গল্পঃ প্রতিদান | পর্ব- শেষ । লিখাঃ পাগল লেখক
- সত্যিকরের ভালোবাসা গুলো মন দিয়ে হয় কিন্ত প্রমান করতে
হয় জীবন দিয়ে । ভালোবাসলে ভালোবাসার
মানুষকে জানিয়ে দিতে হয় আর আমি বোধহয়
এই যায়গাতেই ব্যর্থ ছিলাম ।
.
- আমার ভালোবাসাটা ছিলো একটা কাগজে
মোরানো ভালোবাসা যার অস্তিত্ব শুধু
কাগজের কয়েকটা পাতাতেই সীমাবদ্ধ ।
.
- কাগজে মোরানো ভালোবাসা দিয়ে আমি
তোর রিদয় মোরাতে চেয়েছিলাম । কিন্তু তই
অধরাই রয়ে গেলি ।
.
- তুইতো আমার হাতছোয়া দুরত্বে ছিলি কিন্তু
হাত বারালেই সবসময় ভালোবাসা ছোয়া যায়
না । কিছু ভালোবাসা অপুর্নই রয়ে যায় ....
.
- ভালোবাসার মানুষকে পেয়েও হারানোর
নাম বেদনা , না পেয়ে ভুলে যাওয়ার নাম
সান্তনা, আার ভালোবাসার মানুষকে না
পেয়েও তাকে সারাজীবন ভালোবাসাকেই
বলে সার্থকতা ।
.
- আমি সার্থক
.
- আমি তোর মাঝে আমার জগৎটাকে
খুজেছিলাম আর তুই রাফির মাঝে । মতে তো
আমাদের কোন হাত ছিলো না ...কিছু গল্প
বিধাতা নিজ হাতেই লিখেন ।
.
- নিজেকে কখনো অপরাধী ভাবিস না । আর
রাফিকে কখনোই কষ্ট দিসনা ছেলেটা তোকে
অনেক ভালোবাসে ।
.
- এতগুলো অপুর্নতার মাঝেও আমার একটা
পুর্নতা আছে আর তা হলো রাফির দেওয়া যে
গল্পগুলো তোকে আবেগে ভাসাতো সে
গল্পগুলো আমারই লেখা ...এজন্য রাফিকে কিছু
বলিস না কিন্তু ...গল্প লিখতে গেলে আমার
মতোই পাগল হওয়া লাগে ।
.
- গল্প লিখতে হয় আবেগ দিয়ে কারন আবেগ
দিয়ে জীবন না চললেও রিদয় চলে ।
.
- তোকে বলেছিলাম না আমার লেখা পরে
একদিন তুই কাদবি ।আমার অব্যাক্ত
ভালোবাসার কসম তুই এখন কাদছিস ....এই
পাগলী একদম কাদবি না আমি আছিতো ।আমি
তোর ছায়া হয়ে তোর সাথেই আছি শুধু তোর
স্পর্শের বাইরে ।নিজের জীবনটা রঙ্গীয়ে
নিস ভালোবাসার রঙ্গে ।
.
- তুই জানিস ? আজ আমি কতটা সার্থক । কারন
আমার চোখ দুটো যে সারা জীবন তোকে
আগলে রাখবে ।এর থেকে বেশী আমার আার
কি চাওয়ার আছে বল ?
.
- আমার শেষ একটা আবদার রাখবি সাদিয়া ?
প্রতি ১৪ ই ফেব্রুয়ারী আমার কবরে একটাকরে
গোলাপ ফুল রেখে আসবি ?? আমার
ভালোলাগবে ।
.
- ছায়া হয়েও রিদয় চোখে ...
.
- ভালোবাসা তোকে খুজে নিব ..
.
- থাকিস শুধু মন গহীনে
.
- তো পাজর ছুয়ে নিঃস্বাস হয়ে যাবো ..
.
- ভালোবাসা ভালো থাকিস সবসময় "
চিরোবিদায় "
.
- রাকিবের লেখাটা সত্যিই আজ কাদাতে
পেরেছে সাদিয়াকে । শুধু সাদিয়ই নয় তুর্য ,
নিলা , সামিম সবাই কাদছে । কতটা পাগল
হলে এরকম পাগলের মতো ভালোবাসা যায় ??
