গল্পঃ অবহেলা । লেখাঃ পাগল লেখক
- বাড়ির দড়জার সামনে বর আর বউ সেজে দাড়িয়ে আাছে মিম আর আবির । আজ তাদের দুজনের বিয়ে হলো । ওদের দুজনকে বাইরে দাড় করিয়ে রেখে ওদের বরন করার সকল জিনিস গুছিয়ে নিচ্ছেন আবিরের মা আর ভাবি । আর আবিরের ছোট বোন মারিয়া মিমের পাশে দাড়িয়ে আছে ।
.
- আবিরের এইসব খুব বিরক্ত লাগছে । মন চাচ্ছে সব কিছু ফেলে রেখে চলে যাই । কিন্তু সেটাও সম্ভব হচ্ছে না ।
.
- মিম আবিরের এই বিরক্তি টা বুঝতে পাররছে ....।
.
- আপনার কোন সমস্যা হলে যেতে পারেন ( মিম)
.
- একদম চুপ কোন কথা না সোজা ওইখানে দাড়িয়ে থাকো । ( আবির )
.
- এই তোমরা দুজনে কি ফিস ফিস করে কথা বলছো । এখন আর কথা বলতে হবে না । বাসর রাতে মন ভরিয়ে কথা বলো ( মারিয়া )
.
- আবির মারিয়ার দিকে রাগি দৃষ্টিতে তাকালো । আর মারিয়া চুপ হয়ে গেল ।
.
- তারপরেই ওদের বরন করার সকল কাজ শেষ করলো । ধীরে ধীরে রাত ঘনিয়ে আসতে লাগলো । বাড়ির সকল মেহমান রা চলে যেতে লাগলো । ভাবি আর মারিয়া মিম কে বাসর ঘরে রেখে চলে গেল .....
.
- অনেকটা সময় হলো কিন্তু আবিরের আসার কোন নাম নেই । আর মিম বেছারীর খুব ঘুম পাচ্ছে কিন্তু ঘুমাতে পারছে না ।...
.
- এমন সময় দড়জায় ধপ করে একটা আওয়াজ হলো । মেঘা চমকে উঠলো ।
.
- দেখলো আবির দুলতে দুলতে রুমে প্রবেশ করলো । মিম আবিরকে এভাবে দেখে অনেকটা অবাক হয় ।
.
- তুমি কি নেশা করেছ ( মিম )
.
- এই একদম আমার কাছে আসবি না । আমাকে তুই স্পর্শ করবি না । একদম না ....বলেই আবির ধপ করে বিছানায় পরে যায় । আর সাথে সাথে ওর কোন সারা শব্দ পাওয়া যায় না । মিম আবিরের এই রুপ দেখে অবেকটা অবাক হয় ।
.
- এটা কি হলো । শেষ পর্যন্ত একজন নেশা খোরের সাথে ওর বিয়ে হলো । কত স্বপ্ন ছিলো ওর এই বাসর রাত নিয়ে । যা সব মেয়েদেরই থাকে । তেমন মিমও ব্যতিক্রম ছিলো না । কিন্তু এক নিমিশেই সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গেল ।
.
- মিম আর কিছু না ভেবে ঘুমিয়ে গেল ।
.
- মিম হচ্ছে একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান । ও যখন ক্লাস এইটে পড়ে তখনেই ওর বাবা মারা যায় । ওর বাবার ইচ্ছা ছিলো মেয়েকে ডাক্টার বানাবে । বাবার সেই স্বপ্নটা মিম পুরন করেছে । সে এখন একজন অনেক বড় ডাক্টার ।
.
- প্রতিদিন অনেক রোগী মিমের কাছে আসে চিকিৎসার জন্য । তেমনি একদিন আবিরের বাবাও মিমের কাছে যায় চিকিৎসার জন্য । মিমের চিকিৎসা দেওয়া । রোগীর সাথে মিমের ব্যাবহার সব দেখে মিমকে মনে ধরে আবিরের বাবার । তিনি ঠিক করেন আবিরের সাথেই এই মেয়ের বিয়ে দিবেন । এই মেয়েই পারবে আবিরের এলোমেলো হয়ে যাওয়া জীবন টাকে সাজিয়ে তুলতে । যার বদৌলতে আজ তাদের বিয়ে হয়ে যায় । ....
.
- মিম ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখে বাইরে সামান্য আলো ফুটেছে । মিম বিছানা ছেড়ে উঠে গোসল করে নামাজ পরে নেয় । নামাজ পরা শেষ হলে আবিরের দিকে চোখ যায় মিমের । কি নিশ্পাপ মুখখানা । ভোরের আলোতে আরো সুন্দর লাগছে আবিরকে । কিন্তু কাল যে কেন এই রকম করলো তার সাথে এই উওরটাই পাচ্ছে না মিম ।
.
