সেই তুমি | 2য় পর্ব | লেখক :আকাশ আহম্মেদ
বাসার ছাঁদে বসে আছি......আর ভাবতেছি কি ছিলাম আর কি হলাম ....... ভাবতেছি সেই ইন্টার 2য় বছরের কথা ....
আমি আর মেঘা খুব ভালো বন্ধু ছিলাম ... ছোট বেলা থেকে ওকে অপেরর সাথে জগড়া খুনশুটি লেগেই থাকতো .......সারাদিন জগড়া আর দুষ্টুমি করে আমাদের সময় কাটতো .....সেই বন্ধুত্ব একটা সময় ভালোবাসায় পরিনত হয়......এক জন আরেকজনের ছাড়া চলতে পারতাম না ....ভালোবাসার কোন কমতি ছিলো না ......মেঘা ছিলো আমাদের উপর ওয়ালা ....মানে আমাদের বাড়ির দৌ তলায় বাসা ভাড়া থাকে
সব সময় একজন আরেকজনের সাথে আঠার মতো আটকে থাকতাম ........দুই পরিবারের খুব ভালো সম্পর্ক থাকায় সবাই সব কিছু জানতো ........ খুব কেয়ারিং সেয়ারিং ভালো যাচ্ছিলো. দিন গুলো কিন্তু কখনো ভাবিনি কোন এক অচেনা ঝড়ে আমার জীবনটাকে তছনছ করে দেবে .......কখনো কল্পনা ও করি নি আমার থেকে আমার কলিজাটা কেউ এভাবে চিনিয়ে নিয়ে যাবে ......মারত্নক ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচাতে পারি নি আমার মেঘা কে .......সেই আঘাত বুকে নিয়ে আজও বেঁচে আমি ........নতুন করে আর কাউকে ভালোবেসে উঠতে পারি নি.......মেঘার সাথে কাটানো মূহুর্ত গুলো খুব মিস করি আর রাত যত গভীর হয় কষ্টটা ও তত বেড়ে যায় .........আকাশ....এই আকাশ মায়ের ডাকে বাস্তবে ফিরলাম ......হ্যাঁ.. মা বলো.....অনেক রাত হয়েছে ঘুমাবি না ..... হুম তুমি যাও আমি আসতেছি......ওকে তারাতারি আয় আমি টেবিলর খাবার দিতেছি তোর বাবা বসে আছে........ হুম......সকালে ঘুম থেকে উঠলাম অফিসের জন্য রেড়ি হচ্ছি মা এসে বললো আর কতদিন এভাবে একা একা নিজেকে কষ্ট দিবি বাবা এবার বিয়ে টা করে নে না .........নিরুপায় হয়ে বললাম ঠিক আছে তোমরা মেয়ে দেখো .........সাথে সাথে মা হেসে বললো মেয়ে দেখাই আছে তোর খুব পছন্দ হবে দেখিস ..... খুব ভালো মেয়ে .....তোর বাবার আর আমার খুব পছন্দ হয়েছে........ তারপর আমি বাসা থেকে বেরিয়ে অফিসের জন্য বের হলাম পথে নীলার সাথে দেখা ......নীলা: কেমন আছেন ???আমি: আলহামদুলিল্লাহ ভালো.....আপনি.....নীলা :আমি ও খুব ভালো আছি...... তারাপর আবার অফিসের জন্য হাঁটা শুরু করলাম .....বাবা বলেছিলো. ডাক্তার দেখাতে যাবে তাই অফিস থেকে এক দিনের ছুটি নিতে আমি ও অফিস থেকে এক দিনের ছুটি নিয়ে নিলাম...... তারপর বাসায় এসে লম্বা ঘুম .......বিকেলে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলাম .....ওরা বললো কি রে দোস্ত এভাবে আর কত দিন এবার তো বিয়ে করে নে ....... আমি হেসে বললাম এতো তারা কিসের ......বন্ধুরা মিলে আড্ডা দেওয়া শেষে বাসায় এসে খেয়ে ঘুমিয়ে গেলাম .......পরদিন সকালে মা একটা নিল পান্জাবি এনে রেড়ী হতে বললো আমি কিছু জিজ্ঞাসা না করে রেড়ি হলাম....... তারপর আমি মা আর বাবা মিলে গাড়িতে উঠলাম ......কোথায় যাচ্ছি তা এখনো জানি না
