ছোট বেলার ভালোবাসা | Written by Akash Ahamed | 2য় পর্ব.
সবার সবার থেকে বিদায় নিয়ে বেরিয়ে পরলাম স্বপ্ন পূরনের লক্ষ্যে.....স্টেশনে এসে একটা বেন্ধে বসে আছি.....10টার ট্রেন আসার কথা 10.15বাজে এখনো আসতেছে না....এই সরকারী ট্রেন গুলো এমন অসয্য কেনো....যাক অবশেষে 10.30এর দিকে ট্রেনের দেখা ফেলাম...... ট্রেনে উঠে সিট নাম্বার অনুযায়ী বসে পড়লাম.....জানালার বাহিরে কানের মধ্যে হেড়ফোন ঢুকিয়ে হাই স্পিড়ে গান শুন ছিলাম.....এমন সময় একটা মেয়ে এসে আমাকে গুতো দিলো.....
আমি কান থেকে হেড়ফোন সরিয়ে.....মেয়েটাকে উদ্দেশ্য করে বললাম......
আমি:কি হইছে ম্যাড়াম আপনার সমস্যা কি গুতা মারেন কেনো......
মেয়েটা:আপনি এখানে থেকে সরে বসুন আমি জানালার পাশে বসবো....
আমি:কে আপনি আর জানালার পাশে কেনো বসবেন..
এইটা আমার সিট সো কথা কম বলে নিজের সিটে গিয়ে বসে পড়েন.....
এরপর মেয়েটা আমার পাশে চেপে বসলো....
আমি:আরে আজব তো আপনি ...আপনাকে আপনার সিটে বসতে বলেছি.....
মেয়েটা:তো কি হইছে এইটা আমার সিট......তাই বসলাম.....
আমি:তাহলে ঠিক আছে কিন্তু একটু সরে বসেন.....
তারপর মেয়েটা কোন কথা না বলে সরে বসলো....
আমি মনে মনে কি গায়ে পড়া মেয়েরে বাবা....অসয্য....
একটু পর মেয়েটা.....
.
মেয়েটা:হাই আমি নিলান্জনা.....! আপনার নামটা জানতে পারি....?
আমি:নির্ঘাত এই মেয়ের মতলব খারাপ..... কিছু বলে কাটাতে হবে.....জ্বি আপা আমার নাম কুদ্দুস.....
মেয়েটা: disgusting....আপা...তারউপর..কুদ্দুস.....!
তারপর পর মেয়েটার আর কোন কথা নাই....শান্তিতে সফর করলাম.......দুপুর 1.30এর সময় ঢাকায় এসে পৌছালাম.......স্টেশনে আসার পর পকেট থেকে ফোনটা বের করে রাকিবকে একটা কল দিলাম....আর চোখে সানগ্লাসটা লাগিয়ে নিলাম......!
.
আমি:এই কই তুই.....?
রাকিব:1নাম্বার গেইটের বাহিরে অপেক্ষা করতেছি তুই কই.....?
আমি:তুই দারা আমি আসতাছি.....!
রাকিবকে নিয়ে খালার বাসায় আসলাম......
বাসায় এসে সবার সাথে দেখা করে লম্বা করে একটা ঘুম দিলাম .....বিকালে ঘুম থেকে উঠে......রাকিবের কাছে গেলাম......
আমি:এই রাকিব ছাঁদে চল তোর সাথে আমার কিছু কথা বলার আছে......!
রাকিব:আচ্ছা চল......
বাসার ছাঁদের এক কোনে দুজন দুইটা চেয়ারে বসে আছি......
রাকিব:বল কি বলবি....
আমি সব কিছু রাকিবকে খুলে বললাম....
রাকিব:দেখ ভাই চিন্তা করিস না ....তবে এতো বড় শহরে একটা মেয়েকে খুঁজে পাওয়া অনেক কষ্টকর .... তারউপর মেয়েটাকে চিনিস না জানিস না .....5বছর আগে আর বর্তমানে অনেক পরিবর্তন হয়েছে নিশ্চয়...
..
আমি: হুম....কিন্তু আমার কাছে ওর একটা নুপুর আছে
...ও চলে আসার আগে বলেছিলো বাকি একটা নুপুর তার পায়ে সব সময় থাকবে ......
