গল্পঃপচিশতম প্রেম
আমি প্রেমে পড়েছি। এই নিয়ে পঁচিশবার প্রেমে পড়া হলো। প্রথম প্রেমে
পড়ে ছিলাম যখন ফাইভ এ পড়ি তখন। মেয়েটা আমার ক্লাশমেট ছিল। মেয়েটার নাম
চুমকী। আমি দশটা থেকে চারটা পর্যন্ত ওর দিকে চেয়ে থাকতাম। এই চেয়ে থাকতে
থাকতে আমি ফাইভেই থেকে গেলাম আর চুমকী হাইস্কুলে চলে গেলো।
আমি যখন হাইস্কুলে উঠলাম তখন চুমকি আমার এক বছরের সিনিয়র হয়ে গেলো। তাই ওকে না দেখে দেখে ভুলে গেলাম। এরপর আমি বিভিন্ন সময়ে আরো তেইশবার প্রেমে পড়েছি। তবে ঘটনাহীন ভাবে আমি হাটে,ঘাটে, বাসে, মাঠে, গাছে হাজার হাজার বার প্রেমে পড়েছি।
আমি যখন হাইস্কুলে উঠলাম তখন চুমকি আমার এক বছরের সিনিয়র হয়ে গেলো। তাই ওকে না দেখে দেখে ভুলে গেলাম। এরপর আমি বিভিন্ন সময়ে আরো তেইশবার প্রেমে পড়েছি। তবে ঘটনাহীন ভাবে আমি হাটে,ঘাটে, বাসে, মাঠে, গাছে হাজার হাজার বার প্রেমে পড়েছি।
কিশোর বয়সটা খুব রোমান্টিক বয়স। এটাকে বয়সন্ধিকাল না বলে
রোমান্টিক কাল বলা উচিত। এই বয়সে যখন যে মেয়ের দিকে তাকিয়েছি যেনো তার
প্রেমে পড়ার জন্যই চিৎপটাং হতে চেয়েছি। অবশ্য আমি আজো জানি না যে প্রেমে
মানুষ চিৎ কাৎ বা আসলেই কি ভাবে পড়ে।
কলেজে যখন ভর্তি হলাম তখন একটা সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে ছিলাম। মেয়েটার নাম অনামিকা। ওর সাথে একটু কথা বলতে চাইতাম কিন্তু সাহসের ব্যাটারী এতটাই low ছিল যে বুঝতেই পারছেন। তবুও এক দিন সাহস চার্জে দিয়ে অনামিকার সামনে গিয়ে বললাম-
--"তোমাকে খুব ভালো লাগে, মনে হয় আমি তোমাকে ভালবাসি। তুমি কি আমাকে ভালোবাসবে অনামিকা?"
কলেজে যখন ভর্তি হলাম তখন একটা সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে ছিলাম। মেয়েটার নাম অনামিকা। ওর সাথে একটু কথা বলতে চাইতাম কিন্তু সাহসের ব্যাটারী এতটাই low ছিল যে বুঝতেই পারছেন। তবুও এক দিন সাহস চার্জে দিয়ে অনামিকার সামনে গিয়ে বললাম-
--"তোমাকে খুব ভালো লাগে, মনে হয় আমি তোমাকে ভালবাসি। তুমি কি আমাকে ভালোবাসবে অনামিকা?"
মেয়েটা করুণ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল। আহ্ কি মায়াবী সেই দৃষ্টি।
ওর দৃষ্টিতেই আমি ভষ্ম হয়ে যাচ্ছিলাম। তারপর মেয়েটা কি বলে ছিল জানেন?
ওর বান্ধবীকে বললো-
--"দেখ রেখা এত সুন্দর ছেলেটা বোবা। কি যেনো বলতে চাইছে অথচ গলা দিয়ে স্বর বের হচ্ছে না, আহারে বেচারা!"