- তারপর মিম নিচে নেমে রান্না ঘরের দিকে গেল । গিয়ে দেখলো ভাবি আর মা দুজনেই রান্না ঘরে খাবার রেডি করছে ।
.
- একি মিম তুমি রান্না ঘরে কেন । আর আবির কি উঠেছে । আজ আমরা সবাই মিলে একসাথে ব্রেকফাস্ট করবো । ( ভাবি )
.
- না ভাবি ও এখনো উঠে নি । ( মিম )
.
- তুমি ডাকছিলা ওকে ।
.
- না ভাবি । দারান ডেকে দিচ্ছি ।
.
- থাক তুমি খাবার গুলো টেবিলে সাজিয়ে রাখো । আমি ওকে ডাকছি । ওর যা ঘুম । তুমি ওকে জাগাতে পারবে না ।
.
- বলেই ভাবি উপরে গেল আবিরকে ডাকতে ।
.
- আর গিয়ে তো অবাক । আবির এখনো বিয়ের পান্জাবীও খুলে নি । যেই কাছে যাবে ডাকতে সেই আবিরের গা থেকে বিশ্রী মদের গন্ধ আসতে থাকে ।
.
- আর তাতেই আবিরের ভাবি বুঝে যান কাল রাতে কি হয়েছিলো আর কি হয়নি ।
.
-আবিরের ভাবি আর আবিরকে না ডেকে মুখটা ভার করে নিচে নেমে আসলো ।
.
- কি বউমা আবির উঠলো । ( আবিরের মা )
.
- না মা । ও ঘুমোচ্ছে । শরীরটা বোধহয় ক্লান্ত । ও পরে খাবে এখন । আপনারা খেয়ে নেন । তারপর সবাই খেয়ে নিয়ে যে যার রুমে যেতে লাগলো ।
.
- মিম তুমি একটু আমার রুমে আসো তো ।
.
- আচ্ছা ভাবি ।
.
- দুজনেই আবিরের ভাবির রুমে বসে আছে ।
.
- ভাবি আপনি যেন কি বলবেন ।
.
- কাল আবির কয়টার সময় রুমে এসেছিলো ।
.
- প্রশ্নটা শুনে অনেকটা অবাক হয় মিম ।
.
- ভয় পেওনা বলো ।
.
- তখন প্রায় দেড়টা হবে ।
.
- ও কি নেশা করে এসেছিলো ।
.
- হুমমম.
.
- তোমার গায়ে হাত তুলেছিলো নাকি ।
.
- না উনি সোজা এসে শুয়ে পরেন । আর আনাকে বলেন আমি যেন ওনার গায়ে স্পর্শ না করি ।আচ্ছা ভাবি একটা সত্যি কথা বলুন তো । উনি কি প্রতিদিন নেশা করেন ।
.
- না ..ও যেদিন খুব কষ্ট পায় । সেদিন সেই কষ্টটাকে ভুলিয়ে রাখার জন্য ও নেশা করে । ও এই রকম ছিলো না । একটা ঝড় ওর জীবনটাকে চছনছ করে দিয়েছে ।
.
- কি হয়েছিলো ভাবি ওনার ।
.
- সেটা তুমি ধীরে ধীরে জানতে পারবা । আমার দেবরটা এই রকম ছিলো না । সারাদিন হাসি খুসি থাকতো । কিন্তু ওই ঝড়টা আসার পর ওর জীবন থেকে সব হাসি পালিয়ে যায় । আর বাবা মা তোমার ভীতরেই সেই শক্তি দেখেছেন । যে আবিরকে এই নষ্টের পথ থেকে সরিয়ে আনতে পারবে । পারবা না বলো তুমি । আবিরকে এই পথ থেকে সরিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে ।
.
- আবিরের ভাবি মিমের হাত ধরে বলে , কথা দাও তুমি আবিরকে স্বাভাবিক পথে ফিরিয়ে আনবে । ও যত কিছুই করুক না তোমার সাথে তুমি ওকে কখনো কষ্ট দিবা না । বা ওকে ছেরে চলে যাবা না । কথা দাও ..?
.
- আপনি কোন চিন্তা করবেন না ভাবি আবির আমার স্বামী । তাকে স্বাভাবিক পথে আনাটা আমার কর্তব্য । আপনি সুধু দোয়া করবেন আমি যেন ওনাকে আমার নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারি ।
.
- তোমার উপর আমাদের সেই ভরসা আছে । এখন তুমি যাও আবিরের ঘুম থেকে উঠার সময় হয়ে গেছে .......
.
- আচ্ছা ভাবি ......
.