রাকিব:আচ্ছা যাই হোক কাল থেকে খোঁজ শুরু করি দেখি কি হয়.......
আমি:আচ্ছা ঠিক আছে ভাই....
পরদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে দুই ভাই মিলে সকাল বেলা পার্কে ঘুরতে আসলাম .... একটু খোলা মুক্ত বাতাসে নিশ্বাস নিতে .......পার্কে এক কোনে একটা মেয়ের দিকে আমার নজর যায় মেয়েটা খুব সাধারন তবে অসম্ভব সুন্দরী মনে হয় আমার পাগলিটা .....কিন্তু কিভাবে জিজ্ঞাসা করবো.......
আমি মেয়েটার পাশে গিয়ে ....
আমি:আপু আপনার জামাটা একটু উপরে তুলবেন.....!
মেয়েটা:ঠাসসসসস what...? Nonsense ....এতো বড় ছেলে ভদ্র ভাবে কথা বলতে শিখেন নি.......রেগে হন হন করে চলে গেলো......
রাকিবের দিকে তাকিয়ে দেখি শালা মুছকি মুছকি হাসতেছে আর আমার ভিতরে পাটতেছে.....
আমি:ঐ শালা একদম হাসবি না ... কিছু তো বুদ্ধি দে মেয়েদের পায়ের দিকে তাকাবো কিভাবে......
রাকিব:আরে ভাই শুন মেয়েদের কে বুঝিয়ে বলতে হবে তা না হলে উল্টা পাল্টা মাইর খাইয়া মরবি.......
আজকে আর খুঁজতে হবে না বাসায় চল........
আমি:হুম চল......বাসায় এসে শুয়ে আছি আর পাগলির নুপুরটা হাতে নিয়ে ভাবতেছি কবে যে পাগলিটাকে খুঁজে পাবো.....কবে আসবি তুই তোর আকশুর কাছে.......
এভাবে প্রায় একমাস কেটে যায় আর আমি এখনো আমার পাগলিটাকে খুঁজে পাই নি এর মাঝে অনেক অপমান অপদস্ত হতে ও হয়েছে কিন্তু একবারের জন্য ও পাগলিটাকে খুঁজে পাওয়া গেলো না .......
কালকে কলেজে ভর্তি হবো তাই রাত না জেগে ঘুমিয়ে পরলাম.....
পরদিন কলেজে আসলাম তারাহুরা করে গেইটের ভিতরে ঢুকবো এমন সময়ই... একটা মেয়ের সাথে ধাক্কা......... উপ বাবা গো মারে মরে গেলাম রে....
হায় হায় সেদিনের পার্কের সেই মেয়েটা আজকে আবার ধাক্কা খেয়ে পড়ে গেলাম....... মেয়েটা অনেক ব্যাথা পাইছে পড়ে গিয়ে না না পালাতে হবে এক মিনিট যদি এখানে দারাই তো এই মেয়ে যে রাগী তার রাগের আগুনে আমাকে পুড়িয়ে মারবে.......এই সব ভেবেই দিলাম এক ভৌঁ দৌড়......হুসসসসস
পেছন থেকে মেয়েটা......ঐ বজ্জাত হারামির ঘরের হারামি দারা তুই তোরে পাইলে তোর খবর আছে কুওা .....তোরে আমি দেইখা নিমু.....
আমি মনে মনে বা বা রে বা বা বড় জোর বাঁচলাম..... ডাইনি একটা যদি ধরতে পারতো নির্ঘাত লবন মরিচ ছাড়া গিলে খেতো........
যাক অবশেষে ক্লাসে আসলাম এদিক ঐ দিক উকি মারতাছি মেয়েদের পায়ের দিকে তাকাচ্ছি ..... কিছু মেয়ে আমাকে আড়চোখে দেখতেছে........লজ্জা সরম বাদ দিয়ে আমি আমার কাজে মনোযোগ বসালাম.......কিন্তু কোন মেয়ের পায়ে তো শালার ঐ নুপুরটা দেখতে পারতেছি না...... ইসসসস ভালোবাসার অপেক্ষা আর এই ভাবে সে কি কষ্ট ....ক্লাসে দুইটা হারামি বন্ধু পাইছি লুইচ্ছার একসের......যাই হোক তাদের সাথে খুব ভালো বন্ধুত্ব করে ফেললাম .........আর সব কিছু শেয়ার করলাম.......ও লুইচ্ছা দুইটার নাম তো বলা হয় নি.... হৃদয় আর নিলয়....দুজনে বলে মাম্মা চিন্তা করিস না ...সব হয়ে যাবে যদি মেয়েটা আমাদের কলেজের হয়........