প্রশ্নটা সাদিয়ার মনের ভিতর বেজেই চলছে ।
কিন্তু উওর দেওয়ার মানুষটাযে আর নেই । যেই
পাগলটার পাগলামী পুরো বন্ধুমহল মাতিয়ে
রাখতো তাকে ছারা ক্যম্পাসটাযে ফাকা
ফাকা লাগবে । তবে জীবন হয়তো চলে যাবে
কোন না কোন ভাবে ।
.
- ১ বছর পর ...
.
- আজ আবারো ১৪ই ফেব্রুয়ারী । প্রত্যেক
প্রেমিক প্রেমিকার মতোই রাফি আার
সাদিয়াও এক জায়গায় যাচ্ছে । সাদিয়ার
হাতে একটা গোলাপ ফুল ..
.
- গন্তব্যে চলে এসেছে ওরা ।ওইতো রাকিবের
কবরটা দেখা যাচ্ছে । এক বছরের ব্যাবধানে
অনেকটা বদলে গেছে জায়গাটা । চারপাশের
লতা গুলো যেন তাদের বুকের মাঝে আগলে
রেখেছে পাগলটাকে ।
.
- সাদিয়া আস্তে করে ফুলটা রাখলো কবরের
উপর ।চোখের জলগুলো আজকে বেইমানী করছে
না অঝরে ঝরে পরছে । কাদছে রাফিও ....
.
- কবর থেকে বাসার উদ্দেশে হাটছে ওরা দুজন
।না দুজন বললে ভুল হবে আরেকজন আছে ওদের
সাথেছায়া হয়ে ।
.
- পথটা হয়তো বেকে যাবে কিন্তু ছায়াটা
রয়েই যাবে আর চিৎকার করে বলবে "
ভালোবাসিরে "
.
- চিৎকারটা কেউ শুনবেনা ঠিকই কিন্তু সেটা
প্রতিধ্বনিত হবে ।সেই ভালোবাসার রিদয়ে
যার নামে সে নিজের জীবনটাকে লিখে
দিয়েছে । যে ভালোবাসার জন্য দরকার হয়নি
কোন প্রতিদান ...
.
***** সমাপ্ত ******
হয় জীবন দিয়ে । ভালোবাসলে ভালোবাসার
মানুষকে জানিয়ে দিতে হয় আর আমি বোধহয়
এই যায়গাতেই ব্যর্থ ছিলাম ।
.
- আমার ভালোবাসাটা ছিলো একটা কাগজে
মোরানো ভালোবাসা যার অস্তিত্ব শুধু
কাগজের কয়েকটা পাতাতেই সীমাবদ্ধ ।
.
- কাগজে মোরানো ভালোবাসা দিয়ে আমি
তোর রিদয় মোরাতে চেয়েছিলাম । কিন্তু তই
অধরাই রয়ে গেলি ।
.
- তুইতো আমার হাতছোয়া দুরত্বে ছিলি কিন্তু
হাত বারালেই সবসময় ভালোবাসা ছোয়া যায়
না । কিছু ভালোবাসা অপুর্নই রয়ে যায় ....
.
- ভালোবাসার মানুষকে পেয়েও হারানোর
নাম বেদনা , না পেয়ে ভুলে যাওয়ার নাম
সান্তনা, আার ভালোবাসার মানুষকে না
পেয়েও তাকে সারাজীবন ভালোবাসাকেই
বলে সার্থকতা ।
.
- আমি সার্থক
.
- আমি তোর মাঝে আমার জগৎটাকে
খুজেছিলাম আর তুই রাফির মাঝে । মতে তো
আমাদের কোন হাত ছিলো না ...কিছু গল্প
বিধাতা নিজ হাতেই লিখেন ।
.
- নিজেকে কখনো অপরাধী ভাবিস না । আর
রাফিকে কখনোই কষ্ট দিসনা ছেলেটা তোকে
অনেক ভালোবাসে ।
.
- এতগুলো অপুর্নতার মাঝেও আমার একটা
পুর্নতা আছে আর তা হলো রাফির দেওয়া যে
গল্পগুলো তোকে আবেগে ভাসাতো সে
গল্পগুলো আমারই লেখা ...এজন্য রাফিকে কিছু
বলিস না কিন্তু ...গল্প লিখতে গেলে আমার
মতোই পাগল হওয়া লাগে ।
.
