গল্পঃ - পিচ্চি বউ 2 | লেখকঃ - নিরব ইসলাম | পার্টঃ - ২
তরে যে এত মানুষ ডাকতেছে শুনিস নাই?(বলেই লাঠি খোজা শুরু করলাম)
শুনছিই ত,
শুনছস কথা বল্লিনা কেন?
আপনিই না কাল বল্লেন কথা কম বলতে।
গাধী কথা কম বলতে বলছি তাইবলে এই না যে কথা বলতে নিষেধ করছি, ছাগলের মত যে সারাদিন ম্যা ম্যা করস সেটা কমাইতে বলছি,
ভূল হয়ে গেছে,
এখন নেমে আয় বলছি,
মারবেন না ত?(অসহায় ভাবে)
(মুচকি হাসি) দিয়ে না মারবনা এবার নেমে আয়,
লাঠিটা তাহলে পুকুরে ফেলে দেন তারপর নামব,,
আচ্ছা ফেলেদিলাম এবার আয়, সাবধানে নাম
একটু সরে দাড়ান,
কেন?
লাফ দিব।তুই কিন্তু সত্যি আজ মার খাবি।
মাগোগো
গেছেরে পাটা ভেঙ্গেই গেছে।
মেজাছ টা গরম হয়ে গেলো।
কি আর করা
কোলে করে ঘরে নিয়ে আসলাম,
বাড়ির বিতরে এসে পররাম বিপদে, সবার মুখে এক কথা কি ডাকাত ছেরারে, ছেরিডারে কি করছে,
অবস্থা বেগতিক দেখে আমি দাদীকে বুঝিয়ে বললাম। পরে দাদীই এই লজ্জার হাত থেকে বাচাইল্। বাড়ির মাঝখানে গিয়ে মকে জোরে ডাক দিল, মা সামনে আসতেই মাকে বলল বৈামা দেখ তোমার ছেলের বউ এর কান্ড এই সকাল বেলা গিয়ে গাছে উঠে কেমন পা টা ভেঙ্গে আনল,
এটা শুনেই মা দৌড়িয়ে আসল, তরে কত দিন বলছি গাছে উঠবিনা, তারপরও কেন আমার কথা শুনস না? দারা আমি এখন তর মাকে ফোন দিতেছি, বলব তুই গাছে উঠে পা ভাঙছিস।(মা)
হিহিহি (তিথি)
কিরে বেহায়া হাসতেছিস কে?(মা)
আজ থেকে ত তুমিই আমার মা তুমি আবার কাকে বলবা?(তিথি)
(মায়ের মুখে একটা খেুসির রেখা ভেসে উঠল)
তকে কে বল্ল।(মা)
নিলয় ভাইয়া বলেছে, আরও বলেছে আ….
(সাথে সাথে দাদী মুখটা চেপে ধরল আর আমি দৌড়ে ঘরের ভিতর)
মাও মুচকি হেসে চলে গেল,
কিরে তুই নিলয়কে ভাইয়া বলে ডাকিস কেন?>(দাদী)
কি ডাকব তাহলে? ভাইয়া হয় ভাইয়া বলে ডাকবনা?(তিথি)
দুর পাগলী স্বামীকে কি কেউ ভাইয়া বলে ডাকে?
কি বলে ডাকে?
কিছুই ডাকতে হবেনা, আপনি করে বলবি আর বেশি দরকার হলে আকার ইঙ্গিত এ ডাকবি,(দাদী)
কিভাবে?(তিথি)
এইযে শুনছেন, ওগো শুনছেন, এইভাবে,
ওওওও আচ্ছা ঠিক আছে,
তারপর আমাদের গোসল করিয়ে চেয়ারে বসিয়ে রাখছে, বান্দর কি আর সভ্যতা বুঝে তিথিও তেমনি, একবার এই দৌড়াচ্ছে ত আরেকবার ওইদিকে, একবার ত শাড়ী খুলে এসে নাচা নাচী শুরু করছে, মা আবার তাকে ধমকিয়ে শাড়ী পরিয়ে আমার পাশে বসিয়ে দিয়ে গেল,
তিথি এখানেই থাক উঠবিনা, আমি একটু ওই দিকটা দেখে আসি বলে খাবার দিকটা দেখতে গেলাম, কিছু দুর যাওয়ার পরই তিথি চিৎকার করে ডাকতেছে
ওগো শুনছেন।..
