ভালোবাসার না বলা কথা । পার্ট -৩
একঘন্টা পনের মিনিট পর....
হাঁপাতে হাঁপাতে আসলাম গেইটের বাইরে....।
-বুনো ষাঁড়ের মত কোথা থেকে ছুটে আসলি।
-ক্যান্টিন থেকে।
-কয়টা বাজে এখন।
-কত বাজে জানিনা তবে পনের মিনিট লেইট হয়েছে।
-বাহ সময় জ্ঞান আছে দেখি।
-চল।
-যাব তো এদিকে আয়।
-না রে ভাই পায়ে ভীষন ব্যাথা।
-তো দাঁত কেলিয়ে যখন বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে
দিতে ভুলে যাস কেউ একজন ওয়েট করছে তোর
জন্য তখন মনে থাকেনা?
-স্যরি তো।
-তোর স্যরির গুল্লি মারি।
-আচ্ছা তোকে তিনটে আইসক্রিম দিব।
-ও হ্যালো আমি বাচ্চা না যে এসব কথায় গলে যাব।
-তো পাকা বুড়ি বলেন আপনার লাগবে।
-উমমমম ভাবতে দে।
-ভাব ফইন্নি।
-কিছু বললি?
-কই না তো।
-আমাকে নিয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত লেকের পাশে বসতে
হবে।
-ইম্পসিবল।
-ও তাই না আয় এদিকে।।
-এই না এটা কিন্তু অন্যায়....
-তাহলে বল যাবি?
-নাহ...
-দাড়া ওখানে...
-এই না না মায়া....
ছো মেরে রিকশায় তুলল আমাকে।তাকিয়ে আছি ওর
দিকে।চাপা শয়তানি হাসি হাঁসছে মনে মনে....
.
সন্ধ্যার ক্ষনিক আগে....
-এই নে বাদাম এবার উঠ ফিরতে রাত হয়ে যাবে।
-হোক সমস্যা নাই।
-তোর নাই কিন্তু আমার আছে।
-তোর লজ্জা করেনা আমি মেয়ে হয়ে বলছি আমার
সমস্যা নেই আর তুই ছেলে হয়ে সমস্যার কথা বলছিস।
-বাসায় গেলে আজকে আম্মু কি করবে তুই জানিস না।
-আমি বলে দেব আন্টিকে। এখন বাদাম খা তো।
-তুই খা মুটকি।আর শোন...
-কি?
-পরের বার থেকে না তোর বি এফ কে নিয়ে আসিস।
-হা হা হা হা
-হাসলি যে...
-কিছুনা এমনি।
-চল উঠি।
-উমমমম হাতটা ধর আমার...
-পারবনা।
-কি বললি?
-ধরছি।
-হুম।
-এভাবে জাপটে ধরলে হাঁটব কি করে।(আমার হাতের
ভিতরে একহাত দিয়ে মাথাটা কাঁধে রেখে হাঁটছে)
-জানিনা আমার শীত করছে।
-সে তো করবে।বার বার বলেছিলাম আসতে হবেনা।
-উফফ তুই থামবি। চুপ করে হাঁট তো।
.
বাসায় পৌছে দিয়ে আমার বাসায় আসলাম।আশ্চর্য কেউ
কোন কৈফিয়ত চাইলনা।শুধু মা একবার জিজ্ঞাসা করল দুপুরে কিছু
খেয়েছি কিনা।অবশ্য আমি জানি মায়ার সাথে সারা দিন রাত
থাকলে কেউ কিছু বলবেনা।এতে তো উনাদেরই লাভ।
খেয়ে দেয়ে নিজের রুমে এসে শুয়ে পড়েছি।
-উহুম উহুম(মিষ্টি বোনের প্রবেশ)
-কি যেন শুনছি রে ভাইয়া।
-কি শুনছ তুমি..?
-নাহ তেমন কিছু না আবার অনেক কিছু...।
-তো কি সেটা বলে ফেল আর কার থেকে শুনছ নাম
বল।
-কতকিছুই তো শুনছি। আকাশে বাতাসে ভেসে আসছে
আমার কানে।
-সোজাসুজি বলবি তুই?
-না মানে আজকে সারাদিন কোথায় ছিলি রে তুই?
-তোর জন্য জামাই দেখতে গেছিলাম।
-ওহ ভাল। তো জামাই কি আজকাল লেকের পাশে ভাবীর
পাশে বসে দেখতে হয় ভাইয়া।
-ফালতু কথা কে বলে তোকে?