ওর কথা শুনে বুঝলাম সে কিছুই শোনেনী। আমার ঠোট দুটো শুধু নড়েছে মাত্র। ধ্যাত্তেরিকা! হলো না, কিচ্ছু হলো না।
পরে আবার একদিন ওকে বলার চান্স নিলাম। আর সাহসের জন্য সাথে নিলাম আমার দুই
বন্ধুকে। দু জনকে দুই পাশে নিয়ে ওদের কাঁধে ভর দিয়ে দাড়িয়ে ছিলাম।
তবুও আমার দুই পা ভীষণ ভাবে কাঁপছিল। আমি সোজা হয়ে দাড়াতেই পারছিলাম না।
খোঁড়া মানুষের মত দু জনের কাঁধে হাত দিয়ে ধরে দাড়িয়ে থেকেও এক সময়
বুঝলাম আমার পা দুটো প্যারালাইস্ট হয়ে গেছে। আর অনামিকা আমার সামনে
দাড়িয়ে বললো-
--"দেখ রেখা বোবা ছেলেটা ল্যাংড়া হয়ে গেছে তবুও লেখা পড়া করতে কলেজে এসেছে। আহারে ছেলেটা মনে হয় পড়াশুনায় খুব ভালো হবে"
তারপর সে যেটা বললো সেটা শুনে আমার হাত দুটোও প্যারালাইস্ট হয়ে আমি পড়ে গেছিলাম।
--"ভাই দেইখো এক দিন তুমি অনেক ভালো করবে। শুভ কামনা রইল"
ওর কথা শুনে আমি তো ধুপ করে নিচে পড়ে গেলাম, কারণ হাত পা সব অলরেডী অবস। আর মনে মনে ভেবে ছিলাম এহকালে আর কখনোই প্রেমে পড়ব না।
বহুদিন পর মামার বাড়ি বেড়াতে গিয়ে দেখি মামাত বোন গুলো বেশ বড় হয়ে
গেছে। একটা নাইন এ, একটা টেন এ, আর একটা ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে। আমি
তো মামার বাড়ী গিয়ে প্রেমের বাগানে পড়ে গেছিলাম। ওরা তিন বোন তো আমাকে
ঘিরে রেখে ছিল। এক সপ্তাহে প্রেম পাকা করতে চেয়ে ছিলাম। প্রথমে বড়টাকে
প্রোপজ করবো ভাবলাম। কিন্তু সে আমাকে বললো-
--"ভাইয়া তোমার সাথে
কাল আম বাগানে ঘুরতে গেছিলাম বলে আমার bf রাগ করেছে। তুমি কি তাকে একবার
ফোন করে বলবে যে তুমি শুধু মাত্র আমার ফুফাতো ভাই?"
আর হলো না প্রোপজ করা। এবার ভাবলাম মেজটাকে বলবো। ওকে বললাম-
--" প্রেম টেম সম্পর্কে তোমার ধারণা কেমন?"
সে লাজুক হাসি এমন ভাবে দিলো যেনো কিচ্ছু বোঝেনা। ওর ভাব দেখে ভাবলাম যাক
এর সাথে প্রেম করা যাবে। ওমা এ গল্পে সে গল্পে সে বললো ওর ক্লাশের একটা
ছেলে নাকি ওকে খুব পছন্দ করে। আর পুরো তিন ঘন্টা জুড়ে ঐ ছেলের প্রশংসা
করেই চলেছে। আর কিছু বোঝার বাকী নেই।
এবার ফাইনাল চান্স ছোট টা। ওকে প্রেমের সম্পর্কে কিছু বলার আগেই সে বললো-
এবার ফাইনাল চান্স ছোট টা। ওকে প্রেমের সম্পর্কে কিছু বলার আগেই সে বললো-
--"ভাইয়া একটা বাক্যের ইংরেজী অনুবাদ করে দেবে?"
--"কি বাক্য বল?"