- মিম রুমে গিয়ে অবাক । আবির ঘরে নেই । বিয়ের পান্জাবী জুতো ছরিয়ে ছিটিয়ে দেওয়া । মিম অনেকটা চিন্তায় পরে যায় । ও ভেবে পায় না এই শরীর নিয়ে আবার কোথায় গেল । কোথাও আবার মাথা ঘুরে পরে যাবে নাতো । বাড়ির কাউকেই বলে যায় নি কোথায় গেছে ....
.
- চলবে......
.
- আবিরের এইসব খুব বিরক্ত লাগছে । মন চাচ্ছে সব কিছু ফেলে রেখে চলে যাই । কিন্তু সেটাও সম্ভব হচ্ছে না ।
.
- মিম আবিরের এই বিরক্তি টা বুঝতে পাররছে ....।
.
- আপনার কোন সমস্যা হলে যেতে পারেন ( মিম)
.
- একদম চুপ কোন কথা না সোজা ওইখানে দাড়িয়ে থাকো । ( আবির )
.
- এই তোমরা দুজনে কি ফিস ফিস করে কথা বলছো । এখন আর কথা বলতে হবে না । বাসর রাতে মন ভরিয়ে কথা বলো ( মারিয়া )
.
- আবির মারিয়ার দিকে রাগি দৃষ্টিতে তাকালো । আর মারিয়া চুপ হয়ে গেল ।
.
- তারপরেই ওদের বরন করার সকল কাজ শেষ করলো । ধীরে ধীরে রাত ঘনিয়ে আসতে লাগলো । বাড়ির সকল মেহমান রা চলে যেতে লাগলো । ভাবি আর মারিয়া মিম কে বাসর ঘরে রেখে চলে গেল .....
.
- অনেকটা সময় হলো কিন্তু আবিরের আসার কোন নাম নেই । আর মিম বেছারীর খুব ঘুম পাচ্ছে কিন্তু ঘুমাতে পারছে না ।...
.
- এমন সময় দড়জায় ধপ করে একটা আওয়াজ হলো । মেঘা চমকে উঠলো ।
.
- দেখলো আবির দুলতে দুলতে রুমে প্রবেশ করলো । মিম আবিরকে এভাবে দেখে অনেকটা অবাক হয় ।
.
- তুমি কি নেশা করেছ ( মিম )
.
- এই একদম আমার কাছে আসবি না । আমাকে তুই স্পর্শ করবি না । একদম না ....বলেই আবির ধপ করে বিছানায় পরে যায় । আর সাথে সাথে ওর কোন সারা শব্দ পাওয়া যায় না । মিম আবিরের এই রুপ দেখে অবেকটা অবাক হয় ।
.
- এটা কি হলো । শেষ পর্যন্ত একজন নেশা খোরের সাথে ওর বিয়ে হলো । কত স্বপ্ন ছিলো ওর এই বাসর রাত নিয়ে । যা সব মেয়েদেরই থাকে । তেমন মিমও ব্যতিক্রম ছিলো না । কিন্তু এক নিমিশেই সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গেল ।
.
- মিম আর কিছু না ভেবে ঘুমিয়ে গেল ।
.
- মিম হচ্ছে একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান । ও যখন ক্লাস এইটে পড়ে তখনেই ওর বাবা মারা যায় । ওর বাবার ইচ্ছা ছিলো মেয়েকে ডাক্টার বানাবে । বাবার সেই স্বপ্নটা মিম পুরন করেছে । সে এখন একজন অনেক বড় ডাক্টার ।
.
- প্রতিদিন অনেক রোগী মিমের কাছে আসে চিকিৎসার জন্য । তেমনি একদিন আবিরের বাবাও মিমের কাছে যায় চিকিৎসার জন্য । মিমের চিকিৎসা দেওয়া । রোগীর সাথে মিমের ব্যাবহার সব দেখে মিমকে মনে ধরে আবিরের বাবার । তিনি ঠিক করেন আবিরের সাথেই এই মেয়ের বিয়ে দিবেন । এই মেয়েই পারবে আবিরের এলোমেলো হয়ে যাওয়া জীবন টাকে সাজিয়ে তুলতে । যার বদৌলতে আজ তাদের বিয়ে হয়ে যায় । ....
.
- মিম ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখে বাইরে সামান্য আলো ফুটেছে । মিম বিছানা ছেড়ে উঠে গোসল করে নামাজ পরে নেয় । নামাজ পরা শেষ হলে আবিরের দিকে চোখ যায় মিমের । কি নিশ্পাপ মুখখানা । ভোরের আলোতে আরো সুন্দর লাগছে আবিরকে । কিন্তু কাল যে কেন এই রকম করলো তার সাথে এই উওরটাই পাচ্ছে না মিম ।
.
- তারপর মিম নিচে নেমে রান্না ঘরের দিকে গেল । গিয়ে দেখলো ভাবি আর মা দুজনেই রান্না ঘরে খাবার রেডি করছে ।
.
