ওযুর ফজিলত
ওযুর ফজিলতঃ
হে ঈমানদারগন! যখন তোমার স্বালাতের জন্য প্রস্তুত হবে, তখন তোমারা তোমাদের মুখমন্ডল ও কুনুই পর্যন্ত হাত ধৌত কর এবং তোমাদের মাথা মাসাহ কর এবং পাগ্রন্থি পর্যন্ত ধৌত কর।
সুরা মায়েদাহ ০৬।
আবু গুরায়রা বলেন, রাসুলুল্লাহ বলতে শুনেছি “কিয়ামতের দিন আমার উম্মত ওযুর চিহ্ন বহনকালী উজ্জল মুখমন্ডল ও হাত পা সহ হাযির হবে। তাই ঐ উজ্জলতা বৃদ্ধি করতে যার সক্ষম তারা যেন তা বৃদ্ধি করে নেয়।
তাখরীজঃ মুত্তাফাকুন আলাইহি, (তা পা )-১৪১ বুখারী (তা পা)-১৩৬ মুসলীম (ই. সে)-৪৮৬ ইবনে মাজাহ (তা পা)-৪৩০৬
হযরত আবু হুরায়রা বলেন আমি আমার বন্ধু কে বলতে শুনেছি যে, “ (পরকালে ) মুমিনের অলংকার ততদুর হবে, যত দুর তার ওযুর পানি পৌছাবে।
তাখরীজঃ মুসলিম (ই.সে)-৪৯৩ নাসায়ী (মা.প্র)-১৪৯ আহমাদ (ই.ফা)-৭১২৬।
হুমরান (রহঃ) বলেন তিনি উসমান ইবনু অফফান -কে দেখেছেন যে, তিনি পানির পাত্র আনিয়ে উভয় হাতের তালুতে তিনবার ঢেলে তা ধুয়ে নিলেন, এরপর ডান হাতে পাত্রের মধ্যে ঢুকালেন , তার পর কুলি করলেন ও নাকে পানি দিয়ে নাক পরিস্কার করলেন, তার মুখমন্ডল তিন বার ধয়ে দু’হাত কনুই পর্যন্ত তিনবার ধয়ে নিলেন। এরপর মাথা মাসেহ করলেন, তারপর উভয় পা গিরা পর্যন্ত তিনবার ধুয়ে নিলেন। পরে বললেন রাসুলুল্লাহ্ বলেছেন -”যে ব্যাক্তি আমার মত এ রকম ওযু করবে তারপর দু’রাকাআত স্বালাত আদায় করবে, যাতে দুনিয়ার কোন খেয়াল করবে না, তার পেছনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।
তাখরীজঃ মুত্তাফাকুন আলাইহি (তা.পা)-১৩৫ বুখারী (তা.পা) -১৫৯ মুসলীম (ই.সে )-৪৪৬
অযুর শুরুতে দোয়াঃ
উচ্চারন : বিসমিল্লাহ।
অর্থঃ আল্লাহর নামে আরাম্ভ করছি।
তাহকীকঃ -সহীহ । তাখরীজঃ আবু দাউদ (ই.ফা) -১০১ তিরমিজি (মা.প্র)-২৫ ইননে মাজাহ(তা.পা )-৩৯৯ নাসায়ী (মা.প্র )-৭৮
ওযুর শেষে দোয়াঃ
উচ্চারন : আসা্হাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু অহ্দাহু লা শারীকালাহু আস্হাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু।
অর্থঃ আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত িইবদত যোগ্য কোন ইলাহ নেই তিনি একক, তার কোন শরীক নাই এবং মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার বান্দা এবং রাসুল।
উমার বলেন রাসুলুল্লাহ বলেছেন তোমাদের যে ব্যাক্তি উত্তমরুপে ওযু করবে অতঃপর এই দোয়াটি পড়বে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খলে দেয়া হবে এবং সে যে কোন দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারবে।
তাখরীজঃ মুসলীম (ই.সে)-৪৬১ আবু দাউদ(ই.ফা)-১৬৯ তিরমিজি (মা.প্র)-৫৫ নাসায়ী (মা.প্র)-১৪৮ ইবনে মাজাহ (তা.পা)-৪৭০
উল্লেখ্য যে, আল্লাহুমাজ আলনি মিনাত তাওয়াবীনা ওয়া আজ অলনি নিনাল মুতাত্ তাহিরীন অংশটি তিরমিযীতে বর্ধিত।
হুমরান (রহঃ) বলেন তিনি উসমান ইবনু অফফান -কে দেখেছেন যে, তিনি পানির পাত্র আনিয়ে উভয় হাতের তালুতে তিনবার ঢেলে তা ধুয়ে নিলেন, এরপর ডান হাতে পাত্রের মধ্যে ঢুকালেন , তার পর কুলি করলেন ও নাকে পানি দিয়ে নাক পরিস্কার করলেন, তার মুখমন্ডল তিন বার ধয়ে দু’হাত কনুই পর্যন্ত তিনবার ধয়ে নিলেন। এরপর মাথা মাসেহ করলেন, তারপর উভয় পা গিরা পর্যন্ত তিনবার ধুয়ে নিলেন। পরে বললেন রাসুলুল্লাহ্ বলেছেন -”যে ব্যাক্তি আমার মত এ রকম ওযু করবে তারপর দু’রাকাআত স্বালাত আদায় করবে, যাতে দুনিয়ার কোন খেয়াল করবে না, তার পেছনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।
তাখরীজঃ মুত্তাফাকুন আলাইহি (তা.পা)-১৩৫ বুখারী (তা.পা) -১৫৯ মুসলীম (ই.সে )-৪৪৬
অযুর শুরুতে দোয়াঃ
উচ্চারন : বিসমিল্লাহ।
অর্থঃ আল্লাহর নামে আরাম্ভ করছি।
তাহকীকঃ -সহীহ । তাখরীজঃ আবু দাউদ (ই.ফা) -১০১ তিরমিজি (মা.প্র)-২৫ ইননে মাজাহ(তা.পা )-৩৯৯ নাসায়ী (মা.প্র )-৭৮
ওযুর শেষে দোয়াঃ
উচ্চারন : আসা্হাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু অহ্দাহু লা শারীকালাহু আস্হাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু।
অর্থঃ আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত িইবদত যোগ্য কোন ইলাহ নেই তিনি একক, তার কোন শরীক নাই এবং মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার বান্দা এবং রাসুল।
উমার বলেন রাসুলুল্লাহ বলেছেন তোমাদের যে ব্যাক্তি উত্তমরুপে ওযু করবে অতঃপর এই দোয়াটি পড়বে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খলে দেয়া হবে এবং সে যে কোন দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারবে।
তাখরীজঃ মুসলীম (ই.সে)-৪৬১ আবু দাউদ(ই.ফা)-১৬৯ তিরমিজি (মা.প্র)-৫৫ নাসায়ী (মা.প্র)-১৪৮ ইবনে মাজাহ (তা.পা)-৪৭০
উল্লেখ্য যে, আল্লাহুমাজ আলনি মিনাত তাওয়াবীনা ওয়া আজ অলনি নিনাল মুতাত্ তাহিরীন অংশটি তিরমিযীতে বর্ধিত।
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com