বউয়ের অবহেলা | পর্ব -৭
এই চার মাসে মধ্যেই আমি মিমকে সম্পন্নভাবে ভালোবেসে ফেলেছি।কিন্তু মিমকে আমার ভালোবাসা প্রকাশ করিনি।প্রকাশ করলে কি হবে মিম তো অন্য কাউকে ভালোবাসে।
/
আমি না হয় গোপনে মিমকে ভালোবেসে যাব।
/
এখন আমি মিমের সাথে প্রয়োজন ছাড়া কোনো কথা বলি না।কথা বলে কি লাভ সে তো আমার সাথে ঠিক মতো কথাই বলে না।
/
সব সময় আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে।তাই মিমের থেকে সব সময় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি।।কিন্তু আরো কয়েকদিন যাওয়ার পরে মিমের আচরনে কিছুটা পরির্বতন দেখতে পাই।তেমন করে আর আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে না।সব সময় আমার সাথে ভালোভাবে কথা বলে।।।
/
একদিন বিকালে অফিস থেকে ফিরার পথে হঠাৎ কোনো মেয়ের চিৎকার শুনতে পাই।শব্দটা অনুসরন করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে যাই।
/
আসে পাশে তাকিয়ে দেখি জায়গাটা জনমানবহীন।কোথাও কোনো কাক পক্ষীর টিকিটাও নেই।
/
আস্তে আস্তে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।সামনের দিকে তাকিয়ে দেখি একটা পরিত্যক্ত বাড়ি।এই বাড়ির থেকেই শব্দটা আসছে।
/
ঘরের ভেতরে টুকে দেখি দুইটা ছেলে একটা মেয়ের সাথে ধস্তাধস্তি করছে।আর মেয়েটি বাচাও বাচাও বলে চিৎকার করছে
/
মেয়েটার কন্ঠ সর আমার খুব চেনা চেনা লাগছে।সামনের দিকে এগিয়ে দেখি মেয়েটা আর কেউ না মিম।
/
মিমকে আমাকে দেখার সাথে সাথে বলল,,,
মিম:আমির প্লিজ আমাকে বাচাঁও রকি আমাকে মেরে ফেলবে।
/
এটা দেখার সাথে সাথে আমার মাথায় রক্ত চড়ে উঠল।আমি মিমকে বাচাঁনোর জন্য এদের সাথে ধস্তাধস্তি করতে লাগলাম।
/
কিন্তু এরা দুইজন থাকার কারনে পেড়ে উঠতে পারছিলাম না।নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি মিমকে এদের হাত থেকে বাচাঁনোর জন্য।
/
আমি সামনে যা কিছু পাই তা দিয়েই এদের নরপশুদেরকে মারতে থাকি।এক পর্যায়ে তারা না পেড়ে পালিয়ে যায়।
/
এদেরকে মারতে গিয়ে ছুড়ির আঘাতে হাতের তালুতে হালকা চোট লাগে।তাই সেখান থেকে গড়গড়িয়ে রক্ত পড়তে থাকে।কিন্তু আমার সেইদিকে খেয়াল নেই।
/
আমি শুধু রাগে ফুসছি।
মিম আমার হাতের দিকে খেয়াল করে বলল
মিম:এই তোমার হাত থেকে তো রক্ত বের হচ্ছে।(আমার হাতে ধরে)
/
আমি: আমার হাত ছাড়ুন।
মিম:না তোমার হাত থেকে তো রক্ত বের হচ্ছে।
আমি:আমার হাত ছাড় বলছি।
/
মিমকে তুই বলাতে মিম বেশ অবাক হলো।কারন আমি কোনোদিন তাকে তুই করে বলিনি।
/
আমি:তুই আমার হাত ছাড়ছিস না কেন???(চিৎকার করে)।মিমের হাত আমার হাত থেকে ছুড়ে ফেলে দিলাম।
আমি তোকে ভালো মেয়ে মনে করেছিলাম।কিন্তু তুই তোর বিএফের সাথে ফষ্টিনষ্টি করতে আসছিস।
/
মিম:তুমি আমাকে ভূল বুঝছ।সত্যি আমাকে রকি....(কাদতেঁ কাদতেঁ)
আমি:চুপ একদম চুপ তুই কথা বলবিনা।তোকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনি।(রাগে রাগে)।তোর মতো খারাপ মেয়ে আমি ভালো করেই চিনি।
/
চল বাসায় চল তুই তো আমার কাছ থেকে ডিভোর্স চাস তাই না।আর কয়েকদিন অপেক্ষা কর।তারপরে তোকে আমি মুক্তি দিয়ে দিব।
/
মিম:সত্যি আমির তুমি যা বলছ সব ভূল।
আমি:চুপ তুই তোর অপবিএ মুখে আমার নাম উচ্চারন করবিনা।আর ভূল আমার চোখে সামনে যা দেখেছি সব ভূল।
/
মিম:হুমম তুমি যা দেখোছ সব ভূল(চিৎকার করে+কান্না করে)
আমি:চুপ তুই আর কোনো কথা বলবিনা।
/
মিমকে নিয়ে বাড়ির উদ্দশ্যে রওনা দিলাম।
আম্মু:কিরে তোর চেহারা এমন দেখাচ্ছে কেন??