- গল্প লিখতে হয় আবেগ দিয়ে কারন আবেগ
দিয়ে জীবন না চললেও রিদয় চলে ।
.
- তোকে বলেছিলাম না আমার লেখা পরে
একদিন তুই কাদবি ।আমার অব্যাক্ত
ভালোবাসার কসম তুই এখন কাদছিস ....এই
পাগলী একদম কাদবি না আমি আছিতো ।আমি
তোর ছায়া হয়ে তোর সাথেই আছি শুধু তোর
স্পর্শের বাইরে ।নিজের জীবনটা রঙ্গীয়ে
নিস ভালোবাসার রঙ্গে ।
.
- তুই জানিস ? আজ আমি কতটা সার্থক । কারন
আমার চোখ দুটো যে সারা জীবন তোকে
আগলে রাখবে ।এর থেকে বেশী আমার আার
কি চাওয়ার আছে বল ?
.
- আমার শেষ একটা আবদার রাখবি সাদিয়া ?
প্রতি ১৪ ই ফেব্রুয়ারী আমার কবরে একটাকরে
গোলাপ ফুল রেখে আসবি ?? আমার
ভালোলাগবে ।
.
- ছায়া হয়েও রিদয় চোখে ...
.
- ভালোবাসা তোকে খুজে নিব ..
.
- থাকিস শুধু মন গহীনে
.
- তো পাজর ছুয়ে নিঃস্বাস হয়ে যাবো ..
.
- ভালোবাসা ভালো থাকিস সবসময় "
চিরোবিদায় "
.
- রাকিবের লেখাটা সত্যিই আজ কাদাতে
পেরেছে সাদিয়াকে । শুধু সাদিয়ই নয় তুর্য ,
নিলা , সামিম সবাই কাদছে । কতটা পাগল
হলে এরকম পাগলের মতো ভালোবাসা যায় ??
প্রশ্নটা সাদিয়ার মনের ভিতর বেজেই চলছে ।
কিন্তু উওর দেওয়ার মানুষটাযে আর নেই । যেই
পাগলটার পাগলামী পুরো বন্ধুমহল মাতিয়ে
রাখতো তাকে ছারা ক্যম্পাসটাযে ফাকা
ফাকা লাগবে । তবে জীবন হয়তো চলে যাবে
কোন না কোন ভাবে ।
.
- ১ বছর পর ...
.
- আজ আবারো ১৪ই ফেব্রুয়ারী । প্রত্যেক
প্রেমিক প্রেমিকার মতোই রাফি আার
সাদিয়াও এক জায়গায় যাচ্ছে । সাদিয়ার
হাতে একটা গোলাপ ফুল ..
.
- গন্তব্যে চলে এসেছে ওরা ।ওইতো রাকিবের
কবরটা দেখা যাচ্ছে । এক বছরের ব্যাবধানে
অনেকটা বদলে গেছে জায়গাটা । চারপাশের
লতা গুলো যেন তাদের বুকের মাঝে আগলে
রেখেছে পাগলটাকে ।
.
- সাদিয়া আস্তে করে ফুলটা রাখলো কবরের
উপর ।চোখের জলগুলো আজকে বেইমানী করছে
না অঝরে ঝরে পরছে । কাদছে রাফিও ....
.
- কবর থেকে বাসার উদ্দেশে হাটছে ওরা দুজন
।না দুজন বললে ভুল হবে আরেকজন আছে ওদের
সাথেছায়া হয়ে ।
.
- পথটা হয়তো বেকে যাবে কিন্তু ছায়াটা
রয়েই যাবে আর চিৎকার করে বলবে "
ভালোবাসিরে "
.
- চিৎকারটা কেউ শুনবেনা ঠিকই কিন্তু সেটা
প্রতিধ্বনিত হবে ।সেই ভালোবাসার রিদয়ে
যার নামে সে নিজের জীবনটাকে লিখে
দিয়েছে । যে ভালোবাসার জন্য দরকার হয়নি
কোন প্রতিদান ...
.
***** সমাপ্ত ******
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com