--"আকাশে বাতাসে যেদিকে তাকাই শুধু দেখি তোমার চরণ, তোমার বিচরণ"
--"এটা ইংরেজী করে তুই কি করবি?"
--"আরে চ্যাটিং করছি তো তাই এটা মেসেজ করবো"
--"কাকে?"
সে খুব লাজুক হাসি দিয়ে বললো-
-"আমার bf কে"
--"কি বাক্য বল?"
--"আকাশে বাতাসে যেদিকে তাকাই শুধু দেখি তোমার চরণ, তোমার বিচরণ"
--"এটা ইংরেজী করে তুই কি করবি?"
--"আরে চ্যাটিং করছি তো তাই এটা মেসেজ করবো"
--"কাকে?"
সে খুব লাজুক হাসি দিয়ে বললো-
-"আমার bf কে"
যাহ্ সব শেষ, ফাইনালেও ফেল্টু হলাম।
রাগ করে পরদিন বাড়ি ফিরে এসে ছিলাম। কিন্তু ঐ রাতটা যেনো পোহাতেই চাই ছিল না।
রাগ করে পরদিন বাড়ি ফিরে এসে ছিলাম। কিন্তু ঐ রাতটা যেনো পোহাতেই চাই ছিল না।
যাই হোক পঁচিশবার প্রেমে পড়ার বর্ণনা করতে পারবো না। কিন্তু পঁচিশতম
প্রেমের বর্ণনা করছি। মেয়েটার নাম হলো খুকু। আমাদের পাশের বাসায় থাকে।
আমাদের প্রতিবেশী ভাবীর বোন, পড়া শুনা করতে বোনের বাসায় এসেছে মাসখানেক
হলো। এবার বলি প্রেমে পড়লাম কি করে।
জৈষ্ঠ্যের প্রচন্ড গরমে শেষ রাতে কারেন্ট চলে গেলো। আরামের ঘুমটা ভেঙে দুই ভাগ হয়ে গেলো। খুব চেষ্টা করলাম ফেবিকল দিয়ে ঘুমটা জোড়া লাগাতে কিন্তু হলো না তাই বাধ্য হয়ে ছাদে গেলাম। ভোর বেলা শির শির হাওয়া আলো আধারের কি মনোরম শোভা। হঠাৎ কাকের ডাকের মত আওয়াজ অথচ কাকের ডাক নয়! পেছনে ফিরে তাকিয়ে দেখলাম পাশের বাসার ছাদে একটা মেয়ে ফুলগাছে পানি দিচ্ছে আর গান গাইছে। গানটা হলো-"কে..........জানে.......কত......... দূরে.........সুখের......ঠিকা......না......"
গানের ঐ 'কে' টাকেই 'কা' শুনে ছিলাম বোধ হয়। মেয়েটা ভালোই দেখতে। আসলে পৃথিবীর সব মেয়েরাই খুব সুন্দর দেখতে। দেখার জন্য শুধু মাত্র এক জোড়া ভালো দৃষ্টি সম্পন্ন চোখ থাকা প্রয়োজন।
এরপর থেকে কারেন্ট না গেলেও ঘড়িতে এলার্ম দিয়ে আমি ভোরে উঠে ছাদে দাড়িয়ে কাকের ডাক শুনতাম।
একদিন দেখি পাশের বাসা থেকে কান্নার আওয়াজ আসছে। আম্মা দৌড়ে ওদের বাসায় গেলো পেছন পেছন আমিও। ভাবলাম হয়ত কেউ মারা গেছে। গিয়ে দেখি ঐ মেয়েটা হাত পা ছড়িয়ে কাঁদছে। পরে ঐ বাসার ভাবীর থেকে শুনলাম কি এক দুঃখের গান শুনে সে কাঁদছে। গানটা হলো-
জৈষ্ঠ্যের প্রচন্ড গরমে শেষ রাতে কারেন্ট চলে গেলো। আরামের ঘুমটা ভেঙে দুই ভাগ হয়ে গেলো। খুব চেষ্টা করলাম ফেবিকল দিয়ে ঘুমটা জোড়া লাগাতে কিন্তু হলো না তাই বাধ্য হয়ে ছাদে গেলাম। ভোর বেলা শির শির হাওয়া আলো আধারের কি মনোরম শোভা। হঠাৎ কাকের ডাকের মত আওয়াজ অথচ কাকের ডাক নয়! পেছনে ফিরে তাকিয়ে দেখলাম পাশের বাসার ছাদে একটা মেয়ে ফুলগাছে পানি দিচ্ছে আর গান গাইছে। গানটা হলো-"কে..........জানে.......কত......... দূরে.........সুখের......ঠিকা......না......"