মিম:আমিরের কি হয়েছে।
আমি:না আম্মু রাস্তায় খুব যানজট ছিলো তো তাই গরমে এমন হয়েছে।
/
আম্মু:আচ্ছা যা তোরা ফ্রেশ হয়ে আয় আমি টেবিলে খাবার দিচ্ছি।
আমি:না আম্মু এখন খেতে একদম ইচ্ছে করছে না।শরীরটা খুব ক্লান্ত লাগছে।আমি এখন ঘুমাবো।তারপরে হালকা ফ্রেশ হয়ে ঘুমোতে চলে গেলাম।
/
ঘরে আসার সময় মিম আমাকে কিছু বলতে চেয়েছিল কিন্তু আমি তাকে এড়িয়ে চলি।এখন আমার মনে মিমের জন্যে কোনো ভালোবাসা নেই।আছে শুধু ঘৃণা,রাগ আর অভিমান।
/
নিচে বিছানা করে শুয়ে পড়লাম।একটু পড়ে মিম আসলো ঘরে।মিমের দিকে তাকিয়ে দেখি মিমের চোখ দুইটি ফুলে রয়েছে।আর চোখ দুইটি অসম্ভব লাল।মনে হয় কান্না কাটি করেছে।
/
আমার কি কান্নাকাটি করলে আমি নিজের মতো করে শুয়ে রইলাম।
/
দেখতে দেখতে আরো একমাস চলে গেল।আমি এখন মিমের সাথে সবসময় খারাপ ব্যবহার করি।আর মিমের হাব ভাব দেখলে বুঝা যায় ও আমাকে সম্পন্নভাবে ভালোবাসে।যেমন লান্সের সময় ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করবে লান্স করেছি কিনা।।ঠিক মতো যেন খাবার খাই ইত্যাদি।
/
আর আমি তার সাথে সবসময় খারাপ ব্যবহার করি। তাও ফোন দিয়ে খবর নেয়।।।আর মিম নিরবে চোখের চল ফেলে।।।
/
একদিন রাতে সবাই মিলে খাবার টেবিলে খাবার খেতে বসলাম।আর মিম সবাইকে খাবার বেড়ে দিচ্ছে।আজকের খাবারটা অন্য রকম স্বাদ লাগছে।এককথায় অসম্ভব স্বাদ।মনে হয় অমৃত খাচ্ছি।
/
আমি:মা আজ খাবার রান্না করেছে কে????
আম্মু:কেন বাবা মিম রান্না করেছে।কেন রান্না ভালো হয়নি???
/
আমি:না একদম ভালো হয়নি। খুবই বাজে খাবার।(ডাহা মিথ্যা কথা)
সবাইকে দিয়ে রান্না করাটা মানায় না।যতসব..(হাত ধুতে ধুতে)
/
আব্বু:কি বলছিস রান্না তো ভালো হয়েছে।।
তোমরাই খাও তোমাদের বৌমার হাতের রান্না(খাবার টেবিল থেকে উঠে)
মিম:তুমি বস আমি ডিম পোজ করে আনছি।
আমি:থাক লাগবে না।
/
মিমের দিকে তাকিয়ে দেখি চোখে পানি টলমল করছে।যেকোনো মূহুত্বে পানি অঝোর ধারায় গড়িয়ে পড়বে।
/
আম্মু ও মিম পেছন থেকে অনেক ডাক দিয়েছে খাওয়ার জন্য।কিন্তু আমি তাদের কোনো কথা না শুনে ঘরে চলে আসলাম।
/
আসলে আমি মিমকে কষ্ট দেওয়ার জন্যে মিথ্যা কথাটা বল্লাম।মিম তো আর আমাকে কম কষ্ট দেইনি।এসব ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়লাম।
/
মাঝরাতে কারোও চাপা কান্না শব্দে ঘুম ভেঙ্গে যায়।বুকে দিকে তাকিয়ে দেখি মিম আমার বুকের উপর শুয়ে কান্না করছে।
/
আমি:এই তুই আমার বুকে মাথা রেখে শুয়ে আছিস কে??
মিম কেদেঁই চলেছে।।
আমি:কিরে কথা বলছিস না কে(চিৎকার করে)
/
আমার চিৎকারের শব্দে মিম ভয়ে ভয়ে বল্ল.