- একি মিম তুমি রান্না ঘরে কেন । আর আবির কি উঠেছে । আজ আমরা সবাই মিলে একসাথে ব্রেকফাস্ট করবো । ( ভাবি )
.
- না ভাবি ও এখনো উঠে নি । ( মিম )
.
- তুমি ডাকছিলা ওকে ।
.
- না ভাবি । দারান ডেকে দিচ্ছি ।
.
- থাক তুমি খাবার গুলো টেবিলে সাজিয়ে রাখো । আমি ওকে ডাকছি । ওর যা ঘুম । তুমি ওকে জাগাতে পারবে না ।
.
- বলেই ভাবি উপরে গেল আবিরকে ডাকতে ।
.
- আর গিয়ে তো অবাক । আবির এখনো বিয়ের পান্জাবীও খুলে নি । যেই কাছে যাবে ডাকতে সেই আবিরের গা থেকে বিশ্রী মদের গন্ধ আসতে থাকে ।
.
- আর তাতেই আবিরের ভাবি বুঝে যান কাল রাতে কি হয়েছিলো আর কি হয়নি ।
.
-আবিরের ভাবি আর আবিরকে না ডেকে মুখটা ভার করে নিচে নেমে আসলো ।
.
- কি বউমা আবির উঠলো । ( আবিরের মা )
.
- না মা । ও ঘুমোচ্ছে । শরীরটা বোধহয় ক্লান্ত । ও পরে খাবে এখন । আপনারা খেয়ে নেন । তারপর সবাই খেয়ে নিয়ে যে যার রুমে যেতে লাগলো ।
.
- মিম তুমি একটু আমার রুমে আসো তো ।
.
- আচ্ছা ভাবি ।
.
- দুজনেই আবিরের ভাবির রুমে বসে আছে ।
.
- ভাবি আপনি যেন কি বলবেন ।
.
- কাল আবির কয়টার সময় রুমে এসেছিলো ।
.
- প্রশ্নটা শুনে অনেকটা অবাক হয় মিম ।
.
- ভয় পেওনা বলো ।
.
- তখন প্রায় দেড়টা হবে ।
.
- ও কি নেশা করে এসেছিলো ।
.
- হুমমম.
.
- তোমার গায়ে হাত তুলেছিলো নাকি ।
.
- না উনি সোজা এসে শুয়ে পরেন । আর আনাকে বলেন আমি যেন ওনার গায়ে স্পর্শ না করি ।আচ্ছা ভাবি একটা সত্যি কথা বলুন তো । উনি কি প্রতিদিন নেশা করেন ।
.
- না ..ও যেদিন খুব কষ্ট পায় । সেদিন সেই কষ্টটাকে ভুলিয়ে রাখার জন্য ও নেশা করে । ও এই রকম ছিলো না । একটা ঝড় ওর জীবনটাকে চছনছ করে দিয়েছে ।
.
- কি হয়েছিলো ভাবি ওনার ।
.
- সেটা তুমি ধীরে ধীরে জানতে পারবা । আমার দেবরটা এই রকম ছিলো না । সারাদিন হাসি খুসি থাকতো । কিন্তু ওই ঝড়টা আসার পর ওর জীবন থেকে সব হাসি পালিয়ে যায় । আর বাবা মা তোমার ভীতরেই সেই শক্তি দেখেছেন । যে আবিরকে এই নষ্টের পথ থেকে সরিয়ে আনতে পারবে । পারবা না বলো তুমি । আবিরকে এই পথ থেকে সরিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে ।
.
- আবিরের ভাবি মিমের হাত ধরে বলে , কথা দাও তুমি আবিরকে স্বাভাবিক পথে ফিরিয়ে আনবে । ও যত কিছুই করুক না তোমার সাথে তুমি ওকে কখনো কষ্ট দিবা না । বা ওকে ছেরে চলে যাবা না । কথা দাও ..?
.
- আপনি কোন চিন্তা করবেন না ভাবি আবির আমার স্বামী । তাকে স্বাভাবিক পথে আনাটা আমার কর্তব্য । আপনি সুধু দোয়া করবেন আমি যেন ওনাকে আমার নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে পারি ।
.
- তোমার উপর আমাদের সেই ভরসা আছে । এখন তুমি যাও আবিরের ঘুম থেকে উঠার সময় হয়ে গেছে .......
.
- আচ্ছা ভাবি ......
.
- মিম রুমে গিয়ে অবাক । আবির ঘরে নেই । বিয়ের পান্জাবী জুতো ছরিয়ে ছিটিয়ে দেওয়া । মিম অনেকটা চিন্তায় পরে যায় । ও ভেবে পায় না এই শরীর নিয়ে আবার কোথায় গেল । কোথাও আবার মাথা ঘুরে পরে যাবে নাতো । বাড়ির কাউকেই বলে যায় নি কোথায় গেছে ....
.
- চলবে......
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com