আমি: ঠিক আছে মাম্মা.........
উপপপ ক্লাস শেষে বাসায় ফিরলাম......বাসায় ফিরে ফ্রেস হয়ে খেয়ে লম্বা করে একটা ঘুম দিলাম.....
মনটা খুব ভালো লাগতেছে কেনো জানিনা মনে হচ্ছে আমি সাফুকে খুব তারাতারি পেয়ে যাবো......
পরদিন কলেজে গেলাম হারামি দের সাথে দেখা তাদের নিয়ে পুরো কলেজের ক্যাম্পাস ঘুরলাম কিন্তু কোন মেয়ের পায়ে ঐ নুপুরটা খুঁজে পেলাম না........
মনটা খুব খারাপ হতাশ হয়ে ক্লাসে এসে বসে আছি এমন সময় পিছন থেকে কেউ আমার শার্টের কলার চেপে ধরে ......পিছনে ঘুরে তাকাতেই তো মাথায় বাজ পরলো ....হায় হায় রাক্ষুসি........
মেয়েটা: তবে রে কি বললি তুই আমি রাক্ষুসি.........দারা তবে আজ তোরে খাইছি........
আমি:না মানে সরি আমার মুখ ফসকে বের হয়ে গেছে আর হুম আমি কালকে ইচ্ছে করে আপনাকে পেলে দিই নি .....সরি .....please এবারের মতো ক্ষমা করে দেন please......আর কখনো এমন হবে না প্রমিস......
মেয়েটা:সত্যি তো ?
আমি: হুম সত্যি.......
মেয়েটা: শার্টের কলার টা ছেড়ে দিয়ে.....আচ্ছা ঠিক আছে এবারের মতো মাফ করলাম ......এরপর উল্টাপাল্টা কিছু করলে কিন্তু .....একদম শেষ কইরা দিমু..............
আমি :হুম করবো না.........
ক্লাস শেষে বাসায় ফিরতেছি এমন সময় একটা চলতি রিকসায় উপর আমার নজর পড়লো..কোন কিছু না ভেবে দৌড়াতে শুরু করলাম...........
.
.
চলবে.......
আমি কান থেকে হেড়ফোন সরিয়ে.....মেয়েটাকে উদ্দেশ্য করে বললাম......
আমি:কি হইছে ম্যাড়াম আপনার সমস্যা কি গুতা মারেন কেনো......
মেয়েটা:আপনি এখানে থেকে সরে বসুন আমি জানালার পাশে বসবো....
আমি:কে আপনি আর জানালার পাশে কেনো বসবেন..
এইটা আমার সিট সো কথা কম বলে নিজের সিটে গিয়ে বসে পড়েন.....
এরপর মেয়েটা আমার পাশে চেপে বসলো....
আমি:আরে আজব তো আপনি ...আপনাকে আপনার সিটে বসতে বলেছি.....
মেয়েটা:তো কি হইছে এইটা আমার সিট......তাই বসলাম.....
আমি:তাহলে ঠিক আছে কিন্তু একটু সরে বসেন.....
তারপর মেয়েটা কোন কথা না বলে সরে বসলো....
আমি মনে মনে কি গায়ে পড়া মেয়েরে বাবা....অসয্য....
একটু পর মেয়েটা.....
.
মেয়েটা:হাই আমি নিলান্জনা.....! আপনার নামটা জানতে পারি....?
আমি:নির্ঘাত এই মেয়ের মতলব খারাপ..... কিছু বলে কাটাতে হবে.....জ্বি আপা আমার নাম কুদ্দুস.....
মেয়েটা: disgusting....আপা...তারউপর..কুদ্দুস.....!
