তুই আমাকে এখনো ভালোবাসিস
ছন্দা-- তুই আমাকে এখনো ভালোবাসিস ?
ছন্দ-- না।
ছন্দা– কেন ?
ছন্দ– কেন আবার কি ?
ছন্দা– ভালোবাসিস না কেন ?
ছন্দ– যখন ভালোবেসে ছিলাম তখন তো
মূল্য
দিলি না।
ছন্দা– তুই তো আমাকে বলিসনী কোন দিন ?
ছন্দ– তোর বোঝা উচিত ছিলো।
ছন্দা– তুই না বললে কেমন করে বুঝবো ???
ছন্দ– কেমন করে বলব ? বলার আগেই তো তুই
ওই
ছেলেটাকে আমাদের মাঝে নিয়ে
আসলি।
ছন্দা– ও আমার জাষ্ট ফেন্ড ছিলো আর কিছু
না।
ছন্দ– আমি তো তোর বেষ্ট ফেন্ড ছিলাম।
মাএ
দুই
দিনের একটা ছেলের জন্য তুই আমাকে
ভুলে
গেলি ?
ছন্দা– আমি তোকে ভুলিনী, তুই আমার কাছ
থেকে
দূরে চলে গেছিস।
ছন্দ– কেন গেছি তু্ই জানিস না ?
ছন্দা– না।
ছন্দ– জানবি কেমন করে ? আমি তো তোর
কেউ
ছিলাম না।
ছন্দা– এমন ভাবে বলিস কেন ? তু্ই তো
জানিসই
আমি
একটু কম বুঝ। বললেই পারিস।
ছন্দ– আমি তোর পাশে অন্য কাউকে সহ্য
করতে
পারি
না।
ছন্দা– একবার বললেই পারতি !!
ছন্দ– কেন বলব ? তুই বুঝিতে পারিস না ?
ছন্দা– বুঝলে কি আর তোর থেকে দূরে
থাকতাম।
দুজনেই চুপ। কিছুটা সময় নিরবতার পর
ছন্দা
বলে উঠল,
ছন্দা– চুপ কেন ?
ছন্দ– এমনিই।
ছন্দা– কাউকে ভালোবাসিস ?
ছন্দ– না।
ছন্দা– ভালোবাসতি ?
ছন্ত– হ্যা।
ছন্দা– সেদিন বলিসনী কেন ?
ছন্দ– বলার সাহস ছিলো না।
ছন্দা– কেন ?
ছন্দ– তোকে হারানোর ভয়ে।
ছন্দা– কেন হারাবি আমায় ?
ছন্দা– তোকে বলার পর যদি তুই “না” বলে
দিস।
যদি তুই
চলে যাস আর আমাদের বন্ধুত্বটা নষ্ট
করে
দিস।
ছন্দা– তুই কেমন করে ভাবলী “তোকে ছেড়ে
আমি চলে যাবো ?”
ছন্দ– তাহলে এই দুই বছর কোথায় ছিলি ?
ছন্দা– ওটা তো……………….!!! থাক পুরানো
কথা বাদ
দে।
ছন্দ– ok, দিলাম।
আবারো নিরবতা দুজনের মাঝে।
প্রকৃতি
টাও
কেমন
যেন ওদের সাথে শান্ত হয়ে গেল ।
মনে
হচ্ছে আকাশেরও বুঝি আজ মন খারাপ।
এই
বুঝি কান্না
শুরু করবে।
ছন্দা– কিছু বলবি ?
ছন্দ– কি বলবো ?
ছন্দা– যা ভাবছিস এখন।
ছন্দ– তুই বলতে পারিস না ?
ছন্দা– না।
ছন্দ– কেন ?
ছন্দ– তুই জানিস না, “মেয়েদের বুক ফাটে
তো
মুখ
ফাটে না ।
ছন্দ– কেন ফাটে না ? তোরা ফাটাতে
চাসনা
দেখেই
ফাটে না।
ছন্দা--হা……..হা……..হা……..হা……..!!!
ছন্দ– তোর হাসিটা এখনো আগের মতোই
সুন্দর।
(ছন্দার দিকে তাকিয়ে ছন্দ)
ছন্দা– যাক বাবা, আমার হাসির কারণে
হলেও তুই একবারের
জন্য আমার দিকে তাকালি। এতক্ষণ তো
আমার মনে হয়েছিলো আমি কোন রোবটের সাথে কথা বলছি।
ছন্দ– (চুপ)
ছন্দা– আচ্ছা আমি আসি (ছন্দা উঠতে যাবে ঠিক
তখনি ছন্দার
হাত ধরে ফেলল ছন্দ)
ছন্দ– বস।
ছন্দা– কেন বসবো ? তুই তো কিছু বলবি না !!!
ছন্দ– বস বলছি।
ছন্দা– বল, কি বলবি ?
ছন্দ– আমার হাতটা একটু শক্ত করে ধরবি ?
ছন্দা– হুম ধরলাম।
ছন্দ– ছোটবেলায় তোকে হরলিক্স
খাওয়ানী ?
ছন্দা– কেন ? (বিস্মিত হয়ে)
ছন্দ– তোকে শক্ত করে ধরতে বলসি, স্পর্শ
করতে বলনি.
.
তাই পাসের মানুষটাকে বুঝতে চেষ্টা করুন.
