তো পারবে না।
:-সেটা সময় বলে দিবে।
কথাকে বিয়ের পরে একটা চাকরি নিয়েছি।নিজেকে অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছি।তবে আগের মতো পারিনি।
এভাবেই আমাদের দুই বছর কেটে গেলো।এখনও রোজির মৃত্য দিনটাকে পালন করি।
আমাদের একটা মেয়েও হয়েছে।তার নামটা রোজি রেখেছি।যাতে হারিয়ে যাওয়া রোজিকে ভুলে থাকতে পারি।কথাকে একটু একটু করে ভালোবাসতে শুরু করেছি।তবে রোজির জায়গাটা দিতে পারিনি।আসলে প্রথম ভালোবাসা ভোলা যায় না..
.
>>Tnx For Reading<<
>>THE END<<
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com