তিথি এখানেই থাক উঠবিনা, আমি একটু ওই দিকটা দেখে আসি বলে খাবার দিকটা দেখতে গেলাম, কিছু দুর যাওয়ার পরই তিথি চিৎকার করে ডাকতেছে
ওগো শুনছেন……
মাথাটা দিল গরম করে, পিছন ফিরতেই আবার বলতেছে ওগো এই দিকে একটু আসেন না,
( বাড়ির মধ্যে সবাই আমার আর ওর দিকে তাকাচ্ছে আর হাসতেছে,বলির পাঠার মত আমি শুধু দাড়িয়ে আছি আর দাতে দাত কামড়াচ্ছি, এ ছাড়া করার কিছুই নাই কারন ওর চিৎকার শুনে বাবাও চলে আসছে এখন কিছু বলতে গেলেই উল্টা আমারি বিপদ, বাবাও মুচকি হাসছে,
কিরে নিলয় তিথি ডাকতেছে শুনতেছিস না? হা করে গাধার মত দাড়িয়ে আছিস কেন? এই দিকে আয় (বাবা)
হ্যা বল ডাকতেছিস কেন? কি হইছে?
কিরে তুই কি তিথিকে এখন তুই করে বলিস?(বাবা)
হ্যা, ওকে ত আগে থেকেই তুই করে বলি
আগের কথা ভুলে যা, আর একবার যদি তুই করে বলিস তর খবর আছে, তিথি মা তকে যদি তুই করে বলে আমায় বলবি,(বাবা)
ঠিক আছে বাবা(তিথি)
তাহলে কি বলে ডাকব বাবা?(আমি)
বউ কে কেউ তুই বলে ডাকে তুমি করে বলবি,(বাবা)
ঠিক আছে বাবা দরকার হলে আপনি করে বলব তাও তুই বলবনা,
এখন বলেন ডাকতেছেন কেন?
হিহিহিহিহি( তিথি)
কিরে গাধীর মত হাসতেছস কেন?(আমি)
বাবা না আপনাকে তুমি করে বলতে বল্ল? আপনি আপনি আপনি করতেছেন কেন?(তিথি)
ভুল হইছে আমার বইন, বল ডাকতেছ কেন?
ডাকতেছিলাম ভাবি আমারে বলেতেছে রাতে আমাদের কি কি হল? সেটা কি বলব? আপনি ত আবার বেশি কথা বলতে না করছেন তাই আপনাকে জিগ্গেস করলাম।
(বাবা বাবার মত দৌড়, ভাবি ত মুখে কাপড় দিয়ে দৌড়, আমি ত আগেই বলির পাঠা হইছিই সাথে একদিনেই আমি গন্ডারের মত হইছি তাই ওর কথাটা আমার গায়ে লাগল না,)
ভাবি কই যান দাড়ান ওনি বলতে বল্লেই বলব, বলেন না বলব? ভাবি ত চলে যাচ্ছে.(তিথি)
একটু দারা আমি একটা মাইক নিয়ে আসতেছি, তারপর মাইক দিয়ে বলবি, এলাকার সবাই শুনবে,
আব্বাআআআআ,
কিরে বাবাকে ডাকতেছিস কেন?
বাবা না বলল আপনি আমাকে তুই করে বললে জানাতে?
ভুল হইছে আমার,
আচ্ছা আর বলবেন না,
ঠিক আছে এখন তুমি বসে থাক আমি যাই?
আচ্ছা যান তারা তারি আসবেন, না হলে ভাবি আবার বলবে আমি অনেক অহংকারি, একটা কথা জিগ্গেস করছি বলতেছেনা,
(আল্লাহ কি এমন পাপ করছিলাম যে এই ঝামেলা আমার কপালে জুটালে?)
কিছু বলছেন?
না না কি বলব, বলছি তুমি বস আমি যাব আর আসব,
ঠিক আছে,
কিরে নিলয় কই যাস?(চলে যাচ্ছি এমন সময় মা এই কথা বলল)
মা ওনি মাইক আনতে যাচ্ছে,(তিথি)
মাইক!মাইক দিয়ে কি করবে?