মিম:তুমি আমাকে ক্ষমা করে দেও(কান্না করতে করতে)
.
.
.
((((চলবে.............))
/
আমি না হয় গোপনে মিমকে ভালোবেসে যাব।
/
এখন আমি মিমের সাথে প্রয়োজন ছাড়া কোনো কথা বলি না।কথা বলে কি লাভ সে তো আমার সাথে ঠিক মতো কথাই বলে না।
/
সব সময় আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে।তাই মিমের থেকে সব সময় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি।।কিন্তু আরো কয়েকদিন যাওয়ার পরে মিমের আচরনে কিছুটা পরির্বতন দেখতে পাই।তেমন করে আর আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে না।সব সময় আমার সাথে ভালোভাবে কথা বলে।।।
/
একদিন বিকালে অফিস থেকে ফিরার পথে হঠাৎ কোনো মেয়ের চিৎকার শুনতে পাই।শব্দটা অনুসরন করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে যাই।
/
আসে পাশে তাকিয়ে দেখি জায়গাটা জনমানবহীন।কোথাও কোনো কাক পক্ষীর টিকিটাও নেই।
/
আস্তে আস্তে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।সামনের দিকে তাকিয়ে দেখি একটা পরিত্যক্ত বাড়ি।এই বাড়ির থেকেই শব্দটা আসছে।
/
ঘরের ভেতরে টুকে দেখি দুইটা ছেলে একটা মেয়ের সাথে ধস্তাধস্তি করছে।আর মেয়েটি বাচাও বাচাও বলে চিৎকার করছে
/
মেয়েটার কন্ঠ সর আমার খুব চেনা চেনা লাগছে।সামনের দিকে এগিয়ে দেখি মেয়েটা আর কেউ না মিম।
/
মিমকে আমাকে দেখার সাথে সাথে বলল,,,
মিম:আমির প্লিজ আমাকে বাচাঁও রকি আমাকে মেরে ফেলবে।
/
এটা দেখার সাথে সাথে আমার মাথায় রক্ত চড়ে উঠল।আমি মিমকে বাচাঁনোর জন্য এদের সাথে ধস্তাধস্তি করতে লাগলাম।
/
কিন্তু এরা দুইজন থাকার কারনে পেড়ে উঠতে পারছিলাম না।নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি মিমকে এদের হাত থেকে বাচাঁনোর জন্য।
/
আমি সামনে যা কিছু পাই তা দিয়েই এদের নরপশুদেরকে মারতে থাকি।এক পর্যায়ে তারা না পেড়ে পালিয়ে যায়।
/
এদেরকে মারতে গিয়ে ছুড়ির আঘাতে হাতের তালুতে হালকা চোট লাগে।তাই সেখান থেকে গড়গড়িয়ে রক্ত পড়তে থাকে।কিন্তু আমার সেইদিকে খেয়াল নেই।
/
আমি শুধু রাগে ফুসছি।
মিম আমার হাতের দিকে খেয়াল করে বলল
মিম:এই তোমার হাত থেকে তো রক্ত বের হচ্ছে।(আমার হাতে ধরে)
/
আমি: আমার হাত ছাড়ুন।
মিম:না তোমার হাত থেকে তো রক্ত বের হচ্ছে।
আমি:আমার হাত ছাড় বলছি।
/
মিমকে তুই বলাতে মিম বেশ অবাক হলো।কারন আমি কোনোদিন তাকে তুই করে বলিনি।
/
আমি:তুই আমার হাত ছাড়ছিস না কেন???(চিৎকার করে)।মিমের হাত আমার হাত থেকে ছুড়ে ফেলে দিলাম।
আমি তোকে ভালো মেয়ে মনে করেছিলাম।কিন্তু তুই তোর বিএফের সাথে ফষ্টিনষ্টি করতে আসছিস।
/
মিম:তুমি আমাকে ভূল বুঝছ।সত্যি আমাকে রকি....(কাদতেঁ কাদতেঁ)
আমি:চুপ একদম চুপ তুই কথা বলবিনা।তোকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনি।(রাগে রাগে)।তোর মতো খারাপ মেয়ে আমি ভালো করেই চিনি।
/
চল বাসায় চল তুই তো আমার কাছ থেকে ডিভোর্স চাস তাই না।আর কয়েকদিন অপেক্ষা কর।তারপরে তোকে আমি মুক্তি দিয়ে দিব।
/
মিম:সত্যি আমির তুমি যা বলছ সব ভূল।
আমি:চুপ তুই তোর অপবিএ মুখে আমার নাম উচ্চারন করবিনা।আর ভূল আমার চোখে সামনে যা দেখেছি সব ভূল।
/
মিম:হুমম তুমি যা দেখোছ সব ভূল(চিৎকার করে+কান্না করে)
আমি:চুপ তুই আর কোনো কথা বলবিনা।
/
মিমকে নিয়ে বাড়ির উদ্দশ্যে রওনা দিলাম।
আম্মু:কিরে তোর চেহারা এমন দেখাচ্ছে কেন??