গানের ঐ 'কে' টাকেই 'কা' শুনে ছিলাম বোধ হয়। মেয়েটা ভালোই দেখতে। আসলে পৃথিবীর সব মেয়েরাই খুব সুন্দর দেখতে। দেখার জন্য শুধু মাত্র এক জোড়া ভালো দৃষ্টি সম্পন্ন চোখ থাকা প্রয়োজন।
এরপর থেকে কারেন্ট না গেলেও ঘড়িতে এলার্ম দিয়ে আমি ভোরে উঠে ছাদে দাড়িয়ে কাকের ডাক শুনতাম।
একদিন দেখি পাশের বাসা থেকে কান্নার আওয়াজ আসছে। আম্মা দৌড়ে ওদের বাসায় গেলো পেছন পেছন আমিও। ভাবলাম হয়ত কেউ মারা গেছে। গিয়ে দেখি ঐ মেয়েটা হাত পা ছড়িয়ে কাঁদছে। পরে ঐ বাসার ভাবীর থেকে শুনলাম কি এক দুঃখের গান শুনে সে কাঁদছে। গানটা হলো-
-"সুয়া চাঁন পাখি, আমি ডাকি তুমি......"
যে যাই বলুক মেয়েটার মন খুব নরম না হলে গান শুনে কেউ এভাবে কাঁদতে পারে
নাকি? পরে শুনে ছিলাম মেয়েটা গান শুনে কাঁদে, গান শুনে হাসে এমনকি গজল
শুনে যিকির করতে শুরু করে।
তবুও আমি এই আধ পাগলীর প্রেমেই পড়ে থাকলাম। ভাবলাম ওর সাথে একটু একটু কথা বলে ভাব জমাবো। তারপর ওকে সুযোগ বুঝে প্রেমে পড়েছি বলে দেবো। এক দিন ওকে বললাম-
তবুও আমি এই আধ পাগলীর প্রেমেই পড়ে থাকলাম। ভাবলাম ওর সাথে একটু একটু কথা বলে ভাব জমাবো। তারপর ওকে সুযোগ বুঝে প্রেমে পড়েছি বলে দেবো। এক দিন ওকে বললাম-
--"এই শোনো"
সে
বেশ বড় বড় করে তাকালো আমার দিকে। হায় আল্লাহ্ এই মেয়ে দৃষ্টি দিয়েই
আমাকে ভষ্ম করতে চায় মনে হয়। আমি একটু ভয় পেয়ে গেছিলাম। বুদ্ধি করে ওকে
বললাম-
--"এই তুমি না খুব সুন্দর গান গাও!"
--"এই তুমি না খুব সুন্দর গান গাও!"
এবার মেয়েটার বড় বড় চোখ দুটো ছোট আর উজ্জ্বল হয়ে গেলো। আহা! কি খুশিই না হয়েছে মেয়েটা!
সে লাজুক স্বরে বললো-
সে লাজুক স্বরে বললো-
--"জানেন আমার স্যারও তাই বলে"
--"তোমার স্যার মানে?"
--"আমার গানের স্যার"
--"তুমি গান শেখো?"