কাল রাতে ওনি আমাকে যা যা বলছে ওটা নাকি এলাকার সবাইকে শুনাতে হবে তাই,
আমি এবারও কিছু বললাম না শুধু মায়ের দিকে নিরিহ প্রাণীর মত তাকিয়ে থাকলাম, মাও আমার অসহায়ত্বটা বুঝতে পেরে চোখের ভাষায় বুঝাতে চাচ্ছে একটু ধৈর্য্য ধর বাবা,
মা তিথিকে নিয়ে দিাদীর ঘরে নিয়ে গেল,
আমি পাথরের মত দাড়িয়েই রইলাম, না পারছি চিৎকার করে কাদতে, না পারছি ওকে কিছু বলতে, কিই বা বলব? ও বা বুঝেই কি এমন, মনের দু:খে চলে গেলাম পুকুর পারে, তারপর সারাদিন কোন রকম পার করে রাত আসল, লোকজনও কিছুটা কমছে, তিথি আর আমাকে ফুফু নিয়ে যাবে কিন্তু তিথি যাবেনা, অনেক জুড়া জুড়ি করেও নিতে পারল না, বলে যে কাল সকালে যাবে, আমিও একটু হাফ ছেড়ে বাচলাম, ইজ্জত যা যাওয়ার তা ত গেছেই তা নিজের বাড়িতে অন্য বাড়িতে ত আর গেল না, রাতের খাওয়া দাওয়া শেষে আমি ঘুমাতে গেলাম, কিছুক্ষন পর দাদি আর তিথি আসল আমার ঘরে,
দাদা ভাই ও ত ছোট মানুষ, কিছু বুঝেনা, কইটা দিন একটু ধৈর্য্য ধর সব ঠিক হয়ে যাবে, তুই কোন চিন্তা করিস না, আমিই ওকে সব শিখিয়ে দিব(দাদী)
হ্যা দাদী ঠিকই বলেছে, আমাকে আজ অনেক কিছুই শিখাইছে, আপনি আমাকে যা বলবেন তা যেন কাউকে না বলি, আপনার বা আমার বিষয়ে কোন কিছু জিগ্গেস করলে বলতে না করেছেন
কেমন হয়েছে জানাবেন কিন্তু
শুনছিই ত,
শুনছস কথা বল্লিনা কেন?
আপনিই না কাল বল্লেন কথা কম বলতে।
গাধী কথা কম বলতে বলছি তাইবলে এই না যে কথা বলতে নিষেধ করছি, ছাগলের মত যে সারাদিন ম্যা ম্যা করস সেটা কমাইতে বলছি,
ভূল হয়ে গেছে,
এখন নেমে আয় বলছি,
মারবেন না ত?(অসহায় ভাবে)
(মুচকি হাসি) দিয়ে না মারবনা এবার নেমে আয়,
লাঠিটা তাহলে পুকুরে ফেলে দেন তারপর নামব,,
আচ্ছা ফেলেদিলাম এবার আয়, সাবধানে নাম
একটু সরে দাড়ান,
কেন?
লাফ দিব।তুই কিন্তু সত্যি আজ মার খাবি।
মাগোগো
গেছেরে পাটা ভেঙ্গেই গেছে।
মেজাছ টা গরম হয়ে গেলো।
কি আর করা
কোলে করে ঘরে নিয়ে আসলাম,
বাড়ির বিতরে এসে পররাম বিপদে, সবার মুখে এক কথা কি ডাকাত ছেরারে, ছেরিডারে কি করছে,
অবস্থা বেগতিক দেখে আমি দাদীকে বুঝিয়ে বললাম। পরে দাদীই এই লজ্জার হাত থেকে বাচাইল্। বাড়ির মাঝখানে গিয়ে মকে জোরে ডাক দিল, মা সামনে আসতেই মাকে বলল বৈামা দেখ তোমার ছেলের বউ এর কান্ড এই সকাল বেলা গিয়ে গাছে উঠে কেমন পা টা ভেঙ্গে আনল,
এটা শুনেই মা দৌড়িয়ে আসল, তরে কত দিন বলছি গাছে উঠবিনা, তারপরও কেন আমার কথা শুনস না? দারা আমি এখন তর মাকে ফোন দিতেছি, বলব তুই গাছে উঠে পা ভাঙছিস।(মা)
হিহিহি (তিথি)
কিরে বেহায়া হাসতেছিস কে?(মা)
আজ থেকে ত তুমিই আমার মা তুমি আবার কাকে বলবা?(তিথি)
(মায়ের মুখে একটা খেুসির রেখা ভেসে উঠল)
তকে কে বল্ল।(মা)
নিলয় ভাইয়া বলেছে, আরও বলেছে আ….