আমি আর মেঘা খুব ভালো বন্ধু ছিলাম ... ছোট বেলা থেকে ওকে অপেরর সাথে জগড়া খুনশুটি লেগেই থাকতো .......সারাদিন জগড়া আর দুষ্টুমি করে আমাদের সময় কাটতো .....সেই বন্ধুত্ব একটা সময় ভালোবাসায় পরিনত হয়......এক জন আরেকজনের ছাড়া চলতে পারতাম না ....ভালোবাসার কোন কমতি ছিলো না ......মেঘা ছিলো আমাদের উপর ওয়ালা ....মানে আমাদের বাড়ির দৌ তলায় বাসা ভাড়া থাকে
সব সময় একজন আরেকজনের সাথে আঠার মতো আটকে থাকতাম ........দুই পরিবারের খুব ভালো সম্পর্ক থাকায় সবাই সব কিছু জানতো ........ খুব কেয়ারিং সেয়ারিং ভালো যাচ্ছিলো. দিন গুলো কিন্তু কখনো ভাবিনি কোন এক অচেনা ঝড়ে আমার জীবনটাকে তছনছ করে দেবে .......কখনো কল্পনা ও করি নি আমার থেকে আমার কলিজাটা কেউ এভাবে চিনিয়ে নিয়ে যাবে ......মারত্নক ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচাতে পারি নি আমার মেঘা কে .......সেই আঘাত বুকে নিয়ে আজও বেঁচে আমি ........নতুন করে আর কাউকে ভালোবেসে উঠতে পারি নি.......মেঘার সাথে কাটানো মূহুর্ত গুলো খুব মিস করি আর রাত যত গভীর হয় কষ্টটা ও তত বেড়ে যায় .........আকাশ....এই আকাশ মায়ের ডাকে বাস্তবে ফিরলাম ......হ্যাঁ.. মা বলো.....অনেক রাত হয়েছে ঘুমাবি না ..... হুম তুমি যাও আমি আসতেছি......ওকে তারাতারি আয় আমি টেবিলর খাবার দিতেছি তোর বাবা বসে আছে........ হুম......সকালে ঘুম থেকে উঠলাম অফিসের জন্য রেড়ি হচ্ছি মা এসে বললো আর কতদিন এভাবে একা একা নিজেকে কষ্ট দিবি বাবা এবার বিয়ে টা করে নে না .........নিরুপায় হয়ে বললাম ঠিক আছে তোমরা মেয়ে দেখো .........সাথে সাথে মা হেসে বললো মেয়ে দেখাই আছে তোর খুব পছন্দ হবে দেখিস ..... খুব ভালো মেয়ে .....তোর বাবার আর আমার খুব পছন্দ হয়েছে........ তারপর আমি বাসা থেকে বেরিয়ে অফিসের জন্য বের হলাম পথে নীলার সাথে দেখা ......নীলা: কেমন আছেন ???আমি: আলহামদুলিল্লাহ ভালো.....আপনি.....নীলা :আমি ও খুব ভালো আছি...... তারাপর আবার অফিসের জন্য হাঁটা শুরু করলাম .....বাবা বলেছিলো. ডাক্তার দেখাতে যাবে তাই অফিস থেকে এক দিনের ছুটি নিতে আমি ও অফিস থেকে এক দিনের ছুটি নিয়ে নিলাম...... তারপর বাসায় এসে লম্বা ঘুম .......বিকেলে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলাম .....ওরা বললো কি রে দোস্ত এভাবে আর কত দিন এবার তো বিয়ে করে নে ....... আমি হেসে বললাম এতো তারা কিসের ......বন্ধুরা মিলে আড্ডা দেওয়া শেষে বাসায় এসে খেয়ে ঘুমিয়ে গেলাম .......পরদিন সকালে মা একটা নিল পান্জাবি এনে রেড়ী হতে বললো আমি কিছু জিজ্ঞাসা না করে রেড়ি হলাম....... তারপর আমি মা আর বাবা মিলে গাড়িতে উঠলাম ......কোথায় যাচ্ছি তা এখনো জানি না ,......চলবে.......
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com