তারপর পর মেয়েটার আর কোন কথা নাই....শান্তিতে সফর করলাম.......দুপুর 1.30এর সময় ঢাকায় এসে পৌছালাম.......স্টেশনে আসার পর পকেট থেকে ফোনটা বের করে রাকিবকে একটা কল দিলাম....আর চোখে সানগ্লাসটা লাগিয়ে নিলাম......!
.
আমি:এই কই তুই.....?
রাকিব:1নাম্বার গেইটের বাহিরে অপেক্ষা করতেছি তুই কই.....?
আমি:তুই দারা আমি আসতাছি.....!
রাকিবকে নিয়ে খালার বাসায় আসলাম......
বাসায় এসে সবার সাথে দেখা করে লম্বা করে একটা ঘুম দিলাম .....বিকালে ঘুম থেকে উঠে......রাকিবের কাছে গেলাম......
আমি:এই রাকিব ছাঁদে চল তোর সাথে আমার কিছু কথা বলার আছে......!
রাকিব:আচ্ছা চল......
বাসার ছাঁদের এক কোনে দুজন দুইটা চেয়ারে বসে আছি......
রাকিব:বল কি বলবি....
আমি সব কিছু রাকিবকে খুলে বললাম....
রাকিব:দেখ ভাই চিন্তা করিস না ....তবে এতো বড় শহরে একটা মেয়েকে খুঁজে পাওয়া অনেক কষ্টকর .... তারউপর মেয়েটাকে চিনিস না জানিস না .....5বছর আগে আর বর্তমানে অনেক পরিবর্তন হয়েছে নিশ্চয়...
..
আমি: হুম....কিন্তু আমার কাছে ওর একটা নুপুর আছে
...ও চলে আসার আগে বলেছিলো বাকি একটা নুপুর তার পায়ে সব সময় থাকবে ......
রাকিব:আচ্ছা যাই হোক কাল থেকে খোঁজ শুরু করি দেখি কি হয়.......
আমি:আচ্ছা ঠিক আছে ভাই....
পরদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে দুই ভাই মিলে সকাল বেলা পার্কে ঘুরতে আসলাম .... একটু খোলা মুক্ত বাতাসে নিশ্বাস নিতে .......পার্কে এক কোনে একটা মেয়ের দিকে আমার নজর যায় মেয়েটা খুব সাধারন তবে অসম্ভব সুন্দরী মনে হয় আমার পাগলিটা .....কিন্তু কিভাবে জিজ্ঞাসা করবো.......
আমি মেয়েটার পাশে গিয়ে ....
আমি:আপু আপনার জামাটা একটু উপরে তুলবেন.....!
মেয়েটা:ঠাসসসসস what...? Nonsense ....এতো বড় ছেলে ভদ্র ভাবে কথা বলতে শিখেন নি.......রেগে হন হন করে চলে গেলো......
রাকিবের দিকে তাকিয়ে দেখি শালা মুছকি মুছকি হাসতেছে আর আমার ভিতরে পাটতেছে.....
আমি:ঐ শালা একদম হাসবি না ... কিছু তো বুদ্ধি দে মেয়েদের পায়ের দিকে তাকাবো কিভাবে......
রাকিব:আরে ভাই শুন মেয়েদের কে বুঝিয়ে বলতে হবে তা না হলে উল্টা পাল্টা মাইর খাইয়া মরবি.......
আজকে আর খুঁজতে হবে না বাসায় চল........
আমি:হুম চল......বাসায় এসে শুয়ে আছি আর পাগলির নুপুরটা হাতে নিয়ে ভাবতেছি কবে যে পাগলিটাকে খুঁজে পাবো.....কবে আসবি তুই তোর আকশুর কাছে.......
এভাবে প্রায় একমাস কেটে যায় আর আমি এখনো আমার পাগলিটাকে খুঁজে পাই নি এর মাঝে অনেক অপমান অপদস্ত হতে ও হয়েছে কিন্তু একবারের জন্য ও পাগলিটাকে খুঁজে পাওয়া গেলো না .......
কালকে কলেজে ভর্তি হবো তাই রাত না জেগে ঘুমিয়ে পরলাম.....
পরদিন কলেজে আসলাম তারাহুরা করে গেইটের ভিতরে ঢুকবো এমন সময়ই... একটা মেয়ের সাথে ধাক্কা......... উপ বাবা গো মারে মরে গেলাম রে....