(সাথে সাথে দাদী মুখটা চেপে ধরল আর আমি দৌড়ে ঘরের ভিতর)
মাও মুচকি হেসে চলে গেল,
কিরে তুই নিলয়কে ভাইয়া বলে ডাকিস কেন?>(দাদী)
কি ডাকব তাহলে? ভাইয়া হয় ভাইয়া বলে ডাকবনা?(তিথি)
দুর পাগলী স্বামীকে কি কেউ ভাইয়া বলে ডাকে?
কি বলে ডাকে?
কিছুই ডাকতে হবেনা, আপনি করে বলবি আর বেশি দরকার হলে আকার ইঙ্গিত এ ডাকবি,(দাদী)
কিভাবে?(তিথি)
এইযে শুনছেন, ওগো শুনছেন, এইভাবে,
ওওওও আচ্ছা ঠিক আছে,
তারপর আমাদের গোসল করিয়ে চেয়ারে বসিয়ে রাখছে, বান্দর কি আর সভ্যতা বুঝে তিথিও তেমনি, একবার এই দৌড়াচ্ছে ত আরেকবার ওইদিকে, একবার ত শাড়ী খুলে এসে নাচা নাচী শুরু করছে, মা আবার তাকে ধমকিয়ে শাড়ী পরিয়ে আমার পাশে বসিয়ে দিয়ে গেল,
তিথি এখানেই থাক উঠবিনা, আমি একটু ওই দিকটা দেখে আসি বলে খাবার দিকটা দেখতে গেলাম, কিছু দুর যাওয়ার পরই তিথি চিৎকার করে ডাকতেছে
ওগো শুনছেন।..
তিথি এখানেই থাক উঠবিনা, আমি একটু ওই দিকটা দেখে আসি বলে খাবার দিকটা দেখতে গেলাম, কিছু দুর যাওয়ার পরই তিথি চিৎকার করে ডাকতেছে
ওগো শুনছেন……
মাথাটা দিল গরম করে, পিছন ফিরতেই আবার বলতেছে ওগো এই দিকে একটু আসেন না,
( বাড়ির মধ্যে সবাই আমার আর ওর দিকে তাকাচ্ছে আর হাসতেছে,বলির পাঠার মত আমি শুধু দাড়িয়ে আছি আর দাতে দাত কামড়াচ্ছি, এ ছাড়া করার কিছুই নাই কারন ওর চিৎকার শুনে বাবাও চলে আসছে এখন কিছু বলতে গেলেই উল্টা আমারি বিপদ, বাবাও মুচকি হাসছে,
কিরে নিলয় তিথি ডাকতেছে শুনতেছিস না? হা করে গাধার মত দাড়িয়ে আছিস কেন? এই দিকে আয় (বাবা)
হ্যা বল ডাকতেছিস কেন? কি হইছে?
কিরে তুই কি তিথিকে এখন তুই করে বলিস?(বাবা)
হ্যা, ওকে ত আগে থেকেই তুই করে বলি
আগের কথা ভুলে যা, আর একবার যদি তুই করে বলিস তর খবর আছে, তিথি মা তকে যদি তুই করে বলে আমায় বলবি,(বাবা)
ঠিক আছে বাবা(তিথি)
তাহলে কি বলে ডাকব বাবা?(আমি)
বউ কে কেউ তুই বলে ডাকে তুমি করে বলবি,(বাবা)
ঠিক আছে বাবা দরকার হলে আপনি করে বলব তাও তুই বলবনা,
এখন বলেন ডাকতেছেন কেন?
হিহিহিহিহি( তিথি)
কিরে গাধীর মত হাসতেছস কেন?(আমি)
বাবা না আপনাকে তুমি করে বলতে বল্ল? আপনি আপনি আপনি করতেছেন কেন?(তিথি)
ভুল হইছে আমার বইন, বল ডাকতেছ কেন?