মিম:আমিরের কি হয়েছে।
আমি:না আম্মু রাস্তায় খুব যানজট ছিলো তো তাই গরমে এমন হয়েছে।
/
আম্মু:আচ্ছা যা তোরা ফ্রেশ হয়ে আয় আমি টেবিলে খাবার দিচ্ছি।
আমি:না আম্মু এখন খেতে একদম ইচ্ছে করছে না।শরীরটা খুব ক্লান্ত লাগছে।আমি এখন ঘুমাবো।তারপরে হালকা ফ্রেশ হয়ে ঘুমোতে চলে গেলাম।
/
ঘরে আসার সময় মিম আমাকে কিছু বলতে চেয়েছিল কিন্তু আমি তাকে এড়িয়ে চলি।এখন আমার মনে মিমের জন্যে কোনো ভালোবাসা নেই।আছে শুধু ঘৃণা,রাগ আর অভিমান।
/
নিচে বিছানা করে শুয়ে পড়লাম।একটু পড়ে মিম আসলো ঘরে।মিমের দিকে তাকিয়ে দেখি মিমের চোখ দুইটি ফুলে রয়েছে।আর চোখ দুইটি অসম্ভব লাল।মনে হয় কান্না কাটি করেছে।
/
আমার কি কান্নাকাটি করলে আমি নিজের মতো করে শুয়ে রইলাম।
/
দেখতে দেখতে আরো একমাস চলে গেল।আমি এখন মিমের সাথে সবসময় খারাপ ব্যবহার করি।আর মিমের হাব ভাব দেখলে বুঝা যায় ও আমাকে সম্পন্নভাবে ভালোবাসে।যেমন লান্সের সময় ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করবে লান্স করেছি কিনা।।ঠিক মতো যেন খাবার খাই ইত্যাদি।
/
আর আমি তার সাথে সবসময় খারাপ ব্যবহার করি। তাও ফোন দিয়ে খবর নেয়।।।আর মিম নিরবে চোখের চল ফেলে।।।
/
একদিন রাতে সবাই মিলে খাবার টেবিলে খাবার খেতে বসলাম।আর মিম সবাইকে খাবার বেড়ে দিচ্ছে।আজকের খাবারটা অন্য রকম স্বাদ লাগছে।এককথায় অসম্ভব স্বাদ।মনে হয় অমৃত খাচ্ছি।
/
আমি:মা আজ খাবার রান্না করেছে কে????
আম্মু:কেন বাবা মিম রান্না করেছে।কেন রান্না ভালো হয়নি???
/
আমি:না একদম ভালো হয়নি। খুবই বাজে খাবার।(ডাহা মিথ্যা কথা)
সবাইকে দিয়ে রান্না করাটা মানায় না।যতসব..(হাত ধুতে ধুতে)
/
আব্বু:কি বলছিস রান্না তো ভালো হয়েছে।।
তোমরাই খাও তোমাদের বৌমার হাতের রান্না(খাবার টেবিল থেকে উঠে)
মিম:তুমি বস আমি ডিম পোজ করে আনছি।
আমি:থাক লাগবে না।
/
মিমের দিকে তাকিয়ে দেখি চোখে পানি টলমল করছে।যেকোনো মূহুত্বে পানি অঝোর ধারায় গড়িয়ে পড়বে।
/
আম্মু ও মিম পেছন থেকে অনেক ডাক দিয়েছে খাওয়ার জন্য।কিন্তু আমি তাদের কোনো কথা না শুনে ঘরে চলে আসলাম।
/
আসলে আমি মিমকে কষ্ট দেওয়ার জন্যে মিথ্যা কথাটা বল্লাম।মিম তো আর আমাকে কম কষ্ট দেইনি।এসব ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়লাম।
/
মাঝরাতে কারোও চাপা কান্না শব্দে ঘুম ভেঙ্গে যায়।বুকে দিকে তাকিয়ে দেখি মিম আমার বুকের উপর শুয়ে কান্না করছে।
/
আমি:এই তুই আমার বুকে মাথা রেখে শুয়ে আছিস কে??
মিম কেদেঁই চলেছে।।
আমি:কিরে কথা বলছিস না কে(চিৎকার করে)
/
আমার চিৎকারের শব্দে মিম ভয়ে ভয়ে বল্ল.
মিম:তুমি আমাকে ক্ষমা করে দেও(কান্না করতে করতে)
.
.
.
((((চলবে.............))
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com