-সব কি আর বলা লাগে আমাদের ও তো চোখ আছে
নাকি।
-চোখ দিয়ে ভাল কিছু দেখা যায় না।
-ভাইয়া ভাবী প্রেম করছে এর থেকে ভাল দৃশ্য আর কি
হতে পারে।
-তুই যাবি না আমি আম্মুকে ডাকব।
-বিয়েটা তাড়াতাড়ি সেরে ফেল রে।
-আম্মু তোমার মেয়েকে ডাক দাও তো।
আমি বুঝিনা এই শাঁকচুন্নীর কানে খবরটা কে দেয়।নিশ্চয়ই
ওই মুটকি দিয়েছে।,,,,,,,,,,,,,
হাঁপাতে হাঁপাতে আসলাম গেইটের বাইরে....।
-বুনো ষাঁড়ের মত কোথা থেকে ছুটে আসলি।
-ক্যান্টিন থেকে।
-কয়টা বাজে এখন।
-কত বাজে জানিনা তবে পনের মিনিট লেইট হয়েছে।
-বাহ সময় জ্ঞান আছে দেখি।
-চল।
-যাব তো এদিকে আয়।
-না রে ভাই পায়ে ভীষন ব্যাথা।
-তো দাঁত কেলিয়ে যখন বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে
দিতে ভুলে যাস কেউ একজন ওয়েট করছে তোর
জন্য তখন মনে থাকেনা?
-স্যরি তো।
-তোর স্যরির গুল্লি মারি।
-আচ্ছা তোকে তিনটে আইসক্রিম দিব।
-ও হ্যালো আমি বাচ্চা না যে এসব কথায় গলে যাব।
-তো পাকা বুড়ি বলেন আপনার লাগবে।
-উমমমম ভাবতে দে।
-ভাব ফইন্নি।
-কিছু বললি?
-কই না তো।
-আমাকে নিয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত লেকের পাশে বসতে
হবে।
-ইম্পসিবল।
-ও তাই না আয় এদিকে।।
-এই না এটা কিন্তু অন্যায়....
-তাহলে বল যাবি?
-নাহ...
-দাড়া ওখানে...
-এই না না মায়া....
ছো মেরে রিকশায় তুলল আমাকে।তাকিয়ে আছি ওর
দিকে।চাপা শয়তানি হাসি হাঁসছে মনে মনে....
.
সন্ধ্যার ক্ষনিক আগে....
-এই নে বাদাম এবার উঠ ফিরতে রাত হয়ে যাবে।
-হোক সমস্যা নাই।
-তোর নাই কিন্তু আমার আছে।
-তোর লজ্জা করেনা আমি মেয়ে হয়ে বলছি আমার
সমস্যা নেই আর তুই ছেলে হয়ে সমস্যার কথা বলছিস।
-বাসায় গেলে আজকে আম্মু কি করবে তুই জানিস না।
-আমি বলে দেব আন্টিকে। এখন বাদাম খা তো।
-তুই খা মুটকি।আর শোন...
-কি?
-পরের বার থেকে না তোর বি এফ কে নিয়ে আসিস।
-হা হা হা হা
-হাসলি যে...
-কিছুনা এমনি।
-চল উঠি।
-উমমমম হাতটা ধর আমার...
-পারবনা।
-কি বললি?
-ধরছি।
-হুম।
-এভাবে জাপটে ধরলে হাঁটব কি করে।(আমার হাতের
ভিতরে একহাত দিয়ে মাথাটা কাঁধে রেখে হাঁটছে)
-জানিনা আমার শীত করছে।
-সে তো করবে।বার বার বলেছিলাম আসতে হবেনা।
-উফফ তুই থামবি। চুপ করে হাঁট তো।
.
বাসায় পৌছে দিয়ে আমার বাসায় আসলাম।আশ্চর্য কেউ
কোন কৈফিয়ত চাইলনা।শুধু মা একবার জিজ্ঞাসা করল দুপুরে কিছু
খেয়েছি কিনা।অবশ্য আমি জানি মায়ার সাথে সারা দিন রাত
থাকলে কেউ কিছু বলবেনা।এতে তো উনাদেরই লাভ।
খেয়ে দেয়ে নিজের রুমে এসে শুয়ে পড়েছি।
-উহুম উহুম(মিষ্টি বোনের প্রবেশ)
-কি যেন শুনছি রে ভাইয়া।
-কি শুনছ তুমি..?
-নাহ তেমন কিছু না আবার অনেক কিছু...।
-তো কি সেটা বলে ফেল আর কার থেকে শুনছ নাম
বল।
-কতকিছুই তো শুনছি। আকাশে বাতাসে ভেসে আসছে
আমার কানে।
-সোজাসুজি বলবি তুই?
-না মানে আজকে সারাদিন কোথায় ছিলি রে তুই?
-তোর জন্য জামাই দেখতে গেছিলাম।
-ওহ ভাল। তো জামাই কি আজকাল লেকের পাশে ভাবীর
পাশে বসে দেখতে হয় ভাইয়া।
-ফালতু কথা কে বলে তোকে?
-সব কি আর বলা লাগে আমাদের ও তো চোখ আছে
নাকি।
-চোখ দিয়ে ভাল কিছু দেখা যায় না।
-ভাইয়া ভাবী প্রেম করছে এর থেকে ভাল দৃশ্য আর কি
হতে পারে।
-তুই যাবি না আমি আম্মুকে ডাকব।
-বিয়েটা তাড়াতাড়ি সেরে ফেল রে।
-আম্মু তোমার মেয়েকে ডাক দাও তো।
আমি বুঝিনা এই শাঁকচুন্নীর কানে খবরটা কে দেয়।নিশ্চয়ই
ওই মুটকি দিয়েছে।,,,,,,,,,,,,,
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com