ডাকতেছিলাম ভাবি আমারে বলেতেছে রাতে আমাদের কি কি হল? সেটা কি বলব? আপনি ত আবার বেশি কথা বলতে না করছেন তাই আপনাকে জিগ্গেস করলাম।
(বাবা বাবার মত দৌড়, ভাবি ত মুখে কাপড় দিয়ে দৌড়, আমি ত আগেই বলির পাঠা হইছিই সাথে একদিনেই আমি গন্ডারের মত হইছি তাই ওর কথাটা আমার গায়ে লাগল না,)
ভাবি কই যান দাড়ান ওনি বলতে বল্লেই বলব, বলেন না বলব? ভাবি ত চলে যাচ্ছে.(তিথি)
একটু দারা আমি একটা মাইক নিয়ে আসতেছি, তারপর মাইক দিয়ে বলবি, এলাকার সবাই শুনবে,
আব্বাআআআআ,
কিরে বাবাকে ডাকতেছিস কেন?
বাবা না বলল আপনি আমাকে তুই করে বললে জানাতে?
ভুল হইছে আমার,
আচ্ছা আর বলবেন না,
ঠিক আছে এখন তুমি বসে থাক আমি যাই?
আচ্ছা যান তারা তারি আসবেন, না হলে ভাবি আবার বলবে আমি অনেক অহংকারি, একটা কথা জিগ্গেস করছি বলতেছেনা,
(আল্লাহ কি এমন পাপ করছিলাম যে এই ঝামেলা আমার কপালে জুটালে?)
কিছু বলছেন?
না না কি বলব, বলছি তুমি বস আমি যাব আর আসব,
ঠিক আছে,
কিরে নিলয় কই যাস?(চলে যাচ্ছি এমন সময় মা এই কথা বলল)
মা ওনি মাইক আনতে যাচ্ছে,(তিথি)
মাইক!মাইক দিয়ে কি করবে?
কাল রাতে ওনি আমাকে যা যা বলছে ওটা নাকি এলাকার সবাইকে শুনাতে হবে তাই,
আমি এবারও কিছু বললাম না শুধু মায়ের দিকে নিরিহ প্রাণীর মত তাকিয়ে থাকলাম, মাও আমার অসহায়ত্বটা বুঝতে পেরে চোখের ভাষায় বুঝাতে চাচ্ছে একটু ধৈর্য্য ধর বাবা,
মা তিথিকে নিয়ে দিাদীর ঘরে নিয়ে গেল,
আমি পাথরের মত দাড়িয়েই রইলাম, না পারছি চিৎকার করে কাদতে, না পারছি ওকে কিছু বলতে, কিই বা বলব? ও বা বুঝেই কি এমন, মনের দু:খে চলে গেলাম পুকুর পারে, তারপর সারাদিন কোন রকম পার করে রাত আসল, লোকজনও কিছুটা কমছে, তিথি আর আমাকে ফুফু নিয়ে যাবে কিন্তু তিথি যাবেনা, অনেক জুড়া জুড়ি করেও নিতে পারল না, বলে যে কাল সকালে যাবে, আমিও একটু হাফ ছেড়ে বাচলাম, ইজ্জত যা যাওয়ার তা ত গেছেই তা নিজের বাড়িতে অন্য বাড়িতে ত আর গেল না, রাতের খাওয়া দাওয়া শেষে আমি ঘুমাতে গেলাম, কিছুক্ষন পর দাদি আর তিথি আসল আমার ঘরে,
দাদা ভাই ও ত ছোট মানুষ, কিছু বুঝেনা, কইটা দিন একটু ধৈর্য্য ধর সব ঠিক হয়ে যাবে, তুই কোন চিন্তা করিস না, আমিই ওকে সব শিখিয়ে দিব(দাদী)
হ্যা দাদী ঠিকই বলেছে, আমাকে আজ অনেক কিছুই শিখাইছে, আপনি আমাকে যা বলবেন তা যেন কাউকে না বলি, আপনার বা আমার বিষয়ে কোন কিছু জিগ্গেস করলে বলতে না করেছেন
কেমন হয়েছে জানাবেন কিন্তু
” চলবে……………….
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com