--"হু"
মনে মনে বললাম, কোন্ মদনার কাছে গান শেখো খুকু, সে তোমাকে কাউয়া মার্কা গান শেখায়। নেহায়েত চব্বিশটা প্রেম ঝরে গেছে বলে তোমার পেছনে ঘুর ঘুর করছি।
--"তোমার স্যার মানে?"
--"আমার গানের স্যার"
--"তুমি গান শেখো?"
--"হু"
মনে মনে বললাম, কোন্ মদনার কাছে গান শেখো খুকু, সে তোমাকে কাউয়া মার্কা গান শেখায়। নেহায়েত চব্বিশটা প্রেম ঝরে গেছে বলে তোমার পেছনে ঘুর ঘুর করছি।
পরের দিন ভাবলাম প্রেমের কথা বলার জন্য বেশী সময় নেয়া ঠিক হবে না। আজকেই বলতে হবে। তাই ওকে বললাম
--"আচ্ছা খুকু তুমি কি কখনো প্রেমে পড়েছো?"
--"আচ্ছা খুকু তুমি কি কখনো প্রেমে পড়েছো?"
আমার কথা শুনে সে লাজুক একটা হাসি দিল। oh no..... এটা সেই চিরচেনা হাসি। যখন যার প্রেমে পড়েছি এই হাসিতেই সব চুরমার হয়েছে।
সে লাজুক লাজুক কন্ঠে বললো-
সে লাজুক লাজুক কন্ঠে বললো-
--"প্রেমে তো পড়েই আছি"
মনে মনে ভাবলাম, পড়েই আছি মানে? সে আমার প্রেমে পড়েছে নাকি? হতেই পারে।
আল্লাহ্ নিশ্চয়ই এত দিনে মুখ তুলে চেয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ্।
আমি খুব উচ্ছাস আর আগ্রহ নিয়ে হাসি হাসি মুখে বললাম-
আমি খুব উচ্ছাস আর আগ্রহ নিয়ে হাসি হাসি মুখে বললাম-
--"কবে পড়েছো?"
--"পাঁচ মাস হলো"
-"মানে? আমি তো তোমাকে দেখছি দু সপ্তাহ হলো"
--"আপনি কেনো দেখবেন? দেখেছি তো আমি"
--"পাঁচ মাস হলো"
-"মানে? আমি তো তোমাকে দেখছি দু সপ্তাহ হলো"
--"আপনি কেনো দেখবেন? দেখেছি তো আমি"
আমি ওর কথার মাথা মুন্ডু কিছুই বুঝলাম না। ওকে আমি দেখিনী সে আমাকে কোথায় দেখেছে কে জানে! দেখেছে হয়ত! আমি বললাম-
--"তো কোথায় দেখেছো খুকু?"
--"প্রথম যে দিন সে আমাকে গান শেখাতে এসে ছিল সেদিন"
--"প্রথম যে দিন সে আমাকে গান শেখাতে এসে ছিল সেদিন"
এবার আমিসহ সবাই বুঝেছেন নিশ্চই?
--"আসলে আমি তো স্যারের সাথে পালিয়ে গেছিলাম। তারপর আমাকে ধরে এনে এই
আপার বাসায় আটকে রেখেছে। অবশ্য স্যার এখন আমাকে মোবাইলে গান শেখায়।"
কথা গুলো বলেই খুকু বেগম হি হি করে হাসতে শুরু করলো
এবার আমি গান গাইছি-
--" হাজার মনের কাছে প্রশ্ন রেখে একটি কথাই শুধু জেনেছি আমি.........."
--" হাজার মনের কাছে প্রশ্ন রেখে একটি কথাই শুধু জেনেছি আমি.........."
বাকী টুকু পাঠকগণ আপনারা গাইতে পারেন। কারণ আমি এখন ছাব্বিশতম প্রেমের অপেক্ষায় আছি.....
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com