হতে পারে. আপনার ভালবাসা আপনার পাসেই আছে....
ছন্দ-- না।
ছন্দা– কেন ?
ছন্দ– কেন আবার কি ?
ছন্দা– ভালোবাসিস না কেন ?
ছন্দ– যখন ভালোবেসে ছিলাম তখন তো
মূল্য
দিলি না।
ছন্দা– তুই তো আমাকে বলিসনী কোন দিন ?
ছন্দ– তোর বোঝা উচিত ছিলো।
ছন্দা– তুই না বললে কেমন করে বুঝবো ???
ছন্দ– কেমন করে বলব ? বলার আগেই তো তুই
ওই
ছেলেটাকে আমাদের মাঝে নিয়ে
আসলি।
ছন্দা– ও আমার জাষ্ট ফেন্ড ছিলো আর কিছু
না।
ছন্দ– আমি তো তোর বেষ্ট ফেন্ড ছিলাম।
মাএ
দুই
দিনের একটা ছেলের জন্য তুই আমাকে
ভুলে
গেলি ?
ছন্দা– আমি তোকে ভুলিনী, তুই আমার কাছ
থেকে
দূরে চলে গেছিস।
ছন্দ– কেন গেছি তু্ই জানিস না ?
ছন্দা– না।
ছন্দ– জানবি কেমন করে ? আমি তো তোর
কেউ
ছিলাম না।
ছন্দা– এমন ভাবে বলিস কেন ? তু্ই তো
জানিসই
আমি
একটু কম বুঝ। বললেই পারিস।
ছন্দ– আমি তোর পাশে অন্য কাউকে সহ্য
করতে
পারি
না।
ছন্দা– একবার বললেই পারতি !!
ছন্দ– কেন বলব ? তুই বুঝিতে পারিস না ?
ছন্দা– বুঝলে কি আর তোর থেকে দূরে
থাকতাম।
দুজনেই চুপ। কিছুটা সময় নিরবতার পর
ছন্দা
বলে উঠল,
ছন্দা– চুপ কেন ?
ছন্দ– এমনিই।
ছন্দা– কাউকে ভালোবাসিস ?
ছন্দ– না।
ছন্দা– ভালোবাসতি ?
ছন্ত– হ্যা।
ছন্দা– সেদিন বলিসনী কেন ?
ছন্দ– বলার সাহস ছিলো না।
ছন্দা– কেন ?
ছন্দ– তোকে হারানোর ভয়ে।
ছন্দা– কেন হারাবি আমায় ?
ছন্দা– তোকে বলার পর যদি তুই “না” বলে
দিস।
যদি তুই
চলে যাস আর আমাদের বন্ধুত্বটা নষ্ট
করে
দিস।
ছন্দা– তুই কেমন করে ভাবলী “তোকে ছেড়ে
আমি চলে যাবো ?”
ছন্দ– তাহলে এই দুই বছর কোথায় ছিলি ?
ছন্দা– ওটা তো……………….!!! থাক পুরানো
কথা বাদ
দে।
ছন্দ– ok, দিলাম।
আবারো নিরবতা দুজনের মাঝে।
প্রকৃতি
টাও
কেমন
যেন ওদের সাথে শান্ত হয়ে গেল ।
মনে
হচ্ছে আকাশেরও বুঝি আজ মন খারাপ।
এই
বুঝি কান্না
শুরু করবে।
ছন্দা– কিছু বলবি ?
ছন্দ– কি বলবো ?
ছন্দা– যা ভাবছিস এখন।
ছন্দ– তুই বলতে পারিস না ?
ছন্দা– না।
ছন্দ– কেন ?
ছন্দ– তুই জানিস না, “মেয়েদের বুক ফাটে
তো
মুখ
ফাটে না ।
ছন্দ– কেন ফাটে না ? তোরা ফাটাতে
চাসনা
দেখেই
ফাটে না।
ছন্দা--হা……..হা……..হা……..হা……..!!!
ছন্দ– তোর হাসিটা এখনো আগের মতোই
সুন্দর।
(ছন্দার দিকে তাকিয়ে ছন্দ)
ছন্দা– যাক বাবা, আমার হাসির কারণে
হলেও তুই একবারের
জন্য আমার দিকে তাকালি। এতক্ষণ তো
আমার মনে হয়েছিলো আমি কোন রোবটের সাথে কথা বলছি।
ছন্দ– (চুপ)
ছন্দা– আচ্ছা আমি আসি (ছন্দা উঠতে যাবে ঠিক
তখনি ছন্দার
হাত ধরে ফেলল ছন্দ)
ছন্দ– বস।
ছন্দা– কেন বসবো ? তুই তো কিছু বলবি না !!!
ছন্দ– বস বলছি।
ছন্দা– বল, কি বলবি ?
ছন্দ– আমার হাতটা একটু শক্ত করে ধরবি ?
ছন্দা– হুম ধরলাম।
ছন্দ– ছোটবেলায় তোকে হরলিক্স
খাওয়ানী ?
ছন্দা– কেন ? (বিস্মিত হয়ে)
ছন্দ– তোকে শক্ত করে ধরতে বলসি, স্পর্শ
করতে বলনি.
.
তাই পাসের মানুষটাকে বুঝতে চেষ্টা করুন.
হতে পারে. আপনার ভালবাসা আপনার পাসেই আছে....
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com