হায় হায় সেদিনের পার্কের সেই মেয়েটা আজকে আবার ধাক্কা খেয়ে পড়ে গেলাম....... মেয়েটা অনেক ব্যাথা পাইছে পড়ে গিয়ে না না পালাতে হবে এক মিনিট যদি এখানে দারাই তো এই মেয়ে যে রাগী তার রাগের আগুনে আমাকে পুড়িয়ে মারবে.......এই সব ভেবেই দিলাম এক ভৌঁ দৌড়......হুসসসসস
পেছন থেকে মেয়েটা......ঐ বজ্জাত হারামির ঘরের হারামি দারা তুই তোরে পাইলে তোর খবর আছে কুওা .....তোরে আমি দেইখা নিমু.....
আমি মনে মনে বা বা রে বা বা বড় জোর বাঁচলাম..... ডাইনি একটা যদি ধরতে পারতো নির্ঘাত লবন মরিচ ছাড়া গিলে খেতো........
যাক অবশেষে ক্লাসে আসলাম এদিক ঐ দিক উকি মারতাছি মেয়েদের পায়ের দিকে তাকাচ্ছি ..... কিছু মেয়ে আমাকে আড়চোখে দেখতেছে........লজ্জা সরম বাদ দিয়ে আমি আমার কাজে মনোযোগ বসালাম.......কিন্তু কোন মেয়ের পায়ে তো শালার ঐ নুপুরটা দেখতে পারতেছি না...... ইসসসস ভালোবাসার অপেক্ষা আর এই ভাবে সে কি কষ্ট ....ক্লাসে দুইটা হারামি বন্ধু পাইছি লুইচ্ছার একসের......যাই হোক তাদের সাথে খুব ভালো বন্ধুত্ব করে ফেললাম .........আর সব কিছু শেয়ার করলাম.......ও লুইচ্ছা দুইটার নাম তো বলা হয় নি.... হৃদয় আর নিলয়....দুজনে বলে মাম্মা চিন্তা করিস না ...সব হয়ে যাবে যদি মেয়েটা আমাদের কলেজের হয়........
আমি: ঠিক আছে মাম্মা.........
উপপপ ক্লাস শেষে বাসায় ফিরলাম......বাসায় ফিরে ফ্রেস হয়ে খেয়ে লম্বা করে একটা ঘুম দিলাম.....
মনটা খুব ভালো লাগতেছে কেনো জানিনা মনে হচ্ছে আমি সাফুকে খুব তারাতারি পেয়ে যাবো......
পরদিন কলেজে গেলাম হারামি দের সাথে দেখা তাদের নিয়ে পুরো কলেজের ক্যাম্পাস ঘুরলাম কিন্তু কোন মেয়ের পায়ে ঐ নুপুরটা খুঁজে পেলাম না........
মনটা খুব খারাপ হতাশ হয়ে ক্লাসে এসে বসে আছি এমন সময় পিছন থেকে কেউ আমার শার্টের কলার চেপে ধরে ......পিছনে ঘুরে তাকাতেই তো মাথায় বাজ পরলো ....হায় হায় রাক্ষুসি........
মেয়েটা: তবে রে কি বললি তুই আমি রাক্ষুসি.........দারা তবে আজ তোরে খাইছি........
আমি:না মানে সরি আমার মুখ ফসকে বের হয়ে গেছে আর হুম আমি কালকে ইচ্ছে করে আপনাকে পেলে দিই নি .....সরি .....please এবারের মতো ক্ষমা করে দেন please......আর কখনো এমন হবে না প্রমিস......
মেয়েটা:সত্যি তো ?
আমি: হুম সত্যি.......
মেয়েটা: শার্টের কলার টা ছেড়ে দিয়ে.....আচ্ছা ঠিক আছে এবারের মতো মাফ করলাম ......এরপর উল্টাপাল্টা কিছু করলে কিন্তু .....একদম শেষ কইরা দিমু..............
আমি :হুম করবো না.........
ক্লাস শেষে বাসায় ফিরতেছি এমন সময় একটা চলতি রিকসায় উপর আমার নজর পড়লো..কোন কিছু না ভেবে দৌড়াতে শুরু করলাম...........
.
.
চলবে.......
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com